ফেনী সদর উপজেলা চেয়ারম্যানের আড়াই বছরে আয় বেড়েছে দ্বিগুণ, সম্পদ ৭ গুণ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ফেনী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ৩য় ধাপে ফেনী সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দোয়াত-কলম প্রতীকে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শুসেন চন্দ্র শীল। ২০২১ সালের মধ্যবর্তী সময়ে সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান বিকমের মৃত্যুর পর উপনির্বাচনে প্রথমবার সদর উপজেলা পরিষদের চেয়াম্যান নির্বাচিত হন তিনি।

পরপর দুই নির্বাচনী হলফনামা থেকে প্রাপ্ত তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, গত আড়াই বছরে তার আয় বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ। পাশাপাশি সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে ৭ দশমিক ৭০ গুণ। শুসেন চন্দ্র শীল তার হলফনামায় আয়ের উৎস হিসেবে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান, আমদানি ও রপ্তানি ব্যবসার কথা উল্লেখ করেছেন।

২০২১ সালে উপনির্বাচনে অংশ নিতে নির্বাচন কমিশনে দাখিল করা হলফনামায় বার্ষিক আয় ২ কোটি ৪৭ লাখ ৪২ হাজার ৬৯২ টাকা উল্লেখ করলেও এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তা দাঁড়িয়েছে ৪ কোটি ৪৫ লাখ ৭৯ হাজার ২২১ টাকায়। সে হিসেবে আড়াই বছরের ব্যবধানে ১ দশমিক ৮০ গুণ আয় বেড়েছে।

দুটি হলফনামায় উল্লেখিত তথ্যে দেখা গেছে, ২০২১ সালে তার মোট সম্পদের পরিমাণ ছিল ১ কোটি ২৩ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। ২০২৪ সালে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ কোটি ৫২ লাখ ৬৫ হাজার ৮৮৯ টাকায়। সে হিসেবে আড়াই বছরের ব্যবধানে শুসেন চন্দ্র শীলের মোট সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে ৭ দশমিক ৭০ গুণ।

২০২১ সালের হলফনামায় কৃষি, শেয়ার-সঞ্চয়পত্র থেকে কোনো আয় ছিল না শুসেনের। নিজের একমাত্র আয়ের উৎস হিসেবে ব্যবসা হতে উক্ত টাকা বার্ষিক আয় দেখিয়েছিলেন তিনি। এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দাখিলকৃত হলফনামায় তার বার্ষিক আয় ৪ কোটি ৪৫ লাখ ৭৯ হাজার ২২১ টাকা দেখানো হয়েছে। উক্ত আয়ের খাত হিসেবে ব্যবসা হতে ৪ কোটি ৪০ লাখ ৩৯ হাজার ২২১ টাকা ও অন্যান্য খাতে (সম্মানি ভাতা) ৫ লাখ ৪০ হাজার টাকা দেখানো হয়েছে। হলফনামায় প্রার্থীর ওপর নির্ভরশীলদের কোন আয়ের তথ্য উল্লেখ করা হয়নি।

২০২১ সালের হলফনামায় একমাত্র স্থাবর সম্পদ হিসেবে ৩৫ দশমিক ২৫ শতাংশ অকৃষি জমি (অর্জনকালীন সময়ের আর্থিক মূল্য) ১৪ লাখ ১০ হাজার টাকার তথ্য উল্লেখ করেছিলেন শুসেন।

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের হলফনামা অনুযায়ী, স্থাবর সম্পদের মধ্যে শুসেন চন্দ্র শীলের ১৬৫ দশমিক ৫৪ শতাংশ অকৃষি জমি (অর্জনকালীন সময়ের আর্থিক মূল্য) ২ কোটি ১৪ লাখ ৬ হাজার ৭০০ টাকা, একটি দালান ৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা, দুইটি বাড়ি ৪২ লাখ ৭৫ হাজার টাকা এবং এক দশমিক ৭৭ শতাংশ জায়গায় একটি পুরাতন বিল্ডিং ৩২ লাখ ২ হাজার টাকা উল্লেখ করা হয়েছে।

