মেধাবী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন সুযোগ আনল স্টাডি গ্রুপ



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বব্যাপী ৫০টিরও বেশি শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে অংশীদারত্বে কাজ করা ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশন স্পেশালিস্ট (স্টাডি গ্রুপ) -এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়ান ক্রিচটন ঢাকা সফরে এসেছেন। তার এ সফরের উদ্দেশ্য ছিল- যুক্তরাজ্যের নিত্যনতুন শিক্ষা ব্যবস্থার সাথে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের পরিচিতি লাভ ও গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করা।

মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) তিনি ঢাকা সফরে আসেন।

এসময় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের চাহিদা পূরণে ইউকে-তে উচ্চশিক্ষার কার্যক্রম ব্যবস্থা কীভাবে ক্রমাগত বিকশিত হচ্ছে সে ব্যাপারেও মতবাদ ব্যক্ত করেন সিইও ইয়ান ক্রিচটন।

তিনি বলেন, ‘আমি আশা করছি যে বাংলাদেশ থেকে অনেক শিক্ষার্থী ব্রিটেনে তাদের উচ্চশিক্ষা গ্রহণে উৎসাহিত হবে। তবে আমি মনে করি অনেকে এই উচ্চশিক্ষা গ্রহণে ইন্টারন্যাশনাল ইয়ার ওয়ান প্রোগ্রাম সম্পর্কে সঠিকভাবে অবগত নয়। স্টাডি গ্রুপের এই প্রোগ্রামগুলো আমাদের অংশীদার বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগিতায় এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে, যাতে তারা স্নাতক ডিগ্রিতে প্রবেশের পাশাপাশি ভাষার দক্ষতা অর্জনে প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও সহায়তা পেয়ে থাকে। এর ফলে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা দুই বছরের মধ্যে তাদের পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়ে ডিগ্রি অর্জন করতে পারে। আমরা এই বছর বেশ কয়েকটি নতুন আন্তর্জাতিক বর্ষ ওয়ান প্রোগ্রাম চালু করতে পেরে আনন্দিত।’

ইদানীং শক্তিশালী শিল্প সংযোগসহ ইন্টার্নশিপের সুযোগ রয়েছে এবং কর্মজীবনে বিশেষ সুবিধা রয়েছে এমন প্রোগ্রামগুলোতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা বেশি ঝুঁকছে। বর্তমানে ব্যবসা ও ব্যবস্থাপনা সম্পর্কিত প্রোগ্রামে ইতিমধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা পড়াশুনা করছে এবং একইসাথে কম্পিউটার বিজ্ঞান, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, তথ্য বিজ্ঞান, আইন, নবায়নযোগ্য শক্তি, বিপণন এবং উদ্যোক্তা সম্পর্কিত কোর্সগুলোর প্রতি তাদের আগ্রহ বাড়ছে। তাই, শিক্ষার্থীদের জন্য উন্নত শিক্ষা এবং ভবিষ্যতের দক্ষতা অর্জনে ইউকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সুযোগ বৃদ্ধি করে যাচ্ছে।

স্টাডি গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইয়ান ক্রিচটন বলেন, ‘ইউকে-এর বিশ্ববিদ্যালয়গুলো উচ্চ মানের শিক্ষার সুযোগ নিশ্চিত করে সকলের নিকট সমাদৃত। শত বছরে শিক্ষার মান উন্নয়ন ও বিশ্বমানের নানামুখী গবেষণার মাধ্যমে ইউকে আজ অন্তর্ভুক্তিমূলক বৈশ্বিক শিক্ষা ব্যবস্থা সকলের সামনে তুলে আনতে পেরেছে।’

