আদালতের বিরুদ্ধে হুমকি বন্ধের আহ্বান আইসিসির



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কর্মীদের ভয় দেখানো বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি)। আইসিসির প্রসিকিউটর কার্যালয় বলেছে, এই ধরনের হুমকি বিশ্বের স্থায়ী যুদ্ধাপরাধ আদালতের বিচার প্রশাসনের বিরুদ্ধে অপরাধের শামিল।

আইসিসির প্রসিকিউটর করিম খানের হেগভিত্তিক কার্যালয় শুক্রবার (৩ মে) এক বিবৃতিতে বলেছে, তার কর্মকর্তাদের ভয় দেখানো বা অন্যায়ভাবে প্রভাবিত করার সকল প্রচেষ্টা অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে।

আল-জাজিরা জানিয়েছে, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণের বিপরীতে আইসিসির পরিণতি সম্পর্কে ইসরায়েল এবং মার্কিন কর্মকর্তারা সতর্ক করার পরে এই বিবৃতি জারি করা হলো।

করিম খানের কার্যালয় বলেছে, রোম সনদের অধীন এ আদালতের স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে কাজ করার বৈধ ক্ষমতা রয়েছে। এই কর্তৃত্বের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হলে সংশ্লিষ্ট সব অংশীজনের সঙ্গে গঠনমূলক আলোচনা করতে চায় এ দপ্তর।

বিবৃতিতে বলা হয়, তবে যখন কারও পক্ষ থেকে আদালত বা তার কর্মীদের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ গ্রহণের হুমকি দেওয়া হয়, তখন এ স্বাধীনতা ও নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন হয়। আদালতের উচিত তার বৈধ ক্ষমতা প্রয়োগ করা, নিজ এখতিয়ারের অধীন দায়ের করা মামলা বা তদন্তের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া।

আদালত আরও বলেন, রোম সনদে আইসিসির কাঠামো ও এখতিয়ারের ক্ষেত্র উল্লেখ করা আছে। সেই সঙ্গে আদালত ও তার কর্মীদের বিরুদ্ধে হুমকি দেওয়া নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

গত সপ্তাহে গণমাধ্যমের বিভিন্ন খবরে বলা হয়, ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলের তাণ্ডব চলার পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুসহ দেশটির শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করতে পারেন আইসিসি।

যুদ্ধাপরাধ, মানবতাবিরোধী অপরাধ ও গণহত্যার অভিযোগে ব্যক্তিবিশেষকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে পারেন আইসিসি। গত ৭ অক্টোবর গাজায় শুরু করা ইসরায়েলি বাহিনীর নারকীয় অভিযানে এরই মধ্যে সেখানে ৩৫ হাজারের মতো মানুষ নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া নির্বিচার বোমা হামলায় উপত্যকাটির বড় অংশ পরিণত হয়েছে ধ্বংসস্তূপে।

এ অবস্থায় ইসরায়েলের শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আইসিসির সম্ভাব্য গ্রেপ্তারি পরোয়ানায় দেশটি ও এর ঘনিষ্ঠ মিত্র যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তাদের মধ্যে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।

গত মঙ্গলবার নেতানিয়াহু আইসিসিকে তিরস্কার করে একটি ভিডিও বার্তায় বলেন, ‘ইসরায়েল আশা করে মুক্তবিশ্বের নেতারা ইসরায়েলের আত্মরক্ষার অন্তর্নিহিত অধিকারের উপর আইসিসির বর্বর আক্রমণের বিরুদ্ধে দৃঢ়ভাবে দাঁড়াবে। আমরা আশা করি তারা এই বিপজ্জনক পদক্ষেপ বন্ধ করার জন্য তাদের নিষ্পত্তির সব উপায় ব্যবহার করবে।’

বেশ কয়েকজন মার্কিন আইনপ্রণেতাও প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে হস্তক্ষেপ করতে এবং ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইসিসির যেকোনো পদক্ষেপকে ব্যর্থ করার আহ্বান জানিয়েছেন।

ডেমোক্র্যাটিক সিনেটর জন ফেটারম্যান চলতি সপ্তাহে সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে লিখেছেন, ‘ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এই পথ অনুসরণ করা আইসিসির বিচারিক এবং নৈতিক অবস্থানের বিষয়ে প্রশ্ন তৈরি করবে।’

   

বিজেপির বিরুদ্ধে স্বর্ণের বিস্কুট বিলির অভিযোগ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা যায়- নির্বাচনের আগে স্বর্ণের বিস্কুট বিলি করছে ভারতে ক্ষমতাসীন নরেন্দ্র মোদির দল বিজেপি। মুম্বাইয়ের ঘাটকুপারে বিজেপি নেতার কাছ থেকে স্বর্ণের বিস্কুট উদ্ধারেরও অভিযোগ উঠেছে। 

ভিডিওতে বিজেপির পতাকা দেখা যাওয়ায় শাসক দলের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ উঠেছে। ওই ভিডিওটি পোস্ট করে একজন ফেসবুকে লিখেছেন- ‘এবার আর শুধু টাকা নয়, সাথে স্বর্ণের বিস্কুটও আছে! তবে কি এবার ভোট দিলে স্বর্ণ পাওয়া যাবে।’

