যাত্রা পথেও ঈদ কেনাকাটা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
যাত্রা পথেও ঈদ কেনাকাটা/ছবি: বার্তা২৪.কম

যাত্রা পথেও ঈদ কেনাকাটা/ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

স্বজনদের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে রাজধানী ছেড়ে দূর-দূরান্তে  যাচ্ছেন বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ। কেউ কেউ যাত্রা পথেই সেরে ফেলছেন টুকিটাকি প্রয়োজনীয় কেনাকাটা।

সোমবার (০৩জুন) রাজধানীর গাবতলী বাস টার্মিনালে ঈদ যাত্রার আগে টুকিটাকি প্রয়োজনীয় কেনাকাটা করতে দেখা যায় ঘরমুখো মানুষদের।

বাস টার্মিনালে যাত্রীদের কেউ জুতার হকারদের কাছে যাচ্ছেন, কেউ ঘড়ি, চশমা, কেউ বা কাপড়ের দোকানে। মোবাইল চার্জার, হেড ফোন , কিংবা ব্যাক কভার নিয়ে বসে থাকা হকারদেরও কদর অনেক।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jun/03/1559556002392.jpg

তবে খেলনার দোকানে ক্রেতাদের আনাগোনাও ছিল চোখে পড়ার মতো। বাড়ি ফেরার পথে সামান্য অবসরে বাচ্চাদের জন্য খেলনা দেখছেন অনেকেই। পছন্দ হলে দাম হাঁকিয়ে কিনছেন তারা।

বাড়িতে চার বছরের বাচ্চার জন্য খেলনা হেলিকাপ্টার কিনেছেন সাইফুল ইসলাম।  তিনি বার্তা২৪.কমকে বলেন, প্রায় চার মাস পর বাড়িতে যাবো, বাচ্চা আছে পথ চেয়ে। ঈদে তার জন্য নতুন জামা কিনেছি। কিন্তু এ খেলনাটা হাতে পেলে তার  খুশির সীমা বেড়ে যাবে। আসলে বাচ্চাটা হাসতে দেখলে বা খুশি হয়েছে দেখলে তৃপ্তি পাই।

গাবতলী টার্মিনালে ওয়ালেট কিনেছেন নাঈম খান। তিনি বলেন, বাসার জন্য ঈদের কেনাকাটা সব করেছি। কিন্তু আমার নিজের একটা মানিব্যাগ দরকার ছিল। কেনার সময় পাই নি। এখানে  এসে টিকিট নিয়ে প্রায় ঘণ্টাখানেক সময় আছে হাতে। তাই সেরে ফেললাম মানিব্যাগের প্রয়োজনটা।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jun/03/1559556071083.jpg

বাদশা নামের এক হকারের কাছে জুতা দেখছিলেন তরিকুল নামের এক যাত্রী। তিনি বার্তা২৪ কে জানান, অনেকটা সময় আছে হাতে।  দেখছি কিছু পছন্দ হয় কিনা। পছন্দ হলে কিনব।

জুতার হকার বাদশা বলেন, চার পাঁচ বছর ধরে এখানে ব্যবসা করি। ঈদ কেন্দ্রিক আমাদের বেচাকেনা কিছুটা বাড়ে। তবে খুব বেশি হয় তা না। যা হয়, চলে যায়।

ঈদে বাড়ি যাবে কিনা জানতে চাইলে বাদশা বলেন, আমরা ব্যবসা করি। আমাদের ক্রেতা দূর দূরন্তের যাত্রীরা। ঈদের আগে বাড়ি  গেলে বিক্রি বন্ধ রেখে যেতে হবে। ঈদের পরে এজন্য বাড়িতে যাই।

   

ওয়ালটনের বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব পণ্য উন্মোচন



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আসছে ঈদুল আজহা বা কোরবানি ঈদ। এ উপলক্ষে ক্রেতাদের জন্য বিশেষ চমক হিসেবে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও ফিচারের ব্যাপক বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী নতুন মডেলের পণ্য উন্মোচন করেছে দেশের ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটন।

নতুন মডেলের পণ্যের মধ্যে রয়েছে ইনভার্টার প্রযুক্তির মাল্টি-কালার ডিজাইনের সাইড বাই সাইড রেফ্রিজারেটর, ইউরোপিয়ান ডিজাইনের কম্বি মডেলের রেফ্রিজারেটর, ভার্টিকাল ফ্রিজার, চকোলেট কুলারসহ মোট ৭টি মডেলের ফ্রিজ।

