আপিল গৃহীত না হলে আদালতে যাবেন হিরো আলম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
সাংবাদিকদের মুখোমুখি হিরো আলম,  ছবি: সুমন শেখ, বার্তা২৪

সাংবাদিকদের মুখোমুখি হিরো আলম, ছবি: সুমন শেখ, বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বগুড়া-৪ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল ইসলাম আলম ওরফে হিরো আলমের মনোনয়ন যাচাই বাছাইয়ে বাতিল হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাচন কমিশনে মনোনয়ন বাতিলের আদেশের বিপরীতে আপিল করেছেন তিনি।

আপিলের পর যদি প্রার্থিতা ফিরে না পান তাহলে আদলতের দ্বারস্থ হবেন বলে বার্ত২৪.কমকে জানিয়েছেন হিরো আলম।

সোমবার (৩ ডিসেম্বর) নির্বাচন কমিশনে মনোনয়নপত্র বাতিলের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে আপিল দাখিল শেষে তিনি এ কথা বলেন।

এ সময় তিনি বলেন, 'রাজারা কখনো চায় না, প্রজারা রাজা হোক। তাই এই দেশের মন্ত্রী এমপিরা চায় না সাধারণ কোনো মানুষ এমপি মন্ত্রী হোক। এরা সবসময় চায় তাদের পরিবারের লোকজনই এমপি মন্ত্রী হোক। তাই আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হয়েছে এবং প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে।'

বগুড়ায় নিজের জনপ্রিয়তা সম্পর্কে সাংবাদিকদের হিরো আলম বলেন, 'আমার নির্বাচনী এলাকা বগুড়া-৪ আসনে সবার মুখে মুখে হিরো আলম। আমার এমন জনপ্রিয়তা দেখে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের স্থানীয় প্রার্থীরা ষড়যন্ত্র করে আমার মনোনয়ন বাতিল করিয়েছে। অন্য ২-১ জনের আমার মতো সমস্যা হয়েছিল, কিন্তু তাদের ক্ষমতা আছে বলে তাদেরগুলো বাতিল করা হয়নি। আর আমার টাকা পয়সা বা ক্ষমতার জোর নাই বলে আমার প্রার্থিতা বাতিল হয়েছে।'

প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ার জন্য শেষ পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাবেন কিনা এমন প্রশ্নে হিরো আলম বলেন, 'আপনারা জানেন আমি জিরো থেকে হিরো। আর এই জায়গায় এসেছি আমি লড়াই করে। শেষ পর্যন্ত লড়াই করে যাব পাই বা না পাই। বীরের মতো লড়ব মাথা নত করব না।'

 

   

সিলেটে ভোট কেন্দ্রে অসুস্থ ভোটার, হাসপাতালে নেয়ার পথে মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সিলেট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেটের কোম্পানীগঞ্জে ভোট দিতে গিয়ে মফিজ মিয়া নামের এক ভোটারের মৃত্যু হয়েছে।

মঙ্গলবার (২১ মে) দুপুর ১টার দিকে তেলিকাল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্রে ভোট দিতে গিয়ে মারা যান তিনি।

মৃত মফিজ মিয়া (৫৫) কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চাতল পাড়ের বেলাজুর গ্রামের সাবেক মৃত তাজু ইসলামের ছেলে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন- কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি গোলাম দস্তগীর।

তিনি বলেন, ভোটের মাঠে লাইনে দাঁড়ানো অবস্থায় একজন অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয় বলে শুনেছি।

;

সোনাইমুড়ীতে ৬ নির্বাচন কর্মকর্তা আটক, ২ জনের কারাদণ্ড



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নোয়াখালী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জালভোটে সহযোগিতা করার অভিযোগে দুই সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার ও চার পোলিং অফিসারকে আটক করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

মঙ্গলবার (২১ মে) দুপুরে উপজেলার দেওটি ইউনিয়নের নান্দিয়াপাড়া বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় ভ্রাম্যমাণ আদালতের পরিচালনা করেন সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাকির হোসাইন।

অপরদিকে, বেলা সাড়ে ১১টার দিকে জাল ভোট দেওয়ার অভিযোগে দুই ব্যক্তিকে আটক করে ৬ মাস করে সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। উপজেলার আমিশাপাড়া নজরুল একাডেমি উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে।

