গুজরাটে পানি পুরি বিক্রি করছেন মোদি!



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রথম দেখাতে হুট করে চমকেও উঠতে পারেন গুজরাটের এই পানি পুরির দোকানের মালিককে দেখে। দেখে মনে হতে পারে স্বয়ং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ মোদি পানি পুরি বিক্রি করছেন!

বিষয়টা সত্যি না হলেও বোঝার উপায় নেই গুজরাটের আনন্দে তুলসী পানি পুরি দোকানের মালিক অনিল ভাই ঠক্করকে দেখে। স্থানীয়রা তাকে প্রধানমন্ত্রী মোদী হিসাবে ডাকেন। কারণ তার চুলের স্টাইল, সাদা দাড়ি এবং চেহারা প্রধানমন্ত্রী মোদীর সাথে অনেকটাই মিলে যায়।


গুজরাটে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এই হুবহু রুপের মানুষটি পানি পুরি বিক্রি করেন, চলতি মাসের শুরুতে সাত পর্বের লোকসভা নির্বাচনের ভোট শুরু হওয়ার সাথে সাথে সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল হয়েছে তার ভিডিও।

ঠক্কর মূলত জুনাগড়ের বাসিন্দা এবং তিনি ১৮ বছর বয়স থেকে 'তুলসী পানি পুরি সেন্টার' পানি পুরি বিক্রি করছেন। দোকানটি তার দাদা শুরু করেছিলেন।

৭১ বছর বয়সী ঠক্কর জানান, তার দোকানের গ্রাহকরা প্রায়ই চেহারার কারণে তার সাথে সেলফি তুলেন।


তিনি বলেন, "প্রধানমন্ত্রী মোদীর সাথে আমার সাদৃশ্য থাকার কারণে আমি স্থানীয় এবং পর্যটক উভয়ের কাছ থেকে অনেক ভালবাসা এবং সম্মান পাই"।

ঠক্কর বলেন, তিনি প্রধানমন্ত্রীর মূল্যবোধের দ্বারা গভীরভাবে অনুপ্রাণিত এবং যেমন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার উপর জোর দেন, তেমনি তিনি তার স্টলটি অনবদ্যভাবে পরিষ্কার রাখেন।


মিস্টার ঠক্করই প্রধানমন্ত্রী মোদীর একমাত্র ডপেলগ্যাঞ্জার নন। মুম্বাইয়ের মালাড থেকে আসা বিকাশ মহন্তের সাথেও - প্রধানমন্ত্রীর মোদির সাথে অদ্ভুত মিল রয়েছে।

এই বছরের শুরুর দিকে, তাকে গর্ভা বাজানো দেখানো একটি ভিডিওকে প্রধানমন্ত্রী মোদীর ডিপফেক বলে ভুল করা হয়েছিল।

ভিডিওটির সত্যতা নিয়ে প্রাথমিকভাবে প্রশ্ন করা হয়েছিল, অনুমান করা হয়েছিল যে এটি একটি ডিপফেক হতে পারে। বিকাশ মহন্তে অবশ্য পরে স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন যে তিনিই ভিডিওতে গর্ভা বাজিয়েছিলেন।

   

তিনটি জাহাজে হামলা চালিয়েছে হুতি বিদ্রোহীরা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

এডেন উপসাগরে দুটি এবং ভারত মহাসাগরে একটি জাহাজে হামলার দাবি করেছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা।

ইরান-সংযুক্ত এই গ্রুপটির সামরিক মুখপাত্র ইয়াহিয়া সারি বৃহস্পতিবার (৯ মে) বলেছেন, এডেন উপসাগরে এমএসসি ডিয়েগো এবং এমএসসি জিনাকে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র এবং ড্রোন দিয়ে আক্রমণ করা হয়েছে।

তবে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন যৌথ মেরিটাইম ইনফরমেশন সেন্টার জানিয়েছে, গত মঙ্গলবার দুটি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হলেও তাতে জাহাজ দুটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি এবং ক্রুরা নিরাপদ ছিল।

