সালিশের নামে উপজেলা চেয়ারম্যান ও বিএনপি নেতার অর্থ আত্মসাৎ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে নৌ বন্দরের অভ্যন্তরীণ কন্টেইনার প্রকল্পের জন্য অধিগ্রহণ করা ভূমি ও অবকাঠামোর জন্য পাওয়া ৬ কোটি টাকা ক্ষতিগ্রস্ত ভূমি মালিকদের না দিয়ে শালিসের বাহানায় আশুগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান হানিফ মুন্সি ও উপজেলা বিএনপি নেতা মো. জাকির হোসেনের কাছে রেখে দেয়ার অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন করেছে ভূক্তভোগী পরিবারের লোকজন।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) দুপুরে আশুগঞ্জ প্রেস ক্লাবের নাছির আহমেদ সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন করেন ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা। এসময় লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন উপজেলার চর চারতলা গ্রামের হাবিব মিয়ার মেয়ে হাসি আক্তার জুঁই।

লিখিত বক্তব্যে জুঁই বলেন, জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার চর চারতলা মৌজার ৪৪০/৩৩১৮ দাগের এক একর ভূমি নৌ বন্দরের অভ্যন্তরীণ কন্টেইনার প্রকল্পের জন্য অধিগ্রহণ করে সরকার। অবকাঠামো বিলসহ অধিগ্রহণ মূল্য নির্ধারণ করা হয় ২৬ কোটি ৮৪ লাখ, ৪১ হাজার ৯৫৩ টাকা। আমরা উক্ত ভূমির বৈধ মালিক হলেও উপজেলার মৈশাইর গ্রামের শাহজাহান মিয়াসহ আরো কয়েকজন জাল দলিল ও ভুল বিএস খতিয়ানের মাধ্যমে অধিগ্রহণকৃত ভূমি তাদের নামে খারিজ করে নেয়। নামজারি করতে গিয়ে ২০.১২.১৯৫২ সালে সম্পাদিত ৪৩৬৪ নং একটি দলিলের জাল অনুলিপি প্রদর্শন করা হয়। অথচ রেকর্ড রুমে তল্লাসী দিয়ে পাওয়া যায় ৪৩৬৪ দলিলাদি সরাইল উপজেলার বেহাইর মৌজার যা ০৪.১২.১৯৫২ সালে সম্পাদিত হয়েছে। অথচ আমরা উক্ত ভূমির প্রকৃত ওয়ারিশের কাছ থেকে ক্রয়সূত্রে বৈধ মালিক হওয়ায় আদালতে মামলা দায়ের করি। ফলে অধিগ্রহণের টাকা আটকে যায়। যা কোন পক্ষের মাধ্যমেই তা উত্তোলন করা যাচ্ছিল না।

এমতাবস্থায় আশুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. হানিফ মুন্সি ও উপজেলা বিএনপি নেতা জাকির হোসেন ২৮.১১.২০২১ তারিখে আমাদের ডেকে নিয়ে উভয় পক্ষকে সমঝোতার মাধ্যমে অধিগ্রহণের টাকা উত্তোলন করে সমবন্টনের প্রস্তাব দেয়। আমরাও সরল বিশ্বাসে মীমাংসার স্বার্থে তাদের কথা বিশ্বাস করে আমাদের দায়ের করা মামলা ৪১০/২০১৯ তুলে নেই। একই তারিখে হানিফ মুন্সি ও জাকির হোসেন আমাদের ৪ জনের কাছ থেকে নন জুডিশিয়াল খালি স্ট্যাম্পে এবং স্ব স্ব একাউন্টের ব্যাংক চেকে টাকার অংক না বসিয়ে স্বাক্ষর নেয়। পরে মিমাংসার স্বার্থে আমাদের আপত্তি না থাকায় শাহজাহান মিয়ার মাধ্যমে অধিগ্রহণের টাকা উঠানো হয়। উঠানো টাকার মধ্যে ৬ কোটি টাকা হানিফ মুন্সির কাছে জমা রাখে। যা পরবর্তীতে সমঝোতার ভিত্তিতে বণ্টন করে দেয়ার কথা ছিল। কিন্তু হানিফ মুন্সি এই টাকা আমাদের না দিয়ে ৩ বছর যাবত তার কাছে আটকে রেখেছে। যা এলাকার সকলেই জানেন। আমরা এই বিষয়ে তার কাছে বার বার গেলেও সে আমাদের টাকা না দিয়ে ঘুরাচ্ছেন। অথচ আমরা মামলা মোকাদ্দমা করে টাকা পয়সা খরচ করে অতিকষ্টে আমরা দিনে পার করছি। এই টাকার শোকে আলম খা স্টোক করে মৃত্যুবরণ করেন। তার ছেলেও অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আছে। এসব ঘটনা সুরাহা না হওয়ায় আমরা আবারো আদালতে পি২৮৮/২০২৪ একটি মামলা দায়ের করেছে।