জানা যায়, উপজেলার দেওটি ইউনিয়নের নান্দিয়াপাড়া বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্রে দুপুরে তানিমুর রহমান নামের এক ব্যক্তি জাল ভোট দিতে আসেন। তখন কেন্দ্র পরিদর্শনে যাওয়া জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের হাতে বিষয়টি ধরা পড়ে। এ সময় দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে ওই কেন্দ্রের দুই সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম ও মো. কামাল উদ্দিন এবং চারজন পোলিং কর্মকর্তা মো. সোলাইমান সেলিম, কোহিনুর আক্তার, মহিনুল ইসলাম ও সাবিনা ইয়াসমিনকে দায়িত্ব থেকে তাৎক্ষণিকভাবে অব্যাহতি দেওয়া হয়। পরে সেখানে নতুন সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা ও পোলিং কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়।

সোনাইমুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বখতিয়ার উদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, ‘দুই সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার ও চার পোলিং অফিসারকে থানায় আনা হয়েছে। সরকারি প্রিসাইডিং কর্মকর্তা, পোলিং কর্মকর্তা, ভুয়া ভোটারসহ সাতজনের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলার দায়েরের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

;

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন

৩০ শতাংশের বেশি ভোট পড়েছে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

দ্বিতীয় ধাপের ১শ ৫৬ উপজেলায় ৩০ শতাংশের বেশি ভোট পড়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

মঙ্গলবার (২১ মে) বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে ১শ ৫৬ উপজেলায় মঙ্গলবার (২১ মে) সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে একটানা বিকেল ৪টা পর্যন্ত চলে। নির্বাচনে তিনটি পদে এক হাজার ৮শ ২৪ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। চেয়ারম্যান পদে ৬শ ৩ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬শ ৯৩ জন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫শ ৯৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন।

এই ধাপে তিন পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন ২২ জন প্রার্থী। রাউজান ও কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলায় সব পদেই প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।

১শ ৫৬ উপজেলায় মোট তিন কোটি ৫২ লাখ চার হাজার ৭শ ৪৮ ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পেয়েছেন। ভোটগ্রহণ করা হয় ১৩ হাজার ১৬টি কেন্দ্রের ৯১ হাজার ৫শ ৮৯টি ভোটকক্ষে।

এর মধ্যে ২৪ উপজেলায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে এবং ১শ ৩২ উপজেলায় ব্যালট পেপারে ভোটগ্রহণ করা হয়।

ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তায় পুলিশ, আনসার ও গ্রাম পুলিশের ১৭ থেকে ২১ জনের ফোর্স মোতায়েন করা হয়। এছাড়া উপজেলা ভেদে দুই থেকে চার প্লাটুন বিজিবি নিয়োজিত রয়েছেন। ১৬টি উপজেলায় নিয়োজিত করা হয়েছে অতিরিক্ত ফোর্স।

ইসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তিন লাখ ৫৩ হাজার ৭শ ২০ জন সদস্য ভোটের দায়িত্বে মাঠে রয়েছেন। মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে বিজিবির ৪শ ৫৮ প্লাটুন, ভোটকেন্দ্রে পুলিশ ৪৭ হাজার ৮শ ২৯ জন, স্ট্রাইকিং ও মোবাইল টিম হিসেবে পুলিশ ১৯ হাজার ৫৭ জন, র‍্যাবের দুই হাজার ৭শ ৬৮ জন ও আনসার সদস্য রয়েছেন এক লাখ ৯৩ হাজার ২শ ৮৭ জন।

নির্বাচনি আচরণ বিধি প্রতিপালনের জন্য প্রতি তিন ইউনিয়নে একজন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করা হয়। প্রতি উপজেলায় নির্বাচনি অপরাধ আমলে নিয়ে সংক্ষিপ্ত বিচারকাজের জন্য ছিলেন একজন করে বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ভোটের নিরাপত্তায় ভোটগ্রহণের দু’দিন পর পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করবেন।

অন্যদিকে, জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ গঠন করা হয়েছে বিশেষ টিম। রয়েছে মাঠ পর্যায় ও কেন্দ্রীয় পর্যায়ে মনিটরিং ও সমন্বয় সেল। এ সেল যে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেবে। ইতোমধ্যে, যান চলাচলও সীমিত করা হয়েছে ভোটের এলাকায়।

দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন নিয়ে নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর এর আগে বলেছিলেন, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী তাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করবে। ভোটাররাও আগের নির্বাচন যেহেতু শান্তিপূর্ণ হয়েছে, তাই দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে স্বাচ্ছন্দ্যে ভোট দিতে পারবেন।

দেশের ৪শ ৯৫টি উপজেলার মধ্যে ৪শ ৭৬টি উপজেলায় চার ধাপে ভোটগ্রহণের সিদ্ধান্ত নেয় ইসি। গত ৮ মে প্রথম ধাপে ১শ ৩৯টি উপজেলায় ভোটগ্রহণ হয়েছে। অন্যগুলোতে আগামী ২৯ মে ও ৫ জুন ভোটগ্রহণ করা হবে। কয়েকটি উপজেলার মেয়াদ পূর্তি না হওয়ায় ভোটের তফসিল এখনো দেয়নি ইসি।

;

কেন্দ্র দখলের চেষ্টায় আহত ৬, নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে দাবি বিভাগীয় কমিশনারের



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোটকেন্দ্র দখলের চেষ্টাকালে দু’পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর অন্তত ৬ সমর্থক আহত হয়েছেন। তবে রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর জানিয়েছেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কঠোর সতর্কতায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে।

জানা গেছে, মঙ্গলবার (২১ মে) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ভোটকেন্দ্র দখলের চেষ্টাকালে চেয়ারম্যান পদে ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী আব্দুল মজিদ সরদার ও মোটরসাইকেল প্রতীকের প্রার্থী শরীফুজ্জামান শরীফের সমর্থকদের মাঝে এ সংঘর্ষ ঘটে। পরে আহতদের উদ্ধার করে প্রাথমিকভাবে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হলে দুইজনকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।

দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খাইরুল ইসলাম বলেন, সংঘর্ষের বিষয়টি জানার পর অতিরিক্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে, ভোটগ্রহণে কোনো প্রভাব পড়েনি। এখন পর্যন্ত কেউ অভিযোগ করেনি।

দুর্গাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা স্বীকৃতি প্রামাণিক জানান, সকালে গোপালপুর উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে বিচ্ছিন্ন একটি ঘটনা ঘটেছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এখন ভোটগ্রহণ স্বাভাবিক আছে।

তবে এদিন দুর্গাপুর, পুঠিয়া ও বাগমারা উপজেলার বিভিন্ন ভোটকেন্দ্র পরিদর্শন শেষে রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর জানিয়েছেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কঠোর সতর্কতায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচন সুষ্ঠু হচ্ছে।

বিভাগীয় কমিশনার বলেন, শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে। কোনো ধরনের অপ্রীতিকর পরিস্থিতি ছাড়াই সকাল থেকে দুর্গাপুর, পুঠিয়া ও বাগমারা উপজেলার মোট ২৬৭টি ভোটকেন্দ্রে একযোগে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। বৃষ্টির কারণে সকালের দিকে ভোটার উপস্থিতি কিছুটা কম হলেও সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোটার উপস্থিতি বাড়তে শুরু করেছে।

এ সময় তিনি ভোটারদের নির্বিঘ্নে ভোট দিতে আশ্বস্ত করেন। আর সেখানে বৃষ্টি উপেক্ষা করে নারী ও তরুণ ভোটারদের উপস্থিতি ছিল বেশি।

রাজশাহীর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ও উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা কল্যাণ চৌধুরী জানান, দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে রাজশাহীর দুর্গাপুর, পুঠিয়া ও বাগমারা উপজেলায় শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ চলছে। সকালে বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনার পর এখন পর্যন্ত কোথাও বড় ধরনের সহিংসতার কোনো ঘটনা ঘটেনি। ভোটকেন্দ্র দখলের চেষ্টাকালে দুর্গাপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর অন্তত ৬ সমর্থক আহত হলেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা, যেমন পুলিশ, র‌্যাব, আনসার ও বিজিবি, যেকোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা মোকাবিলায় কঠোর অবস্থানে রয়েছেন।

;