জ্যান্ত অক্টোপাস খেতে গিয়ে হার্ট এ্যাটাকে মৃত্যু!



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
জ্যান্ত অক্টোপাসের ডিশ সানাকজি। ছবি : সংগৃহীত

জ্যান্ত অক্টোপাসের ডিশ সানাকজি। ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দক্ষিণ কোরিয়ায় জ্যান্ত অক্টোপাস খেতে গিয়ে হার্ট এ্যাটাকে মৃত্যু হয়েছে এক বৃদ্ধের। ইনডিপেনডেন্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, দক্ষিণ কোরিয়ার দক্ষিণের শহর গোয়াংঝুর অন্যতম জনপ্রিয় খাবার এই জ্যান্ত অক্টোপাস।

স্থানীয় রেস্তোরাঁগুলিতেও ওই ডিশ পাওয়া যায় ‘সানাকজি’ নামে। ছোট ছোট জ্যান্ত অক্টোপাসের উপর লবন এবং তিলের তেল দিয়ে পরিবেশন করা হয় ওই ডিশ।

এনডিটিভি জানিয়েছে, ৮২ বছর বয়সি এক বৃদ্ধ গোয়াংঝুর একটি রেস্তরাঁয় খেতে গিয়েছিলেন। সেখানে গিয়ে তিনি সানাকজির অর্ডার দেন।

তিনি খাওয়া শুরু করতেই অক্টোপাস গলায় গিয়ে আটকে যায়। রেস্তোরাঁ কর্তৃপক্ষ তৎক্ষণাৎ জরুরি চিকিৎসা পরিষেবায় খবর দেন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন চিকিৎসকরা। কিন্তু, ততক্ষণে হার্ট এ্যাটাক করে জ্ঞান হারান ওই বৃদ্ধ।

চিকিৎসকরা ঘটনাস্থলে এসে সিপিআরের (কার্ডিও পালমোনারি রিসাসিটেশন) মাধ্যমে বৃদ্ধকে বাঁচানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু, তাতে কোনও লাভ হয়নি। হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

তবে এই ঘটনা এটাই প্রথম নয়। এর আগেও জ্যান্ত অক্টোপাস খেতে গিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ায় মৃত্যু ঘটনা ঘটেছে।

কোরিয়া হেরল্ডের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০০৭-২০১২ সালের মধ্যে এভাবেই মৃত্যু হয়েছিল তিন জনের। ২০১৩ সালে মৃত্যু হয় দুই জনের এবং ২০১৯ সালে মৃত্যু হয় আরও এক জনের।

এই ডিশটির নাম ‘সানাকজি’ বা ‘লাইভ অক্টোপাস’ দেওয়া হলেও পরিবেশন করার আগে অক্টোপাসগুলোকে কেটে টুকরো করে দেওয়া হয়।

কিন্তু, কাটার পর পরই সেগুলো পরিবেশন করার ফলে অক্টোপাসের শুঁড়ের স্নায়ুগুলো তখন সক্রিয় থাকার কারণে সেগুলো মাঝে মাঝে গলায় আটকে যায়। ফলে অনেক সময় শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মৃত্যুর মতো ঘটনা ঘটে।

   

নেদারল্যান্ডে ফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভ, আটক ১৬৯



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সাথে সংহতি জানিয়ে গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতি এবং ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে নেদার‌ল্যান্ডসের রাজধানী আমস্টারডাম।

মঙ্গলবার নেদারল্যান্ডসের আমস্টারডাম বিশ্ববিদ্যালয়ে হাজার হাজার মিছিল করার সময় ফিলিস্তিনিপন্থী বিক্ষোভকারীদের সাথে পুলিশের সংঘর্ষ হয়। এতে ১৬৯ জনকে আটক করেছে আমস্টারডাম পুলিশ।

