পদ্মার পাড়ে চাক চাক বেগুন ও ইলিশে ভুঁড়িভোজ



মানসুরা চামেলী, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
মাওয়া ঘাটের একটি খাবার হোটেলে ভাজা হচ্ছে ইলিশ ও বেগুন | ছবি: সুমন শেখ

মাওয়া ঘাটের একটি খাবার হোটেলে ভাজা হচ্ছে ইলিশ ও বেগুন | ছবি: সুমন শেখ

  • Font increase
  • Font Decrease

মাওয়া টু জাজিরা প্রান্তে খরস্রোতা পদ্মা নদীতে একের পর এক পিলারের ওপর বসানো হচ্ছে স্প্যান! এখন অর্ধেকের বেশি দৃশ্যমান বাংলাদেশের গর্ব, চ্যালেঞ্জ, বহুকাঙ্ক্ষিত স্বপ্নের সেতু! বেশ কিছুদিন ধরে পদ্মা সেতু নিয়ে এক সহকর্মীর সরজমিন রিপোর্ট দেখে ইচ্ছা প্রকাশ করতেই রাজি হলেন শ্রদ্ধেয় এডিটর ইন চিফ!

ঠিক হলো- ৬ জনের টিম, যাব পদ্মা সেতু নিয়ে রিপোর্ট করতে। একদিনের প্ল্যান; এডিটর ইন চিফ হাতে টাকা ধরিয়ে দিলেন দুপুরের খাবারের জন্য। অফিস টু বাসা—এমন নিরামিষ দিনে এ যেন আমিষের স্বাদ! এরপর রাতেই কলিগের সঙ্গে ঠিক করলাম—কাজ সেরে মাওয়া যাব, ইলিশ খাব।

পদ্মার বুকে দৃশ্যমান হয়ে উঠেছে স্বপ্নের পদ্মা সেতু ছবি: সুমন শেখ

ইদানীং যদিও ঢাকা শহরের জ্যাম ঠেলে কোথাও যেতে তেমন ভালো লাগে না। তবে শীতকালটা আসলে মনটা কেমন জানি ভবঘুরে হয়ে ওঠে! তার ওপর ছুটির দিন শুক্রবার; গুলিস্তান ফুলবাড়িয়া স্টেশন থেকে গ্রেট বিক্রমপুর নামের বাসে দেড় ঘণ্টায় মাওয়া গোল চত্বর। ভাড়া জনপ্রতি ৭০ টাকা।

নেমেই পদ্মা সেতুর এক নম্বর পিলারের কাছে অফিসের কাজ সেরে, অটোতে করে মাওয়া ঘাট। এরপর স্পিড বোটে করে খুব কাছ থেকে স্বপ্নে সেতুর স্পর্শ! আধা ঘণ্টার স্পিড বোট ভ্রমণ শেষে তখন মধ্য দুপুর! সকালের নাস্তা তেমন না হওয়ায় সবার পেটে তখন ইঁদুর দৌড়!

মাওয়া ঘাটে আসা যাত্রীদের কেন্দ্র করে ঘাট টার্মিনালে ফলের দোকান থেকে শুরু করে খাবার দোকান সবকিছু রয়েছে। বিক্রেতা হাঁকডাকে বিকিকিনিও জমজমাট। আপাতত সব কাজ ফেলে কেজি খানেক ওজনের দুইটা ইলিশ অর্ডার দিয়ে একটি হোটেলে বসলাম।

মাওয়া ঘাট থেকে কেনা পদ্মার ইলিশ | ছবি: সুমন শেখ

গরম ভাত, ইলিশ মাছ ভাজা আর চাক চাক করে কাটা বেগুন ভাজা। আস্ত ইলিশ ছাড়াও এখানকার হোটেলে পিস হিসেবেও ইলিশ পছন্দ করা যাবে ইচ্ছেমতো। উপরে টিনের চালা আর নিচে রঙিন ত্রিপলের বেড়া দিয়ে ঘেরা হোটেলটা একেবারে পদ্মার তীরে। তার একটু দূরেই— খরস্রোতা পদ্মা! প্রমত্তা এই পদ্মার বুকে রাতভর ঘুরে ইলিশ নিয়ে আসেন জেলেরা। তাদের ইতিহাস, গল্প হয়তো বাংলা সাহিত্য নিয়ে ঘাটাঘাটি যারা করেন তাদের কিছুটা জানা।

