বিদ্যুৎ সংযোগের দোহাই দিয়ে বৃক্ষ নিধন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, রংপুর
বিদ্যুৎ সংযোগের দোহাই দিয়ে একের পর এক গাছ কেটে ফেলা হচ্ছে, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

বিদ্যুৎ সংযোগের দোহাই দিয়ে একের পর এক গাছ কেটে ফেলা হচ্ছে, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কারমাইকেল কলেজে ডালপালা কাটার নামে অর্ধ শতাধিক বৃক্ষ নিধন করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। তবে কলেজ কর্তৃপক্ষ বৃক্ষ নিধনের বিষয়টি অস্বীকার করেছে। বিদ্যুৎ বিভাগের প্রয়োজনে গাছের ডালপালা কাটার অনুমতি দেয়া হয়েছে বলে জানান কলেজ অধ্যক্ষ।

মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) দুপুরে কলেজের প্রধান ফটকের দুই পাশে প্রায় অর্ধ শতাধিক কাটা গাছ দেখা গেছে। এরমধ্যে বঙ্গবন্ধু ম্যুরাল সংলগ্ন কাঁঠাল বাগান ও মধুবনের গাছ রয়েছে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, কলেজের মূল ফটকের দুইপাশে গাছের ডালপালা কাটার নামে বৃক্ষ নিধনযজ্ঞ চালানোর চিত্র। অধিকাংশ গাছের ডালপালা কাটার সাথে সাথে মূল গাছের বেশিরভাগ অংশ কেটে ফেলা হয়েছে। কোথাও কোথাও গাছের গোঁড়া থেকেও কেটে নেয়া হয়েছে।

কলেজ ক্যাম্পাসের জিএল হোস্টেলের সামনে কিছু কাটা গাছ পড়ে থাকতে দেখা গেছে। এছাড়াও কিছু গাছ ও কেটে ফেলা ডালপালা লালন নামে এক ছাত্রনেতা ক্রয় করেছেন বলে জানা গেছে।

কলেজ-ক্যাম্পাসের-ভিতরে-জিএল-হোস্টেলের-সামনে-পড়ে-আছে-কাটা-গাছ
কলেজ ক্যাম্পাসের ভেতরে জিএল হোস্টেলের সামনে পড়ে আছে কাটা গাছ

এদিকে, হঠাৎ এভাবে বৃক্ষ নিধনে হতাশ ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছে কলেজের সচেতন শিক্ষার্থীরা। কেবি আবাসিক হোস্টেলের দুই শিক্ষার্থী নাম না প্রকাশের শর্তে বলেন, ‘কলেজ প্রশাসন ডালপালা কাটার নামে নিধনযজ্ঞ চালিয়েছে। যেভাবে গাছের ডালপালা কাটার কথা, সেভাবে কাটা হয়নি। এটাতো ডালপালা কাটার নতুন সিস্টেম মনে হচ্ছে।’

রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের মাস্টার্স শেষ পর্বের ছাত্রী সুমাইয়া আক্তার বলেন, ‘ডালপালা কাটতে গিয়ে গাছগুলোকে নিশ্চিত মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। এটা অন্যায়। বৃক্ষ রোপণে উৎসাহিত না করে কিভাবে ডালপালা কাটার নামে বৃক্ষ নিধন করা যায়, কলেজ প্রশাসন সেটাই দেখিয়ে দিল।’

গাছ ক্রয়ের ব্যাপারটি অস্বীকার করেছেন কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রাব্বি হক লালন। তিনি বলেন, ‘আমি কোনো গাছ ক্রয় করিনি। বিদ্যুৎ বিভাগ থেকে কলেজে কিছু গাছের ডালপালা কাটা হয়েছে। সেখানে থেকে আমি দুই হাজার টাকা অধ্যক্ষকে দিয়ে খড়ির জন্য দুই ভ্যান ডালপালা ক্রয় করেছিলাম। পরে অধ্যক্ষ স্যারের নির্দেশে বাকি ডালপালাগুলো কলেজের গোডাউনে রেখেছি। স্যার পরে আমাকে দুই হাজার টাকা ফেরতও দিয়েছেন।’

