মামলার ভয় দেখিয়ে টাকা নেয় বনানী থানার এসআই



শাহরিয়ার হাসান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
বনানী থানা। ছবি-সংগৃহীত।

বনানী থানা। ছবি-সংগৃহীত।

  • Font increase
  • Font Decrease

হত্যা মামলায় ফাঁসানোর ভয় দেখিয়ে দুই তরুণের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিয়েছে বনানী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. আ. হান্নান। এ ঘটনায় টাকা নেওয়ার বিষয়টি এই পুলিশ অস্বীকার করলেও ভুক্তভোগী তরুণরা বলছেন টাকা নিয়েই তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

ঘটনার সত্যতা জানতে চাইলে বনানী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আ. হান্নান বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘বৃষ্টির রাত ১১টার সময় মোটরবাইকে চলা দুই তরুণকে আমি পুলিশের সদস্য হিসেবে তল্লাশি করি। এসময় সে আমার সঙ্গে রাজনৈতিক প্রভাব দেখানোর চেষ্টা করে। এক পর্যায়ে তার সঙ্গে আমার তর্ক-বিতর্ক হয়। পরবর্তীতে আমি তার কাছ থেকে টাকা নিয়েছি এমন ক্ল্যাম করে। অবশ্য জবানবন্দিতে সে বলেছে, আমি টাকা নেই নাই, টাকা চেয়েছি মাত্র!’

এদিকে ঘটনার শিকার এক তরুণ শাওন মিয়া (২৪) বার্তা২৪.কমকে বলেন, ওই রাতে আমার ও আমার বন্ধুর শরীর তল্লাশি করে কিছু পায়নি পুলিশ। না পেয়ে হত্যা মামলায় ফাঁসানোর ভয় দেখায় আমাদের। যদি টাকা না দেই, পাশের রোডে ঘটে যাওয়া হত্যার ঘটনায় আমাদের জাড়ানো হবে বলে জানায় ওই পুলিশ সদস্য।

শাওন মিয়া আরও বলেন, আমাকে পুলিশের পক্ষ থেকে ডাকা হয়েছিল। ওই দিন রাতে যা যা ঘটেছে আমি তদন্ত কর্মকর্তাদের জানিয়েছি। তবে পুলিশটির শাস্তি হয়েছে কিনা, আমি জানি না।

ভুক্তভোগী তরুণদের জবানবন্দির পরিপ্রেক্ষিতে, এ ঘটনার তদন্তে নামে পুলিশের একটি গোয়েন্দা ইউনিট। ঘটনার প্রাথমিক সত্যতা পেয়ে ইতোমধ্যে একটি প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে।

প্রতিবেদনে উল্লেখ্য আছে, ১৯ এপ্রিল রাত আনুমানিক ৯.৩০ মিনিটে, বনানীর ২১ নম্বর রোডের বিদ্যানিকেতন স্কুলের ক্যান্টিনের সামনে মো. শাওন মিয়া ও তার বন্ধু মো. রাসেল বৃষ্টির কারণে রাস্তায় পাশে মোটরসাইকেল রাখে। রাস্তার ঠিক বিপরীত পাশের ফুটপাতে উপর ছাউনির নিচে তারা অবস্থান করছিলেন। এমন সময় ঘটনাস্থলে আসে বনানী থানার একটি টহল গাড়ি। মোটরসাইকেলের মালিককে খুঁজতে থাকে পুলিশ। তারা দুই বন্ধু এগিয়ে এলে তাদের দেহ তল্লাশি করা হয়। অবৈধ কিছু না পেয়ে টহল টিমের ইনচার্জ এসআই আ. হান্নান তাদের কাছে ৮ হাজার টাকা দাবি করেন।

দাবিকৃত টাকা না দিয়ে এখান থেকে যেতে পারবি না বলে হুমকি দেন এসআই হান্নান। এসআই বলেন, ২ নম্বর রোডে একটি মার্ডার হয়েছে, টাকা না দিলে ওই মামলায় ফাঁসিয়ে দেব সাথে ইয়াবার মামলাতেও ফাঁসাবো। উপায় না পেয়ে  দুই বন্ধু নিজেদের কাছে থাকা মোট ২ হাজার  টাকা দিয়ে মুক্তি পান। টাকা নিয়ে এসআই বলেন, ‘পেছনে ফিরে তাকাবি না। সোজা চইল্যা যা। নইলে মার্ডার কেসে ফাইস্যা যাইবি।’