গত ১১ মে এনডিটিভিতে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, মুম্বাই বিজেপির নেতা অজয় বুদগুজর এই স্বর্ণের বিস্কুট উদ্ধারের অভিযোগ অস্বীকার করেছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন- স্বর্ণের বিস্কুট নয়, সুগন্ধীর বোতল উদ্ধার করেছে পুলিশ।

মুম্বাইয়ের ডেপুটি পুলিশ কমিশনার জানিয়েছে, কোনো স্বর্ণের বিস্কুট উদ্ধার হয়নি। কেবলমাত্র বিজেপির নির্বাচনী প্রচারমূলক কাগজপত্র উদ্ধার হয়েছিল।

মুম্বাইয়ের বিজেপি নেতা অজয় বুদগুজরে জানান, ‘গত ৯ মে রাতে আমাকে ঘাটকুপারের চিরাগনগর পুলিশ স্টেশনে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করিয়ে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছিল। আমার গাড়ি তল্লাশি করে কেবলমাত্র নির্বাচনী সামগ্রী উদ্ধার হয়েছিল, কোনো স্বর্ণের বিস্কুট উদ্ধার হয়নি। এরপরই পুলিশ আমাকে ছেড়ে দিয়েছিল; কিন্তু এরপর থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় স্বর্ণের বিস্কুট উদ্ধারের গুজব রটে।’

;

যুক্তরাষ্ট্রে ১২ সেকেন্ডে ৩০০ কোটি টাকা চুরি!



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এমআইটি) থেকে পড়াশোনা শেষ করা দুই ভাই নিজেদের লব্ধ জ্ঞান কাজে লাগিয়ে মাত্র ১২ সেকেন্ডে হাতিয়ে নিয়েছেন প্রায় ৩০০ কোটি টাকা।

অভিযুক্ত দুই ভাইয়ের মধ্যে একজন হলেন ২৪ বছর বয়সী আন্তন পেরেইর-বুয়েনো এবং অন্যজন ২৮ বছর বয়সী জেমস পেরেইর-বুয়েনো।

ক্রিপটো মুদ্রায় বড় ধরনের চুরির অভিযোগে ইতোমধ্যে দুই ভাইকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের চুরির এই ঘটনাটিকে একটি জলজ্যান্ত উপন্যাস হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি কৌঁসুলিরা।

মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গ্রেফতার হওয়া ওই ভাইয়ের বিরুদ্ধে অর্থ জালিয়াতির মাধ্যমে ২ কোটি ৫০ লাখ ডলারের সমপরিমাণ ক্রিপটো মুদ্রা চুরির অভিযোগ আনা হয়েছে; বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৩০০ কোটি টাকার কাছাকাছি।

কর্তৃপক্ষের অভিযোগ, এমআইটিতে তারা যে বিষয়ে পড়াশোনা করেছেন, সেই পড়াশোনাকে কাজে লাগিয়েই ২০২৩ সালের এপ্রিলে ৩০০ কোটি টাকা চুরি করেছিলেন আন্তন ও জেমস। কাজটি করার সময় দুই ভাই একটি সফটওয়্যার কোডের দুর্বলতাকে কাজে লাগিয়ে ক্লোজ হয়ে যাওয়া একটি লেনদেনে প্রবেশ করে ক্রিপটো মুদ্রার গতিবিধি পরিবর্তন করে। এরপর মাত্র ১২ সেকেন্ডের মধ্যেই ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে লোপাট করেন ২ কোটি ৫০ লাখ ডলার।

বর্তমানে দুই ভাইয়ের বিরুদ্ধে অর্থ জালিয়াতি এবং পাচারের মতো ষড়যন্ত্রের অভিযোগ আনা হয়েছে। দুই ভাইয়ের মধ্যে আন্তনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বোস্টন থেকে, আর জেমসকে গ্রেফতা করা হয় নিউইয়র্কে। গ্রেফতারের ঘটনায় তাদের আইনজীবীদের কাছে মন্তব্যের জন্য যোগাযোগ করা হলে প্রাথমিকভাবে তারা কোনো সাড়া দেননি।

কৌঁসুলিরা দাবি করেছেন, চুরি করার পর আন্তন ও জেমস তহবিল ফেরত দেওয়ার অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। কিন্তু এর পরিবর্তে তারা তাদের চুরি করা ক্রিপটো মুদ্রা লুকানোর পদক্ষেপ নিয়েছিলেন; যা তাদের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ হিসেবে কাজ করবে।

;

তাইওয়ানের পার্লামেন্টে এমপিদের মারামারি 



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

তাইওয়ানের আইনপ্রণেতারা পার্লামেন্টে অধিবেশন চলাকালে কিল–ঘুষি, মারামারি ও ধাক্কাধাক্কিতে জড়িয়ে পড়েছিলেন। 

শুক্রবার (১৭ মে) পার্লামেন্টে অধিবেশন চলার সময় একটি সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে সরকারি ও বিরোধী দলের আইনপ্রণেতারা বিতর্ক শুরু করলে তা পরে মারামারিতে রূপ নেয়।

