ডিএসইর সিআরও জিয়াউল হাসানের পদত্যাগ



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ডিএসইর সিআরও একেএম জিয়াউল হাসান খান

ডিএসইর সিআরও একেএম জিয়াউল হাসান খান

  • Font increase
  • Font Decrease

অবশেষে ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করেছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা (সিআরও) একেএম জিয়াউল হাসান খান। রোববার (৫ জানুয়ারি) বিষয়টি বার্তা২৪.কম-কে নিশ্চিত করেছেন ডিএসইর পরিচালক শাকিল রিজভী।

তিনি বলেন, ‘গত ডিসেম্বর মাসে অসুস্থ বলে দু’দিনের ছুটি নিয়ে দেশের বাইরে চলে যান। নির্ধারিত সময়ের পরও প্রায় ২০ দিন পর ই-মেইলের মাধ্যমে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন। ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত এমডি রোববার পরিচালনা পর্ষদে বিষয়টি উত্থাপন করেছেন।’

ডিএসইর পরিচালক বলেন, ‘আমরা পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছি। নতুন করে সিআরও খোঁজার জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের জন্য নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।’

ডিএসইর তথ্য মতে, গত শনিবার (৪ জানুয়ারি) ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মতিন পাটোয়ারীর কাছে ই-মেইলে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন একেএম জিয়াউল হাসান খান।

আরও পড়ুন: উধাও ডিএসইর সিআরও জিয়াউল হাসান

সিআরও দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ রয়েছেন। এ কারণে তিনি গত মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে চিকিৎসার জন্য ছুটিতে রয়েছেন। এছাড়া তিনি বর্তমানে দেশের বাইরে আছেন। জিয়াউল হাসান আগামী ১৫ জানুয়ারি থেকে পদত্যাগ চেয়ে চিঠি দিয়েছেন।

উল্লেখ্য, জিয়াউল হাসান ডিএসই ব্যবস্থাপনা থেকে মালিকানা আলাদাকরণ (ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন) পরবর্তী তদারকি সংক্রান্ত কার্যক্রম পরিচালনার জন্য প্রথম সিআরও হিসেবে ২০১৪ সালের এপ্রিলে ৩ বছরের জন্য নিয়োগ পান। এরপরে ৩ বছরের জন্য তার মেয়াদ নবায়ন করা হয়। যার মেয়াদসীমা ছিল আগামী এপ্রিল মাস পর্যন্ত।

   

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক ও ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের র‌্যাফেল-ড্র



নিউজ ডেস্ক
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক ও ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইন এর র‌্যাফেল ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে। ৮ মে প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী জাফর আলম।

র‌্যাফেল ড্র-তে ভাগ্যবান বিজয়ী হন ব্যাংকের মুন্সীরহাট শাখার রেমিট্যান্স গ্রাহক মোঃ শাহজালাল।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ হাবীবুর রহমান ও ওয়েস্টার্ন ইউনিয়নের সাউথ এশিয়ার রিজিওনাল অপারেশন্স ম্যানেজার শিহাব হাসান উপস্থিত ছিলেন। এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ব্রাঞ্চেস কন্ট্রোল ডিভিশনের প্রধান জয়নাল আবেদীন, চিফ রেমিট্যান্স অফিসার মাজহারুল হক এবং উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন নির্বাহীবৃন্দ।

প্রধান অতিথি জাফর আলম ভাগ্যবান বিজয়ীর সাথে টেলিফোনে কথা বলেন এবং তাকে অভিনন্দন, শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ জানান। সেইসাথে তার ও তার পরিবারের খোঁজখবর নেন, কুশল বিনিময় করেন।

;

ইসলামী ব্যাংকের হজ বুথ উদ্বোধন



নিউজ ডেস্ক
ইসলামী ব্যাংকের হজ বুথ উদ্বোধন

ইসলামী ব্যাংকের হজ বুথ উদ্বোধন

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি হজযাত্রীদের সেবার জন্য ঢাকার আশকোনাস্থ হজ ক্যাম্পে বিশেষ বুথ চালু করেছে।

