শি জিনপিং সরকারের বিরুদ্ধে যেভাবে গোপন অভিযান চালায় সিআইএ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে আসিনের দুই বছর পার হয়েছে তখন। সেই সময় তিনি মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএকে শি জিনপিং সরকার বিরুদ্ধে গোপন এক অভিযান শুরুর অনুমোদন দেন।

সাবেক তিন মার্কিন কর্মকর্তার বরাতে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, ওই অভিযানের লক্ষ্য ছিল চীনের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোয় দেশটির সরকারের বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তোলা। ২০১৯ সালে শুরু হওয়া ‘অতি গোপন’ এ অভিযান সম্পর্কে কেউ জানত না।

সাবেক তিন মার্কিন কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেছে, সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নির্দেশে গোপন এ অভিযানের জন্য সিআইএ একটি ছোট দল গঠন করে। ওই দলের সদস্যরা জাল পরিচয়ে অনলাইন মাধ্যমে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ও তার সরকারের বিরুদ্ধে নেতিবাচক প্রচারণা চালাতে শুরু করে। পাশাপাশি চীন নিয়ে মানহানিকর গোয়েন্দা তথ্য বিভিন্ন দেশের সংবাদমাধ্যমগুলোর কাছে ফাঁস করতে থাকে।

গত এক দশকে চীন বিশ্বব্যাপী দ্রুত তাদের তৎপরতা বাড়িয়েছে। বিশেষ করে উন্নয়নশীল দেশগুলোর সঙ্গে সামরিক চুক্তি, বাণিজ্য চুক্তি বাড়িয়েছে। এর মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্বের পাল্টা একটি পক্ষ হিসেবে বিশ্বে চীনের আবির্ভাব ঘটে। চীনের ক্রমবর্ধমান এই প্রভাব মোকাবিলার জন্য নানাভাবে চেষ্টা চালিয়ে আসছে পশ্চিমা দেশগুলো।

সূত্রগুলো জানিয়েছে, গোপন অভিযানে যুক্ত সিআইএ গুপ্তচরেরা চীনের ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির নেতাদের বিরুদ্ধে বিদেশে অর্থ লুকিয়ে রাখা এবং বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভকে (বিআরআই) দুর্নীতিতে জর্জরিত প্রকল্প বলে প্রচার চালানো হয়। এ প্রকল্পের মাধ্যমে চীন সরকার অর্থের অপচয় করছে বলে প্রচার চালায় সিআইএ। এই প্রকল্পটির মাধ্যমে উন্নয়নশীল দেশগুলোয় শত শত কোটি ডলারের অবকাঠামো প্রকল্পে অর্থায়ন করছে চীন।

যদিও মার্কিন কর্মকর্তারা এই অভিযান সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতে অস্বীকৃতি জানায়। তবে তারা জানান, ভুয়া পরিচয়ে চীন সরকারের মর্যাদাহানিকর গোয়েন্দা তথ্য ছড়ান সিআইএ গুপ্তচরেরা।

সাবেক দুই মার্কিন কর্মকর্তা বলেছেন, ভুয়া তথ্য ছড়ানোর উদ্দেশ্য ছিল চীনের কমিউনিস্ট পার্টির শীর্ষ নেতাদের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়ানো। যাতে করে শি জিনপিং সরকার কঠোরভাবে ইন্টারনেট নিয়ন্ত্রণে আরও বেশি অর্থ ব্যয়ে বাধ্য হয়।

এক মার্কিন কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেন, আমাদের চাওয়া ছিল, তারা (চীন সরকার ও কমিউনিস্ট পার্টি) যেন এমন একটা কিছুর খোঁজ করতে মরিয়া হয়ে ওঠে, বাস্তবে যার কোনো অস্তিত্বই নেই।

