শপথ নিলেন খুলনা-যশোরের ১৬ উপজেলা চেয়ারম্যান



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
শপথ বাক্য পাঠ করান বিভাগীয় কমিশনার লোকমান হোসেন মিয়া, ছবি: সংগৃহীত

শপথ বাক্য পাঠ করান বিভাগীয় কমিশনার লোকমান হোসেন মিয়া, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

খুলনা বিভাগের ২ জেলার ১৬ উপজেলার নবনিবার্চিত ৪৮ জন চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার (১৩ মে) দুপুরে খুলনা বিভাগীয় কমিশনারের সম্মেলন কক্ষে ১৬ জন উপজেলা চেয়ারম্যান, ১৬ জন ভাইস চেয়ারম্যান ও ১৬ জন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানের শপথ পাঠ করান বিভাগীয় কমিশনার লোকমান হোসেন মিয়া।

খুলনার স্থানীয় সরকার বিভাগের পরিচালক হোসেন আলী খোন্দকারের সভাপতিত্বে এ শপথ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে শপথ বাক্য পাঠ করেন, খুলনার দিঘলিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ মারুফুল ইসলাম (স্বতন্ত্র), ভাইস চেয়ারম্যান (পুরুষ) মোহাম্মদ আলী রেজা বাঁচা, ভাইস চেয়ারম্যান (মহিলা) মমতাজ শিরিন ময়না, কয়রা উপজেলা চেয়ারম্যান এসএম শফিকুর ইসলাম, ভাইস চেয়ারম্যান (পুরুষ) অ্যাডভোকেট কমলেশ কুমার সানা, ভাইস চেয়ারম্যান (মহিলা) নাসিমা আলম, দাকোপ উপজেলা চেয়ারম্যান মুনসুর আলী খান (স্বতন্ত্র), ভাইস চেয়ারম্যান (পুরুষ) গৌরপদ বাছাড়, ভাইস চেয়ারম্যান (মহিলা) খাদিজা আক্তার, পাইকগাছা উপজেলা চেয়ারম্যান গাজী মোহাম্মদ আলী (আওয়ামী লীগ), ভাইস চেয়ারম্যান (পুরুষ) শেহাব উদ্দিন ফিরোজ বুলু, ভাইস চেয়ারম্যান (মহিলা) লিপিকা ঢালী, রুপসা উপজেলা চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন বাদশা (আওয়ামী লীগ), ভাইস চেয়ারম্যান (পুরুষ) আব্দুল্লাহ জুবায়ের, ভাইস চেয়ারম্যান (মহিলা) ফারহানা আফরোজ মনা, তেরখাদা উপজেলা চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম (স্বতন্ত্র), ভাইস চেয়ারম্যান (পুরুষ) শারাফাত হোসেন, ভাইস চেয়ারম্যান (মহিলা) নাজমা খান, ফুলতলা উপজেলা চেয়ারম্যান আকরাম হোসেন (আওয়ামী লীগ, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়), ভাইস চেয়ারম্যান (পুরুষ) কেএম জিয়া হাসান তুহিন, ভাইস চেয়ারম্যান (মহিলা) ফারজানা ফেরদৌসী নিশা ও বাটিয়াঘাটা উপজেলা চেয়ারম্যান আশরাফুল ইসলাম খান (আওয়ামী লীগ, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়), ভাইস চেয়ারম্যান (পুরুষ) নিতাই গাইন, ভাইস চেয়ারম্যান (মহিলা) চঞ্চলা মণ্ডল। 

যশোরের সদর উপজেলা চেয়ারম্যান শাহীন চাকলাদার (আওয়ামী লীগ), বাঘারপাড়া উপজেলা চেয়ারম্যান নাজমুল ইসলাম কাজল (আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী), ঝিকরগাছা উপজেলা চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম (আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী), চৌগাছা উপজেলা চেয়ারম্যান ড. মোস্তানিছুর রহমান লাড্ডু (আওয়ামী লীগ), অভয়নগর উপজেলা চেয়ারম্যান শাহ ফরিদ জাহাঙ্গীর (আওয়ামী লীগ), মনিরামপুর উপজেলা চেয়ারম্যান নাজমা খানম (আওয়ামী লীগ), কেশবপুর উপজেলা চেয়ারম্যান কাজী রফিকুল ইসলাম (আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী) ও শার্শায় সিরাজুল হক মঞ্জু (আওয়ামী লীগ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়)। ১৬ জন ভাইস চেয়ারম্যান ও ১৬জন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শপথ পাঠ করেন।

