একগুঁয়েমি বন্ধ করে ভারতের সঙ্গে সংলাপে বসুন: মুইজ্জুকে সাবেক প্রেসিডেন্ট



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

একগুঁয়েমি বন্ধ করে অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে উঠতে ভারতের সঙ্গে সংলাপে বসতে প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জুর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন মালদ্বীপের সাবেক প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম মোহাম্মদ সোলিহ।

সোমবার (২৫ মার্চ) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, সম্প্রতি মুইজ্জু ভারতের প্রতি আহ্বান জানান, দ্বীপরাষ্ট্র মালদ্বীপকে ঋণ পুনর্গঠনের জন্য স্বস্তিকর সুবিধা দিতে। এরপর তাকে অবশ্যই একগুঁয়েমি বন্ধ করতে হবে বলে মন্তব্য করেন মোহাম্মদ সোলিহ।

প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জুর কট্টর চীনপন্থি। অন্যদিকে মোহাম্মদ সোলিহ ভারতপন্থি। গত সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে মোহাম্মদ সোলিকে (৬২) পরাজিত করেন মোহাম্মদ মুইজ্জু (৪৫)। দেশটির মাফান্নুতে চারটি সংসদীয় আসনে প্রতিদ্বন্দ্বী মালদিভিয়ান ডেমোক্রেটিক পার্টির (এমডিপি) প্রার্থীদের সমর্থনে রাজধানী মালেতে অনুষ্ঠিত র‌্যালিতে বক্তব্য রাখেন মোহাম্মদ সোলিহ। সেখানে তিনি বলেন, মিডিয়ার রিপোর্টে তিনি দেখেছেন মুইজ্জু ঋণ পুনর্গঠনের জন্য ভারতের সঙ্গে আলোচনা করতে চান। স্থানীয় একটি মিডিয়া মোহাম্মদ সোলিহকে উদ্ধৃত করে বলেছে, মালদ্বীপে যে অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি হয়েছে তা ভারতের ঋণের ফলে সৃষ্টি হয়নি।

তিনি বলেন, চীনের কাছে মালদ্বীপের ঋণ আছে ১৮০০ কোটি মালদিভিয়ান রুপি। পক্ষান্তরে ভারতের কাছে ঋণ আছে ৮০০ কোটি রুপি। এই অর্থ ২৫ বছরের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে।

মোহাম্মদ সোলিহ বলেন, তবে, আমি আত্মবিশ্বাসী প্রতিবেশীরা আমাদের সাহায্য করবে। আমাদের অবশ্যই একগুঁয়ে বন্ধ করতে হবে এবং সংলাপের চেষ্টা করতে হবে। অনেক দেশ আছে যারা আমাদের সাহায্য করতে পারে। কিন্তু তিনি (মুইজ্জু) আপস করতে চান না। আমি মনে করি তিনি পরিস্থিতি বুঝতে শুরু করেছেন।

সাবেক প্রেসিডেন্ট বলেন, সরকার জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করছে এবং এমডিপি সরকারের গৃহীত প্রকল্পগুলো পুনরায় চালু করছে। তিনি বলেন, মন্ত্রীরা এসব বিষয় ধামাচাপা দিতে মিথ্যাচার করছে।

   

মিয়ানমারের পুরুষদের বিদেশে কাজ করতে যাওয়ায় নিষেধাজ্ঞা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মিয়ানমারের পুরুষদের বিদেশে কাজ করতে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া স্থগিত রেখেছে দেশটির জান্তা। মিয়ানমারে বাধ্যতামূলকভাবে সামরিক বাহিনীতে যোগদানের আইন কার্যকর হওয়ার কয়েক সপ্তাহের মাথায় এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।

বার্তাসংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সেনাবাহিনীতে বাধ্যতামূলক যোগদানের আইন কার্যকর হওয়ার পর মিয়ানমারের নাগরিকদের অনেকে দেশ ছাড়তে চাইছেন।