৮ মে ২০২৪, বুধবার ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা প্রধান অতিথি হিসেবে এ বুথের উদ্বোধন করেন।

ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মোঃ মাকসুদুর রহমান, হজ ক্যাম্পের পরিচালক (উপসচিব) মুহাম্মদ কামরুজ্জামান, ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট মোঃ ওমর হায়াত চৌধুরী ও মোঃ সোলাইমান সহ ব্যাংক ও হজ ক্যাম্পের কর্মকর্তাবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

হজ বুথে হজযাত্রীদের ডলার ও সৌদি রিয়াল এনডোর্সমেন্ট ও বিনিময় সেবা, এটিএম ও তথ্য সেবা এবং হজ পালনের গাইড বই প্রদান করা হচ্ছে। ইসলামী ব্যাংক প্রতিবছর আশকোনস্থ এ হজ্জ ক্যাম্পে বুথ স্থাপনের মাধ্যমে হজ্জযাত্রীদেরকে ব্যাংকিং সেবা, তথ্য ও হজ্জে ব্যবহার উপযোগী উপহার সামগ্রী দিয়ে আসছে।

ব্যাংকিং সেবার মধ্যে হজ্জযাত্রীদেরকে বাংলা টাকার বিনিময়ে বৈদেশিক মুদ্রা যেমন সৌদি রিয়াল ও ডলার সরবরাহ করা, ডেবিট ও খিদমাহ (ক্রেডিট) কার্ড এন্ডোর্সমেন্ট করে দেওয়া ও এটিএম বুথ সার্ভিস প্রদান করা হচ্ছে। ডেবিট ও খিদমাহ (ক্রেডিট) কার্ড এন্ডোর্সমেন্টের মাধ্যমে হজ্জযাত্রীরা সৌদিআরবে ভিসা লোগো সম্বলিত যেকোন বুথ থেকে রিয়াল উত্তোলন করতে পারবেন।

হজ্জযাত্রীদের ব্যাংকিং সংক্রান্ত সকল প্রকার তথ্যাদি সরবরাহ করা হয়। সেবাগ্রহণকারীদের ইসলামী ব্যাংকের পক্ষ থেকে উপহার হিসেবে ছাতা, হ্যান্ডব্যাগ, জুতোর ব্যাগ ও মিনায় পাথর নিক্ষেপের জন্য পাথর রাখার ব্যাগ প্রদান করা হয়। হজ্জ পালনের নিয়মাবলী ও প্রক্রিয়া সম্পর্কে সচেতন করতে বিভিন্ন তথ্য সম্বলিত লিফলেট ও হজ্জ গাইডলাইন প্রদান করা হয়।

এই সব উপকরণ হজযাত্রীদের জন্য সহায়ক এবং হজ পালনকে আরও সহজ এবং সুবিধাজনক করে তোলে। হজক্যাম্প থেকে বিমান পর্যন্ত যাতায়াত নির্বিঘ্নে করতে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সকে ব্যাংকের পক্ষ থেকে বাস সরবরাহ করা হয়েছে।

;

১৮৪ ব্যবসায়ী পাচ্ছেন সিআইপি সম্মাননা



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
১৮৪ ব্যবসায়ী পাচ্ছেন সিআইপি সম্মাননা

১৮৪ ব্যবসায়ী পাচ্ছেন সিআইপি সম্মাননা

  • Font increase
  • Font Decrease

রফতানি বাণিজ্যে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৮৪ ব্যক্তিকে সিআইপি (রফতানি ও ট্রেড)- ২০২২ কার্ড প্রদান করবে সরকার। দেশের রফতানিকারক, শিল্পপতি ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে জাতীয় পর্যায়ে উৎসাহ, উদ্দীপনা ও পারস্পরিক সুষ্ঠু প্রতিযোগিতার আবহ সৃষ্টি করতে সিআইপি কার্ড করা হয়।

আগামীকাল বৃহস্পতিবার (৯ মে) বিকাল ৩টায় রেডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু ১৮৪ ব্যক্তিকে সিআইপি (রফতানি ও ট্রেড)- ২০২২ কার্ড প্রদান করবেন।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন এফবিসিসিআই-এর সভাপতি মাহবুবুল আলম। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করবেন রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস-চেয়ারম্যান এএইচএম আহসান।