এবারের হলফনামা অনুযায়ী, শুসেনের অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নগদ ১ কোটি ৮০ লাখ ২৯ হাজার ৮৬৩ টাকা, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ৩ কোটি ৩০ লাখ ৪১ হাজার ২৯৮ টাকা, ৫৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা মূল্যের একটি জিপ, ২৯ লাখ ৯৫ হাজার টাকার দুটি ডাম্প ট্রাক, উপহার হিসেবে পাওয়া ৭০ হাজার টাকার ১০ তোলা স্বর্ণালংকার (তৎকালীন মূল্য), ইলেকট্রনিক সামগ্রী ৫০ হাজার টাকা, আসবাবপত্র ৫০ হাজার টাকা, ৩৬ লাখ ৯৬ হাজার ২৮ টাকা ব্যবসায়ের পূর্বের পুঁজি এবং পূর্বের রোলার ও শর্টগান ১৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা উল্লেখ করা হয়েছে।

২০২১ সালে দাখিলকৃত হলফনামায় দেখা গেছে, শুসেনের অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নগদ ১ লাখ টাকা, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ৫ লাখ টাকা, ৫৩ লাখ ৫০ হাজার টাকার একটি জিপ, ২৯ লাখ ৯৫ হাজার টাকার দুইটি ডাম্প ট্রাক, উপহার হিসেবে পাওয়া ৭০ হাজার টাকার ১০ তোলা স্বর্ণালংকার, ইলেকট্রনিক সামগ্রী ৫০ হাজার টাকা, উপহার হিসেবে পাওয়া আসবাবপত্র ৫০ হাজার টাকা ও ১৮ লাখ ৫০ হাজার টাকার রোলার ও শর্টগান ছিল। একই হলফনামায় স্ত্রীর নামে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ৫০ হাজার টাকা জমার কথা উল্লেখ ছিল।

রাজনৈতিক জীবনে ছাত্রলীগের রাজনীতির মাধ্যমে আওয়ামী রাজনীতিতে যুক্ত হন শুসেন চন্দ্র শীল। পরবর্তী জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন তিনি।

২০২১ সালের ১৩ আগস্ট ফেনী সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবদুর রহমান বিকমের মৃত্যুর পর উপনির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান হন শুসেন চন্দ্র শীল। বর্তমানে সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।

   

ঈদের ছুটিতে কুয়াকাটায় আগত পর্যটকদের জন্য বাড়তি নিরাপত্তা



উপজেলা করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঈদুল আজহার বন্ধকে সামনে রেখে পটুয়াখালীর সাগরকন্যা কুয়াকাটায় ভ্রমনে আসা আগত পর্যটকদের নিরাপত্তা দিতে বাড়তি প্রস্তুতি নিয়েছে জেলা প্রশাসন।

শনিবার (১৫ জুন) বিকেল ৪টায় কুয়াকাটা ট্যুরিজম পার্কে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এই ছুটিতে কুয়াকাটায় অতিরিক্ত পর্যটকদের আগমন ও মাসিক মিটিংয়ের অংশ হিসাবে "কুয়াকাটা বিচ ম্যানেজমেন্ট" কমিটির এ সভায় একথা জানান জেলা প্রশাসক ও বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির আহ্বায়ক মো. নুর কুতুবুল আলম।

কুয়াকাটাকে অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি উল্লেখ করে তিনি বলেন,প্রতিবছরের ন্যায় ঈদুল আযহার লম্বা ছুটিতে কুয়াকাটায় ব্যাপক পর্যটকের সমাগম হবে। এজন্য আমরা সার্বিকভাবে একটি পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি। কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশ, মহিপুর থানা পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে আগে থেকেই বাড়তি নিরাপত্তার জন্য প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। এছাড়াও এখানে উপজেলা প্রশাসন এবং একজন বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সার্বক্ষণিক তদারকি করবেন যাতে কোন প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা বা দূর্ঘটনা না ঘটতে পারে। প্রতিবছরই আমরা এই ধরনের প্রোগ্রাম করে আসছি তাই আমরা প্রতি বছরের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে এ বছর একটু বাড়তি প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি।

জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আয়োজিত এ সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন, ট্যুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা রিজিয়নের পুলিশ সুপার মো: আনসার উদ্দিন, কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রবিউল ইসলাম, কুয়াকাটা পৌরসভার মেয়র আনোয়ার হাওলাদার, ট্যুর অপারেটরস এসোসিয়েশন অব কুয়াকাটা (টোয়াক) প্রেসিডেন্ট রুমান ইমতিয়াজ তুষার, হোটেল-মোটেল ওনার্স এসোসিয়েশনের সেক্রেটারি জেনারেল এম.এ মোতালেব শরীফ,সাংবাদিক আবুল হোসেন রাজুও আসাদুজ্জামান মিরাজ সহ কুয়াকাটা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম মিরন, প্রমুখ।

;

রংপুরে ৯ ঘণ্টা ধরে তীব্র যানজট



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা ৮ শতাধিক যাত্রীবাহী বাস রংপুরে তীব্র যানজটের কবলে পড়েছে। এসব বাসে থাকা কয়েক হাজার যাত্রী আটকা পড়েছেন।

রোববার (১৬ জুন) রংপুর নগরীর মডার্ন মোড় থেকে দমদমা পর্যন্ত ৯ কিলোমিটার দীর্ঘ এই যানজটে ৮ শতাধিক যাত্রীবাহী বাস আটকা পড়ে। ভোর ৫টা থেকে শুরু হওয়া এই যানজট দুপুর ২টা পর্যন্ত অব্যাহত রয়েছে। এতে যাত্রীরা সীমাহীন দুর্ভোগ পড়েছে।

রংপুরসহ ৫ জেলায় যানবাহন যাতায়াত প্রবেশ মুখ মর্ডান মোড়। ফলে সময় যতই সময় গড়াচ্ছে ততই যানবাহনের চাপ বাড়ছে।

রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক শাখার ইন্সপেক্টর কেরামত আলী জানান, দমদমা এলাকায় দুটি বাস বিকল হয়ে যাওয়ায় এই সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে। যানজট নিরসনের জন্য চেষ্টা করা হচ্ছে। এদিকে যাত্রীদের অভিযোগ, পুলিশের দায়িত্বহীনতার কারণে এই দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।

ঢাকা থেকে কুড়িগ্রামগামী এক বাসে যাত্রী বলেন, ভোর ৫টা থেকে তিনি আটকা পড়েছেন। এখন পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি পঞ্চগড়গামী এক বাসের যাত্রী জানান, যেভাবে তারা যানজটে আটকা পড়েছেন, বাসায় কখন ফিরবেন নিশ্চিত করে বলতে পারছে না।

;

ভারী বৃষ্টিতে সিকিমে আটকা হাজারো পর্যটক



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সিকিমে ভারী বৃষ্টিতে গাছপালা ভেঙে, পাহার ধ্বসে যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে গেছে। এর ফলে আটকা পড়েছেন অনেক পর্যটক। খারাপ আবহাওয়ার কারণে উদ্ধার কাজও চালাতে পারছে না প্রশাসন।

এদিকে উত্তর সিকিমে দু’‌হাজার পর্যটক আটকা পড়েছেন। তা‌দের উদ্ধারে বিমান বাহিনীর সাহায্য চেয়েছে সিকিম প্রশাসন। আর পাকইয়াং বিমানবন্দরের কর্মকর্তা সঞ্জীব কুমার সিং বলেছেন, ‘রাজ্যের পক্ষ থেকে নির্দেশ পেয়েছি। লাচুং এবং চুংথাং থেকে আটকে পড়া পর্যটকদের উদ্ধার করার জন্য। কিন্তু খারাপ আবহাওয়ায় সেটা থমকে আছে। আমরা উদ্ধার কাজ করতে প্রস্তুত।’‌

