সংলাপ সরকারের সঙ্গে নয়, আওয়ামী লীগের সঙ্গে: ওবায়দুল কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, ছবি: বার্তা২৪.কম

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঐক্যফ্রন্টের যে সংলাপ সেটা সরকারের সঙ্গে নয়, এ আলোচনা আওয়ামী লীগের সঙ্গে। এটা পরিষ্কার করে বুঝতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

তিনি বলেছেন, এ সংলাপ সরকারের সঙ্গে নয় এ সংলাপ আওয়ামী লীগের সঙ্গে। এ সংলাপ আওয়ামী লীগ সভাপতির সঙ্গে। আলোচনায় আওয়ামী লীগ সভাপতি নেতৃত্ব দেবেন। তারাও চেয়েছেন আওয়ামী লীগের সঙ্গে আলাপ করতে। এটা আপনাদের মনে রাখতে হবে।

মঙ্গলবার (৩০ অক্টোবর) সচিবালয়ে তার নিজ দফতের সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় তিনি এসব কথা বলেন।

এ সংলাপে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে কতজন থাকবেন এমন প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, তারা কতজন আসেন লিস্টটা দেখি। তারপর আমাদের কারা থাকবেন সেটা আমরা পরে ঠিক করবো। দেখুন, আমরা এদিকে ১৪ দল আমরা একই ভয়েসে কথা বলি। আমরা আমাদের সরকার ও দলের পলিসি যেটা ছিল সেটাই বলেছি। এখানে আমাদের পার্টি প্রধান যে সিদ্ধান্ত নেবেন সেটাই হবে।

তিনি বলেন, আমাদের পার্টি প্রধান বলেছেন, আমিতো কারো আন্দোলনের মুখে, বা কারো চাপের মুখে সংলাপে বসতে যাচ্ছি না। এটাতো এমন হয়নি দেশে একটি প্রতিবাদের ঝড় বা দেশে একটি আন্দোলনমুখর অবস্থা করছে যে সেই অবস্থায় সরকার নতি স্বীকার করে সংলাপে বসছে, বিষয়টা এমন নয়।

সেতু মন্ত্রী বলেন, বিষয়টা হচ্ছে ড. কামাল হোসেন সাহেব ঐকফ্রন্টের পক্ষ থেকে আমাদের দলীয় প্রধান শেখ হাসিনাকে চিঠি দিয়েছেন। শেখ হাসিনাও বলেছেন কেউ আমার সঙ্গে দেখা করতে চাইলে তার জন্য দরজা খোলা আছে। তাই আলোচনা হবে।

এ বিষয়ে সোমবার (২৯ অক্টোবর) মন্ত্রিসভার অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় নেত্রী বলেছেন, কেউ যদি আমার সঙ্গে দেখা করতে চান, শেখ হাসিনার দরজাতো কারো জন্য বন্ধ নয়। আমার দরজা খোলা আছে। দেখা করতে চেয়ে যেহেতু চিঠি দিয়েছেন, ফলে আমি দেখা করবো। বিষয়টি এমন। এটা আসলে কারও চাপের কাছে নয়- যোগ করেন ওবায়দুল কাদের।

আলোচনার বিষয়ে কিছু বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে উল্লেখ করে কাদের বলেন, আমি গণফোরামের মোস্তফা মোহসীন মন্টুর সঙ্গে সোমবার রাতে ফোনে আলাপ করেছি। কিছু পত্রিকা লিখেছে আলোচনার জন্য আমি নাকি দশজনের নাম প্রস্তাব করেছি, এটা সঠিক নয়। আমি এমন কিছু বলিনি, আমি মোস্তফা সাহেবকে বলেছি আপনারা আলোচনায় কতজন আসতে চান। তিনি আমাকে বলেছেন তারা ১৫ জন আসতে চান। আমি বলেছি ১৫ জন কেন, ২০-২৫ জনও আসতে পারেন।

‘আবার কোনো কোনো কাগজে লিখেছে আমি নাকি খাবারের মেনু নিয়ে আলোচনা করেছি। এসব হালকা বিষয়গুলো এড়িয়ে যাওয়া উচিত গণমাধ্যমের। আলোচনার বিষয়টি একটি সিরিয়াস বিষয়, সেখানে এভাবে হালকা বিষয়গুলো তুলে ধরা ঠিক নয়’- যোগ করেন কাদের।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, ‘আজকে আমাদের অফিসে তাদের তালিকা পাঠাবে। কারা কারা আমাদের পার্টি প্রধানের সঙ্গে সংলাপ করতে চান। তবে আমি বলেছি সংখ্যার বিষয়ে আমাদের কোনো বাধা নেই। আপনারা ১৫ জন কেন আসবেন আরও বেশি আসতে পারেন।’

ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে আওয়ামী লীগের আলোচনায় আলোচ্য বিষয় কী হবে সেকথা বলতে গিয়ে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সংবিধান সংশোধনের বিষয় ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড এবং সভা-সমাবেশে সমান অধিকার নিয়ে তারা আলোচনা করতে চান। সভা-সমাবেশতো করছেনই তারা। কিন্তু যখন সিডিউল ঘোষণা হবে তখন সভা-সমাবেশের সমান অধিকারের বিষয়টি চলে যাবে একেবারেই নির্বাচন কমিশনের এখতিয়ারে। দে উইল ডিসাইড ইট।

তিনি জানান, তাদের আলোচ্য বিষয়ে সংবিধান সংশোধনের বিষয় আছে। দুই একটি বিষয় আছে যা আইন আদালতের বিষয়। আবার দুই একটি বিষয় আছে যা পুরোপুরি নির্বাচন কমিশনের এখতিয়ার। সংলাপ নিয়ে আমরা যা বলেছি, সেটা আমাদের সরকার এবং দলের পলিসি মেটার। তারা তাদের বিষয় নিয়ে হয়তো কথা বলবেন। তাদের সাত দফা দাবী এবং এগারোটি লক্ষ্য নিয়ে তারা আলোচনা করতে চান। তাতে মোস্ট ওয়েলকাম।

ওবায়দুল কাদের বলেন, এ বিষয়গুলো নিয়ে দল এবং সরকারের পক্ষ থেকে তাদের দাবী মেনে নেওয়ার বিষয়েতো আমরা বলতে পারি না যে, মেনে নেওয়া হলো। এ বিষয়ে তাদের দাবীর সঙ্গে আমরা একমত হতে পারি বাট ডিসাইড করবে নির্বাচন কমিশন।

কাদের বলেন, আরেকটি বিষয় আছে সেটা হলো- বিদেশি পর্যবেক্ষক। সেটাতো মেনে নেওয়ার বিষয়ে আপত্তি থাকার কথা নয়। কিন্তু সেটাতো আমরা মেনে নিতে পারি না। সেটা হচ্ছে নির্বাচন কমিশনের বিষয়। তবে প্রধানমন্ত্রী যখন চেয়েছেন তখন আলাপ আলোচনা খোলামেলা পরিবেশেই হবে।

   

টর্নেডোর আঘাতে লন্ডভন্ড শ্যামনগর



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সাতক্ষীরা
টর্নেডোর আঘাতে লন্ডভন্ড শ্যামনগর

টর্নেডোর আঘাতে লন্ডভন্ড শ্যামনগর

  • Font increase
  • Font Decrease

সাতক্ষীরার শ্যামনগরে টর্নেডোর আঘাতে শতাধিক কাঁচা ঘরবাড়ি লন্ডভন্ড হয়ে গেছে।

রোববার (১৯ মে) বিকেলে উপজেলার কৈখালী ইউনিয়নের পশ্চিম কৈখালী, পূর্ব কৈখালি ও জয়াখালী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এসময় বেশ কিছু গাছও উপড়ে পড়ে। তবে কেউ হতাহত হয়নি।

কৈখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ আব্দুর রহিম জানান, বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে হঠাৎ পাঁচ নদীর মোহনার দিক থেকে প্রচণ্ড বেগে একটি টর্নেডো ধেয়ে আসে। মুহূর্তেই এলাকার শতাধিক টিনশেড ও কাঁচা ঘরবাড়ি লন্ডভন্ড হয়ে যায়। বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যানকে জানানো হয়। এরই মধ্যে উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান প্রভাষক সাঈদ উজ-জামান সাঈদ ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মিসেস খালেদা আইয়ুব ডলি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

শ্যামনগর উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান প্রভাষক সাঈদ উজ-জামান সাঈদ জানান, ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের কাজ চলছে। উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে দ্রুত ক্ষতিগ্রস্তদের সহযোগিতা করা হবে।

;

গাইবান্ধায় পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাইবান্ধা
গাইবান্ধায় পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

গাইবান্ধায় পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

  • Font increase
  • Font Decrease

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে পুকুরের পানিতে ডুবে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।

রোববার (১৯ মে) বিকেলে উপজেলার নাকাই ইউনিয়নের ডুমুরগাছা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। তিন বছর বয়সী শিশু সাদ বাবু ওই গ্রামের হাবিব-মৌসুমী দম্পতির একমাত্র ছেলে।

মৃত্যুর বিষয়টি রাত সাড়ে নয়টার দিকে মোবাইল ফোনে নিশ্চিত করেছেন উপজেলার নাকাই ইউনিয়নের ইউপি সদস্য তহিদুল ইসলাম।