এ সময় উপজেলা নিবার্চনে বিজয়ী চেয়ারম্যান-ভাইস চেয়ারম্যানদেরকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা জানানো হয়। উপজেলায় নিবার্চিত চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানদের সততা, নিষ্ঠা ও সরকারের নির্দেশনা মোতাবেক কল্যানকর উপজেলা গড়ে তোলার আহ্বান জানান বিভাগীয় কমিশনার।

অনুষ্ঠান শেষে উপজেলা চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানরা সরকারের উন্নয়ণ ও সমৃদ্ধিশালী দেশ গড়ে তোলার সকল পরিকল্পনা ও কর্মসূচী সুষ্ঠুভাবে পালন এবং জনগণের অংশগ্রহণে ক্ষুধা-দারিদ্র, মাদক ও অনিয়ম-দূর্নীতিমুক্ত উপজেলা গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার সুবাস চন্দ্র সাহা, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হেলাল হোসেন বক্তৃতা দেন।

   

সাবেক কাস্টমস কর্মকর্তা ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
সাবেক কাস্টমস কর্মকর্তা ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

সাবেক কাস্টমস কর্মকর্তা ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

  • Font increase
  • Font Decrease

অবৈধ সম্পদ অর্জনের দায়ে সাবেক রাজস্ব কর্মকর্তা আবদুল বারিক ও তার স্ত্রী ফেরদৌস ইয়াসমিন খানমের নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

মঙ্গলবার (২১ মে) দুদক চট্টগ্রাম সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এর উপ-সহকারী পরিচালক বাদী হয়ে একই কার্যালয়ে দু’টি মামলা দায়ের করেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উপ-সহকারী পরিচালক সবুজ হোসেন।

তিনি বলেন, চট্টগ্রাম কাস্টমসের সাবেক রাজস্ব কর্মকর্তা আবদুল বারিক ও তার স্ত্রীকে সম্পদ বিবরণী চেয়ে ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে নোটিশ দেয় দুদক। জমা দেওয়া সম্পদ বিবরণী যাচাই-বাছাইয়ের পর জানা গেছে, ফেরদৌস ইয়াসমিন খানম ১ কোটি ৯২ লাখ ৬৫ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদের মালিক। অপরদিকে, আবদুল বারিক ১ কোটি ২৩ লাখ ১৪ হাজার টাকার সম্পদের তথ্য গোপন করেন তিনি।

জানা গেছে, আবদুল বারিক চট্টগ্রাম কাস্টমসে সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা পদে ১৯৯০ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি নিয়োগ পান। ২০১০ সালে তিনি রাজস্ব কর্মকর্তা পদে পদোন্নতি লাভ করেন, আর অবসর নেন ২০১৪ সালে। কর্মরত থাকা অবস্থায় তিনি নিজের ও স্ত্রী ফেরদৌস ইয়াসমিনের নামে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও নোয়াখালীতে অঢেল সম্পদ গড়েন।

মামলায় আসামি করা হয় কাস্টমসের সাবেক রাজস্ব কর্মকর্তা আবদুল বারিক ও তার স্ত্রী ফেরদৌস ইয়াসমিন খানমকে।

;

চাটখিলে অনিয়মের অভিযোগে চেয়ারম্যান প্রার্থীর ভোট বর্জন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নোয়াখালী
চাটখিলে অনিয়মের অভিযোগে চেয়ারম্যান প্রার্থীর ভোট বর্জন