সাধারণত, ইন্টারন্যাশনাল ইয়ার ওয়ান প্রোগ্রামের আবেদনকারীদের নিজ দেশে উচ্চস্তরের যোগ্যতা থাকলেও যুক্তরাজ্যের আবেদনের প্রয়োজনীয় যোগ্যতার সাথে এটিকে বিবেচনা করা হবে না। বিভিন্ন শিক্ষাগত সহায়তার সাথে ছোট আকারের শ্রেণিতে এক বছরের অধ্যয়ন করে শিক্ষার্থীরা তাদের নির্বাচিত প্রোগ্রামের জন্য দ্বিতীয় শিক্ষাবর্ষে উত্তীর্ণ হবে। গত বছর, স্কটল্যান্ডে ইন্টারন্যাশনাল ইয়ার ওয়ান বা ইন্টারন্যাশনাল ইয়ার টু প্রোগ্রাম সম্পন্ন করা স্টাডি গ্রুপের ৯৪ শতাংশ ছাত্র-ছাত্রী তাদের নির্বাচিত বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদানের জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হয়েছে।

ইউকে-তে ইউনিভার্সিটি অফ হাডার্সফিল্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডি সেন্টারে পড়ার অনুপ্রেরণা বাংলাদেশি ছাত্রী সানজিদা প্রাচী-এর জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত ছিল। তিনি বলেন, “ইউকে-তে আমি হসপিটালিটি বিজনেস ম্যানেজমেন্ট পড়তে চেয়েছিলাম কারণ, আমি মনে করি আমি সেখানে আরও বেশি জানতে ও শিখতে পারবো। ব্রিটিশ ডিগ্রি নিয়ে আপনি যখন একটি চাকরির জন্য আবেদন করতে যাবেন, তারা মনে করে যে আপনি সবকিছুতে ভালো এবং সেখানে আপনাকে নিয়োগ দেওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। ইন্টারন্যাশনাল স্টাডি সেন্টার একটি শিক্ষার্থীর ব্যবহারিক ও উপস্থাপনা দক্ষতা বাড়ানোর সাথে সাথে উন্নত ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে সাহায্য করে যা সত্যিই প্রশংসার যোগ্য।”

স্টাডি গ্রুপের অ্যাকাডেমিক কর্মীদের সাথে ও বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে অংশীদারিত্বে আন্তর্জাতিক স্টাডি সেন্টারে শিক্ষাদান কর্মসূচির তত্ত্বাবধানে নিযুক্ত রয়েছেন প্রভোস্ট ও প্রধান অ্যাকাডেমিক অফিসার প্রফেসর এলেনা রদ্রিগেজ-ফ্যালকন। তিনি বলেন, “আমাদের অংশীদার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সাথে অধ্যয়ন ব্যবস্থার উন্নয়নে একটি প্রস্তুতিমূলক কোর্স হলো এই ইন্টারন্যাশনাল ইয়ার ওয়ান প্রোগ্রামগুলো। তারা আমাদের শিক্ষার্থীদের জন্য স্নাতক ডিগ্রির প্রথম বর্ষের সমতুল্য জ্ঞান এবং দক্ষতা প্রদান করে। একটি শিক্ষার্থী এমন অবস্থায় যাতে তার আত্মবিশ্বাস হারিয়ে না ফেলে সেজন্য আমাদের কর্মীরা প্রতিটি ছাত্র-ছাত্রীদের আত্মবিশ্বাস এবং সুস্থতার প্রতি যথেষ্ট যত্নশীল ও বন্ধুত্বসুলভ সম্পর্ক বজায় রাখেন।”

ইউকে-এর বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ডিগ্রি লেভেল স্টাডিতে সফল হওয়ার জন্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের যথাযোগ্য যোগ্যতা এবং নিষ্ঠার প্রতি গুরুত্বারোপ করেছেন ইয়ান ক্রিচটন। বিশ্বব্যাপী প্রতিভাকে একত্রিত করে বিভিন্ন সুযোগ বৃদ্ধিতে বৈশ্বিক শিক্ষা ব্যবস্থা বিশেষ ভূমিকা পালন করে। স্টাডি গ্রুপের কাজ হলো এই প্রয়াসকে সমর্থন করে শিক্ষার্থীদের সফল হওয়ার জন্য প্রস্তুত করা এবং উপযুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে তাদের অধ্যয়ন, ভাষার দক্ষতা এবং অ্যাকাডেমিক সক্ষমতা নিশ্চিত করা।

