কংগ্রেসের নির্বাচনী ইশতেহারে মুসলিম লীগের গন্ধ: মোদি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কংগ্রেসের নির্বাচনী ইশতেহারকে মিথ্যার ফুলঝুরি বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেন, ইশতেহারে কংগ্রেসের চিন্তাভাবনাগুলো স্বাধীনতা-উত্তর মুসলিম লীগের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ।

শনিবার (৬ এপ্রিল) রাজস্থানের আজমির জেলার এক জনসমাবেশে নরেন্দ্র মোদি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, কংগ্রেসের নির্বাচনী ইশতেহারের প্রতিটি পৃষ্ঠায় ভারতকে ছিন্ন করার চেষ্টা করা হয়েছে। কংগ্রেস মুসলিম লীগের চিন্তাভাবনা আজকের ভারতের ওপর চাপিয়ে দিতে চায়। তাদের মুখোশ উন্মোচন হয়েছে।

নরেন্দ্র মোদি বলেন, যে কংগ্রেস এককালে স্বাধীনতার লড়াই লড়েছে, তাবড় ব্যক্তিত্বরা কংগ্রেসের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তাদের অন্যতম মহাত্মা গান্ধী। কিন্তু আজ সবাই এক কণ্ঠে বলছে, স্বাধীনতার লড়াই করা কংগ্রেস শেষ হয়ে গিয়েছে। মোদি বলেন, এখন যে কংগ্রেস আছে, তার কাছে দেশের উপকারে কোনও নীতিও নেই, রাষ্ট্রনির্মাণের ভাবনা নেই।

সমাবেশে আগত জনগণের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনি যদি কংগ্রেসের ইশতেহারটি দেখেন তাহলে দেখবেন তারা ভারতকে গত শতাব্দীতে ঠেলে দিতে চায়... কংগ্রেস কখনই নারী শক্তি নিয়ে মাথা ঘামায়নি। স্বাধীনতার পর নারীরা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। এটা উচিত হয়নি। ১৯ এপ্রিল আপনাদের ভোটের মাধ্যমে কংগ্রেসকে জবাব দিন।

এদিকে, মোদিকে পাল্টা আক্রমণ করে কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশ বলেন, তিনি (মোদি) ইতিহাস জানেন না। রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের প্রতিষ্ঠাতা বিজেপি মতাদর্শী শ্যামা প্রসাদ মুখার্জি নিজেই ১৯৪০ সালের গোড়ার দিকে মুসলিম লীগের সঙ্গে বাংলায় একটি জোট সরকারের অংশ ছিলেন।

তিনি বলেন, কংগ্রেস কখনোই বিভাজনের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না, যেটা বিজেপি করে।

প্রসঙ্গত, শুক্রবার (৫ এপ্রিল) প্রকাশিত দলের নির্বাচনী ইশতেহারে কংগ্রেস বলেছে, স্বাধীনতা-উত্তর ভারতের ‘সর্বনাশের কারণ’ হিসেবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ১০ বছর ধরে যাকে খাড়া করে আসছেন, ক্ষমতায় এলে পররাষ্ট্রনীতিতে সেই জওহরলাল নেহরুর আদর্শকেই আঁকড়ে ধরবে কংগ্রেস।

বিজেপি সরকারের গত ১০ বছরের পররাষ্ট্রনীতির কঠোর সমালোচনা করে ইশতেহারে কংগ্রেস বলেছে, স্বাধীনতার সময় থেকেই দেশের পররাষ্ট্রনীতি পরিচালিত হয়েছে মতৈক্যের ভিত্তিতে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে সহমতের সেই রীতি থেকে বেরিয়ে বিজেপি বহু সময় তার মতো করে নীতি গ্রহণ করেছে। বিশেষ করে তা দেখা গেছে সাম্প্রতিক ইসরায়েল-গাজা যুদ্ধের ক্ষেত্রে। শান্তিকামী দেশ শান্তির প্রবক্তা হিসেবে বিশ্বে ভারতের যে পরিচয় ছিল, কংগ্রেস তা আবার প্রতিষ্ঠায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