এ ব্যাপারে কারমাইকেল কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. শেখ আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘কলেজ প্রশাসন কোনো গাছ কাটেনি। কিছু দিন আগে তিনজন বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গেছেন। এজন্য বিদ্যুৎ বিভাগ তাদের প্রয়োজনে আমাদের অনুমতি নিয়ে কিছু গাছের ডালপালা কেটেছে। সেই ডালপালা কলেজের গোডাউনে সংরক্ষণ করা হয়েছে। আর কিছু জ্বালানি খড়ি হিসেবে বিক্রি করা হয়েছে। এসব গাছ কাটা এবং বিক্রির জন্য কোনো দরপত্র আহ্বান করা হয়নি বলেও জানান তিনি।

কলেজের-মূল-ফটকের-পাশে-মধুবন-থেকে-এভাবে-গাছের-ডালপালা-কাটা-হয়েছে
কলেজের মূল ফটকের পাশে মধুবন থেকে এভাবে গাছের ডালপালা কাটা হয়েছে

এদিকে, নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানী লিমিটেড (নেসকো-৩) এর নির্বাহী প্রকৌশলী আশরাফুল আলম মন্ডল জানান, গাছ কাটা আমাদের কাজ নয়। বাতাসে গাছের ডালপালা বৈদ্যুতিক তারে যেন না লাগে, সেই অনুপাতে ডালপালা কাটার নিয়ম রয়েছে।’

   

বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একই পরিবারের ৩ জনের মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,বরিশাল
বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একই পরিবারের ৩ জনের মৃত্যু

বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একই পরিবারের ৩ জনের মৃত্যু

  • Font increase
  • Font Decrease

বরিশালের বাকেরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে একই পরিবারের ৩ জন মারা গেছেন।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলার নিয়ামতি ইউনিয়নের ৪ নম্বর ঢালমারা গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি। মরদেহ উদ্ধার করে শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজের হাসপাতালে আনা হচ্ছে। 

;

বৃষ্টি নয়, রোদ চান হাওরের কৃষকেরা



উপজেলা করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম. কটিয়াদী ( কিশোরগঞ্জ)
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সারা দেশের ওপর দিয়ে বয়ে চলা তীব্র তাপদাহে ওষ্ঠাগত জনজীবন। অসহ্য গরম থেকে রেহাই পেতে বৃষ্টি চেয়ে দেশজুড়ে ইসতিসকার নামাজ পড়া হচ্ছে। তবে এই মুহূর্তে বৃষ্টি চান না ধান চাষিরা।

কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলার করগাঁও লাহুন্দ বড় হাওরের কৃষক কাশেম মিয়া (৫৫) বলেন, আকাশে তাকাইয়া তাহি, দিনে হাজ (মেঘলা) করলো কিনা। রইদ (রোদ) থাকলে আমাদের সমস্যা নেই, হয়তো কষ্ট বেশি হচ্ছে তবে মন শান্তি। পানি চলে আসলে আমাদের সব স্বপ্ন শেষ।

হাওর অঞ্চলে এখন ধান কাটার ভরা মৌসুম চলছে। কৃষি বিভাগও ৮০ শতাংশ পাকলেই ধান কাটার তাগিদ দিয়েছে।

কৃষকরা জানান, ২০১৭ সালের ভয়াবহ বন্যায় কিশোরগঞ্জের বিস্তীর্ণ হাওরের বোরো ধান পানিতে তলিয়ে নষ্ট হয়ে গিয়েছিল। সেই অভিজ্ঞতা থেকে বন্যার আশঙ্কায় আগেভাগে তারা ধান কেটে ফেলেন। যদিও আগামী ১০ দিনের মধ্যে ভারি বৃষ্টিপাত কিংবা বন্যা পরিস্থিতির কোনো পূর্বাভাস নেই।

কিশোরগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী মতিউর রহমান জানান, আগামী ১০ দিন পর বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হবে– এমন তথ্য এখন বলা যাচ্ছে না। তবে এ সময়ে ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস নেই। ফলে হাওরের সিংহভাগ ধান নির্বিঘ্নে কাটা হয়ে যাবে বলে মনে করছেন তিনি।