   

প্রাথমিকে মঙ্গলবার থেকে স্বাভাবিক রুটিনে ক্লাস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় গত কয়েকদিন সারাদেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন সময়সূচিতে পাঠদান চলছিল। গরম কমে আবহাওয়া স্বাভাবিক হওয়ায় বিদ্যালয়ও ফিরছে স্বাভাবিক সময়সূচিতে। মঙ্গলবার (৭ মে) থেকে শিক্ষাপঞ্জি অনুযায়ী আগের সময়সূচিতে পুরোদমে চালু হচ্ছে ক্লাস।

সোমবার (৬ মে) বিকেলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিনের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার থেকে দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয়, শিশু কল্যাণ ট্রাস্টের প্রাথমিক বিদ্যালয় ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর লার্নিং সেন্টারে শ্রেণি কার্যক্রমসহ সব কার্যক্রম ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী চলবে।

গত ২৭ এপ্রিল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় বলা হয়েছিল, এক শিফটে পরিচালিত বিদ্যালয়গুলো প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত চলবে। দুই শিফটে পরিচালিত বিদ্যালয়গুলোতে প্রথম শিফট সকাল ৮টা থেকে সাড়ে ৯টা এবং দ্বিতীয় শিফট ৯টা ৪৫ মিনিট থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত চলবে। তাপদাহ সহনীয় পর্যায়ে না আসা পর্যন্ত অ্যাসেম্বলি বন্ধ থাকবে।

উপজেলা শিক্ষা অফিসার সংশ্লিষ্টদের নিয়ে শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে পাঠানো রুটিন বিবেচনায় নিয়ে উপজেলাভিত্তিক শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য সাপ্তাহিক রুটিন প্রণয়ন করবেন। প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে বলে নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়েছিল।

;

ক্যাডেট কলেজের শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি ২৮৬০০ টাকা নির্ধারণের প্রস্তাব



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্যাডেট কলেজের শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি ২৮ হাজার ৬০০ টাকা নির্ধারণের প্রস্তাব করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংসদ কাজে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।

রোববার (৫ মে) বিকেলে জাতীয় সংসদের অধিবেশনে প্রশ্নোত্তর পর্বে তিনি এ তথ্য জানান।

এর আগে ঝিনাইদহ-২ আসনের স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য নাসের শাহরিয়ার জাহেদী ক্যাডেট কলেজের টিউশন ফি বাড়ানোর নতুন প্রস্তাব যৌক্তিক পর্যায় নির্ধারণ করা হবে কিনা, তা জানতে চান।

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, পিতা-মাতার আয়ের ওপর ভিত্তি করে ক্যাডেট কলেজের শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি নির্ধারণ করা হয়। বর্তমানে শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি সর্বনিম্ন এক হাজার ৫০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ২২ হাজার টাকা নির্ধারিত রয়েছে। সম্প্রতি নিম্ন ধাপের টিউশন ফি অপরিবর্তিত রেখে অন্যান্য ধাপগুলোর ফি বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। এক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ধাপের টিউশন ফি বাড়িয়ে ২৮ হাজার ৬০০ টাকা নির্ধারণের প্রস্তাব করা হয়েছে।

একই প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী জানান, ক্যাডেট কলেজগুলোর টিউশন ফি ছাড়া অন্য কোনো নিজস্ব আয়ের উৎস না থাকায় ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, নিজস্ব আয় বাড়াতে প্রাথমিকভাবে টিউশন ফি বাড়ানোর প্রস্তাবনা থাকলেও সেটা করা হয়নি। পরে নিম্ন মধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানদের কথা বিবেচনা করে সপ্তম শ্রেণির নবাগত ক্যাডেটদের ফি ২০ ধাপে সর্বনিম্ন বর্তমানের এক হাজার ৫০০ টাকা বহাল রেখে সর্বোচ্চ ২৮ হাজার ৬০০ টাকা (বর্তমানে ২২ হাজার) নির্ধারণের প্রস্তাবনা সব ক্যাডেট কলেজগুলোতে মতামতের জন্য পাঠানো হয়েছে। এ বৃদ্ধির হার সর্বশেষ ২০১৬ সালে প্রবর্তিত টিউশন ফি’র তুলনায় ৩০ শতাংশের বেশি নয়।