এসব বিষয়ে মৃত আলম খার ছেলে জামাল খা বলেন, ৬ কোটি টাকা আমরা পাওয়ার কথা থাকলেও শালিসের নাম করে উপজেলা চেয়ারম্যান মো. হানিফ মুন্সি ও উপজেলা বিএনপি নেতা জাকির হোসেন তা নিজেদের কাছে আটকে রাখছে। আমরা গরিব মানুষ একদিকে জমি ও বাবাকে হারিয়েছি, অন্যদিকে টাকা। আমরা এখন সব হারিয়ে নিঃস্ব। আমরা আমাদের প্রাপ্য টাকা চাই।

ভুক্তভোগীদের ওয়ারিশ মো. কুদ্দুস মিয়া বলেন, আমরা এই টাকার জন্য বার বার হানিফ মুন্সিও জাকির হোসেনের কাছে গেলেও তারা আমাদের পাত্তাই দিচ্ছে না। এনিয়ে উপহজলায় বেশ কয়েকবার চেয়ারম্যান হানিফ মুন্সি আমাদের সাথে খারাপ আচরণ করেছেন। আমরা আমাদের অধিকারের টাকা চাই।

এসব বিষয়ে আশুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো.হানিফ মুন্সি বলেন, যারা সংবাদ সম্মেলন করেছেন তাদের মধ্যে কেউ এই টাকা পাওনা না। তারা উদ্যেশ্যমূলকভাবে ও আমাকে হয়রানি করার জন্য এই সংবাদ সম্মেলন করেছেন। সবকিছু মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। আমরা কারো প্রাপ্য টাকা আমাদের কাছে রাখিনি। যারা অভিযোগ করেছে তাদের মামলা আদালতে খারিজ করে দিয়েছে। তাই কোন ভাবেই তারা টাকা পাওনা না। একটি মহল আমাকে নির্বাচনে ঘায়েল করার জন্য এই নাটক সাজিয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, আলম খার ছেলে জামাল খা, রাজন খা, ওমর খার স্ত্রী খালেদা বেগম, কুদ্দুস মিয়ার স্ত্রী ফরিদা বেগম, কুদ্দুস মিয়া প্রমূখ।

   

ঈদের ছুটিতে কুয়াকাটায় আগত পর্যটকদের জন্য বাড়তি নিরাপত্তা



উপজেলা করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঈদুল আজহার বন্ধকে সামনে রেখে পটুয়াখালীর সাগরকন্যা কুয়াকাটায় ভ্রমনে আসা আগত পর্যটকদের নিরাপত্তা দিতে বাড়তি প্রস্তুতি নিয়েছে জেলা প্রশাসন।

শনিবার (১৫ জুন) বিকেল ৪টায় কুয়াকাটা ট্যুরিজম পার্কে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এই ছুটিতে কুয়াকাটায় অতিরিক্ত পর্যটকদের আগমন ও মাসিক মিটিংয়ের অংশ হিসাবে "কুয়াকাটা বিচ ম্যানেজমেন্ট" কমিটির এ সভায় একথা জানান জেলা প্রশাসক ও বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির আহ্বায়ক মো. নুর কুতুবুল আলম।