মধ্যপ্রাচ্যে শিপিংয়ে হুথি হামলার প্রতিক্রিয়া জানানো দেশগুলোর একটি জোট এই মেরিটাইম ইনফরমেশন সেন্টার আরও বলেছে, জাহাজগুলো সম্ভবত ইসরায়েলি সংশ্লিষ্টতার কারণে হুতিদের লক্ষ্যবস্তু হয়েছিল।

দ্য অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস নিউজ এজেন্সির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পানামার পতাকাবাহী কন্টেইনার জাহাজ দুটির মালিকানা জেনেভাভিত্তিক একটি কোম্পানির।

হুতিরা ভারত মহাসাগরে তাদের তৃতীয় হামলায় কন্টেইনার জাহাজ এমএসসি ভিটোরিয়াকে লক্ষ্যবস্তু করার দাবি করেছে।

উল্লেখ্য, সারি এই মাসের শুরুর দিকে সতর্ক করে দিয়েছিল যে, তারা ইসরায়েলের বন্দরগামী জাহাজগুলোতে হামলা চালাবে। তিনি ঘোষণা করেছিল যে, এই সিদ্ধান্ত অবিলম্বে কার্যকর করা হবে।

তিনি বলেছিলেন, ‘আমরা যেকোনো এলাকায় পৌঁছাতে পারি।’

প্রসঙ্গত, হুতিরা নভেম্বর থেকে লোহিত সাগর, বাব আল-মান্দাব প্রণালী এবং এডেন উপসাগরের গুরুত্বপূর্ণ শিপিং চ্যানেলগুলোতে জাহাজের উপর বারবার ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাচ্ছে।

গোষ্ঠীটি বলেছে, ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে সংহতি এবং ইসরায়েলকে যুদ্ধ থেকে ফেরাতেই এ পথ বেছে নিয়েছে তারা।

;

‘অস্তিত্বের হুমকিতে পড়লে পরমাণু নীতি পরিবর্তন করতে পারে ইরান’



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতার উপদেষ্টা বৃহস্পতিবার (৯ মে) হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছেন, ইসরায়েল যদি ইরানকে অস্তিত্বের হুমকিতে ফেলে তাহলে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরিতে মনোনিবেশ করতে পারে তেহরান।

আল জাজিরা জানিয়েছে, ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির উপদেষ্টা কামাল খাররাজি বলেছেন, ‘আমাদের পারমাণবিক বোমা তৈরির কোনো সিদ্ধান্ত নেই। কিন্তু, ইরানের অস্তিত্ব যদি হুমকির মুখে পড়ে তাহলে আমাদের সামরিক রীতি পরিবর্তন করা ছাড়া কোনো বিকল্প থাকবে না।’

তিনি ইরানের স্টুডেন্ট নিউজ নেটওয়ার্ককে বলেছেন, ‘আমাদের পারমাণবিক স্থাপনায় ইহুদিবাদী শাসকদের দ্বারা আক্রমণের ক্ষেত্রে আমাদের প্রতিরোধের ধরন তখন পরিবর্তিত হবে।

কামাল খাররাজির এই মন্তব্যে পরে ইরান দীর্ঘদিন ধরে শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক কর্মসূচি বলে যা দাবি করে আসছে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে বলে মত বিশ্লেষকদের।

উল্লেখ্য, খামেনি ২০০০ সালের গোড়ার দিকে একটি ফতোয়া বা ধর্মীয় আদেশে পারমাণবিক অস্ত্রের বিকাশ নিষিদ্ধ করেছিলেন।

কিন্তু ২০২১ সালে ইরানের তৎকালীন গোয়েন্দা মন্ত্রী বলেছিলেন, ‘পশ্চিমা চাপ ইসলামী প্রজাতন্ত্রকে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরিতে প্ররোচিত করতে পারে।’

এরই মধ্যে ইরান ৬০ শতাংশ পর্যন্ত বিশুদ্ধতা ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করছে, যেখানে অস্ত্র-গ্রেড ইউরেনিয়াম প্রায় ৯০ শতাংশ সমৃদ্ধ হয়েছে।

