বঙ্গবন্ধুর খুনিদের দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
বক্তব্য রাখছেন গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

বক্তব্য রাখছেন গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকার বিভিন্নভাবে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে বলে জানিয়েছেন গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

তিনি বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুর খুনিদের দেশে ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে সরকারের প্রচেষ্টা কোনোভাবেই ব্যর্থ বলতে চাই না। শেখ হাসিনার সরকার বিভিন্নভাবে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচারের জন্য আমাদের ৩৪ বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে। যখন কোনো সাক্ষ্য-প্রমাণ ছিল না, পরিস্থিতি পরিবর্তিত, খুনিরা যখন বিভিন্নভাবে সুপ্রতিষ্ঠিত দেশে, রাজনীতিতে, অর্থে এবং দেশের বাইরে, তাদের বিচার করে দাম্ভিকতা চূর্ণ করা শেখ হাসিনার পক্ষে সম্ভব হয়েছে।’

বঙ্গবন্ধুর খুনিদের দ্বিতীয় প্রজন্ম যাতে তৈরি হতে না পারে সে জন্য প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘একমাত্র বঙ্গবন্ধুই বাংলাদেশকে মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে, আন্দোলনের মধ্য দিয়ে স্বাধীন সত্ত্বা দেওয়ার জন্য চেষ্টা করে সফল হয়েছেন। শোক দিবসে শুধু গতানুগতিকভাবে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিষয়ে কথা না বলে আদর্শিক জায়গায় কর্মী প্রস্তুত করা দরকার, যেন আরেকটি পঁচাত্তরের ১৫ই আগস্টের মতো ঘটনা দৃঢ়তার সঙ্গে, সাহসের সঙ্গে মোকাবেলা করা যায়।’

রোববার (২৫ আগস্ট) রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৪তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ আইন সমিতি আয়োজিত আলোচনা ও দোয়া মাহফিলে মুখ্য আলোচকের বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

তিনি আরো বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশটি প্রতিষ্ঠিত। ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে বাঙালির উৎসের আর অস্তিত্বের বেদীমূলে গিয়ে আত্মসমর্পণ করতে দেশের একজন লোকও যেন বাদ না থাকে। বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় সুবিধা ভোগ করতে হলে, নাগরিক হিসেবে নিজেকে ভাবতে হলে সবাইকে সেখানে আত্মসমর্পণ করতে হবে, যেখানে বাঙালির সমস্ত অস্তিত্বের উৎস প্রাঞ্জল হয়ে আমাদের মাঝে রয়েছে। সেই অস্তিত্বের উৎস বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। আদর্শিক জায়গা কখনো খুন করা যায় না, তাই বঙ্গবন্ধুকে কখনো খুন করা যায় না।’

মুখ্য আলোচক বলেন, ‘শোক দিবসের প্রত্যয়কে দৃঢ়তার সঙ্গে ধারণ করতে হবে মনে, স্নায়ুতে, বিশ্বাসে, স্বপ্নে, জাগরণে সর্বত্র। যে ব্যক্তি তার অস্তিত্বের কথা জানে না, ইতিহাস জানে না, শেকড়ের কথা জানে না, সে ব্যক্তি স্বাভাবিক অবস্থায় নাগরিক হিসেবে তার মৌলিক অধিকার দাবি করতে পারা উচিত নয়।’

শোক দিবসকে সামনে রেখে দেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য, কৃষ্টি, সংস্কৃতি, যেখানে বঙ্গবন্ধু মিশে আছে, আছে অসাম্প্রদায়িকতা, আছে হাজার বছরের বাঙালির গৌরবময় অধ্যায়, সেসব শিক্ষায় কর্মীদের শিক্ষিত করার জন্য ছাত্র নেতৃবৃন্দের প্রতি মন্ত্রী আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মুক্তযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, ‘পৃথিবীতে আর কোনো নেতা নেই, যিনি একসঙ্গে স্বাধীনতার কথা চিন্তা করেছেন, সারা জাতিকে উদ্বুদ্ধ করেছেন এবং সেটা বাস্তবায়ন করেছেন। বঙ্গবন্ধু সেটাই করেছেন।’

‘বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের একটা অংশের বিচার হয়েছে। কিন্তু যারা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করিয়েছেন তাদের শাস্তি হয়নি। এবার তাদের বিচার করতে হবে। জিয়াউর রহমানের কী ভূমিকা ছিল এবং অন্যান্যদের কী ভূমিকা ছিল, সেটা বের করতে হবে। বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনিরাই বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জিয়াউর রহমানের জড়িত থাকার কথা বলে গেছেন,’ যোগ করেন মন্ত্রী।

তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু শুধু বাঙালির বন্ধু নয়, বিশ্ববন্ধু। জাতসংঘে দাঁড়িয়ে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, আমি শোষিতের পক্ষে। বঙ্গবন্ধু ছিলেন বিশ্বনেতা। তাই আজ শোককে শক্তিতে রূপান্তরিত করে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করতে হবে।’

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলার পথে আমরা অগ্রসর হচ্ছি। বঙ্গবন্ধুকে আমরা রক্ষা করতে পারিনি। এই আগস্টে আমাদের প্রতিজ্ঞা হোক, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে রক্ষা করা। আমরা আজ মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষ শক্তির গণতন্ত্র চাই, যেখানে সরকারে ও বিরোধী দলে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি থাকবে। মুক্তিযুদ্ধের প্রতিটি মূল্যবোধ বাস্তবায়িত হবে এমন বাংলাদেশ আমরা চাই।’

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি এ কে এম সাহিদুল হক, বিচারপতি মো. জাহাঙ্গীর হোসেন ও বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এম আমিন উদ্দিন বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ আইন সমিতির জাতীয় শোক দিবস উদযাপন কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট মোল্লা মো. আবু কাওছার।

   

লোকসভা নির্বাচনে ৩ দিন ট্যুরিষ্ট ভিসায় ভারত ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা



আজিজুল হক, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বেনাপোল (যশোর)
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পশ্চিমবঙ্গে লোকসভা নির্বাচনে নিরাপত্তা জনিত কারণে শুক্রবার (১৭ মে) সন্ধ্যা ৬টা থেকে আগামী (২০ মে) ভোট গণনা শেষ না হওয়া পর্যন্ত শুধু মাত্র মেডিকেল ও ভারতীয় ভোটার পাসপোর্টধারীরা বেনাপোল-পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন ব্যবহার করতে পারবেন বলে জানিয়েছেন ভারতীয় কর্তৃপক্ষ। এসময় বন্ধ থাকবে ট্যুরিষ্ট ভিসায় যাতায়াত। ২১ মে থেকে এ বন্দর দিয়ে স্বাভাবিক হবে সব ধরনের যাত্রী যাতায়াত।

শুক্রবার (১৭ মে) সকাল ৯টায় ভারতীয় ইমিগ্রেশনের বরাত দিয়ে এতথ্য নিশ্চিত করেন বেনাপোল ইমিগ্রেশন ওসি আজহারুল ইসলাম।

পশ্চিমবঙ্গ সরকারের জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও জেলা নির্বাচন অফিসার স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য সমস্ত আন্তর্জাতিক রুট সিল করা প্রয়োজন। এজন্য ১৭ মে সন্ধ্যা থেকে ২০ মে ভোট গণনা শেষ না হওয়া পর্যন্ত লোক ও যানবাহন যাতায়াত সংক্ষিপ্ত করা হলো। ভোট গণনা শেষ না হওয়া পর্যন্ত শুধুমাত্র মেডিকেল ও ভারতীয় ভোটার পাসপোর্টধারীরা বেনাপোল-পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন ব্যবহার করতে পারবেন। এছাড়া আগামী ৩ দিন বন্ধ থাকবে ট্যুরিষ্ট ভিসায় যাতায়াত।

বেনাপোল বন্দর পরিচালক রেজাউল করিম জানান, ওপারে নির্বাচনে ৩ দিন ট্যুরিষ্ট ভিসায় ভারত ভ্রমনে নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি তিনি অবগত আছেন জানিয়ে বলেন, ইমিগ্রেশন খেকে তিনি এ বার্তা পেয়েছেন। তবে ট্যুরিষ্ট, ষ্টুডেন্ট ও বিজনেস ভিসায় যাত্রী যাতায়াত বন্ধ থাকলেও জরুরী মেডিকেল ও ভারতীয় ভোটার পাসপোর্টধারীরা যাতায়াতে বাধা নেই।