এ সময় স্থানীয়দের বরাতে তিনি জানান, শিশুটির মা ঘরের কাজে ব্যস্ত থাকায় খেলতে খেলতে কিছুক্ষণের মধ্যেই নিখোঁজ হয় শিশু সাদ্। পরে খোঁজাখুঁজির এক পর্যায়ে শিশুটির মা নিজেই তাদের বাড়ির পিছনে পুকুরের পানিতে ভাসতে দেখেন। পরে তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পথেই মৃত্যু হয়।

;

লোভের ফাঁদে ফেলে গ্রাহকের ২৬ লাখ টাকা আত্মসাৎ, গ্রেফতার ২



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম নগরীর অক্সিজেন এলাকায় একটি ভবনের ৫ম তলায় ‘আস্থা মাল্টিপারপাস সার্ভিস লিমিটেড’ নামে একটি বেসরকারি সংস্থার (এনজিও) অফিস চালু করে কয়েকজন মিলে। সেই এনজিওতে সদস্য হয়ে ঋণ নিতে বিভিন্ন প্রলোভন দেখানো হয় অসহায়-নিরীহ নারীদের। গত ১ মাস ধরে এভাবেই বিভিন্ন প্রলোভনে জামানত ও সঞ্চয়ের নাম করে সদস্যদের কাছ থেকে হাতিয়ে নেওয়া হয় ২৬ লাখ টাকারও বেশি। পরে ঋণ না পেয়ে ওই অফিসের দুইজনকে আটক করে পুলিশে দিলে বেরিয়ে আসে প্রতারণার ছক।

শনিবার (১৮ মে) বায়েজিদ বোস্তামী থানাধীন অক্সিজেন কুয়াইশ রোড এলাকার তারেক বিল্ডিংয়ের ৫ম তলা থেকে তাদের আটক করে ভুক্তভোগীরা। পরে তাদেরকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।

গ্রেফতারকৃত দুইজন হলেন, মেহেদী হাসান সবুজ (৩৫) এবং মো. জাফরুল হাসান খান (২৮)। এরমধ্যে সবুজ বাগেরহাট জেলার মোড়লগঞ্জের হাওলাদার বাড়ির হালিম হাওলাদারের ছেলে। বর্তমানে চট্টগ্রাম নগরের ইপিজেডে বন্দর টিলা এলাকায় থাকেন তিনি। আর জাফরুল বাগেরহাট জেলার সরণখোলার চালিতাবুনিয়ার খান বাড়ির মো. আসলাম হোসেন খানের ছেলে। তিনি বর্তমানে চট্টগ্রাম নগরের বায়েজিদ বোস্তামীর অক্সিজেন কাঁচাবাজার এলাকায় থাকেন।

পুলিশ জানায়, গত ১৯ এপ্রিল নগরের বায়েজিদ বোস্তামী থানাধীন অক্সিজেন কুয়াইশ রোড এলাকায় ‘আস্থা মাল্টিপারপাস সার্ভিস লিমিটেড’ নামে একটি বেসরকারি এনজিওর অফিস খুলে অভিযুক্তরা। গত এক মাস ধরে ওই এলাকার শ্রমজীবী ও নিম্ন আয়ের মানুষের কাছে গিয়ে বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে এনজিও’র সদস্য হওয়ার প্রস্তাব দেয়। একইসঙ্গে তাদের আরো কয়েকজনকে সদস্য করার কথা বলে। পরে সদস্য হওয়ার জন্য ভুক্তভোগীরা অফিসে গেলে অভিযুক্তরা তাদের জানায়, এককালীন ১০ হাজার টাকা সঞ্চয় দিলে সপ্তাহের মধ্যে ১ লাখ টাকা এবং ২০ হাজার সঞ্চয় দিলে ২ লাখ টাকা ঋণ দিবে। এছাড়াও সদস্যদের পরিবারের কেউ অসুস্থ হলে তাদের চিবিৎসা ভাতাসহ নানান সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হবে। অভিযুক্তদের কথা বিশ্বাস করে ভুক্তভোগীরা প্রত্যেকে ২০ হাজার টাকা দিয়ে সদস্যপদ নেয়। ভুক্তভোগীরা প্রায় ১ লাখ ১৫ হাজার টাকা জামানত দেয়। পরে তাদের একটি সঞ্চয় ও ঋণ পাস বই দেয় অভিযুক্তরা। এসময় অভিযুক্তরা সদস্যদের সঞ্চয় ও ঋণ পাশ বইতে কাজ আছে বলে নিয়ে যায় এবং জানায় ১৮ মে তাদের ঋণ দেওয়া হবে।