আন্তর্জাতিক পারমাণবিক শক্তি সংস্থার (আইএইএ) সরকারি হিসাব অনুসারে, ইরানের হাতে থাতে পারমাণবিক উপাদান আরও সমৃদ্ধ হলে, এটি দুটি পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির জন্য যথেষ্ট হবে।

প্রসঙ্গত, সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে ইরানের দূতাবাস কম্পাউন্ডে সন্দেহভাজন ইসরায়েলি হামলার পর ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে ছায়াযুদ্ধ খোলামেলা সংঘর্ষে রূপ নেয়।

ওই হামলায় ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ড কর্পসের (আইআরজিসি) সাত সদস্য নিহত হয়।

জবাবে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে প্রায় ৩০০ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন নিক্ষেপ করে প্রতিশোধ নেয় ইরান।

অন্যদিকে, ২০১৭ সাল থেকে সিরিয়ায় ইরান এবং লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর সঙ্গে যুক্ত লক্ষ্যবস্তুতে নিয়মিত আক্রমণ চালাচ্ছে ইসরায়েল।

গত অক্টোবরে গাজায় যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এ হামলার তীব্রতা আরো বেড়েছে।

;

পশ্চিমা শক্তি বিশ্বজুড়ে সংঘাত সৃষ্টি করছে : পুতিন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পশ্চিমা শক্তিকে বিশ্বব্যাপী সংঘাতের ঝুঁকির জন্য অভিযুক্ত করেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।

আল জাজিরা জানিয়েছে, পশ্চিমা শক্তিকে ‘উগ্র’ বলেও আখ্যায়িত করেছেন তিনি।

পুতিন সতর্ক করে বলেছেন, পরমাণু যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত রয়েছে মস্কো।

রাশিয়ার বিজয় দিবসে মস্কোর রেড স্কয়ারে বৃহস্পতিবার (৯ মে) হাজার হাজার সেনার আনুষ্ঠানিক পোশাকে সজ্জিত হওয়ার আগে একটি প্রতিবাদী বক্তৃতায় তিনি বলেন, ‘পশ্চিমা শক্তি নাৎসিবাদকে পরাজিত করার জন্য সোভিয়েত ইউনিয়নের ভূমিকা ভুলে গেছে এবং এখন তারা বিশ্বজুড়ে সংঘাত সৃষ্টি করছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা জানি এই ধরনের উচ্চাকাঙ্ক্ষার বাড়াবাড়ি কোন দিকে নিয়ে যায়। বৈশ্বিক সংঘর্ষ ঠেকাতে সবকিছু করবে রাশিয়া। তবে একই সঙ্গে আমরা কাউকে আমাদের হুমকি দেওয়ার অনুমতি দেব না। আমাদের কৌশলগত বাহিনী সর্বদা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত।’

রাশিয়ার সেনাদের ইউক্রেনে অগ্রসর হওয়ার এবং দেশটির প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়লাভ করার পর তিনি পঞ্চম মেয়াদে শপথ নেওয়ার ঠিক পরেই বিজয় দিবসে জাতির উদ্দেশে পুতিনের এই ভাষণ আসলো।

এর দুই দিন আগে অনুষ্ঠিত একটি জমকালো অনুষ্ঠানে তিনি রাশিয়ানদের বিজয় এনে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।

এদিকে, ৭১ বছর বয়সি এই নেতা চলতি সপ্তাহের শুরুতে রাশিয়ার নৌবাহিনী এবং সামরিক বাহিনীকে পারমাণবিক অস্ত্রের মহড়া চালানোর নির্দেশ দিয়েছিলেন।

;

তিন দফায় কম ভোট, দুশ্চিন্তায় বিজেপি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লোকসভা নির্বাচনের প্রথম তিন দফাতেই ভোটের হার কম। আর এটিকে অশনি সংকেত দেখছে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি। বিজেপি শিবিরের আশঙ্কার কারণ, সাম্প্রতিক অতীতে একমাত্র ১৯৯৯ সালের নির্বাচন ছাড়া যতোবারই কম ভোট পড়েছে, প্রতিবারই সরকার বদল হয়েছে।