২০২১ সালে অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে একটি নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখল করার পর থেকে মিয়ানমারে বিশৃঙ্খলা চলছে। গত অক্টোবর থেকে মিয়ানমারের জাতিগত বিদ্রোহী তিনটি গোষ্ঠীর জোট সমন্বিতভাবে অভিযান শুরুর পর দেশটির সেনাবাহিনী চাপে পড়ে। এমন অবস্থায় সেনাবাহিনীতে জনবল বাড়াতে গত ফেব্রুয়ারিতে বাধ্যতামূলক যোগদানের আইন কার্যকর করে জান্তা। আইন অনুসারে, দেশটির ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী সব পুরুষ এবং ১৮ থেকে ২৭ বছর বয়সী সব নারীকে কমপক্ষে দুই বছরের জন্য সেনাবাহিনীতে কাজ করতে হবে।

বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, আইনটি কার্যকরের পর ইয়াঙ্গুনে বিভিন্ন দূতাবাসের সামনে হাজারো মানুষের ভিড় জমে যায়। কেউ কেউ আবার আইনটি থেকে বাঁচতে প্রতিবেশী দেশ থাইল্যান্ডে পালিয়ে যান।

মিয়ানমারের শ্রম মন্ত্রণালয় বিদেশে কাজ করতে ইচ্ছুক পুরুষদের কাছ থেকে আবেদন গ্রহণ সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে। বৃহস্পতিবার (২ মে) রাতে জান্তার তথ্য দল থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, দেশত্যাগের প্রক্রিয়াসহ আরও বিভিন্ন বিষয় যাচাইবাছাইয়ে বেশি সময় নিতে হবে। সে কারণে এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। তবে বিবৃতিতে বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়নি।

আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) হিসাব অনুসারে ২০২০ সালে ৪০ লাখের বেশি মিয়ানমারের নাগরিক বিদেশে কাজ করছিলেন। মিয়ানমারের তৎকালীন সরকারের তথ্যের বরাতে এমন হিসাব দিয়েছিল আইএলও।

মিয়ানমারে সেনাবাহিনীতে বাধ্যতামূলক যোগদানের আইনটি মূলত ২০১০ সালে প্রণয়ন করা হয়েছিল। তবে এ বছরই প্রথম তা কার্যকর করা হয়েছে।

আইনে বলা হয়েছে, জরুরি অবস্থায় সেনাবাহিনীতে বাধ্যতামূলক কাজ করার সময়সীমা দুই বছর থেকে বাড়িয়ে পাঁচ বছর পর্যন্ত করা যাবে। সেনাবাহিনীতে যোগদানের জন্য কাউকে তলব করা হলে তিনি যদি যোগ না দেন তবে ৫ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড হতে পারে।  

২০২১ সালে অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ক্ষমতা দখলের পর রাষ্ট্রীয় জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে মিয়ানমার জান্তা। সম্প্রতি আরও ছয় মাসের জন্য সে জরুরি অবস্থার মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে।

জান্তাপন্থী বিভিন্ন টেলিগ্রাম অ্যাকাউন্টে প্রকাশিত তথ্য বলছে, বাধ্যতামূলক যোগদানের আইন কার্যকরের পর সেনাবাহিনীতে প্রথম ধাপে নিয়োগ পাওয়া কয়েক হাজার সদস্যকে ইতিমধ্যে প্রশিক্ষণ দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে।

মিয়ানমার জান্তার এক মুখপাত্র বলেছেন, দেশে যে পরিস্থিতি চলছে তাতে আইনটি কার্যকর করা প্রয়োজন ছিল।

ওই মুখপাত্র আরও বলেছেন, প্রায় ১ কোটি ৩০ লাখ মানুষ সেনাবাহিনীতে যোগদানের উপযোগী। তবে বছরের ৫০ হাজার মানুষকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার সক্ষমতা আছে সেনাবাহিনীর।