সেই প্রেক্ষিতে গতকাল ১৮ মে (শনিবার) সকালে ওই এনজিও অফিসে গেলে তালাবদ্ধ দেখতে পায়। পরে ভুক্তভোগীরা জানতে পারেন, অভিযুক্তরা ঋণ দিবে বলে এ রকম অনেকের কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছে। এছাড়া ঋণের টাকা না দেওয়ায় মেহেদী হাসান সবুজ এবং মো. জাফরুল হাসান খানকে আটক করে ভুক্তভোগীরা থানায় নিয়ে গেছে। তবে এ ঘটনায় আরো দুই অভিযুক্ত পলাতক রয়েছেন।

পরে এ ঘটনায় বায়েজিদ থানায় ভুক্তভোগীদের মধ্যে একজন সদস্য তাদের বিরুদ্ধে বায়েজিদ থানায় মামলা দায়ের করেন। সেই মামলার প্রেক্ষিতে প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ জানতে পারে, প্রায় ২৫০ থেকে ৩০০ জনের কাছ থেকে সদস্য ফিসহ বিভিন্ন কারণে জামানত হিসাবে টাকা নেয়। পরে আটককৃতদের দেখানো মতে অফিস থেকে ১২৭টি সঞ্চয় ও ঋণ পাশ বই এবং ৫৭৬টি সদস্য আবেদন ফরম জব্দ করা হয়।

বায়েজিদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সঞ্জয় কুমার সিনহা বলেন, ‘প্রথমে অসহায়-নিরীহ মানুষের কাছে গিয়ে আর্থিকভাবে স্বচ্ছলতার প্রলোভনসহ বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার কথা জানিয়ে বিশ্বাস অর্জন করতো তারা (অভিযুক্ত)। পরে ঋণ দিবে বলে সদস্যদের কাছ থেকে জামানত নিতো। এভাবে তারা বাদী ও বাদীর পরিচিত সদস্যদের কাছ থেকে ১ লাখ ১৫ হাজার টাকা এবং আরো বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের কাছ থেকে জামানত ও সঞ্চয়ের নামে ২৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘গতকাল ওই এনজিওর সদস্যদের ঋণ দেওয়ার কথা ছিল। তবে সদস্যরা অফিসে গিয়ে জানতে পারেন তাদের সঙ্গে প্রতারণা করেছে। পরে সদস্যরা ওই এনজিও’র সঙ্গে জড়িত দুইজনকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। এক সদস্য বাদী হয়ে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে। সেই মামলায় অভিযুক্তদের গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। মামলায় চারজনকে আসামি করা হয়েছে। আরও দুইজন পলাতক রয়েছেন। তাদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।’

;

ত্রুটিপূর্ণ মোটরযান চলাচল বন্ধে বিআরটিএ'র জরুরি বিজ্ঞপ্তি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ত্রুটিপূর্ণ মোটরযান চলাচল বন্ধে বিআরটিএ'র জরুরি বিজ্ঞপ্তি

ত্রুটিপূর্ণ মোটরযান চলাচল বন্ধে বিআরটিএ'র জরুরি বিজ্ঞপ্তি

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা মহাসড়কে ত্রুটিপূর্ণ মোটরযান চালনা বন্ধ কারণে জরুরি বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহণ কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)।

রোববার (১৯ মে) বিআরটিএ সদর কার্যালয় থেকে জরুরি এ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।

ঢাকাসহ মহাসড়কে লাইট ভাঙ্গা, সিট ভাঙ্গা মোটরযান চলাচলের কারণে প্রায়শঃ সড়ক দুর্ঘটনা সংঘটিত হচ্ছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করে বলা হয়, বাংলাদেশ বর্তমানে একটি উন্নয়নশীল দেশ। ফলে ঢাকা মহানগরে চলাচলরত গণপরিবহনের সৌন্দর্যের উপর নগরের সৌন্দর্য ও দেশের ভাবমূর্তি অনেকাংশে নির্ভর করে। সড়ক দুর্ঘটনা পরিস্থিতি উন্নতির লক্ষে এ ধরনের ত্রুটিপূর্ণ মোটরযান চলাচল বন্ধ করা প্রয়োজন।


মোটরযান চালক, যাত্রী, পথচারীসহ সংশ্লিষ্ট অংশীজনের নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে ১ জুলাই -এর মধ্যে এ ধরনের ত্রুটিপূর্ণ মোটরযানকে ত্রুটিমুক্ত ও দৃষ্টিনন্দন করার জরুরি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। অন্যথায়, আগামী ১ জুলাই থেকে ত্রুটিপূর্ণ মোটরযানের বিরুদ্ধে বিদ্যমান আইন এবং বিধিমালা অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

;