কুয়াকাটাকে অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি উল্লেখ করে তিনি বলেন,প্রতিবছরের ন্যায় ঈদুল আযহার লম্বা ছুটিতে কুয়াকাটায় ব্যাপক পর্যটকের সমাগম হবে। এজন্য আমরা সার্বিকভাবে একটি পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি। কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশ, মহিপুর থানা পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে আগে থেকেই বাড়তি নিরাপত্তার জন্য প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। এছাড়াও এখানে উপজেলা প্রশাসন এবং একজন বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সার্বক্ষণিক তদারকি করবেন যাতে কোন প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা বা দূর্ঘটনা না ঘটতে পারে। প্রতিবছরই আমরা এই ধরনের প্রোগ্রাম করে আসছি তাই আমরা প্রতি বছরের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে এ বছর একটু বাড়তি প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি।

জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আয়োজিত এ সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন, ট্যুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা রিজিয়নের পুলিশ সুপার মো: আনসার উদ্দিন, কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রবিউল ইসলাম, কুয়াকাটা পৌরসভার মেয়র আনোয়ার হাওলাদার, ট্যুর অপারেটরস এসোসিয়েশন অব কুয়াকাটা (টোয়াক) প্রেসিডেন্ট রুমান ইমতিয়াজ তুষার, হোটেল-মোটেল ওনার্স এসোসিয়েশনের সেক্রেটারি জেনারেল এম.এ মোতালেব শরীফ,সাংবাদিক আবুল হোসেন রাজুও আসাদুজ্জামান মিরাজ সহ কুয়াকাটা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম মিরন, প্রমুখ।

;

রংপুরে ৯ ঘণ্টা ধরে তীব্র যানজট



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা ৮ শতাধিক যাত্রীবাহী বাস রংপুরে তীব্র যানজটের কবলে পড়েছে। এসব বাসে থাকা কয়েক হাজার যাত্রী আটকা পড়েছেন।

রোববার (১৬ জুন) রংপুর নগরীর মডার্ন মোড় থেকে দমদমা পর্যন্ত ৯ কিলোমিটার দীর্ঘ এই যানজটে ৮ শতাধিক যাত্রীবাহী বাস আটকা পড়ে। ভোর ৫টা থেকে শুরু হওয়া এই যানজট দুপুর ২টা পর্যন্ত অব্যাহত রয়েছে। এতে যাত্রীরা সীমাহীন দুর্ভোগ পড়েছে।

রংপুরসহ ৫ জেলায় যানবাহন যাতায়াত প্রবেশ মুখ মর্ডান মোড়। ফলে সময় যতই সময় গড়াচ্ছে ততই যানবাহনের চাপ বাড়ছে।

রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক শাখার ইন্সপেক্টর কেরামত আলী জানান, দমদমা এলাকায় দুটি বাস বিকল হয়ে যাওয়ায় এই সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে। যানজট নিরসনের জন্য চেষ্টা করা হচ্ছে। এদিকে যাত্রীদের অভিযোগ, পুলিশের দায়িত্বহীনতার কারণে এই দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।

ঢাকা থেকে কুড়িগ্রামগামী এক বাসে যাত্রী বলেন, ভোর ৫টা থেকে তিনি আটকা পড়েছেন। এখন পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি পঞ্চগড়গামী এক বাসের যাত্রী জানান, যেভাবে তারা যানজটে আটকা পড়েছেন, বাসায় কখন ফিরবেন নিশ্চিত করে বলতে পারছে না।

;

ভারী বৃষ্টিতে সিকিমে আটকা হাজারো পর্যটক



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সিকিমে ভারী বৃষ্টিতে গাছপালা ভেঙে, পাহার ধ্বসে যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে গেছে। এর ফলে আটকা পড়েছেন অনেক পর্যটক। খারাপ আবহাওয়ার কারণে উদ্ধার কাজও চালাতে পারছে না প্রশাসন।

এদিকে উত্তর সিকিমে দু’‌হাজার পর্যটক আটকা পড়েছেন। তা‌দের উদ্ধারে বিমান বাহিনীর সাহায্য চেয়েছে সিকিম প্রশাসন। আর পাকইয়াং বিমানবন্দরের কর্মকর্তা সঞ্জীব কুমার সিং বলেছেন, ‘রাজ্যের পক্ষ থেকে নির্দেশ পেয়েছি। লাচুং এবং চুংথাং থেকে আটকে পড়া পর্যটকদের উদ্ধার করার জন্য। কিন্তু খারাপ আবহাওয়ায় সেটা থমকে আছে। আমরা উদ্ধার কাজ করতে প্রস্তুত।’‌