তবে সিআইএর মুখপাত্র চেলসি রবিনসন এ সম্পর্কে মন্তব্য করতে অস্বীকার করেছেন।

এ বিষয়ে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র বলেছেন, সিআইএর এ অভিযানের খবরে প্রমাণিত মার্কিন সরকার জনমত গঠন করা যায় এমন সামাজিক ও সংবাদমাধ্যমকে ‘হাতিয়ার’ হিসেবে ব্যবহার করে মিথ্যা তথ্য ছড়ানো এবং আন্তর্জাতিক মনোভাবকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা করে থাকে।

সূত্রগুলো আরও জানায়, বিশ্বব্যাপী নিজেদের বাড়ানোর লক্ষ্যে চীন বছরের পর বছর ধরে গোপনে প্রচেষ্টা চালিয়েছে। বেইজিংয়ের এমন তৎপরতার পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবেই সিআইএকে দিয়ে ওই অভিযান শুরু করে যুক্তরাষ্ট্র।

প্রেসিডেন্ট থাকাকালে ট্রাম্প তার পূর্বসূরিদের চেয়ে চীনের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছিলেন। মূলত তারই অংশ ছিল সিআইএর চীনবিরোধী এ অভিযান। সিআইএর এ অভিযান স্নায়ুযুদ্ধের স্মৃতি ফিরিয়ে এনেছে। গত শতকে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের সঙ্গে দীর্ঘ সময় ধরে যুক্তরাষ্ট্রের স্নায়ুযুদ্ধ চলেছিল। সোভিয়েত ইউনিয়নের ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক প্রভাব মোকাবিলায় হিমশিম খেতে হয়েছিল তখন যুক্তরাষ্ট্রকে। রাজনীতিতে এই ধরনের যুদ্ধ নিয়ে একটি বই লিখেছেন টিম ওয়েইনার। তিনি রয়টার্সকে বলেন, ‘স্নায়ুযুদ্ধ আবারও ফিরে এসেছে।’

বাইডেন ক্ষমতায় আসার পর চীনের বিরুদ্ধে এই অভিযান অব্যাহত রেখেছিন কিনা তা যাছাই করতে পারেনি বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

বাইডেন প্রশাসনের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের মুখপাত্র কেট ওয়াটার্সের এই অভিযানের অস্তিত্ব বা এটি এখনো চালু রয়েছে কিনা সে বিষয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকার করেছেন।

গোয়েন্দা ইতিহাস নিয়ে কাজ করা এমন দুই ব্যক্তির সঙ্গে সিআইএর এ অভিযান নিয়ে কথা বলেছে রয়টার্স। তারা বলেন, হোয়াইট হাউস থেকে সিআইকে এ ধরনের কোনো গোপন অভিযানের নির্দেশ দেওয়া হলে সাধারণত নতুন প্রেসিডেন্ট এলেও তা অব্যাহত থাকে।

ট্রাম্প আবারও প্রেসিডেন্ট পদে রিপাবলিকান পার্টির হয়ে লড়তে যাচ্ছেন। তিনি যদি পুনরায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন তাহলে চীনের প্রতি আরও কঠোর পদক্ষেপ নেবেন বলে তিনি ইঙ্গিত দিয়েছেন।

   

যুদ্ধবিরতির আলোচনায় মাঝেই রাফাহতে স্থল হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: আল জাজিরা

ছবি: আল জাজিরা

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজায় ইসরায়েল-হামাসের যুদ্ধবিরতির আলোচনায় মাঝেই রাফাহতে স্থল হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল।

ফিলিস্তিনি গোষ্ঠী হামাসের একটি প্রতিনিধি দল মিশরের রাজধানীতে যুদ্ধবিরতি এবং বন্দী-মুক্তি আলোচনার জন্য রয়েছেন। সূত্র বলছে যুদ্বিরতির আলোচনার অগ্রগতি হয়েছে।

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, আলোচনার মাঝেও গাজার দক্ষিণতম শহর রাফাতে স্থল আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে ইসরায়েল।