বুধবার (৮ মে) রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, আমস্টারডাম শহরের কেন্দ্রে যাওয়ার পথে নিকটবর্তী হলোকাস্ট মনুমেন্ট থেকে মিছিল করতে বাধা দিলে পুলিশকে বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে লাঠিপেটা করতে দেখা যায়। আর এখান থেকেই পরিস্থিতি উত্তাল হতে শুরু করে। প্রায় এক সপ্তাহ আগে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা, এবং বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ইসরায়েলি কোম্পানিগুলোর সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় স্বাক্ষরিত সব চুক্তি বাতিলের দাবিতে আন্দোলন শুরু করেছিলেন নেদারল্যান্ডসের প্রধান উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান ইউনিভার্সিটি অব আমস্টারডাম (ইউভিএ) ফিলিস্তিনপন্থি শিক্ষার্থীরা। সারাক্ষণ আন্দোলন চালিয়ে নেওয়ার জন্য মার্কিন শিক্ষার্থীদের মতো তারাও ক্যাম্পাস চত্বরে অস্থায়ী তাঁবু খাটিয়ে অবস্থান নিয়েছিলেন।

সোমবার সন্ধ্যার দিকে বুলডোজার দিয়ে ক্যাম্পাসে আন্দোলনকারীদের অস্থায়ী আবাস ভেঙে দেয় পুলিশ। পাশাপাশি বিক্ষোভ বন্ধ করতে আন্দোলনকারীদের আহ্বান জানায়। এতে ক্ষুব্ধ শিক্ষক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারীরা মঙ্গলবার বিকেলে আরেকটি বিক্ষোভের ডাক দেন। পুলিশ তখন আবারও বাধা দিলে সেখানে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়। এ সময় ধরপাকড়ে পুলিশ ১৬৯ জনকে আটক করে।

পুলিশের অভিযানের পর ইউনিভার্সিটি অব আমস্টারডামের ফিলিস্তিনপন্থি শিক্ষার্থীদের মঞ্চ ডাচ স্কলার্স ফর প্যালেস্টাইন এক বিবৃতিতে অভিযোগ করেছে, মঙ্গলবার গ্রেপ্তারের পাশাপাশি আন্দোলনকারীদের ওপর ব্যাপক মাত্রায় লাঠি, পিপার স্প্রে এবং টিয়ার শেল ব্যবহার করেছে পুলিশ। এতে অনেকে আহতও হয়েছে।

তবে এই বিবৃতির কয়েক ঘণ্টা পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক বার্তায় আমস্টারডাম পুলিশ বলেছে, বার বার অনুরোধ জানানো সত্ত্বেও আন্দোলনকারীরা শান্ত না হওয়ায় ক্যাম্পাসের পরিবেশ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা রক্ষায় পুলিশকে কঠোর হতে হয়েছে। আটকদের মধ্যে ৪ জন ব্যতীত বাকি সবাইকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে বার্তায়।

;

ঘুষ দেওয়ার মামলায় জেল হতে পারে ট্রাম্পের



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পর্ন তারকা স্টর্মি ড্যানিয়েলসকে বিপুল পরিমাণ ঘুষ দেওয়ার অভিযোগে করা মামলায় যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ও আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান দলের প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের জেল হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

মামলাটির শুনানিতে বিচারক হুয়ান মারচান বলেন, সাক্ষীদের সমালোচনা করার নিষেধাজ্ঞা অমান্য করায় প্রাক্তন প্রেসিডেন্টকে এবার কারাদণ্ড দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করছেন তিনি।

রয়টার্সের এক প্রতিবেদন মতে, মামলার সাক্ষীদের সমালোচনা করার নিষেধাজ্ঞা অমান্য করায় এরই মধ্যে ট্রাম্পকে নয় বারে ৯ হাজার ডলার জরিমানা করেছেন নিউইয়র্কের একটি আদালত। বিচারক মারচান বলেন, মঙ্গলবার শুনানিকালে ট্রাম্প আরও একবার অর্থাৎ দশমবারের মতো একই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করেছেন। এবার আর জরিমানা নয়, কারাদণ্ডের কথা বিবেচনা করা হচ্ছে।

মামলার সূত্র অনুযায়ী ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অভিযোগ, ২০১৬ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে ট্রাম্পের সঙ্গে সম্পর্কের বিষয়ে মুখ না খুলতে স্টর্মিকে ১ লাখ ৩০ হাজার ডলার ঘুষ দেওয়া হয়। কিন্তু সেই তথ্য নির্বাচন কমিশনের কাছে লুকিয়েছিলেন ট্রাম্প। নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টির মনোনয়নে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে বিজয়ী হন ট্রাম্প।

