নির্বাচনে অংশ নিতে ট্রাম্পের আপিলের শুনানিতে রাজি সুপ্রিম কোর্ট



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রাষ্ট্রপতি পদে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন কি-না তা নির্ধারণের জন্য এটি একটি ঐতিহাসিক মামলার শুনানি করবে। শনিবার (৬ জানুয়ারি) বিবিসি নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, গত মাসে কলোরাডোর আদালত ট্রাম্পকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ‘অযোগ্য’ ঘোষণা করে আদালতের এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেছেন ট্রাম্প। বিচারকরা তার এ আপিলের শুনানি করতে সম্মত হয়েছেন। আগামী ফেব্রুয়ারিতে এ মামলার শুনানি হবে এবং যে রায় দেওয়া হবে সেটি পুরো দেশজুড়ে কার্যকর হবে।

আদালতের এ রায়ের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে গৃহযুদ্ধের সময়কার ১৪তম সংশোধিত সংবিধান অনুযায়ী, ট্রাম্প নির্বাচনে অংশগ্রহণে অযোগ্য হবেন কি না। যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ১৪তম সংশোধনীতে বলা আছে, যারা বিদ্রোহ জড়িত হবে তারা নির্বাহী অফিসের কোনো পদে আসীন হতে পারবেন না। তবে সাবেক প্রেসিডেন্টের আইনজীবীরা বলছেন, ট্রাম্পের ক্ষেত্রে এই সংশোধনী প্রযোজ্য নয়। কারণ তিনি ওই সময় দেশের প্রেসিডেন্ট ছিলেন।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে তিন বছর আগে, নির্বাচনে কারচুপির মিথ্যা গুজব রটিয়ে ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গা লাগানোর অভিযোগ রয়েছে। আর এ অভিযোগের প্রেক্ষিতে বিভিন্ন রাজ্যে তাকে নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণার চেষ্টা চালানো হচ্ছে।

২৭টি রাজ্যের অ্যাটর্নি জেনারেলরা আদালতকে কলোরাডোর রায় প্রত্যাখ্যান করার জন্য একটি সংক্ষিপ্ত আবেদন করার পরে মিঃ ট্রাম্পের আপিলের শুনানির জন্য সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্ত আসে।

এতে, তারা যুক্তি দেয় যে ট্রাম্পকে ব্যালট থেকে সরিয়ে দেওয়া হলে এটি বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে। স্পষ্টতই, কয়েক সপ্তাহ আগে জমা পরা এই আবেদন নির্বাচনের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে পারে।

কলোরাডোর আদালতের পাশাপাশি মেইনে রাজ্য নির্বাচন কর্মকর্তাও ট্রাম্পকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রার্থী হিসেবে অযোগ্য হিসেবে ঘোষণা করেছেন।

এদিকে শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) সুপ্রিম কোর্টের ঘোষণার পর, কলোরাডোর সেক্রেটারি অফ স্টেট জেনা গ্রিসওল্ড বলেছেন যে তিনি আসন্ন রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের জন্য রাজ্যের যে ব্যালটগুলিকে প্রত্যয়িত করেছেন এবং ট্রাম্পের নাম তাদের মধ্যে রয়েছে।

সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে রিপাবলিকান পার্টির নেতা হিসেবে আগামী নভেম্বরে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন ট্রাম্প। তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে থাকবেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

   

অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়েও ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের গণহত্যার প্রতিবাদে যুক্তরাষ্ট্রের পর এবার অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। সেখানে শুক্রবার (৩ মে) শত শত মানুষ গাজাবাসীর প্রতি সংহতি প্রকাশ করেন এবং ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক আছে এমন কোম্পানিকে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান জানান।

বার্তাসংস্থা রয়টার্স এর প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। 

প্রতিবেদনে বলা হয়, অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম বড় বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিভার্সিটি অব সিডনি এর প্রধান হলের সামনে গত সপ্তাহ থেকে ক্যাম্প বসিয়েছে ফিলিস্তিনপন্থিরা। একই রকম ক্যাম্প বসেছে মেলবোর্ন, ক্যানবেরা এবং অস্ট্রেলিয়ার অন্য শহরগুলোর ক্যাম্পাসে।

উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রে বিক্ষোভকারীদের পুলিশ শক্তি প্রয়োগ করে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরিয়ে দিয়েছে। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ায় পুলিশের উপস্থিতি থাকলেও বিক্ষোভ শান্তিপূর্ণভাবে হচ্ছে।

শুক্রবার বিক্ষোভকারীরা ইউনিভার্সিটি অব সিডনির প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ইসরায়েলের সঙ্গে যেসব কোম্পানির সম্পর্ক আছে, তাদের বিনিয়োগ বন্ধ করতে হবে। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও ফ্রান্স থেকেও একই রকম আহ্বান উঠেছে।