নীতিমালা অনুযায়ী ২০২২ সালের জন্য ২২টি খাতের মধ্যে ১৮টি পণ্য ও সেবা খাত এবং ইপিজেডভুক্ত "সি” ক্যাটাগরিতে মোট ১৪০ জনকে সিআইপি (রফতানি) এবং ৪৪ জন ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দকে সিআইপি (ট্রেড) সম্মানে ভূষিত করা হবে।

এ বছর পণ্য ও সেবা সংশ্লিষ্ট ২০টি খাতে মোট ৩২৮টি আবেদন পাওয়া যায়। মেলামাইন ও জাহাজ নির্মাণ শিল্প খাতে কোন আবেদন পাওয়া যায়নি। ন্যূনতম আয়ের নিচে রফতানি আয় হওয়ায় চা খাতের ১টি আবেদন অযোগ্য হিসেবে বিবেচিত হয়।

রফতানি খাতে অবদানের জন্য ১ বছর মেয়াদে সিআইপি (রফতানি) নির্বাচন করা হয়ে থাকে। তবে বর্তমানে নির্বাচিত সিআইপিবৃন্দ পরবর্তী বছরের সিআইপি (রফতানি) ঘোষণার পূর্ব পর্যন্ত সিআইপি (রফতানি) মর্যাদায় ভূষিত থাকবেন।

রফতানিতে কাঁচাপাট শিল্পে ২ জন, পাটজাত পণ্যে ৪ জন, স্পেশালাইজড/হোমটেক্সটাইল পণ্য ৪ জন, তৈরী পোশাক (নিটওয়্যার) ৩৪ জন, চামড়াজাত দ্রব্য ৬ জন, সিরামিক পণ্য ১ জন, হিমায়িত খাদ্য ৪ জন, প্লাস্টিকজাত পণ্য ৪ জন, তৈরী পোশাক (ওভেন) ১৮ জন, টেক্সটাইল (ফেব্রিক্স) ৭ জন, কৃষিজাত দ্রব্য ৫ জন, কম্পিউটার সফ্টওয়্যার ২ জন, এগ্রোপ্রসেসিং ৫ জন, আসবাবপত্র ১ জন, হালকা প্রকৌশলী পণ্য ৪ জন, ফার্মাসিউটিক্যাল পণ্য ৩ জন, বিবিধ পণ্য ২৭ জন, হস্তশিল্পজাত পণ্য ৪ জন ও ইপিজেডভুক্ত সি ক্যাটাগরিতে ৫ জন। এছাড়া ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ (ট্রেড ক্যাটাগরি) তে ৪৪ জন সিআইপি কার্ড দেওয়া হচ্ছে।

সিআইপি (রফতানি)-২০২২ নির্বাচনের ক্ষেত্রে সিআইপি (রফতানি) নীতিমালা-২০১৩ অনুসরণ করা হয়। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর মহাপরিচালকের নেতৃত্বে প্রাথমিক বাছাই কমিটি এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (রফতানি) এর নেতৃত্বে চূড়ান্ত বাছাই/নির্বাচন কমিটির মাধ্যমে প্রতিটি আবেদনপত্র মূল্যায়ন করা হয়।

আবেদনপত্র মূল্যায়নের ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের রফতানি আয় এবং নতুন বাজারে প্রবেশ ইত্যাদি বিষয় বিবেচনা করা হয়। এছাড়া রফতানিকারকের বাণিজ্য বিরোধের সংশ্লিষ্টতা, আয়কর, ভ্যাট, শুল্ক এবং ঋণ গ্রহণ/পরিশোধ ইত্যাদি সম্পর্কিত বিষয়াদিও যাচাই করা হয়। খেলাপি ঘোষিত আবেদনকারীদের আবেদন চূড়ান্ত মূল্যায়নে বিবেচনা করা হয় না।