জানুয়ারি মাস, সকালে শীতের প্রকোপ থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শীত উধাও। এই সময়টা প্রমত্তা পদ্মার রূপ থাকে স্থির শান্ত। বিভিন্ন স্থানে জেগে ওঠে চর। তার মধ্যে নাম না জানা কয়েকটি অনিন্দ্য সুন্দর অতিথি পাখির বিচরণ।

গরম গরম ইলিশ ভাজা ও মুচমুচে ভাজা শুকনো মরিচ | ছবি: সুমন শেখ

এরই মধ্যে খাবার চলে আসে। গরম ভাতের সঙ্গে ইলিশ ভাজা খেতে বসে চোখ যায় পদ্মায়। দূর থেকে দেখা যায়— মাঝ পদ্মায় দুলতে থাকা নৌকা, দ্রুত গতি এগিয়ে চলা স্পিডবোট, ট্রলার আর লঞ্চ। মাঝ নদী থেকে ভেসে আসা এসব জলযান দেখে মন কেমন উদাস হয়! এই উদাসিনতা যে কেবল আমার তা নয়, টের পেলাম পাশে থাকা সহকর্মীদের মধ্যেও। কারো কারো মাঝে জীবন্ত হয়ে ওঠে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কপিলা আর কারো মাঝে কুবের!

এদিকে বড় কড়াইয়ে তেলে ছ্যাড় ছ্যাড় শব্দে ভাজা হচ্ছে ইলিশ, পাশে রাখা চাক চাক বেগুন ভাজা। যার ঘ্রাণে হোটেলে আসা ভোজনরসিকরা কুপোকাত! কেউ কেউ দরদাম করতে করতেই ঢেঁকুর তুলছেন! কেউ আবার অর্ডার দিয়ে টেবিলে বসে জিভের জল সামালাচ্ছেন।

ইলিশ মাছ ও ইলিশের ডিম ভাজা | ছবি: সুমন শেখ

তবে আমার চোখ তখন ইলিশ ভাজা, ইলিশের লেজের ভর্তা, তেল চুপপচুপে বেগুন ভাজা, শুকনো মরিচভর্তি প্লেটের দিকে। সব উদাসিনতা রেখে গোগ্রাসে গেলা শুরু, নিমেষে প্লেট উধাও। পাশে বসা সহকর্মীদের মুখেও তৃপ্তির ঢেঁকুর।

খেয়ে তৃপ্তি পেলেও, দরদাম করতে না জানলে ঠকে আসাটা অবধারিত। আরেকটা বিষয়, ইলিশ চিনতে না জানলে রুপালি, চান্দা ইলিশ পদ্মার ইলিশ বলে চালিয়ে দেবেন বিক্রেতা। তবে আমাদের মতো কম অভিজ্ঞ হলে তাই খেয়েই পদ্মার ইলিশ খেলাম বলে পরম তৃপ্তি নিয়ে বাড়ি ফিরতে হবে।

মুন্সিগঞ্জ জেলার মেদিনীমণ্ডল ইউনিয়নে মাওয়া ঘাট। পুরো এলাকাটাই মূলত পদ্মাবিধৌত, অধিকাংশ মানুষের জীবন-জীবিকাও পদ্মাকে ঘিরে। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সময়টুকু কেমন জানি ঘোরের মধ্যে কেটে যায়। পদ্মা, তার উপর মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকা দেশের অহংকার-পদ্মা বহুমুখী সেতু কেমন জানি মায়ার বন্ধনে আবিষ্ট করে। ক্ষণিকের এ মায়া ত্যাগ করে আবার আসিব ফিরে মহামায়া পদ্মার তীরে— মনকে এই প্রবোদ দিয়ে আমাদের ঘরে ফেরা।

   

মে মাসের মাঝামাঝিতে চট্টগ্রাম পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ!