ইউনিভার্সিটি অব সিডনি থেকে কয়েকশত মিটার দূরে নিরাপত্তা রক্ষাকারী দিয়ে আলাদা করা আরও একটি সমাবেশ দেখা গেছে। অস্ট্রেলিয়ান এবং ইসরায়েলি পতাকা নিয়ে তারা সমাবেশে যোগ দিয়েছেন।

সেখান থেকে বক্তারা বলছেন, ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভ ইহুদি শিক্ষার্থী এবং স্টাফদের অনিরাপদ করে তুলেছে। ইউনিভার্সিটি অব সিডনির ভাইস চ্যান্সেলর মার্ক স্কট বৃহস্পতিবার বলেছেন, ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভকারীদের ক্যাম্পাসে অবস্থান করতে দেয়া হবে। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রের মতো সহিংসতা দেখা যায়নি।

;

মিয়ানমারের পুরুষদের বিদেশে কাজ করতে যাওয়ায় নিষেধাজ্ঞা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মিয়ানমারের পুরুষদের বিদেশে কাজ করতে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া স্থগিত রেখেছে দেশটির জান্তা। মিয়ানমারে বাধ্যতামূলকভাবে সামরিক বাহিনীতে যোগদানের আইন কার্যকর হওয়ার কয়েক সপ্তাহের মাথায় এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।

বার্তাসংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সেনাবাহিনীতে বাধ্যতামূলক যোগদানের আইন কার্যকর হওয়ার পর মিয়ানমারের নাগরিকদের অনেকে দেশ ছাড়তে চাইছেন।

২০২১ সালে অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে একটি নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে সেনাবাহিনী ক্ষমতা দখল করার পর থেকে মিয়ানমারে বিশৃঙ্খলা চলছে। গত অক্টোবর থেকে মিয়ানমারের জাতিগত বিদ্রোহী তিনটি গোষ্ঠীর জোট সমন্বিতভাবে অভিযান শুরুর পর দেশটির সেনাবাহিনী চাপে পড়ে। এমন অবস্থায় সেনাবাহিনীতে জনবল বাড়াতে গত ফেব্রুয়ারিতে বাধ্যতামূলক যোগদানের আইন কার্যকর করে জান্তা। আইন অনুসারে, দেশটির ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী সব পুরুষ এবং ১৮ থেকে ২৭ বছর বয়সী সব নারীকে কমপক্ষে দুই বছরের জন্য সেনাবাহিনীতে কাজ করতে হবে।

বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, আইনটি কার্যকরের পর ইয়াঙ্গুনে বিভিন্ন দূতাবাসের সামনে হাজারো মানুষের ভিড় জমে যায়। কেউ কেউ আবার আইনটি থেকে বাঁচতে প্রতিবেশী দেশ থাইল্যান্ডে পালিয়ে যান।

মিয়ানমারের শ্রম মন্ত্রণালয় বিদেশে কাজ করতে ইচ্ছুক পুরুষদের কাছ থেকে আবেদন গ্রহণ সাময়িকভাবে বন্ধ রেখেছে। বৃহস্পতিবার (২ মে) রাতে জান্তার তথ্য দল থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, দেশত্যাগের প্রক্রিয়াসহ আরও বিভিন্ন বিষয় যাচাইবাছাইয়ে বেশি সময় নিতে হবে। সে কারণে এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। তবে বিবৃতিতে বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়নি।

আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) হিসাব অনুসারে ২০২০ সালে ৪০ লাখের বেশি মিয়ানমারের নাগরিক বিদেশে কাজ করছিলেন। মিয়ানমারের তৎকালীন সরকারের তথ্যের বরাতে এমন হিসাব দিয়েছিল আইএলও।

মিয়ানমারে সেনাবাহিনীতে বাধ্যতামূলক যোগদানের আইনটি মূলত ২০১০ সালে প্রণয়ন করা হয়েছিল। তবে এ বছরই প্রথম তা কার্যকর করা হয়েছে।

আইনে বলা হয়েছে, জরুরি অবস্থায় সেনাবাহিনীতে বাধ্যতামূলক কাজ করার সময়সীমা দুই বছর থেকে বাড়িয়ে পাঁচ বছর পর্যন্ত করা যাবে। সেনাবাহিনীতে যোগদানের জন্য কাউকে তলব করা হলে তিনি যদি যোগ না দেন তবে ৫ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড হতে পারে।  

২০২১ সালে অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ক্ষমতা দখলের পর রাষ্ট্রীয় জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে মিয়ানমার জান্তা। সম্প্রতি আরও ছয় মাসের জন্য সে জরুরি অবস্থার মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে।

জান্তাপন্থী বিভিন্ন টেলিগ্রাম অ্যাকাউন্টে প্রকাশিত তথ্য বলছে, বাধ্যতামূলক যোগদানের আইন কার্যকরের পর সেনাবাহিনীতে প্রথম ধাপে নিয়োগ পাওয়া কয়েক হাজার সদস্যকে ইতিমধ্যে প্রশিক্ষণ দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে।

