উপনির্বাচন

রংপুরে দুই ইউপিতে ১৬ কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ চলছে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম রংপুর
রংপুর সদর উপজেলার খলেয়া ইউনিয়নে ভোটগ্রহণ চলছে/ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

রংপুর সদর উপজেলার খলেয়া ইউনিয়নে ভোটগ্রহণ চলছে/ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

 

রংপুর সদর উপজেলার খলেয়াতে চেয়ারম্যান পদে ও পীরগাছা উপজেলার ছাওলা ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডে সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে উপ-নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) সকাল ৮টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়। শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোটারটা ভোট দিচ্ছেন। তবে আশানুরূপ ভোটার উপস্থিতি নেই ভোটকেন্দ্রগুলোতে।

রংপুর জেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, এ বছরের ২৪ মার্চ অনুষ্ঠিত রংপুর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ইউপি চেয়ারম্যান ফারুক মিয়া প্রতিদ্বন্দ্বিতা করায় ৫নং খলেয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদটি শূন্য হয়। এছাড়া চার মাস আগে পীরগাছার ছাওয়া ইউনিয়নে ২নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা সদস্য সালেহা বেগম মৃত্যুবরণ করায় নতুন করে এ ওয়ার্ডে তফসিল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন। সংরক্ষিত ওয়ার্ডটিতে চার জন মহিলা সদস্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তারা হলেন- রোকেয়া বেগম (হেলিকপ্টার), আইরিন বেগম (বক), নাসিমা বানু (মাইক) ও আম্বিয়া বেগম (তালগাছ)।

অন্যদিকে রংপুর সদরের খলেয়া ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টির প্রার্থীসহ তিনজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। প্রার্থীরা হলেন- মোত্তালেবুল হক (নৌকা), সিরাজুল ইসলাম লাভলু (লাঙ্গল) ও মাসুদ রানা (আনারস)।

নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ছাওলা ইউপি’র ২ নম্বর ওয়ার্ডের উপ-নির্বাচনে ৭টি কেন্দ্রে মোট ১০ হাজার ৮২৯ জন ভোটার ভোটাধিকার প্রদান করছেন। অন্যদিকে খলেয়া ইউনিয়নে নয়টি ভোটকেন্দ্রে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এখানে মোট ভোটার ১৯ হাজার ৯৪৬ জন।

শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন সম্পন্ন করতে সবধরণের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানান নির্বাচন কর্মকর্তারা। ভোটকেন্দ্রগুলোর আশপাশসহ কেন্দ্রে কেন্দ্রে পুলিশ  ও আনসার ভিডিপি’র পাশাপাশি র‌্যাব টহলরত আছে।

এ দিকে সকালে সরজমিনে সদর উপজেলার খলেয়া ইউনিয়নের দীঘলটারী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, গঞ্জিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও খলেয়া গঞ্জিপুর স্কুল এন্ড কলেজ ভোটকেন্দ্রে তেমন ভোটার উপস্থিতি চোখে পড়েনি।

গঞ্জিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রের প্রিজাইডিং অফিসার মমিনুর রহমান বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে জানান, তার কেন্দ্রে মোট ভোটার ২ হাজার ৩৯৩ জন। এরমধ্যে নারী ভোটার ১ হাজার ২০২ এবং পুরুষ ভোটার রয়েছে ১ হাজার ১৯১ জন। সকাল আটটা থেকে শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ চলছে। এখনো অপ্রীতিকর কোন ঘটনা ঘটেনি।

   

শিশু জায়েদ হাসানের দায়িত্ব নিচ্ছেন না মামা, দেওয়া হচ্ছে দত্তক



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহের ভালুকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে দুর্ঘটনায় নিহত মা ও বেঁচে যাওয়া দেড় বছরের শিশু জায়েদ হাসান ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসা এখন পুরাপুরি সুস্থ। উচ্চ আদালত শিশুটিকে তার মামার জিম্মায় দেওয়ার নির্দেশ দিলেও জায়েদের সুন্দর ভবিষ্যত ও নিজের পরিবারের অবস্থার কথা চিন্তা করে দায়িত্ব নিচ্ছেনা মামা রবিন মিয়া। এ কারণেই দেওয়া হবে দত্তক।

আগামীকাল রবিবার(১৯ মে) শিশু কল্যাণ বোর্ডের সভার আগ পর্যন্ত দত্তক দেওয়ার জন্য আবেদন গ্রহণ করা হবে ও সব আবেদন বোর্ড সভায় পেশ করা হবে এবং আবেদনগুলো যাচাই-বাছাই করে একটি পরিবারের কাছে শিশুটিকে হস্তান্তর করা হবে।