একই বিষয়ে সরকার দলের সংসদ সদস্য সালাউদ্দিন মিয়াজীর সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী জানান, ক্যাডেট কলেজের পেনশন সংক্রান্ত বকেয়া অর্থ প্রধানমন্ত্রী অনুমোদন দিয়েছেন। তারা যেহেতু একটি সুখবর পেয়েছেন, এখন হয়তো টিউশন বাড়ানোর যৌক্তিক পর্যায়ে নির্ধারণে বিবেচনা করতে পারবে। আমি অভিভাবকদের বলবো, ক্যাডেট কলেজ পরিষদের কাছে এ বিষয়ে একটি আবেদন করতে।

;

নিম্ন মাধ্যমিক পর্যন্ত মৌলিক ন্যূনতম শিক্ষা অধিকার নিশ্চিত করা হবে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মৌলিক ন্যূনতম শিক্ষা অধিকারের ধাপ প্রাথমিক থেকে নিম্ন মাধ্যমিক স্তরে উত্তরণের লক্ষ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় একযোগে কাজ করবে।

রোববার (৫ মে) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় এই দুটি মন্ত্রণালয়ের যৌথভাবে কাজ করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় তাদের অবৈতনিক শিক্ষা তথা পাঠদান কার্যক্রম ৬ষ্ঠ, ৭ম ও ৮ম শ্রেণি পর্যন্ত সম্প্রসারণ করবে এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয় নিম্ন মাধ্যমিক পর্যায়ে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা ব্যয় কমিয়ে শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া চালিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দিতে কাজ করবে।

প্রাথমিক থেকে নিম্ন মাধ্যমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা ব্যয় বৃদ্ধি ও নানান আর্থ-সামাজিক কারণ ও প্রক্রিয়াগত কারণে শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়ার হার রোধ করতে নিম্ন মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত শিক্ষা অবৈতনিক বা নামমাত্র ব্যয়ে করার ব্যবস্থা করার বিষয়ে শিক্ষানীতি ২০১০ এ বর্ণিত অঙ্গীকার বাস্তবায়ন করা হবে।

শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বেগম শামসুন নাহার, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবাল, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইআর) এর পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আবদুল হালিম, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব ড. ফরিদ উদ্দিন আহমদ, প্রাথমকি ও গণশক্ষিা মন্ত্রণায়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াতসহ সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।

;

শুক্রবার ক্লাস নেওয়ার পোস্ট ‘ভুলবশত’: শিক্ষা মন্ত্রণালয়



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর বরাতে অতিরিক্ত বন্ধের কারণে শিখন ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনে শুক্রবারও স্কুল খোলা রাখা হতে পারে বলে একটি পোস্ট দেওয়া হয়। 

তবে রোববার (৫ মে) সে বক্তব্যটি সঠিক নয় বলে নতুন স্ট্যাটাসে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।


এ বিষয়ে ফেসবুক পেজে নতুন পোস্টে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে ‘শুক্রবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভেরিফায়েড পেজে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীর বরাতে দেওয়া তথ্য ‘ভুলবশত’ পোস্ট করা হয়েছে। এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তবে পরবর্তী সিদ্ধান্ত না দেওয়া পর্যন্ত শনিবারের পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।

এর আগে প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের কারণে দেওয়া ছুটি শেষে রোববার (০৫ মে) থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস শুরু হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় আগেই ঘোষণা দিয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত শনিবারও ক্লাস চলবে।

;