এবার আসন্ন ২০২৪ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগেই এ মামলার বিচার শুরু হয়েছে। আগামী দুই মাস ধরে আদালতে এই মামলার শুনানি চলতে পারে। শুনানিতে ট্রাম্পের উপস্থিত থাকা বাধ্যতামূলক। তাই নির্বাচনী জনসভায় না গিয়ে ট্রাম্পকে আদালতে হাজিরা দিতে যেতে হবে।

এ বিষয়ে ট্রাম্প বলেছেন, ‘‌নির্বাচনী প্রচার থেকে আমাকে সরানোর জন্যই এই ষড়যন্ত্র চলছে। কিন্তু এভাবে আমাকে হারানো যাবে না।’‌

 

;

ওরাং ওটাংয়ের নিজস্ব চিকিৎসার প্রমাণ মিলেছে



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, সাউথ-ইস্ট এশিয়া, ব্যাংকক, থাইল্যান্ড
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রাণীরা যে নিজেদের চিকিৎসা নিজেরা করতে পারে এবং তাদের নিজস্ব চিকিৎসা ব্যবস্থা রয়েছে, সেটি এবার প্রমাণ করেছে ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা অঞ্চলের রাকুস নামে একটি ওরাং ওটাং।

সায়েন্টেফিক রিপোর্ট নামে বৈজ্ঞানিক জার্নালে প্রকাশিত গবেষণায় বলা হয়েছে, রাকুস ওরাং ওটাংটি পুরুষ। অন্য পুরুষ ওরাং ওটাংদের সঙ্গে মারামারি করতে গিয়ে তার গালের ওপরে একটি ক্ষত হয়েছিল। পরে সে নিজেই তার চিকিৎসা করেছে।

গবেষকদের পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, রাকুস নিজে লিয়ানা পাতা সংগ্রহ করে। এই পাতাটি প্রাণীরা খেয়ে থাকে সাধারণত। তবে রাকুস সেটি না খেয়ে চিবাতে শুরু করে। এবং পাতাগুলো দিয়ে পেস্ট তৈরি করে। পেস্টটি নিজের আঙুল দিয়ে গালের ক্ষতস্থানে মেখে দেয়। ক্ষতটিতে যেন পাতার রস পৌঁছায় সে বিষয়ে সর্বোচ্চ চেষ্টা ছিল তার।

ক্ষতস্থানে লিয়ানা পাতার রস দেয়ার ৫ দিনের মধ্যেই সেই ক্ষতটি বন্ধ হয়ে যায় এবং একমাস পর আর কোনো ক্ষতই প্রায় দেখা যাচ্ছিল না।

বণ্যপ্রাণীর নিজের চিকিৎসা করার প্রথম নথিভুক্ত প্রমাণ রাকুসের এই ঘটনা। এই পাতা এবং পরবর্তীতে তার গুণাবলি যাচাই করে গবেষকরাও নিশ্চিত হন যে লিয়ানা পাতার ওষুধি গুণাবলী রয়েছে।

এই পাতা আকার কুনিং নামেও পরিচিত। এই পাতার ওষুধি গুণের মধ্যে রয়েছে, ব্যথা উপশম, জ্বর কমানো। এছড়াও ডায়াবেটিস এবং ম্যালেরিয়ার মতো বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এটিতে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি, অ্যান্টিফাঙ্গাল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের বৈশিষ্ট্য রয়েছে।

সায়েন্টিফিক রিসার্চ জানিয়েছে, এর আগে বন্যপ্রাণীদের মধ্যে শিম্পাঞ্জির নিজের চিকিৎসা করার তথ্য রয়েছে। তবে সেটি এভাবে প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

ইন্দোনেশিয়ার মেদানের সুয়াক প্রকল্পের গবেষক উলিল আজহারি ২০২২ সাল থেকে ওরাং ওটাংয়ের আচরণ রেকর্ড করছিলেন। তিনি বলেন, বণ্যপ্রাণী ক্ষত চিকিৎসায় নিজেদের উদ্ভাবনী আচরণ এবারই প্রথমবারের মতো রেকর্ড করা হলো। পদ্ধতিগতভাবে জৈবিক প্রক্রিয়ায় কোনো বণ্যপ্রাণীর এই ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতি মনুষ্য প্রজাতির গবেষণাতেও ভূমিকা রাখবে।