এক সময় বৈশাখের মধ্যভাগে বোরো ধান কাটা শুরু হতো। কিন্তু বন্যা থেকে সুরক্ষায় আগাম জাতের ধান আবাদের ফলে এখন চৈত্রের শেষ দিকেই ধান কাটা শুরু হয়। গত মঙ্গলবার করিমগঞ্জ-ইটনার সীমান্তবর্তী হাওরে শ্রমিকদের আগাম জাতের ‘ব্রি-২৮’ ও হাইব্রিড ‘হীরা’ ধান কাটতে দেখা যায়। এসব ধান খলায় নিয়ে ‘বোমা মেশিনে’ মাড়াই করা হচ্ছে।

নিকলীর জোয়ানশাহী হাওরের জিরাতি কৃষক রহমত বলেন, জিরাতিরা বাড়িঘর ফেলে খড়কুটো বা টিন দিয়ে কুঁড়েঘর করে হাওরের মাঝখানে বছরের প্রায় অর্ধেক সময় কাটান। তাদের পরিশ্রমেই কৃষকের গোলা ধানে ভরে ওঠে।

মাঠেই ভেজা ধান প্রতিমণ ৯০০ টাকা করে বিক্রি করছেন কৃষকরা। মিঠামইনের কৃষক সোহরাব উদ্দিন জানান, শ্রমিক সংকটে ধান কাটা বিঘ্নিত হচ্ছে। তবে ১৫ দিন সময় পেলে হাওরের সব ধান কাটা হয়ে যাবে। নিকলীর কৃষক মোজাহিদ সরকার বলেন, এ পর্যন্ত হাওরাঞ্চলের প্রায় ৩৫ শতাংশ ধান কাটা হয়েছে।

নৌপথে বড় বড় বাল্কহেড ও ইঞ্জিনচালিত নৌকায় নতুন ধান করিমগঞ্জের চামড়া নৌবন্দরের আড়তগুলোতে নিতে দেখা গেছে। আড়ত মালিক আলতাফ হোসেন জানান, এখন হীরা ৭৫০ ও ব্রি-২৮ ধান ৯০০ টাকা মণ দরে কিনছেন তারা।

অবশ্য এতে গৃহস্থের লোকসান হচ্ছে জানিয়ে কৃষক জালাল উদ্দিন ও আক্কাস মিয়া বলেন, মৌসুমের শুরুতে ঋণের টাকা পরিশোধ ও শ্রমিকের খরচ মেটাতে অনেকেই ধান বিক্রি করতে বাধ্য হন। আড়ত মালিকরা এ সুযোগ নিয়ে দাম কম দেন।

এক মণ ধান উৎপাদনে খরচই প্রায় হাজার টাকা। অথচ শুরুতে বিক্রি করতে হচ্ছে ৯০০ টাকা দরে বলেন তিনি।

জেলা কৃষি বিভাগ সূত্র জানায়, এবার কিশোরগঞ্জে ১ লাখ ৬৭ হাজার ১০০ হেক্টর জমিতে বোরোর আবাদ হয়েছে। এর মধ্যে হাওরেই আবাদ ১ লাখ ৩ হাজার ৬২০ হেক্টর।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপপরিচালক আব্দুস সাত্তার বলেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে কিছু দিনের মধ্যেই সব ধান কাটা শেষ হবে। আপাতত বন্যার পূর্বাভাস নেই। তবে অনেক সময় শিলাবৃষ্টি হলে ধানের বিশাল ক্ষতি হয়।

;

৩ বছর পর ভারতের কারাগার থেকে মুক্তি পেল বাংলাদেশি কিশোর



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, জামালপুর
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বিজিবি-পুলিশ ও বিএসএফ এর মধ্যস্থতায় প্রায় তিন বছর পর ভারত থেকে মায়ের কাছে ফিরলেন জামালপুরের বকশীগঞ্জের মানসিক প্রতিবন্ধী মঙ্গল মিয়া (১২)। সে উপজেলার বগারচর ইউনিয়নের মোরারপাড়া গ্রামের আল ফারুকের ছেলে ।