লাচুংয়েই তিনদিন ধরে আটকে রয়েছেন ১২০০ পর্যটক। মঙ্গনের পুলিশ সুপার সোনম ডিকচু ভুটিয়া জানান, প্রতিকূল আবহাওয়ার জেরে এখনও উত্তর সিকিমের দুর্গম এলাকায় উদ্ধারকাজ শুরু করা যায়নি। স্থানীয়ভাবে সবরকম চেষ্টা চলছে। হেলিকপ্টার নামার মতো আবহাওয়া না থাকায় উদ্ধারকাজ ব্যাহত হচ্ছে। এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় সেনাবাহিনী, সিকিম আর্মড পুলিশ এবং বিপর্যয় মোকাবিলা দলের সদস্যদের পাঠানো হয়েছে। রংপোয় হেল্প ডেস্ক চালু করা হয়েছে। যোগাযোগের নম্বর ৮৭৬৮০৯৫৮৮১ এবং ৯০৫১৪৯৯০৯৬। সিকিমের মুখ্যমন্ত্রী প্রেম সিং তামাং শনিবার ধস বিধ্বস্ত এলাকা পরিদর্শন করেছেন। রোববার সকাল পর্যন্ত মঙ্গন জেলায় ‘রেড অ্যালার্ট’ জারি করা হয়েছে।

আগামী কয়েকদিন সিকিম, দার্জিলিংসহ উত্তরবঙ্গে ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করা হয়েছে। চারদিন ধরে টানা বৃষ্টির জেরে উত্তর সিকিমের দিকে যাওয়ার একাধিক রাস্তা ডিকচু-সঙ্কলং-টুং, মাগান-সঙ্কলং, সিংথাম-রাংরাং, রাংরাং-টুং ধসে বিধ্বস্ত হয়েছে।

;

ঈদে নতুন পোশাক পেল শতাধিক বেদে শিশু শিক্ষার্থীরা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লক্ষ্মীপুর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঈদুল আজহা উপলক্ষে লক্ষ্মীপুরে শতাধিক বেদে শিশু শিক্ষার্থীর মাঝে নতুন পোশাক বিতরণ করা হয়েছে। রোববার (১৬ জুন) দুপুরে প্রধান অতিথি হিসেবে সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান একেএম সালাহ উদ্দিন টিপু এ পোশাক বিতরণ করেন।

এ উপলক্ষে উপজেলার মজুচৌধুরীরহাট এলাকায় মেঘনারপাড় ধীবর বিদ্যা নিকেতন প্রাঙ্গণে মানবতাই ধর্ম স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ব্যানারে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। আলোচনা সভা শেষে বিদ্যালয়ের বিভিন্ন শ্রেণির শতাধিক শিক্ষার্থীর হাতে নতুন পোশাক তুলে দেওয়া হয়।

মানবতাই ধর্ম স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের উপদেষ্টা আশফাকুর রহমান মামুনের সভাপতিত্বে এসময় উপস্থিত ছিলেন উত্তর হামছাদী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম, ব্যবসায়ী শরীফ মোল্লা, ও মানবতাই ধর্ম স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সভাপতি শংকর মজুমদার প্রমুখ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে একেএম সালাহ উদ্দিন টিপু বলেন, বেদে পরিবারগুলো অসহায়। ঝড়-বৃষ্টি-রোদ সহ্য করেই তাদেরকে নৌকাসহ বিভিন্ন স্থানে মানবেতর জীবনযাপন করতে হয়। ঈদসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তাদের জন্য অন্যান্য দিনের মতো স্বাভাবিক। ঈদে তাদের অধিকাংশই সন্তানদেরকে নতুন জামা কিনে দেওয়ার সামর্থ্য রাখে না। তবে এবার বেদে শিশুরা নতুন জামা পড়বে। তারাও সবার মতো ঈদ আনন্দ করবে। বেদে শিশুদের প্রত্যেককেই নতুন পোশাক দেওয়া হয়েছে।

;