প্রতিবেদনে আরও বলা আছে, এসআই আ. হান্নান ডিউটিতে থাকাকালীন প্রায়ই সাধারণ মানুষদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহারসহ অবৈধ পন্থা অবলম্বন করে থাকেন। তার এই অবৈধ কর্মকাণ্ড পুলিশ সম্পর্কে জনমনে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হচ্ছে। সিসিটিভি ফুটেজ ও ভুক্তভোগীর ভয়েস রেকর্ড প্রতিবেদনে সংযুক্ত করা হয়েছে।

এই ঘটনায় এমন একটি তদন্ত প্রতিবেদন, বার্তা২৪.কমের হাতে আসে।

সর্বশেষে এ  অভিযোগের বিষয়ে এসআই হান্নান বার্তা২৪.কমকে বলেন, এ ঘটনায় দুই দফা তদন্ত হয়েছে, তবে ঘটনার সত্যতা প্রমাণ হয়নি। পুলিশের শৃঙ্খলা ইউনিট, এবিষয়ে আমাকে ডেকে ছিলেন। মূলতঃ ষড়যন্ত্র করে একটি মহল আমাকে হয়রানি করছে ও আমার দুর্নাম ছড়াচ্ছে। সত্যি কথা বলতে কি- আমি মানুষটা এত খারাপ মানুষ না!

   

রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ২২



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান চালিয়ে ২২ জনকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।

রোববার (১৯ মে) সকাল ছয়টা থেকে সোমবার (২০ মে) সকাল ছয়টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদকদ্রব্য উদ্ধারসহ তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।

এ সময় তাদের কাছ থেকে ২২৫ পিস ইয়াবা, ৩৭ গ্রাম হেরোইন, ৩২ কেজি ১০৩ গ্রাম গাঁজা ও ৯২ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়েছে বলে জা‌নিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ।

ডিএমপির নিয়মিত মাদকবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে এ অ‌ভিযান প‌রিচালনা করা হয়েছে বলে জানানো হয়। সেই সঙ্গে গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ২০টি মামলা রুজু হয়েছে বলেও জানানো হয়।

;

এইচএসসিতে ফরম পূরণে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪. কম, নরসিংদী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নরসিংদীর পলাশ রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে। নিয়মের বাইরে গিয়ে বাধ্যতামূলক এই টাকা নেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা। বিষয়টি নিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে। এদিকে ফরম পূরণের সাথে হোম ভিজিটের নামে অর্থ আদায়ের বিষয়টি স্বীকার করেছেন কলেজের অধ্যক্ষ।

জানা যায়, চলতি বছরে এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণে বোর্ড নির্ধারিত ফি বিজ্ঞান শাখায় ২ হাজার ৬৮০ টাকা এবং মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় ২ হাজার ১২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখার শিক্ষার্থীদের নির্বাচনী বিষয়ে এবং চর্তুথ বিষয়ে ব্যবহারিক থাকলে বিষয় প্রতি আরও ১৪০ টাকা যুক্ত হবে। কিন্তু এ কলেজে সুকৌশলে নির্ধারিত ফি নেওয়ার পরও বিবিধ নাম দিয়ে প্রতি শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত আরও ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা আদায় করা হয়েছে।

এ বছর ওই কলেজ থেকে ১০৫ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ করেছে বলে জানান কলেজ কর্তৃপক্ষ। তবে অতিরিক্ত বিবিধ নাম দিয়ে কিভাবে টাকা নিচ্ছেন তারও ব্যাখ্যা দিয়েছেন কলেজের অধ্যক্ষ আরিফ পাঠান। তিনি দাবি করেন, শিক্ষার্থীদের হোম ভিজিট বাবদ ২০০০ টাকা,পরীক্ষায় পাস করার পর প্রশংসাপত্রসহ সনদের জন্য ১০০০ টাকা ও বাকি টাকা নতুন বিল্ডিং নির্মাণসহ অন্যান্য খাতে নেয়া হচ্ছে ।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা অভিযোগ করেন, 'কলেজ থেকে এইচএসসি ফরম পূরণে সরকার নির্ধারিত ফি ছাড়াও হোম ভিজিটের নামে অতিরিক্ত টাকা রশিদের মাধ্যমে নিয়েছেন কলেজ কর্তৃপক্ষ। কষ্ট হলেও কলেজ কর্তৃপক্ষের দাবিকৃত টাকা রশিদের মাধ্যমে জমা দিয়েছি। কিন্তু টাকাগুলো কোন খাতে কত টাকা আমাদের বলা হয়নি। এছাড়া অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার বিষয়টি দেখার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন অভিভাবকরা ।'