চাটখিলে অনিয়মের অভিযোগে চেয়ারম্যান প্রার্থীর ভোট বর্জন

  • Font increase
  • Font Decrease

কেন্দ্র থেকে সব এজেন্টকে বের করে দেওয়া, ব্যালটে প্রকাশ্যে সিলমারা, ভুয়া এজেন্ট সাজিয়ে কেন্দ্রে প্রভাব বিস্তারসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ তুলে ভোট বর্জন করেছেন নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদের প্রার্থী জেড এম আজাদ খান।

মঙ্গলবার (২১ মে) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে চাটখিল পৌরসভার নিজ বাড়িতে সংবাদ সম্মেলন করে ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন তিনি।

চেয়ারম্যান পদের প্রার্থী জেড এম আজাদ খানের অভিযোগ, মঙ্গলবার সকাল আটটায় ভোট গ্রহণ শুরু হওয়ার পর ১৫ মিনিট শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ হয়েছে। এর পরই উপজেলার প্রত্যেকটি ভোট কেন্দ্র থেকে তার এজেন্টদেরকে জোরপূর্বক দোয়াত-কলম প্রতীকের প্রার্থী বর্তমান চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবিরের লোকজন জোরপূর্বক বের করে দেন। একই সময় বিভিন্ন কেন্দ্রে আনারস প্রতীকে ভুয়া এজেন্ট বসিয়ে কেন্দ্রে প্রভাব বিস্তার করা হয় এবং ভোটারদের কাছ থেকে ব্যালট পেপার ছিনিয়ে নিয়ে জোরপূর্বক দোয়াত কলম প্রতীকে সিল মারা হয়।

এছাড়া বিভিন্ন কেন্দ্রে দোয়াত কলম প্রতীকের লোকজন প্রিজাইডিং কর্মকর্তার সহায়তায় আগেই ব্যালট পেপারের সিল মেরে রেখেছেন। এ পরিস্থিতিতে তিনি ভোট বর্জন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

জেড এম আজাদ খানের অভিযোগ, ব্যালট পেপারে আগে সিল মারার কয়েকটি ভিডিও তিনি রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ প্রশাসনের লোকজনকে পাঠিয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ করেছেন। কিন্তু তারা অভিযোগ অনুযায়ী কোন ব্যবস্থা নেননি। আজাদ খান জানান, তিনি শুধুমাত্র সুষ্ঠু ভোটের নিশ্চয়তা চেয়েছিলেন প্রশাসনের কাছে, কিন্তু প্রশাসন সেটি করতে ব্যর্থ হয়েছে। তাই তিনি এই পাতানো নির্বাচন বাতিল দাবি করেন।

আজাদ খানের অভিযোগের বিষয়ে বক্তব্য জানার জন্য দোয়াত কলম প্রতীকের প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবিরের মুঠোফোনে একাধিকবার কল দিলে তিনি রিসিভ করেননি।

প্রার্থীর অভিযোগ ও ভোট বর্জনের বিষয়ে জানতে চাইলে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) শামীম আরা বলেন, ভোট বর্জন প্রার্থীর একান্ত ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত । এ বিষয়ে তার কিছু বলার নেই। তবে একটি কেন্দ্রে আগে যে কয়টি ব্যালট পেপারে সিল মারা পাওয়া গেছে, সেগুলো বাতিল করা হয়েছে। এছাড়া কোন কেন্দ্র থেকে এজেন্টদেরকে বের করে দেওয়া কিংবা ভুয়া এজেন্ট বসিয়ে কেন্দ্রে প্রভাব বিস্তারের সুনির্দিষ্ট কোন অভিযোগ প্রার্থী তার কাছে করেননি। প্রার্থী যেসব অভিযোগ করেছেন সেগুলোর তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

;

ধর্মের নামে নারীদের পিছিয়ে রাখা যাবে না: রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর বলেছেন, ধর্মের নামে নারীদের পিছিয়ে রাখা যাবে না। ইসলামে প্রথম নারী উদ্যোক্তা ছিলেন বিবি খাদিজা, যিনি নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় অনেক অবদান রেখে গেছেন। নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠায় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ উদ্যোগের কথা অবিস্মরণীয়!