শুক্রবার( ২৬ এপ্রিল) মধ্যরাতে বকশীগঞ্জ থানার পুলিশ মঙ্গল মিয়াকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেন।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ২ বছর সাত মাস আগে ভুলবশত উপজেলার ধানুয়া কামালপুর সীমান্ত এলাকায় ঘুরাঘুরি করার সময় ভারতের বিএসএফ তাকে ধরে নিয়ে যায়। কিন্তু মঙ্গল মিয়ার পরিবার বিষয়টি না জানায় তাকে খোজাঁখুজি করতে থাকে। অবশেষে দুই মাস আগে বকশীগঞ্জ থানা পুলিশের মাধ্যমে খবর পায় নিখোঁজ কিশোর মঙ্গল মিয়া ভারতের কারাগারে বন্দি আছে।


পুলিশ নিখোঁজ কিশোরের ঠিকানা যাচাই বাছাই করে দুই দেশের পুলিশ, বিজিবি ও বিএসএফ এর মধ্যে চিঠি চালাচালি শুরু করেন।

দুই মাস পর শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) নাকুগাও চেক পোষ্ট এর ১১১৬ নং পিলার এলাকা দিয়ে ভারতের পুলিশ ও বিএসএফ এর সদস্যরা মঙ্গল মিয়াকে বাংলাদেশের বিজিবি ও পুলিশের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করেন।

এ সময় বিজিবির কোম্পানী কমান্ডার সুবেদার ওবায়দুল ইসলাম, বকশীগঞ্জ থানার এস আই লাবলু আহমেদ, বিএসএফ এর ইন্সপেক্টর নিম সিম তনংচিন ও ভারতীয় পুলিশের ইন্সপেক্টর ওমর ফারুকসহ দুই দেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনি ও পুলিশ টিমের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

এ ব্যাপারে বকশীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) আবদুল আহাদ খান বার্তা২৪.কম-কে জানান, পুলিশের একটি টিম মঙ্গল মিয়াকে উদ্ধারের পর তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এসময় তার মা নেছিফুল বেগম, বড়ভাই রিয়াজুল ইসলাম ও ইউপি সদস্য হাফিজুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

;

সাতক্ষীরায় বিষাক্ত কেমিক্যাল দেওয়া ৪শ কেজি আম জব্দ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সাতক্ষীরা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সাতক্ষীরার কালিগঞ্জে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে বিষাক্ত কেমিক্যাল দিয়ে পাকিয়ে বাজারজাত করার প্রস্তুতিকালে ৪শ কেজি আম জব্দ করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) সকালে উপজেলার কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের বালিয়াডাঙ্গা বাজারের আজিজুল ইসলামের গুদাম থেকে এ আম জব্দ করা হয়।

তবে ওই সময়ে কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আসার খবর পেয়ে আজিজুল ইসলাম সেখান থেকে কৌশলে পালিয়ে যান।

এ বিষয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আজাহার আলী বলেন, বিষাক্ত কেমিক্যাল দিয়ে অপরিপক্ক কাঁচা আম পাকিয়ে তা বাজারজাত করা হবে, এমন সংবাদের ভিত্তিতে শনিবার সকালে উপজেলার কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের বালিয়াডাঙ্গা বাজারে অভিযান চালানো হয়। এ সময় আজিজুল ইসলামের গুদাম থেকে ৪শ কেজি আম জব্দ করা হয়।

তিনি জানান, বালিয়াডাঙ্গা বাজারের আজিজুল ইসলামসহ আরো অসাধু ব্যবসায়ী প্রতি বছর অপরিপক্ক কাঁচা আম কেমিক্যাল দিয়ে পাকিয়ে বাজারজাত করেন বলে স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন।

পরে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি, জনপ্রতিনিধিসহ সবার সামনে জব্দ করা আমগুলো গাড়ির চাকায় পিষ্ট করে বিনষ্ট করা হয়।

 

 

;