কংগ্রেস বলেছে, প্রতিবেশীদের দিকে তারা বিশেষ নজর দেবে। নেপাল ও ভুটানের সঙ্গে সম্পর্কহানি নিয়ে কংগ্রেস অনেকবার সরব হয়েছে। ইশতেহারে তারা বলেছে, এই দুই দেশের সঙ্গে বিশেষ করে সম্পর্ক দৃঢ় করাই হবে তাদের প্রাথমিক লক্ষ্য। সেই সম্পর্ক তৈরি করা হবে পারস্পরিক মঙ্গলের কথা ভেবেই।

ইশতেহারে বাংলাদেশ প্রসঙ্গও লিখেছে কংগ্রেস। যেমন উল্লেখ করেছে মালদ্বীপের কথাও। মালদ্বীপের আদলে বাংলাদেশে সম্প্রতি ‘ইন্ডিয়া আউট’ স্লোগান শোনা যাচ্ছে। ভারতীয় পণ্য বর্জনের প্রচার চালানো হচ্ছে। এই দুই বন্ধুদেশে ভারত-বিরোধিতা কংগ্রেসকে চিন্তায় রেখেছে।

   

আমিরাতে ভারী বৃষ্টিপাত, ১৩ ফ্লাইট বাতিল



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভারী বৃষ্টিপাত ও বজ্রঝড়ের কারণে ১৩টি ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে।

দুবাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের (ডিএক্সবি) এক মুখপাত্র এ তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন। এছাড়াও রাতেই পাঁচটি উড়োজাহাজকে ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।

বৃহস্পতিবার (২ মে) কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম গালফ নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

ওই মুখপাত্র জানান, খারাপ আবহাওয়ার কারণে ৯টি আগমন ও ৪টি বর্হিগামী ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে।

এছাড়া বিমানবন্দরে আসার ক্ষেত্রে সময় নিয়ে বের হওয়ার পরামর্শও দেওয়া হয়েছে। কারণ বৃষ্টির কারণে রাস্তায় দীর্ঘ জ্যামের সৃষ্টি হতে পারে।

তিনি আরও জানান, দুবাই বিমানবন্দরের ১ এবং ৩ নাম্বার টার্মিনাল ব্যবহারের জন্য যাত্রীদেরকে অনুরোধ করা হয়েছে।

এদিকে দুবাই বিমান কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে এ ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে। যাত্রীদের অসুবিধা কমাতে কর্তৃপক্ষ এ নিয়ে কাজ করছে বলেও বিবৃতিতে জানানো হয়।   
এর আগে গত ১৪ এপ্রিল প্রচণ্ড বৃষ্টিপাতে দুবাইয়ের বিভিন্ন জায়গায় বন্যার সৃষ্টি হয়। ওই সময় বিমানবন্দরেও পানি উঠে যায়। ওই বৃষ্টির কারণে সবমিলিয়ে ২ হাজার ফ্লাইট বাতিল করে দিতে বাধ্য হয় কর্তৃপক্ষ। দুবাই বিমানবন্দরের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা পল গ্রিফথস জানিয়েছেন, গত ১৪ এপ্রিলের বৃষ্টির সময় যে জরুরি প্রটোকল ব্যবহার করা হয়েছিল এবারই সেই একই প্রটোকল ব্যবহার করা হবে।

;

উবারের কাছে ক্ষতিপূরণ চেয়ে লন্ডনের ১০ হাজার ক্যাবচালকের মামলা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনের ১০ হাজারেরও বেশি ট্যাক্সি চালক রাইড শেয়ারিং অ্যাপ উবারের কাছে ৩১ কোটি ৩০ লাখ ডলার ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা করেছেন। ট্যাক্সি-বুকিং নিয়ম লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে এ মামলা করছেন বলে জানা যায়।