;

জার্মানিতে সাইবার হামলা, অভিযোগ রাশিয়ার দিকে



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আনালেনা বেয়ারবক

জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আনালেনা বেয়ারবক

  • Font increase
  • Font Decrease

জার্মানিতে সাইবার হামলা চালানোর অভিযোগ উঠেছে রাশিয়ার বিরুদ্ধে।

শুক্রবার (৩ মে) জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আনালেনা বেয়ারবক অস্ট্রেলিয়া সফরের সময় এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন। খবর দ্য গার্ডিয়ান। 

অস্ট্রেলিয়া সফরকালে বেয়ারবক বলেন, রাশিয়ার সামরিক গুপ্তচর সংস্থা জিআরইউ-এর এপিটি২৮ নামের একটি ইউনিট ২০২৩ সালের জুন মাসে জার্মানির সরকারি জোটের প্রধান শরিক দল এসপিডি-র সদর দপ্তরে সাইবার হামলা চালিয়েছিল।

তিনি জানান, রাশিয়ার এমন হামলা সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য এবং এর পরিণতি ভালো হবে না। এ কারণে বার্লিনে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে এর প্রতিবাদ জানানো হতে পারে। 

এপিটি২৮ ফ্যান্সি বিয়ার বা প্যান স্টর্ম নামেও পরিচিত। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বেশকিছু সাইবার হামলার জন্য এই গ্রুপটিকে অভিযুক্ত করা হয়েছে।

যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল সাইবার সিকিউরিটি সেন্টার এই ইউনিটটিকে 'অত্যন্ত দক্ষ হুমকিদাতা' হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।

সংবাদ সংস্থা ডিপিএর সূত্র অনুযায়ী, জার্মানির অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা সংস্থা ও সামরিক প্রতিরোধমূলক গোয়েন্দা সংস্থাও সেই তদন্তে অংশ নিয়েছিল। তদন্তকারীদের ধারণা, ইউরোপজুড়ে এক সার্বিক সাইবার গুপ্তচরবৃত্তির আওতায় জার্মানির এসপিডি দলকেও লক্ষ্যবস্তু করেছে রাশিয়া।

জ্বালানি সরবরাহ, তথ্য প্রযুক্তি, প্রতিরক্ষা ও এয়ানোস্পেস কোম্পানিগুলো সম্পর্কেও গোপন তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা করছে মস্কো।

 

;

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ১৪১ সাংবাদিক নিহত



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় চলা ইসরায়েলের আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত ১৪১ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। এদের মধ্যে ফিলিস্তিনের ১০০ জন, লেবাননের ৩ জন ও ইসরায়েলের ৪ জন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ৭০ জন সাংবাদিক। খবর আল জাজিরা। 

৩ মে (শুক্রবার) বিশ্ব গণমাধ্যম মুক্ত দিবস উপলক্ষে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানায় গাজার মিডিয়া দপ্তর।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধে এখন পর্যন্ত ১৪১ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ৭০ জন। এছাড়াও এখন পর্যন্ত অন্তত ২০ জন সাংবাদিক ইসরায়েলের কারাগারে বন্দি অবস্থায় রয়েছেন।

এখন পর্যন্ত নিহত সংবাদিকদের মধ্যে ১০৭ জনের নাম ও জাতীয়তা প্রকাশ করেছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা। সেই তালিকায় অন্তর্ভূক্ত সাংবাদিকদের মধ্যে ১০০ জন ফিলিস্তিনি, ৩ জন লেবানিজ এবং ৪ জন ইসরায়েলি।

ইসরায়েলের এমন হামলাকে গণহত্যার শামিল বলেও উল্লেখ করেছে দপ্তরটি।

ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় সর্বশেষ নিহত সাংবাদিকের নাম-পরিচয় প্রকাশ করেছে গাজার মিডিয়া দপ্তর। নিহত ওই সাংবাদিকের নাম সালেম আবু তোয়োর। আল-কুদস টুডে নামের একটি স্থানীয় টেলিভিশনের প্রতিবেদক ছিলেন তিন।