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম ব্যুরো
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

সোমালিয়ার জলদস্যুদের হাত থেকে মুক্ত হওয়া এমভি আবদুল্লাহ আগামী মাসের মধ্যেভাগে চট্টগ্রামে পৌঁছাতে পারে। আরব আমিরাতে অবস্থান করা জাহাজটি হামরিয়া বন্দরে পণ্য খালাস করে শনিবার (২৭ এপ্রিল) রাতে মিনা সাকার নামে আরেকটি বন্দরের উদ্দেশে রওয়ানা হয়েছে। সেখান থেকে নতুন করে পণ্য নিয়ে চট্টগ্রামের উদ্দেশে রওয়ানা হবে। দেশে পৌঁছতে সময় লাগতে পারে মে মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত।

জাহাজটির মালিকপক্ষ কেএসআরএমের মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ২৩ নাবিকই জাহাজে করে ফিরবেন। তবে চট্টগ্রামে ফিরতে তাঁদের মে মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।

গত ১২ মার্চ ভারত মহাসাগরে সোমালিয়ার দস্যুদের কবলে পড়ে ২৩ নাবিকসহ এমভি আবদুল্লাহ। যদিও সোমালিয়ার উপকূল থেকে ৫৭৬ নটিক্যাল মাইল দূরে ছিল। জিম্মি করার পর জাহাজটি দস্যুরা নিজেদের উপকূলে নিয়ে যায়। জিম্মি করার ৩২ দিন পর মুক্তিপণ পেয়ে শনিবার জাহাজ থেকে নেমে যায় দস্যুরা। এরপর জাহাজটি নিয়ে আরব আমিরাতের পথে রওনা হন নাবিকেরা।

সোমালিয়ার উপকূলে দস্যুদের হাত থেকে মুক্ত হওয়ার পর জাহাজটি এডেন উপসাগর হয়ে ওমান উপকূলের সামনে দিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল হামরিয়া বন্দরে পৌঁছে ২১ এপ্রিল বিকেলে। সেখানে কয়লা খালাস শেষে নতুন করে পণ্য নিতে মিনা সাকারে যাচ্ছে জাহাজটি। এরপরই অপেক্ষা ফুরাবে নাবিক ও তাঁদের পরিবারের। স্বদেশের উদ্দেশে রওয়ানা হবেন নাবিকেরা।

;

বনানীতে বাসে আগুন, আহত সেই মোটরসাইকেল চালক মারা গেছে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর বনানী এলাকায় নৌ বাহিনীর সদর দপ্তরের সামনে বাসের নিচে ঢুকে পরা মোটরসাইকেলটির চালক মারা গেছেন।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) রাতে শ্যামলির স্পেশালাইজড হাসপাতালে মারা যান তিনি।

বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী সাহান হক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, নিহত মোটরসাইকেল চালকের নাম পরিচয় জানা যায়নি। থানা থেকে পুলিশ পাঠানো হয়েছে স্পেশালাইজড হাসপাতালে।

শনিবার দুপুরে বনানী এলাকায় নৌ বাহিনীর সদর দপ্তরের সামনে বাস ইউটার্ন নেওয়ার সময় বাসের নিচে চলন্ত মোটরসাইকেল ঢুকে পরায় আগুন ধরে যায় বাসটিতে। এ সময় আতহ চালককে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেয় পথচারীরা। তবে ঘটনার পর থেকে আহত মোটরসাইকেল চালকের সন্ধান পাচ্ছিল না পুলিশ।

;

সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর সাদ্দাম মার্কেটের সামনে বাসের ধাক্কায়  এক মোটরসাইকেল চালক নিহত হয়েছেন। নিহত মোহাম্মদ নোমান মোল্লা (৩৫) কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম থানার একতা গ্রামের নুরুজ্জামান মোল্লার ছেলে। তিনি মাতুয়াইল মেডিকেল মহিলা মাদ্রাসার পাশে ভাড়া থাকতেন।