বিজ্ঞানীরা ১৯৯৪ সাল থেকে ইন্দোনেশিয়ার গুনুং লিউসার ন্যাশনাল পার্কে ওরাং ওটাং পর্যবেক্ষণ করছেন। তবে তারা আগে এই আচরণটি দেখেননি।

ম্যাক্স প্ল্যাঙ্কের সহ-লেখক ক্যারোলিন শুপ্লি বলেছেন, রাকুস পারেক্ আসার আগেই বণ্য ওরাং ওটাংদের থেকেই হয়তো এই প্রক্রিয়া শিখে এসেছে। বিজ্ঞানীদের সামনে সে এই কৌশল শিখেনি।

রাকুস এই ন্যাশনাল পার্ক এলাকার বাইরে জন্মগ্রহণ করেছিল। গবেষকরা বিশ্বাস করেন যে ওরাং ওটাং অন্য প্রাণীরদের সঙ্গেও লড়াই করে। তবে রাকুস এর আগে অন্যান্য আঘাতের চিকিৎসা করেছিল কিনা তা জানা যায়নি।

;

বাজার থেকে করোনা টিকা তুলে নিচ্ছে অ্যাস্ট্রাজেনেকা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

করোনা মহামারী চলাকালীন একমাত্র ভরসা ভ্যাক্সিনে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার খবর প্রকাশিত হওয়ার পর এবার ব্রিটিশ ফার্মাসিউটিক্যাল প্রতিষ্ঠান অ্যাস্ট্রাজেনেকাও বিষয়টি স্বীকার করেছে। এরই প্রেক্ষিতে প্রতিষ্ঠানটি বাজার থেকে সব করোনা টিকা তুলে নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

বুধবার (৮ মে) হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, অ্যাস্ট্রাজেনেকার তৈরি কোভিড টিকা 'কোভিশিল্ড' এবং 'ভ্যাক্সজেভরিয়া'র পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে বিভিন্ন মহলে বিতর্ক তৈরি হয়েছে । এ কারণে বিশ্বব্যাপী কোভিড টিকা তুলে নিচ্ছে অ্যাস্ট্রাজেনেকা। অর্থাৎ বাজারে আর পাওয়া যাবে না অ্যাস্ট্রাজেনেকার করোনা টিকা। ইতিমধ্যেই 'ভ্যাক্সজেভরিয়া' টিকা তুলে নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

এক বিবৃতিতে অ্যাস্ট্রাজেনেকা জানিয়েছে, করোনার ভ্যাকসিন আর তৈরি করা হচ্ছে না। এর সাপ্লাই বা বণ্টনও হচ্ছে না। বাণিজ্যিক কারণেই সংস্থা সমস্ত দেশ থেকে করোনা টিকা প্রত্যাহার করে নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

সম্প্রতি ব্রিটিশ আদালতে জমা দেয়া এক নথিতে অ্যাস্ট্রাজেনেকা বলেছে, তাদের তৈরি করোনার টিকার কারণে টিটিএসের লক্ষণ দেখা যেতে পারে।

আদালতে নথি জমা দেবার পর গত ৩০ এপ্রিল এক বিবৃতিতে অ্যাস্ট্রাজেনেকার মুখপাত্র বলেছেন, যারা প্রিয়জনকে হারিয়েছেন এবং যাদের শারীরিক সমস্যা তৈরি হয়েছে, তাদের জন্য আমাদের সমবেদনা। রোগীদের সুরক্ষা আমাদের কাছে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পায়। ভ্যাকসিনসহ বিভিন্ন ওষুধ যাতে নিরাপদে সবাই ব্যবহার করতে পারেন, সেটা সুনিশ্চিত করাই আমাদের লক্ষ্য।

যদিও ভ্যাকসিনে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার সঙ্গে বাজার থেকে ভ্যাকসিন তুলে নেয়ার কোনো সম্পর্ক নেই বলেই দাবি করেছে অ্যাস্ট্রাজেনেকা। তাদের কথায়, এটি সম্পূর্ণভাবেই ‘কাকতালীয় ঘটনা’।

 

;