সাংবাদিকদের ওপর হামলা বন্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এগিয়ে আসার আহ্বানও জানিয়েছে গাজার সরকারি মিডিয়া দপ্তর।

;

ত্রিমুখী ঝুঁকির সম্মুখীন ইউরোপ: ম্যাক্রোঁ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আধুনিক ইউরোপের অস্তিত্ব ত্রিমুখী হুমকির সম্মুখীন বলে মন্তব্য করেছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। তিনি বলেন, এসব হুমকি মোকাবেলার জন্য একটি নতুন দৃষ্টিভঙ্গি ও ধারণার প্রয়োজন।

শুক্রবার (৩ মে) ব্রিটিশ সাপ্তাহিক ‘দ্য ইকোনমিস্ট’কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ম্যাক্রোঁ এ কথা বলেন।

ম্যাক্রোঁ বলেন, ‘এটি আমাদের ইউরোপের জন্য ত্রিবিধ অস্তিত্বের ঝুঁকি। একটি সামরিক ও নিরাপত্তা ঝুঁকি এবং একটি আমাদের সমৃদ্ধির জন্য অর্থনৈতিক ঝুঁকি এবং অভ্যন্তরীণ অসঙ্গতি ও আমাদের গণতন্ত্রের কার্যকারিতা ব্যাহত হওয়ার অস্তিত্বের ঝুঁকি।’ 

তিনি বলেন, ‘সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এই তিনটি ঝুঁকি ত্বরান্বিত হয়েছে। খুব দৃঢ়ভাবে হয়েছে, এতে কোন সন্দেহ নেই। অধিকন্তু, করোনা মহামারির পর আমরা এই উদ্বেগের বিষয়গুলোকে অবমূল্যায়ন করেছি। যদিও ইউরোপ তাদের প্রতিক্রিয়া জানাতে শুরু করেছিল, কিন্তু খুব ভীতু বা কখনও কখনও একটু দেরি করে।’

ম্যাক্রোঁর মতে, ‘এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার ইউরোপের জন্য একটি নতুন ভূ-রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক দৃষ্টান্ত প্রয়োজন। প্রেসিডেন্ট মনে করেন প্রথমত, ইউরোপকে অবশ্যই নিজের নিরাপত্তার যতœ নিতে হবে। বিশেষত জ্বালানি, উপকরণ এবং বিরল সম্পদের ক্ষেত্রে ইউরোপের কৌশলগত স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত করতে হবে। একইসাথে মূল দক্ষতা এবং প্রযুক্তির ক্ষেত্রেও।’

অন্যান্য বিষয়ের মধ্যে, এটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং কোয়ান্টাম কম্পিউটিং-এর মতো উন্নত প্রযুক্তির বিকাশে কোম্পানিগুলোর সক্রিয় অংশগ্রহণের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে। এ ক্ষেত্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চীন দীর্ঘমেয়াদী সুবিধা ভোগ করছে।

ম্যাক্রোঁ বলেন, অবশেষে ইউরোপকে ‘সামাজিক নেটওয়র্ক এবং আমাদের সমাজের ডিজিটালাইজেশন এবং গণতন্ত্র যেভাবে কাজ করে তার সৃষ্ট দুর্বলতাগুলোকে মোকাবেলা করতে হবে।’

এই ঝুঁকি কি ধীরে ধীরে মৃত্যু ঘটাবে, নাকি এটি একটি আকস্মিক মৃত্যু হবে এমন প্রশ্নের জবাবে ম্যাক্রোঁ বলেন, ‘বিষয়গুলো খুব দ্রুত ভেঙে যেতে পারে। ইউরোপে এবং অন্য সব জায়গায় তারা ক্ষোভ ও অসন্তোষের জন্ম দিচ্ছে।’

;