শনিবার (২৭এপ্রিল) রাত পৌনে এগারোটার দিকে মুমূর্ষু অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ

হাসপাতালে আনা হলে জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

নোমান মোল্লাকে হাসপাতালে নিয়ে আসা পথচারী রাজু বলেছেন, আজ রাতের দিকে ওই যুবক মোটরসাইকেল চালিয়ে যাওয়ার সময় দ্রুত গতির একটি যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় গুরুতর আহত হয়। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক জানায় ওই আর বেঁচে নেই।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মরদেহ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানানো হয়েছে।

;

শেখ জামালের ৭১তম জন্মদিন আজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দ্বিতীয় পুত্র শেখ জামালের ৭১তম জন্মদিন আজ রোববার (২৮ এপ্রিল)। ১৯৫৪ সালের এ দিনে গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। শেখ জামাল ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ থেকে ম্যাট্রিক ও ঢাকা কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাশ করেন।

সংস্কৃতি ও ক্রীড়াপ্রেমী শেখ জামাল গিটার শেখার জন্য একটি প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়েছিলেন এবং তিনি একজন ভালো ক্রিকেটারও ছিলেন।

১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে শেখ জামালও গৃহবন্দি ছিলেন। সেখান থেকে পালিয়ে তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে সম্মুখ সমরে নেতৃত্ব দেন। শেখ জামাল ধানমন্ডি থেকে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ পথচলা শেষে ভারতের আগরতলা পৌঁছান এবং সেখানে মুজিব বাহিনীতে (বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্সেস, বিএলএফ) যোগদান করে প্রশিক্ষণ শেষে মুক্তিযুদ্ধের ৯ নম্বর সেক্টরে সম্মুখ সমরে অংশগ্রহণ করেন।

শেখ জামাল ছিলেন একজন দেশপ্রেমিক চৌকশ মেধাবী সেনা অফিসার। তিনি ছিলেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দীর্ঘমেয়াদি কোর্সের প্রথম ব্যাচের কমিশন্ড অফিসার। ১৯৭৪ সালে শেখ জামাল যুগোস্লাভিয়ার মিলিটারি একাডেমিতে ক্যাডেট হিসেবে প্রশিক্ষণ ক্যাম্পে অংশগ্রহণ করেন। এরপর ব্রিটেনের স্যান্ডহার্স্ট একাডেমি থেকে প্রশিক্ষণ শেষে দেশে ফিরে ঢাকা সেনানিবাসস্থ দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট পদে যোগদান করেন।

দ্বিতীয় ইস্ট বেঙ্গলে চাকরিকালে স্বল্প সময়েই অফিসার ও সৈনিকদের মধ্যে তিনি অসাধারণ পেশাগত দক্ষতা ও আন্তরিকতার ছাপ রেখেছিলেন। কয়েক সপ্তাহেই শেখ জামাল অফিসার ও সৈনিকদের মধ্যে তাদেরই একজন হয়ে যান। ট্রেনিং গ্রাউন্ডে, রণকৌশলের ক্লাসে, অবস্টাকল ক্রসিংয়ে অংশ নিয়ে সৈনিকদের মুগ্ধ করেন। ব্যাটালিয়ন বক্সিং টিমের সদস্যদের প্রশিক্ষণ দিতেন তিনি। ১৯৭৫ সালের ১৪ আগস্ট ব্যাটালিয়ন ডিউটি অফিসার হিসেবে ক্যান্টনমেন্টে নিজ দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ঐ দিন রাতে ক্যান্টনমেন্ট থেকে ফিরে আসেন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িতে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালরাতে ঘাতকের নির্মম বুলেটের আঘাতে পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে নিহত হন শেখ জামাল।

শহিদ শেখ জামালের জন্মদিন যথাযথ মর্যাদার সঙ্গে পালন উপলক্ষে আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আজ রোববার সকাল ৯টায় বনানী কবরস্থানে তার সমাধিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ এবং তার পবিত্র আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হবে।

;