জানা যায়, বেনাপোল-পেট্রাপোল বন্দর ব্যবহার করে মেডিকেল, বিজনেস, ভ্রমন ও ষ্টুডেন্ট ভিসায় প্রতিদিন ভারত-বাংলাদেশে প্রায় ৭ হাজার পাসপোর্টধারী যাত্রী যাতায়াত করে থাকেন। ভারত ভ্রমণে ১২ বছরের ঊর্ধ্বে যাত্রীদের ভ্রমণ কর ১০৫৫ টাকা এবং ৫ বছর থেকে ১২ বছর পর্যন্ত যাত্রীদের ৫৫৫ টাকা পরিশোধ করতে হয়। আর ০ থেকে ৫ বছরের যাত্রীদের বন্দর কর ৫৫ টাকা।

এদিকে চেকপোষ্টের পাশাপাশি সীমান্ত পথে যাতে কোন অবৈধ অনুপ্রবেশ না ঘটে সেখানে সীমান্ত রক্ষী বিএসএফের টহল জোরদার দেখা গেছে।

;

সাতক্ষীরায় সাপের কামড়ে সাত বছরের শিশুর মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সাতক্ষীরা
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সাতক্ষীরার শ্যামনগরে সাপের কামড়ে শারাফাত হোসেন সিফাত নামে সাত বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) সন্ধ্যায় উপজেলার আটুলিয়া ইউনিয়নের মোল্লাপাড়া (ক্লাব মোড়) এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত সিফাত সাতক্ষীরা শহরের শাহিন আলমের ছেলে। তবে, বাবা-মায়ের মধ্যে সম্পর্ক ছিন্ন হওয়ায় সিফাত এবং তার মা আটুলিয়া ইউনিয়নের মোল্লাপাড়া (ক্লাব মোড়) এলাকায় তার নানা মোস্তফা মোল্লার বাড়িতে থাকতেন।

নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মা তাকে হাঁস-মুরগি ঘরে উঠেছে কিনা দেখতে বললে সে তা দেখতে যায়। এসময় মুরগির ঘরের পাশের চালা (গর্ত) থেকে একটি সাপ এসে তাকে দংশন করে। প্রথমে স্থানীয় ওঝার মাধ্যমে তাকে গ্রাম্য চিকিৎসা দেয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে রাত ৮টার দিকে শ্যামনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে।

ইউপি সদস্য মো. রবিউল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। শুক্রবার সকালে জানাজা শেষে তাকে দাফন করা হয়েছে।

;

ঢাকার বাতাস আজও খুব 'অস্বাস্থ্যকর'



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দিন দিন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বেড়েই চলেছে বায়ুদূষণ। দীর্ঘদিন ধরেই মেগাসিটি ঢাকার বাতাসেও বাড়ছে দূষণ। শুক্রবার (১৭ মে) সকালে ঢাকার বাতাসে স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে বলে জানাচ্ছে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। যদিও সবচেয়ে বেশি দূষণ কঙ্গোর কিনশাসা শহরের বাতাসে।

এদিন সকাল ১০টার দিকে আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, ১৪৮ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় সপ্তম অবস্থানে রয়েছে রাজধানী ঢাকা, যা সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত।

দূষিত শহরের তালিকায় ১৭৩ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে চিয়াং মাই। এ ছাড়া দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ভারতের শহর দিল্লির স্কোর ১৭২। আর ১৬০ স্কোর নিয়ে তৃতীয় ও চতুর্থ অবস্থানে আছে যথাক্রমে জার্মানির শহর মিউনিখ ও নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু এবং পঞ্চম অবস্থানে থাকা ভিয়েতনামের হ্যানয় শহরের স্কোর ১৫৫।

একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়; আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়।

২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে। এছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।

বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে থাকে। এটা সব বয়সি মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।

;

নীলফামারীতে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার 



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেট, বার্তা ২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে অমিচা বেওয়া (৫৬) নামে এক বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ।  

বৃহস্পতিবার (১৬মে) তার নিজ বাড়ি থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত বৃদ্ধ উপজেলার কালিকাপুর হাজি পাড়া গ্রামের বাসিন্দা। 

নিহতের স্বজন ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, নিহত বৃদ্ধ দীর্ঘদিন ধরে পেট ব্যথাজনিত রোগে ভুগছিলেন। বৃহস্পতিবার তার প্রচণ্ড পেট ব্যথা উঠলে সহ্য করতে না পেরে নিজ ঘরে আত্মহত্যা করেন। পরে স্বজনরা তার মরদেহ ঝুলতে দেখে পুলিশে খবর দেয় পুলিশ এসে উদ্ধার করে। 

থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পলাশ চন্দ্র মন্ডল বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এ বিষয়ে একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়। 

;