বৃহস্পতিবার (২ মে) ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ট্যাক্সি-বুকিং নিয়ম লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে লন্ডনের ১০ হাজারেরও বেশি ট্যাক্সি চালক উবারের বিরুদ্ধে লন্ডন হাইকোর্টে মামলা করেছেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, অনলাইনে গ্রাহক বুকিংয়ের পাশাপাশি সাধারণ ট্যাক্সিক্যাবের মতো সরাসরি যাত্রী নেন উবারের চালকরা। তার চেয়েও বড় অভিযোগ হলো সরাসরি যাত্রী নেওয়ার ক্ষেত্রে লন্ডনের নিয়মিত ক্যাবচালকদের কিছু নিয়ম-নীতি মেনে চলতে হয়। উবারের চালকরা সেসব নিয়মের তোয়াক্কা করছেন না।
ক্যাব চালকদের দাবি, উবার চালকদের আইন লঙ্ঘণের কারণে আর্থিকভাবে লোকসানের শিকার হচ্ছেন তারা।

তাদের অভিযোগ, উবার কোম্পানি তাদের ড্রাইভারদেরকে মিনিক্যাব পরিষেবার মতো কেন্দ্রীয় সিস্টেমের মাধ্যমে না গিয়ে সরাসরি গ্রাহকদের কাছ থেকে বুকিং গ্রহণ করার অনুমতি দিচ্ছে।

এদিকে মামলায় ট্যাক্সিক্যাব চালকদের উকিল হিসেবে লড়বে যুক্তরাজ্যের বিখ্যাত আইন পরিষেবা প্রতিষ্ঠান আরজিএল ম্যানেজমেন্ট। ইতিমধ্যেই ট্যাক্সিক্যাব চালকদের পক্ষ থেকে মামলাটি লন্ডন হাইকোর্টে নিবন্ধনও করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

তবে উবারের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে এই রাইড শেয়ারিং অ্যাপটির কর্তৃপক্ষ। উবারের একজন মুখপাত্র এ প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘মামলার নথি হিসেবে যেসব অভিযোগ আদালতে পেশ করা হয়েছে, সেসব পুরোনো এবং ভিত্তিহীন। উবার সম্পূর্ণ আইন মেনে লন্ডনে তাদের অপারেশন পরিচালনা করে। যাত্রী পরিষেবা প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ট্রান্সপোর্ট ফর লন্ডনের (টিএফএল) যেসব অনুমতি নিতে হয়, সেসবও নিয়েছে উবার।’

;

ইউক্রেনের চেয়েও বেশি ধ্বংসস্তূপ রয়েছে গাজায়: জাতিসংঘ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইউক্রেনের চেয়েও বেশি ধ্বংসস্তূপ রয়েছে। বুধবার (১ মে) গাজার ধ্বংসস্তূপের এ পরিমাণ উল্লেখ করেছে ইউনাইটেড নেশনস মাইন অ্যাকশন সার্ভিস (ইউএনএমএএস)। আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের ছয় মাস পরে, জাতিসংঘের মাইন অ্যাকশন সার্ভিস (ইউএনএমএএস) ফিলিস্তিনি ছিটমহলে এপ্রিলের মাঝামাঝি ৩৭ মিলিয়ন টন বা প্রতি বর্গমিটারে ৩০০ কিলোগ্রাম ধ্বংসাবশেষের পরিমাণ অনুমান করেছে। এরই প্রেক্ষিতে জাতিসংঘ ইউক্রেনের চেয়ে গাজায় ধ্বংসস্তূপের পরিমাণ বেশি রয়েছে বলে উল্লেখ করেছে।

ফিলিস্তিনি অঞ্চলে ইউএনএমএএস প্রোগ্রামের প্রধান মুঙ্গো বার্চ বলেন, গাজায় ইউক্রেনের চেয়ে বেশি ধ্বংসস্তূপ রয়েছে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে বলতে গেলে, ইউক্রেনের ফ্রন্ট লাইন ৬শ মাইল আর গাজার মাত্র ২৫ মাইল।