শিশু জায়েদের মামা রবিন মিয়া বলেন আমি পেশায় একজন পিকআপ চালক। মা, বাবা পরিবার ও তিন সন্তান নিয়ে অনেক কষ্ট করে দিন চলে। তাই আমি চাই না আমার কাছে এসে ভাগিনার সুন্দর জীবনটা নষ্ট না হয়। আমি চাই সে একজন ভালো মানুষের ঘরে গিয়ে মানুষের মত মানুষ হোক আমি শান্তি পাবো। সেজন্যই শিশু কল্যাণ বোর্ডের কাছে একটি অনাপত্তি পত্র দিয়েছি।

ময়মনসিংহ জেলা সমাজসেবা বিভাগের উপপরিচালক ও শিশু কল্যাণ বোর্ডের সদস্য সচিব আব্দুল মজিদ বলেন জায়েদের মামা চান ভাগ্নের সুন্দর ভবিষ্যত। এজন্য শিশু কল্যাণ বোর্ডের প্রতি আস্থা রেখে একটি অনাপত্তিপত্র দিয়েছে। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি পরিবার জায়েদকে পেতে আবেদন করছে। তাদের মধ্যে থেকে যাচাই-বাছাই করে আগামীকালের বোর্ড সভা সিদ্ধান্ত হবে জায়েদকে কোন পরিবারে দেওয়া হবে ।

উল্লেখ্য, গত ১০ মে রাত তিনটার দিকে ভালুকা উপজেলার স্বয়ার মাস্টারবাড়ি এলাকায় শিশু জায়েদ ও তার মা জায়েদা সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়। স্থানীয়রা উদ্ধার করে ভালুকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে জরুরী বিভাগের চিকিৎসক ভোররাতেই সরকারি অ্যাম্বুলেন্সে করে ময়মনসিংহ মেডিকেল হাসপাতালে প্রেরণ করেন। শিশুটিকে ২৬ নম্বর ওয়ার্ডে ও শিশুর মা'কে হাসপাতালের ১০ নম্বর ওয়ার্ডে ভর্তি করানো হয়। পরদিন সকালে শিশুটির মা মারা যায়। তবে,আহত শিশুটি হাসপাতালের ২৬ নম্বর ওয়ার্ডেই চিকিৎসাধীন থাকে।

;

যশোরে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরিবারকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করায় যশোর সদর উপজেলা যুব মহিলা লীগের আহবায়ক ও যশোর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী ফাতেমা আনোয়ারকে সংগঠন থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) বাংলাদেশ যুব মহিলা লীগের সভাপতি ডেইজি সারোয়ার ও সাধারণ সম্পাদক শারমিন সুলতানা লিলি স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

জানাযায়, গত বৃহস্পতিবার ১৬ মে প্রেসক্লাব যশোরে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জামাতাও বিএনপি করেন। তার এমন একটি বক্তব্যের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। যে বক্তব্য দেওয়ায় প্রতিবাদ জানিয়েছিলো যশোর জেলা আওয়ামী লীগ। একইসঙ্গে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের কাছে দলীয় পদ থেকে বাতিল ও সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য লিখিত সুপারিশ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

শুক্রবার রাতে যশোর জেলা আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক ওহিদুল ইসলাম তরফদারের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।

যশোর জেলা আওয়ামী লীগের উপ দপ্তর সম্পাদক ওহিদুল ইসলাম তরফদারের পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, যশোর সদর উপজেলা যুব মহিলা লীগের আহবায়ক ও আসন্ন সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী ফাতেমা আনোয়ার বৃহস্পতিবার সাংবাদিক সম্মেলন করেন। এই সাংবাদিক সম্মেলনের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।

তার বক্তব্যের বিষয়টি যশোর জেলা আওয়ামী লীগের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলাম মিলন এবং সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদার এ ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন। সেই সঙ্গে তাকে যুব মহিলা লীগের আহবায়ক পদ ও প্রাথমিক সদস্যপদ বাতিলসহ কেন্দ্রের কাছে সাংগঠনিকভাবে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জোর সুপারিশও করা হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, ফাতেমা আনোয়ারের স্বামী আনিসুর রহমান লিটন ওরফে ফিঙ্গে লিটন পুলিশের মোস্ট ওয়ান্টেডভুক্ত আসামি। তিনি খুন-গুম, মাদক, সোনা, অস্ত্র চোরাচালানসহ একাধিক অপরাধ কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। তিনি দীর্ঘ দিন ধরে দেশের বাইরে পলাতক অবস্থায় আছেন। দেশের শীর্ষ সন্ত্রাসীদের তালিকায় তার নাম রয়েছে। তিনি ইন্টারপোলেরও ওয়ান্টেড আসামি।

এই বিষয়ে ফাতেমা আনোয়ার সাংবাদিকদের বলেন, একজন রাষ্ট্রনায়ককে নিয়ে কেউ কথা বা মন্তব্য করবে এটা রাষ্ট্রের নাগরিকের অধিকার। আমার বিরুদ্ধে জেলা আওয়ামী লীগ দলীয়ভাবে যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, এটা আমাকে অবিচার করছে বলে মনে করছি।