ইউনাইটেড কিংডম কর্তৃক প্রকাশিত প্রতিবেদনে অনুসারে, কাতার, মিশর এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতাকারীদের সাথে দেখা করতে ৪০ দিনের যুদ্ধবিরতির আলোচনার জন্য হামাসের একটি প্রতিনিধি দল শনিবার কায়রোতে পৌঁছেছে।

সূত্র আল জাজিরাকে বলেছে, আলোচনা একটি জটিল পর্যায়ে রয়েছে, কারণ একটি কাতারি প্রযুক্তিগত দল মিশরীয়দের সাথে একটি সম্ভাব্য চুক্তির বিশদ বিবরণ নিয়ে কাজ করছে।

প্রযুক্তিগত দলগুলি ইঙ্গিত দেয়, আমরা একটি চুক্তির অপারেশনাল দিকটিতে চলেছি। এই চুক্তিতে বিষয়গুলো রয়েছে তারা সেই বিষয়গুলো বিশদভাবে পর্যবেক্ষণ করছে।

হামাসের একজন সিনিয়র মুখপাত্র ওসামা হামদান আল জাজিরাকে বলেছেন, “এটা পরিষ্কার যে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। কিছু ভাল পয়েন্ট আছে।

তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত আমরা এখনও মূল বিষয় নিয়ে কথা বলছি, যা হল সম্পূর্ণ যুদ্ধবিরতি এবং গাজা থেকে সম্পূর্ণ প্রত্যাহার। আমরা আজ কিছু ভাল এবং ইতিবাচক উত্তর খুঁজে পেতে পারি বলে আশা করছি।

ইসরায়েল বলেছে হামাসের সাথে সম্ভাব্য চুক্তির কথঅ হলেও তারা রাফাহ আক্রমণ চালিয়ে যাবে। জাতিসংঘের সংস্থা এবং সাহায্য গোষ্ঠীগুলি দীর্ঘদিন ধরে সতর্ক করে আসছে যে স্থল অভিযানের ফলে সেখানে আশ্রয় নেওয়া ১৫ লঅখেল বেশি মানুষের জন্য বিপর্যয় নেমে আসবে।

হামদান বলেন, দুর্ভাগ্যবশত, নেতানিয়াহু একটি স্পষ্ট বিবৃতিতে বলেছেন, যা ঘটুক না কেন, যদি যুদ্ধবিরতি হয় বা না হয়, তিনি আক্রমণ চালিয়ে যাবেন। তার মানে কোন যুদ্ধবিরতি হবে না, এবং এর মানে হল যে আক্রমণ অব্যাহত থাকবে।

আল জাজিরার আহেলবারা বলেছে, আলোচনাটি হামাসকে বোঝানোর উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করা হয়েছে যে চুক্তির প্রথম পর্যায়ে ইসরায়েলের কাছ থেকে স্থায়ী যুদ্ধবিরতি দাবি করা থেকে তাদের দূরে থাকতে হবে কারণ এটি হওয়ার সম্ভাবনা নেই।

গত ৭ অক্টোবর হামাস যোদ্ধারা দক্ষিণ ইসরায়েলে হামলা চালালে ১ হাজার ১০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়। এ সময় ২৪০ জনেরও বেশি মানুষকে বন্দী করে নিয়ে যায় হামাস।

পরে গাজায় ইসরায়েলে হামালায় এখন পর্যন্ত ৩৪ হাজার ৬০০-এরও বেশি ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে। ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের ৭০ শতাংশেরও বেশি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে এবং ঐ অঞ্চলকে দুর্ভিক্ষের দিকে ঠেলে দিয়েছে।

 

;

ফের লন্ডনের মেয়র হলেন পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত সাদিক খান



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

টানা তৃতীয়বারের মতো যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনের মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত সাদিক খান। শনিবার (৪ মে) সাদিকের রাজনৈতিক দল লেবার পার্টির বরাতে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম সিএনএন এই তথ্য জানিয়েছে।