মিয়ানমার জান্তার এক মুখপাত্র বলেছেন, দেশে যে পরিস্থিতি চলছে তাতে আইনটি কার্যকর করা প্রয়োজন ছিল।

ওই মুখপাত্র আরও বলেছেন, প্রায় ১ কোটি ৩০ লাখ মানুষ সেনাবাহিনীতে যোগদানের উপযোগী। তবে বছরের ৫০ হাজার মানুষকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার সক্ষমতা আছে সেনাবাহিনীর।

;

জার্মানিতে সাইবার হামলা, অভিযোগ রাশিয়ার দিকে



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আনালেনা বেয়ারবক

জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আনালেনা বেয়ারবক

  • Font increase
  • Font Decrease

জার্মানিতে সাইবার হামলা চালানোর অভিযোগ উঠেছে রাশিয়ার বিরুদ্ধে।

শুক্রবার (৩ মে) জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আনালেনা বেয়ারবক অস্ট্রেলিয়া সফরের সময় এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন। খবর দ্য গার্ডিয়ান। 

অস্ট্রেলিয়া সফরকালে বেয়ারবক বলেন, রাশিয়ার সামরিক গুপ্তচর সংস্থা জিআরইউ-এর এপিটি২৮ নামের একটি ইউনিট ২০২৩ সালের জুন মাসে জার্মানির সরকারি জোটের প্রধান শরিক দল এসপিডি-র সদর দপ্তরে সাইবার হামলা চালিয়েছিল।

তিনি জানান, রাশিয়ার এমন হামলা সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য এবং এর পরিণতি ভালো হবে না। এ কারণে বার্লিনে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করে এর প্রতিবাদ জানানো হতে পারে। 

এপিটি২৮ ফ্যান্সি বিয়ার বা প্যান স্টর্ম নামেও পরিচিত। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বেশকিছু সাইবার হামলার জন্য এই গ্রুপটিকে অভিযুক্ত করা হয়েছে।

যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল সাইবার সিকিউরিটি সেন্টার এই ইউনিটটিকে 'অত্যন্ত দক্ষ হুমকিদাতা' হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।

সংবাদ সংস্থা ডিপিএর সূত্র অনুযায়ী, জার্মানির অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা সংস্থা ও সামরিক প্রতিরোধমূলক গোয়েন্দা সংস্থাও সেই তদন্তে অংশ নিয়েছিল। তদন্তকারীদের ধারণা, ইউরোপজুড়ে এক সার্বিক সাইবার গুপ্তচরবৃত্তির আওতায় জার্মানির এসপিডি দলকেও লক্ষ্যবস্তু করেছে রাশিয়া।

জ্বালানি সরবরাহ, তথ্য প্রযুক্তি, প্রতিরক্ষা ও এয়ানোস্পেস কোম্পানিগুলো সম্পর্কেও গোপন তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা করছে মস্কো।

 

;

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ১৪১ সাংবাদিক নিহত



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় চলা ইসরায়েলের আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত ১৪১ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। এদের মধ্যে ফিলিস্তিনের ১০০ জন, লেবাননের ৩ জন ও ইসরায়েলের ৪ জন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ৭০ জন সাংবাদিক। খবর আল জাজিরা। 

৩ মে (শুক্রবার) বিশ্ব গণমাধ্যম মুক্ত দিবস উপলক্ষে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানায় গাজার মিডিয়া দপ্তর।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধে এখন পর্যন্ত ১৪১ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ৭০ জন। এছাড়াও এখন পর্যন্ত অন্তত ২০ জন সাংবাদিক ইসরায়েলের কারাগারে বন্দি অবস্থায় রয়েছেন।

এখন পর্যন্ত নিহত সংবাদিকদের মধ্যে ১০৭ জনের নাম ও জাতীয়তা প্রকাশ করেছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা। সেই তালিকায় অন্তর্ভূক্ত সাংবাদিকদের মধ্যে ১০০ জন ফিলিস্তিনি, ৩ জন লেবানিজ এবং ৪ জন ইসরায়েলি।

ইসরায়েলের এমন হামলাকে গণহত্যার শামিল বলেও উল্লেখ করেছে দপ্তরটি।

ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় সর্বশেষ নিহত সাংবাদিকের নাম-পরিচয় প্রকাশ করেছে গাজার মিডিয়া দপ্তর। নিহত ওই সাংবাদিকের নাম সালেম আবু তোয়োর। আল-কুদস টুডে নামের একটি স্থানীয় টেলিভিশনের প্রতিবেদক ছিলেন তিন।

সাংবাদিকদের ওপর হামলা বন্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এগিয়ে আসার আহ্বানও জানিয়েছে গাজার সরকারি মিডিয়া দপ্তর।

;