জানতে চাইলে পলাশ রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজের অধ্যক্ষ আরিফ পাঠান জানান, 'এটি প্রাইভেট কলেজ। এখানে সরকারিভাবে কোনো বরাদ্দ নেই। বিবিধ নামে যে টাকা আদায় করা হয়েছে, সেগুলো হোম ভিজিট, প্রশংসাপত্র ও কলেজ উন্নয়নে ব্যয় করা হয়।'

এদিকে পলাশ উপজেলার মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মিলন কৃষ্ণ হালদার জানান, 'নির্ধারিত টাকার বাহিরে অতিরিক্ত কোনো ধরণের টাকা নেওয়ার সুযোগ নেই। আর হোম ভিজিটের নামে টাকা আদায় করারও কোন বিধান নাই। এ বিষয়ে অভিযোগ পেলে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'

;

দুপুরের মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের ৫ জেলার ওপর দিয়ে সর্বোচ্চ ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির আশঙ্কা করছে আবহাওয়া অফিস।

সোমবার (২০ এপ্রিল) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেয়া এক পূর্বাভাসে এ আশঙ্কার কথা জানানো হয়েছে।

আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, রংপুর, দিনাজপুর, বগুড়া, টাঙ্গাইল এবং ময়মনসিংহ জেলার ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। সেইসঙ্গে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

তাই এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ২ হুঁশিয়ারি সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এদিকে আবহাওয়া অফিসের অপর এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, লঘুচাপের বাড়তি অংশ ভারতের পশ্চিমবঙ্গ থেকে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।

এ অবস্থায় সন্ধ্যা পর্যন্ত রংপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে।

;

ভারতে গিয়ে নিখোঁজ সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম ঢাকা
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম ভারতে গিয়ে চার দিন ধরে নিখোঁজ বলে জানিয়েছে তার পরিবার।

পরিবারের পক্ষ থেকে গোয়েন্দা পুলিশকে (ডিবি) জানানো হয়েছে, চিকিৎসার জন্য ভারতে যাওয়ার পর বৃহস্পতিবার (১৬ মে) থেকে সংসদ সদস্যের সঙ্গে স্বজনদের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন। এ নিয়ে স্বজনেরা উদ্বিগ্ন।

আনোয়ারুল আজিমের মেয়ে মুমতারিন ফেরদৌস রবিবার বিকালে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কার্যালয়ে যান। তিনি ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন–অর–রশীদের সঙ্গে দেখা করে বিষয়টি জানান।

মুমতারিন ফেরদৌস ডিবি কার্যালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, তার বাবা ভারতে গিয়ে নিখোঁজ হয়েছেন। বিষয়টি জানাতে তিনি ডিবি কার্যালয়ে এসেছেন।

ডিবি মোহাম্মদ হারুন–অর–রশীদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম ভারতে একটি বাংলাদেশি মুঠোফোন ও একটি ভারতীয় মুঠোফোন ব্যবহার করেন। নম্বর দুটি কখনো বন্ধ আবার কখনো খোলা পাওয়া যাচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে ভারতের পুলিশ বাহিনীর সঙ্গেও কথা বলা হচ্ছে। আনোয়ারুল আজিমের কী হয়েছে, সেটা জানার চেষ্টা চলছে।’

আনোয়ারুল আজিমের ব্যক্তিগত সহকারী আবদুর রউফ সাংবাদিকদের বলেন, গত ১২ মে সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম চিকিৎসার জন্য দর্শনা সীমান্ত দিয়ে ভারতে যান। ১৪ মে পর্যন্ত পরিবারের সঙ্গে তার যোগাযোগ ছিল। তবে ১৬ মে সংসদ সদস্যের মুঠোফোন থেকে আবদুর রউফের কাছে ফোন আসে। তিনি ফোন ধরতে পারেননি। পরে আবার তিনি ফোন করলে মুঠোফোনটি বন্ধ পান। এর পর থেকে সংসদ সদস্যের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন।

সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজিম কালীগঞ্জ উপজেলার নিশ্চিন্তপুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। ২০১৪ সাল থেকে ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য তিনি।

;