এবার যে, ২০১৪ সাল ও ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের মতো ‘মোদি হাওয়া’ বইবে না, তা আগেই টের পেয়েছিলেন বিজেপি নেতৃত্ব।

এনডিটিভি জানিয়েছে, তার উপরে প্রথম দিন দফায় মোট ২৮৩টি লোকসভা কেন্দ্রেই ভোটের কম হার বিজেপি শিবিরের চিন্তা বাড়িয়েছে।

এদিকে বিজেপি সূত্র বলছে, লোকসভার ৫৪৩টি আসনের মধ্যে অর্ধেকের বেশি আসনে ভোটগ্রহণ হয়ে গেছে। এই ২৮৩টি আসনের মধ্যে এনডিএ খুব বেশি হলে ১৫০ আসনে জিততে পারে। ফলে, চারশো পার করার সম্ভাবনা এখনও দূরের স্বপ্ন।

অন্যদিকে কংগ্রেস দাবি করেছে, প্রথম দুই দফার ভোটের মতো তৃতীয় দফায় ভোট হওয়া ৯৩টি আসনের সিংহভাগ আসন ‘ইন্ডিয়া’ জোট পেতে যাচ্ছে।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) তেলঙ্গানায় নরেন্দ্র মোদি দাবি করেন, তিন দফায় ভোটের পরে ইন্ডিয়া জোটের ফিউজ উড়ে গেছে। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জয়ের দিকে এগোচ্ছে বলেও দাবি করেছেন তিনি।

কিন্তু বিজেপি সূত্র বলছে, তৃতীয় দফায় যে ৯৩টি লোকসভা কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হয়েছে, তার মধ্যে মধ্যপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশ ও মহারাষ্ট্রে ভোটের হার কিছুটা বাড়লেও বিহারে ভোটের হার কমেছে। এই ৯৩টি লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে গত লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি তথা এনডিএ ৭১টি আসনে জিতেছিল।

এক্ষেত্রে বিজেপি সূত্রের বক্তব্য, ১৯৯১ সালে যখন নরসীমা রাও সরকার ক্ষমতায় আসে, তার আগে ১৯৮৯ সালে যখন বিশ্বনাথ প্রতাপ সিংহের সরকার ক্ষমতায় এসেছিল, প্রতিবারই ভোটের হার কম ছিল।

একমাত্র ১৯৯৯ সালে বাজপেয়ী সরকার যখন ১৩ মাস ক্ষমতায় থাকার পরে ফের ভোটে জিতে ক্ষমতায় আসে, তখন ভোটের হার বেশি ছিল। ২০১৪ সাল ও ২০১৯ সালেও যথেষ্ট ভোট পড়েছিল। কিন্তু, সেবার নরেন্দ্র মোদির পক্ষে প্রবল হাওয়া ছিল। এবার তা নেই। তার বদলে নির্বাচনে স্থানীয় বিষয় উঠে আসছে।

কংগ্রেসের সাংগঠনিক সম্পাদক কে সি বেণুগোপাল বলেছেন, তৃতীয় দফায় ভোটগ্রহণের পরে সসব আসন থেকে যে রিপোর্ট আসছে, তাতে স্পষ্ট, বিজেপি ঐতিহাসিক হারের মুখে পড়তে চলেছে। প্রথম দুই দফায় ভোটের পরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজেই হোয়াটসঅ্যাপ ইউনিভার্সিটির ভুয়ো জিনিসপত্র নিয়ে কথা বলতে শুরু করেছেন।

বেণুগোপাল আরও বলেন, ‘এ সবই মোদির মরিয়া ভাবের প্রমাণ। উনি দেখতে পাচ্ছেন, পায়ের তলা থেকে জমি সরে যাচ্ছে। এর পরে উনি আরও মিথ্যে বলবেন। বিদ্বেষ ছড়াবেন। ইন্ডিয়া পক্ষে ঢেউ উঠছে।’

বিজেপি অবশ্য আশা করছে, এখনও চতৃর্থ দফার ভোটগ্রহণ বাকি। মোদির পক্ষে হাওয়া ওঠার সময় এখনও রয়েছে।

;