সিএনএন জানায়, সাদিকের জয়ের মাধ্যমে যুক্তরাজ্যের বর্তমান বিরোধী দল লেবার পার্টির রাজনৈতিক শক্তি ও সমর্থনের বিষয়টি আবারও ফুটে উঠেছে।

বেশ কয়েকটি এলাকার প্রাথমিক ফলাফলে দেখা গিয়েছিল সাদিক খান তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ও কনজারভেটিভ পার্টির নেতা সুসান হলকে হারাতে যাচ্ছেন।

২০১৬ সালে প্রথম লন্ডনের মেয়র হন পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক সাদিক খান। এরপর ২০২০ সালে দ্বিতীয় দফায় লন্ডনের নগর পিতা হন তিনি। ২০২৪ সালের নির্বাচনেও জয়ের ধারা অব্যাহত রেখেছেন তিনি।

২০২৫ সালের জানুয়ারিতে যুক্তরাজ্যে সাধারণ নির্বাচন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আর এই নির্বাচনের মাধ্যমে কনজারভেটিভ পার্টিকে হারিয়ে লেবার পার্টি জয় পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। অর্থাৎ ২০২৫ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করতে পারবেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনাক।

;

রাশিয়ার ওয়ান্টেড তালিকায় জেলেনস্কি



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির বিরুদ্ধে একটি ফৌজদারি মামলা ঠুকে তাকে ওয়ান্টেড তালিকায় রেখেছে রাশিয়া।

রাশিয়ার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ডাটাবেসের বরাত দিয়ে শনিবার (৪ মে) এ খবর জানিয়েছে দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাস। তবে, এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানায়নি তাস।

উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনের সঙ্গে সংঘাত শুরু হওয়ার পর থেকে বেশ কয়েকজন ইউক্রেনীয় এবং অন্যান্য ইউরোপীয় রাজনীতিবিদদের নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে রাশিয়া।

সোভিয়েত যুগের স্মৃতিস্তম্ভ ধ্বংস করার জন্য গত ফেব্রুয়ারিতে এস্তোনিয়ার প্রধানমন্ত্রী কাজা ক্যালাস, লিথুয়ানিয়ার সংস্কৃতিমন্ত্রী এবং পূর্ববর্তী লাটভিয়ান পার্লামেন্টের সদস্যদের নাম ওয়ান্টেড তালিকায় যুক্ত করেছিল রাশিয়ার পুলিশ।

এ ছাড়াও আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) প্রসিকিউটরের নামেও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছিল মস্কো, যিনি গত বছর যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে রাশিয়ার প্রেসিন্টে ভ্লাদিমির পুতিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছিলেন।

;

কাশ্মীরে বিমান বাহিনীর কনভয়ে জঙ্গি হামলা, আহত ৫



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারত অধিকৃত জম্মু ও কাশ্মীরের পুঞ্চে ভয়াবহ জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটেছে। জঙ্গিরা সেখানে বিমান বাহিনীর কনভয়ে হামলা চালিয়েছে বলে জানিয়েছে হিন্দুস্তান টাইমস।

ওই হামলার পরে পুরো এলাকা ঘিরে ফেলেছে ভারতীয় রাইফেলস। এলাকা ঘিরে ফেলে শুরু হয়েছে তল্লাশি অভিযান।

জঙ্গিদের খোঁজে নেমেছে সেনাবাহিনীও। জানা গেছে, হামলার পরে কনভয়ের গাড়িগুলোতে নিরাপদে বিমান ঘাঁটিতে ঢোকানো হয়েছে।

সংবাদ সংস্থা এএনআইএ জানিয়েছে, ওই হামলায় আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন।

কাশ্মীরের কৃষ্ণাঘাঁটি এলাকায় জঙ্গলের কাছে জঙ্গিরা অতর্কিতে ওই হামলা চালায় জানা গেছে।

ভারতীয় সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ওই হামলায় কমপক্ষে ৫ জন আহত হয়েছে।

;