;

স্বেচ্ছাসেবক লীগের মিছিল শেষে কথা কাটাকাটির জেরে তরুণ খুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে মানিকমিয়া এভিনিউর সংসদ ভবন এলাকায় কথা কাটাকাটির জেরে ছুরিকাঘাতে এক তরুণকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। নিহতের নাম মেহেদী হাসান (১৮)।

জানা গেছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে শোভা যাত্রার আয়োজন করে ক্ষমতাশীন দল আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠন স্বেচ্ছাসেবক লীগ। শোভাযাত্রায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মো. চয়নের ভাগ্নে সদ্য এসএসসি পাশ করা ছাত্র মেহেদী অংশ নেন। শোভাযাত্রা শেষে বাড়ি ফেরার পথে মিছিলে কথা কাটাকাটি হয় অন্য এক গ্রুপের সঙ্গে। কথা কাটাকাটির জেরে সবার সামনেই সুইচ গিয়ার চাকু দিয়ে হামলা চালায় অপর পক্ষ। সেই চাকুর আঘাতে প্রাণ যায় মেহেদীর।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর শেরে বাংলা নগর এলাকায় সংসদ ভবন এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত মেহেদী ছোলমাইদ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এবার এসএসসি পাস করেছেন।

নিহতের মামা চয়ন বলেন, মিছিল শেষ করে আমরা এলাকায় যাওয়ার জন্য রওনা দিয়েছিলাম। আমাদের জন্য বাস রেডি ছিল। বাসে ওঠার সময় রাস্তা পারাপার নিয়ে আমার এক বন্ধুর সঙ্গে কয়েকটি ছেলের কথা কাটাকাটি হয়। তখন হুট করে ওই ছেলেগুলো সুইচ গিয়ার বের করে আঘাত করা শুরু করে। তখন আমার ভাগ্নে তাদের থামাতে যায় এবং কথা কাটাকাটি হয়। তখন ওরা মেহেদীকে চাকু দিয়ে উপর্যুপরি আঘাত করে।

তিনি বলেন, যারা চাকু দিয়ে মেরেছে তাদের আমি চিনতে পারিনি। সবার সামনে এভাবে মেরে ফেললো আমার ভাগ্নে কে। আমরা পারিবারিকভাবে আওয়ামী লীগ করি। মেহেদীর মা আওয়ামী লীগ নেত্রী। আমার ভাগ্নের এমন হত্যার বিচার চাই।

এ বিষয়ে শেরে বাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আহাদ আলী বলেন, ঘটনা শুনেছি। এখনো কেউ অভিযোগ করেনি। এই বিষয়ে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

;

উপজেলা নির্বাচনগুলোকেও মানুষ লাল কার্ড দেখিয়ে দেবে: সরোয়ার আলমগীর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক সরোয়ার আলমগীর বলেছেন, ডামি জাতীয় নির্বাচনের মতো উপজেলা নির্বাচনগুলোকেও মানুষ লাল কার্ড দেখিয়ে দেবে।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে ফটিকছড়ি উপজেলার পাইন্দংয়ে নির্বাচন বর্জনের আহ্বান জানিয়ে লিফলেট বিতরণকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এমন মন্তব্য করেন। এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উত্তর জেলা বিএনপির সদস্য মোবারক হোসেন কাঞ্চন।

সরোয়ার আলমগীর বলেন, হিন্দুস্থানে এখন দেশটির জনগণের অংশগ্রহণে প্রতিনিধিত্বমূলক নির্বাচন হচ্ছে। আর বাংলাদেশে তাদের দোসররা একতরফা নির্বাচন করছে। তবে কথিত এই নির্বাচনকে এদেশের মানুষ বরাবরের মতো লাল কার্ড দেখিয়ে দেবেন। আগামী ২১ তারিখের এই 'আমি ডামি'র নির্বাচনেও ফটিকছড়িবাসী ভোট দিতে যাবেন না।

পাইন্দং ইউনিয়ন বিএনপি'র আহ্বায়ক আবু আজম তালুকদার এর সভাপতিত্বে এসময় বিএনপি নেতা নাজিম উদ্দিন শাহীন, আহাম্মেদ সাফা মেম্বার, শাহারিয়ার চৌধুরী, জয়নাল আবেদীন, মহিন চৌধুরী, জিয়াদ মাহমুদ চৌধুরী, শাহাবুদ্দিন, মোঃ পারভেজ, উপজেলা কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক নূরুল হুদা, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক এস এম আবু মুনসুর, প্রিন্স ওমর ফারুক, যুবদল নেতা মোজাহারুল ইকবাল লাভলু, হাছান, তারেক, ওসমান, আতাউল্লাহ, উপজেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মহিন উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।

;