বার্চ আরও বলেন, গাজার ধ্বংসাবশেষ পরিষ্কার করা ব্যয়বহুল ও বিপজ্জনক হয়ে ওঠেছে। এপ্রিলের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত ৩৭০ লাখ টন বা প্রতি বর্গমিটারে ৩শ' কেজি ধ্বংসাবশেষের পরিমাণ অনুমান করা হয়েছে।

তিনি বলেন, তবে ধ্বংসস্তূপের পরিমাণই একমাত্র সমস্যা নয়। এ ধ্বংসস্তূপে সম্ভবত ইউএক্সওর (অবিস্ফোরিত অস্ত্র) দূষিত উপাদান রয়েছে। এগুলো পরিষ্কার করা জটিল হবে। কারণ, অস্ত্রের ১০ থেকে ১৫ শতাংশ বিস্ফোরিত হয় না। তাই সাধারণ মানুষের জন্য এটি বিপদ হয়ে দাঁড়াতে পারে। শুধুমাত্র গাজার ধ্বংসস্তূপেই আট লাখ টন অ্যাসবেস্টস রয়েছে বলে অনুমান করা হয়েছে। নির্মাণ কাজে ব্যবহৃত ক্যান্সার সৃষ্টিকারী খনিজগুলো অপসারণের সময় বিশেষ সতর্কতা প্রয়োজন বলেও জানান তিনি।

এর আগে ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর ধ্বংসাবশেষসহ পুরো ধ্বংসস্তূপ পরিষ্কার করতে ১৪ বছরের মতো সময় লাগতে পারে বলে উল্লেখ করা হয়েছিল। তবে মুঙ্গো বার্চ আশা করেন, ইউএনএমএএস সব ধরনের বিস্ফোরক অস্ত্রের কারণে সৃষ্ট হুমকি এড়িয়ে কাজ করতে পারবে।

;

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের ঘোষণা দিল কলম্বিয়া



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসরায়েলের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করা হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো পেত্রো। ফিলিস্তিনের গাজায় হামলার কারণে গত বুধবার (১ মে) এ ঘোষণা দেন তিনি।

দ্য ওয়াশিংটন পোষ্টের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়। 

প্রতিবেদনে বলা হয়, আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে এক সমাবেশে উপস্থিত হয়ে পেত্রো বলেন, তার দেশ আগামীকালই (বৃহস্পতিবার) ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করতে যাচ্ছে। এসময় তিনি নেতানিয়াহুকে ‘গণহত্যাকারী’ বলে আখ্যা দেন।

তিনি আরও বলেন, গাজার এমন পরিস্থিতিতে বিশ্বের কোনো দেশ নিষ্ক্রিয় থাকতে পারে না।

এদিকে,কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের এমন ঘোষণায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে ইসরায়েল। দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসরায়েল কাটজ অভিযোগ করে বলেছেন, পেত্রোর এই ঘোষণা ইহুদিবিদ্বেষী ও ঘৃণায় পরিপূর্ণ। তার এই পদক্ষেপ হামাসের জন্য পুরস্কার।

প্রসঙ্গত, গত বছরের ৭ অক্টোবরে গাজায় হামলার পরপরই ইসরায়েলের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে দক্ষিণ আমেরিকার আরেক দেশ বলিভিয়া। সেসময় কলম্বিয়া, চিলি ও হন্ডুরাসসহ দক্ষিণ আমেরিকার আরও কয়েকটি দেশ ইসরায়েল থেকে তাদের রাষ্ট্রদূতদের প্রত্যাহার করে নিয়েছিল। এবার তারই প্রেক্ষিতে ইসরায়েলের সাথে সব ধরনের কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করল কলম্বিয়া।

 

 

;