মঙ্গলবার (২১ মে) রাজশাহীর গরীর একটি কনভেনশন সেন্টারে তৃণমূল পর্যায়ে অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে নারী উদ্যোক্তাদের বিকাশ সাধন প্রকল্পের আওতায় উদ্যোক্তাদের দিনব্যাপী উদ্বুদ্ধকরণ কর্মশালা ও সনদ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

বিভাগীয় কমিশনার বলেন, বঙ্গবন্ধুর পর দেশকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি আসলেন, দেখলেন এবং জয় করলেন। বঙ্গবন্ধু যেসব স্বপ্ন দেখেছিলেন, সেই সব স্বপ্ন পূরণে শেখ হাসিনা কাজ করে চলেছেন। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের সংবিধানে সর্বক্ষেত্রে নারীদের অংশগ্রহণের অধিকার নিশ্চিত করেছেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা তাঁরই স্বপ্ন পূরণে কাজ করছেন।

দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর বলেন, নারীর অগ্রযাত্রায় ও ক্ষমতায়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বেশকিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন এবং গৃহীত এসব পদক্ষেপের কারণে তিনি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক পুরস্কারে সম্মানিত হয়েছেন।

এ সময় কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের আগে নারীদের দক্ষ ও প্রশিক্ষিত হওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করেন রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর।

রাজশাহী জাতীয় মহিলা সংস্থার সভাপতি মর্জিনা পারভীনের সভাপতিত্বে কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন, ‘তৃণমূল পর্যায়ে অর্থনৈতিক ক্ষমতায়নে নারী উদ্যোক্তাদের বিকাশ সাধন’ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক প্রভাষ চন্দ্র রায়, রাজশাহী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি মাসুদুর রহমান রিংকু, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রফেসর ড. মোহা. মাইনুল হক প্রমুখ।

কর্মশালা শেষে অতিথিবৃন্দ জাতীয় মহিলা সংস্থার অধীনে পরিচালিত বিভিন্ন ট্রেডে অংশগ্রহণকারী প্রশিক্ষণার্থীদের হাতে সনদ তুলে দেন।

;

পানির প্রতিটি ফোঁটার সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে: কৃষিমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ বলেছেন, মানুষ, উদ্ভিদ এবং প্রতিটি জীবের জন্য নিরাপদ পানি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই পানির প্রতিটি ফোঁটার সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।

মঙ্গলবার (২১ মে) ইন্দোনেশিয়ার বালিতে বিশ্ব ব্যাংক ও আন্তর্জাতিক ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট যৌথভাবে চলমান ১০ম ওয়ার্ল্ড ওয়াটার ফোরামের ‘ওয়াটার ফর দ্য শেয়ার্ড প্রসপারিটি’ শীর্ষক সেশনে তিনি এ কথা বলেন।

কৃষিমন্ত্রী বলেন, বিশ্বে জনসংখ্যা বাড়ছে, অন্যদিকে আবাদি জমি কমছে। টেকসই উন্নয়ন ও সকল মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পানি অপরিহার্য। সেজন্য, আমাদের সকলকে পানি সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা এবং পানির প্রতিটি ফোঁটার সর্বোচ্চ ব্যবহার করতে হবে। বিশ্বব্যাপী সকল অংশীজনের সম্মিলিত আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক সহযোগিতার মাধ্যমেই এটি অর্জন করা সম্ভব।

পানি সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা, কৃষিতে সেচ দক্ষতা বৃদ্ধি ও ধান চাষে পানির সাশ্রয়ী ব্যবহারে বাংলাদেশ সরকারের নানামুখী উদ্যোগ এসময় তুলে ধরেন মন্ত্রী।

তিনি বলেন, আমরা কৃষিকাজে পানির অপচয় রোধ ও কৃষকের সেচ খরচ আরও কমাতে কাজ করে যাচ্ছি। ভূগর্ভস্থ পাইপের মাধ্যমে সেচ প্রদান ও ধান চাষে পর্যায়ক্রমে ভেজানো ও শুকানো (এডব্লিউডি) পদ্ধতির সম্প্রসারণ করা হচ্ছে।

;