বার্তাসংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সিসিটিভির ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, নতুন সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে ভোট শুরুর আগেই পার্লামেন্ট কক্ষের বাইরে কয়েকজন আইনপ্রণেতা বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। এক সময় একে অপরকে ধাক্কা দেন। এরপর তারা স্পিকারের আসনের চারপাশে উঠে আসেন। কেউ কেউ ধাক্কা দিয়ে সহকর্মীকে মেঝেতে ফেল দেন। কেউ টেবিলের ওপর উঠে পড়েন। তবে এর কিছুক্ষণ পরই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।

গত জানুয়ারিতে তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন লাই চিং। আগামী সোমবার তার আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব নেওয়ার কথা রয়েছে। কিন্তু পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠতা নেই লাই চিংয়ের দল ডেমোক্রেটিক প্রগ্রেসিভ পার্টির (ডিপিপি)। ফলে সরকার গঠন করতে অন্যান্য ছোট দলগুলোর সঙ্গে জোট করার চেষ্টা করছে।

এরই মধ্যে পার্লামেন্টে প্রভাব বাড়াতে কয়েকটি সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছে বিরোধিরা। সেই সংস্কার প্রস্তাব ঘিরেই শুক্রবার পার্লামেন্টে মারামারি হয়েছে এমপিদের মধ্যে।

;

যুদ্ধবিরতির হলে সুবিধা পাবে রাশিয়া : জেলেনস্কি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাশিয়া হামলা জোরদার করতে পারে বলে সতর্ক করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদমির জেলেনস্কি।

রয়টার্স জানিয়েছে, পশ্চিমাদের দ্রুত সমাধানের আহ্বানের প্রেক্ষিতে শুক্রবার (১৭ মে) এক সাক্ষাতকারে তিনি আরো বলেছেন, ‘কিয়েভ কেবল ন্যায্য শান্তি চায়।’

জেলেনস্কি আরো আকাশ প্রতিরক্ষা এবং যুদ্ধজাহাজ পাঠাতে মিত্রদের কাছে ফের আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘রাশিয়ার জন্যে সবচেয়ে সুবিধাজনক বিষয় হলো রুশ অঞ্চলে পশ্চিমাদের দেওয়া অস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনের ওপর নিষেধাজ্ঞা।’

সাম্প্রতিক মাসগুলোতে রাশিয়ার সেনাদের ধীরে ধীরে অগ্রসর হওয়ার প্রেক্ষাপটে জেলেনস্কি বলেন, ‘ইউক্রেন তার প্রতিরক্ষা লাইন ধরে রাখবে এবং রাশিয়ার বড়ো ধরনের যেকোনো অভিযান থামিয়ে দেবে।’ তিনি আরো বলেন, ‘কেউ হাল ছেড়ে দিতে যাচ্ছে না।’

এদিকে অলিম্পিকের জন্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতির যে আহ্বান ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ জানিয়েছেন, তা প্রত্যাখ্যান করেছেন জেলেনস্কি।

তিনি বলেন, ‘যুদ্ধবিরতি হলে সুবিধা পাবে রাশিয়া। যুদ্ধবিরতির সুযোগে সেনা ও গোলাবারুদ পাঠানোর আরো সুযোগ পেয়ে যাবে মস্কো।’

জেলেনস্কি আগামী মাসে সুইজারল্যান্ডে অনুষ্ঠেয় শান্তি সম্মেলনে যোগ দিতে চীন ও উন্নয়নশীল বিশ্বের অনেক দেশের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, ‘চীনের মতো বিশ্ব খেলোয়াড়দের রাশিয়ার ওপর প্রভাব রয়েছে। এই ধরনের দেশগুলো যতো আমাদের পাশে থাকবে, রাশিয়াকে ততোটাই মূল্য চুকাতে হবে।’

জেলেনস্কি বলেন, ‘আমরা চাই ন্যায্য শান্তি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে যুদ্ধ শেষ হোক। পশ্চিমারা চাচ্ছে যতো দ্রুত সম্ভব যুদ্ধ শেষ হোক। তাদের কাছে সময় এবং আমাদের এটাই চাওয়া।’

রুশ আগ্রাসনের মুখে খারকিভ থেকে হাজার হাজার লোক পালাতে বাধ্য হয়েছে।
এ প্রেক্ষিতে তিনি বলেন, ‘খারকিভের পরিস্থিতি আমাদের নিয়ন্ত্রণে। তবে সেখানে স্থিতিশীলতা নেই।’

সাক্ষাতকারে জেলেনস্কি আকাশ প্রতিরক্ষা প্রসঙ্গে বলেন, ‘দেশ রক্ষায় প্রয়োজনের তুলনায় ইউক্রেনের কেবল ২৫ শতাংশ আকাশ প্রতিরক্ষা রয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘রাশিয়ার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে আমাদের ১২০ থেকে ১৩০টি এফ-১৬ যুদ্ধ বিমান দরকার।’ তিনি এসব যুদ্ধাস্ত্র দিতে পশ্চিমাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

;