সিআইপি (রফতানি) হিসেবে নির্বাচিত ব্যাবসায়ীবৃন্দ বাংলাদেশ সচিবালয়ে প্রবেশের জন্য প্রবেশ পাশ ও গাড়ির স্টিকার প্রাপ্তি, জাতীয় অনুষ্ঠান ও মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের নাগরিক সম্বর্ধনায় আমন্ত্রণ প্রাপ্তি, ব্যবসা সংক্রান্ত ভ্রমণে বিমান, রেলপথ, সড়ক ও জলপথে সরকারি যানবাহনে আসন সংরক্ষণে অগ্রাধিকার, ব্যবসায়িক কাজে বিদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে Letter of Introduction প্রাপ্তি, নির্বাচিত সিআইপি তার স্ত্রী, পুত্র, কন্যা ও নিজের চিকিৎসার জন্য সরকারি হাসপাতালে কেবিন প্রাপ্তির অগ্রাধিকার এবং বিমান বন্দরে ভিআইপি লাউঞ্জ-২ ব্যবহার সুবিধা পেয়ে থাকেন।

সরকারিভাবে প্রদত্ত সিআইপি কার্ডধারী ব্যক্তি বিদেশী ক্রেতার কাছে আস্থা ও সুনামের সাথে তার ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক গ্রহণযোগ্যতা তুলে ধরতে পারেন যা তার ব্যবসায়িক সম্পর্ককে সুদৃঢ়করণের পাশাপাশি দেশের সার্বিক রফতানি প্রসারে ইতিবাচক ভূমিকা রাখে।

;

আইএমএফের ঋণের তৃতীয় কিস্তি পাচ্ছে বাংলাদেশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আইএমএফের ঋণের তৃতীয় কিস্তি পাচ্ছে বাংলাদেশ

আইএমএফের ঋণের তৃতীয় কিস্তি পাচ্ছে বাংলাদেশ

  • Font increase
  • Font Decrease

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের তৃতীয় কিস্তি হিসেবে ৬৮ কোটি ডলার পেতে যাচ্ছে বাংলাদেশ।

বুধবার (৮ মে) সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে এমন তথ্য জানিয়েছেন ঢাকায় সফররত দাতা সংস্থাটির প্রতিনিধি দলের প্রধান ক্রিস পাপাগেওর্জিউ।

তিনি বলেন, আইএমএফের তৃতীয় কিস্তির ঋণ পেতে বাংলাদেশের কর্মকর্তাদের সঙ্গে একটি চুক্তিতে পৌঁছেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধি দল। এখন আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দাতা সংস্থাটির নির্বাহী বোর্ডের অনুমতির অপেক্ষায় রয়েছে। এরপর দ্বিতীয় পর্যালোচনা শেষে ৯৩২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের কিস্তির ছাড় দেয়া হবে।

ঋণ পাওয়ার বিষয়ে এই কর্মকর্তা বলেন, আইএমএফ-সমর্থিত কর্মসূচির আওতায় গুরুত্বপূর্ণ কাঠামোগত সংস্কার করেছে বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষ। বিশেষ করে পেট্রোলিয়াম পণ্যের জন্য ফর্মূলাভিত্তিক জ্বালানি মূল্য সমন্বয় নীতি তারা বাস্তবায়ন করেছেন।

মূল্যস্ফীতিসহ নানা সমস্যা থাকা সত্ত্বেও বিনিময় হার পুনর্বিন্যাসে বাংলাদেশ ব্যাংক যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে, সেগুলোকে স্বাগত জানিয়েছে আইএমএফ।

এর আগে বেশ কিছু লক্ষ্য পূরণের শর্ত দিয়ে গত বছরের জানুয়ারিতে বাংলাদেশের জন্য ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণ প্রস্তাব অনুমোদন করে আইএমএফ। ২০২৬ সাল পর্যন্ত সাত কিস্তিতে ছাড় করা হবে এই ঋণ।

গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে প্রথম কিস্তিতে আইএমএফ ৪৪ কোটি ৭৮ লাখ ডলার ছাড় করে। ডিসেম্বরে দ্বিতীয় কিস্তিতে ছাড় করা হয় ৬৮ কোটি ১০ লাখ ডলার।

;