লাচুংয়েই তিনদিন ধরে আটকে রয়েছেন ১২০০ পর্যটক। মঙ্গনের পুলিশ সুপার সোনম ডিকচু ভুটিয়া জানান, প্রতিকূল আবহাওয়ার জেরে এখনও উত্তর সিকিমের দুর্গম এলাকায় উদ্ধারকাজ শুরু করা যায়নি। স্থানীয়ভাবে সবরকম চেষ্টা চলছে। হেলিকপ্টার নামার মতো আবহাওয়া না থাকায় উদ্ধারকাজ ব্যাহত হচ্ছে। এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় সেনাবাহিনী, সিকিম আর্মড পুলিশ এবং বিপর্যয় মোকাবিলা দলের সদস্যদের পাঠানো হয়েছে। রংপোয় হেল্প ডেস্ক চালু করা হয়েছে। যোগাযোগের নম্বর ৮৭৬৮০৯৫৮৮১ এবং ৯০৫১৪৯৯০৯৬। সিকিমের মুখ্যমন্ত্রী প্রেম সিং তামাং শনিবার ধস বিধ্বস্ত এলাকা পরিদর্শন করেছেন। রোববার সকাল পর্যন্ত মঙ্গন জেলায় ‘রেড অ্যালার্ট’ জারি করা হয়েছে।

আগামী কয়েকদিন সিকিম, দার্জিলিংসহ উত্তরবঙ্গে ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করা হয়েছে। চারদিন ধরে টানা বৃষ্টির জেরে উত্তর সিকিমের দিকে যাওয়ার একাধিক রাস্তা ডিকচু-সঙ্কলং-টুং, মাগান-সঙ্কলং, সিংথাম-রাংরাং, রাংরাং-টুং ধসে বিধ্বস্ত হয়েছে।

;

ঈদে নতুন পোশাক পেল শতাধিক বেদে শিশু শিক্ষার্থীরা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লক্ষ্মীপুর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঈদুল আজহা উপলক্ষে লক্ষ্মীপুরে শতাধিক বেদে শিশু শিক্ষার্থীর মাঝে নতুন পোশাক বিতরণ করা হয়েছে। রোববার (১৬ জুন) দুপুরে প্রধান অতিথি হিসেবে সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান একেএম সালাহ উদ্দিন টিপু এ পোশাক বিতরণ করেন।

এ উপলক্ষে উপজেলার মজুচৌধুরীরহাট এলাকায় মেঘনারপাড় ধীবর বিদ্যা নিকেতন প্রাঙ্গণে মানবতাই ধর্ম স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের ব্যানারে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। আলোচনা সভা শেষে বিদ্যালয়ের বিভিন্ন শ্রেণির শতাধিক শিক্ষার্থীর হাতে নতুন পোশাক তুলে দেওয়া হয়।

মানবতাই ধর্ম স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের উপদেষ্টা আশফাকুর রহমান মামুনের সভাপতিত্বে এসময় উপস্থিত ছিলেন উত্তর হামছাদী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম, ব্যবসায়ী শরীফ মোল্লা, ও মানবতাই ধর্ম স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সভাপতি শংকর মজুমদার প্রমুখ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে একেএম সালাহ উদ্দিন টিপু বলেন, বেদে পরিবারগুলো অসহায়। ঝড়-বৃষ্টি-রোদ সহ্য করেই তাদেরকে নৌকাসহ বিভিন্ন স্থানে মানবেতর জীবনযাপন করতে হয়। ঈদসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তাদের জন্য অন্যান্য দিনের মতো স্বাভাবিক। ঈদে তাদের অধিকাংশই সন্তানদেরকে নতুন জামা কিনে দেওয়ার সামর্থ্য রাখে না। তবে এবার বেদে শিশুরা নতুন জামা পড়বে। তারাও সবার মতো ঈদ আনন্দ করবে। বেদে শিশুদের প্রত্যেককেই নতুন পোশাক দেওয়া হয়েছে।

;