এছাড়াও আছে সোলার হাইব্রিড প্রযুক্তির স্প্লিট টাইপ এসি, ৪ ও ৫ টনের সিলিং এবং ক্যাসেট টাইপ লাইট কমার্শিয়াল এসি, ৬৫ ইঞ্চির ওএলইডি টিভি, ওয়াশিং মেশিন ও বিএলডিসি প্রযুক্তির ফ্যান।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) সকালে রাজধানীর বসুন্ধরায় ওয়ালটন করপোরেট অফিসের কনফারেন্স হলে আয়োজিত এক জমকালো অনুষ্ঠানে নতুন মডেলের প্রোডাক্টস উন্মোচন করেন ওয়ালটন প্লাজার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ রায়হান। অনুষ্ঠানে সারা দেশে একযোগে চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২০ এর ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ অফারের বর্ণাঢ্য র‌্যালি উদ্বোধন করা হয়।

নতুন মডেলের পণ্য উন্মোচন অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন হাই-টেকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মেজর জেনারেল (অব.) ইবনে ফজল শায়েখুজ্জামান, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. ইউসুফ আলী, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর দিদারুল আলম খান (চিফ মার্কেটিং অফিসার), মফিজুর রহমান, ফিরোজ আলম, মো. তানভীর রহমান, তাহসিনুল হক, সোহেল রানা, মোস্তফা কামাল, মোহাম্মদ শাহজাদা সেলিম প্রমুখ।

এছাড়া ভার্চুয়াল মাধ্যমে সারা দেশ থেকে ওয়ালটন প্লাজা ম্যানেজার ও পরিবেশকগণ অনুষ্ঠানে যোগ দেন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চলনা করেন জনপ্রিয় চিত্রনায়ক ও ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আমিন খান।

;

১৯ মে জাতীয় এসএমই মেলা উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আগামী রোববার (১৯ মে) শুরু হচ্ছে সাত দিনব্যাপী এসএমই মেলা। ক্ষুদ্র মাঝারী শিল্প ফাউন্ডেশনের আয়োজনে ১১তম জাতীয় এসএমই মেলা উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শিল্প মন্ত্রণালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় এসএমই ফাউন্ডেশনের আয়োজনে আগামী ১৯ মে শুরু হয়ে মেলা ২৫ মে পর্যন্ত চলবে। ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মো. মাসুদুর রহমান জানান, শতভাগ দেশি পণ্য নিয়ে এ মেলা অনুষ্ঠিত হবে। সাড়ে ৩শ’র বেশী প্রতিষ্ঠান ও উদ্যোক্ত এ মেলায় অংশগ্রহণ করবে। যার মধ্যে অর্ধেকেরও বেশী নারী উদ্যোক্তা।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে দেশের সাতজন ক্ষুদ্র, মাঝারি ও স্টার্ট-আপ উদ্যোক্তার হাতে ক্রেস্ট ও সনদ তুলে দেবেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রতিবছরের ন্যায় এবারের মেলায় তৈরি পোশাক, পাটজাত পণ্যে, হস্ত ও কারুশিল্প, চামড়াজাত পণ্য, কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ পণ্য, লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্প, খাদ্যপণ্য, তথ্যপ্রযুক্তিভিত্তিক সেবা খাত, দেশের বিভিন্ন প্রান্তের এসএমই ক্লাস্টারের উদ্যোক্তা, হারবাল/ভেষজ শিল্প, জুয়েলারি শিল্প, প্লাস্টিক পণ্য, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স খাত, ফার্নিচার খাত এবং বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের স্টল থাকবে।

এ ছাড়াও ব্যাংক, সরকারি-বেসরকারি সংস্থা, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস ক্লাব ও উদ্যোক্তাদের সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান এবারের মেলায় অংশ নেবে।

প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত মেলা প্রাঙ্গণ দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। মেলায় প্রবেশে কোন টিকিট লাগবে না।

;

সামুদ্রিক দূষণ বন্ধে প্রযুক্তির ব্যবহার অপরিহার্য



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সুনীল অর্থনীতির বিকাশের পথে অন্যতম বাধা সামুদ্রিক দূষণ। বিস্তীর্ণ সমুদ্রে চলাচলকারী দেশি-বিদেশি জাহাজের দূষণ বন্ধ করতে আধুনিক প্রযুক্তি প্রয়োগ করা অপরিহার্য বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের মহাপরিচালক মোহাম্মাদ মুনীর চৌধুরী।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে বাংলাদেশে সুনীল অর্থনীতির বিকাশ ও সম্ভাবনা নিয়ে আয়োজিত এক সেমিনারে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি আরও বলেন, স্যাটেলাইট, রাডারসহ প্রযুক্তিভিত্তিক নজরদারির মাধ্যমে দূষণ বন্ধ করতে না পারলে দেশের সুনীল অর্থনীতির বিকাশের স্বপ্ন বাধাগ্রস্থ হবে। শুধু বঙ্গোপসাগরের তলদেশে নয়, সমুদ্রতটের বালুরাশিতে প্রচুর পরিমাণে তেজস্ক্রিয় পদার্থ রয়েছে। যেমন ‘মনোজাইট’ নামক মূল্যবান খনিজ রয়েছে যা’ পারমাণবিক চুল্লিতে ব্যবহারের উপযোগী।

তিনি আরও বলেন, সামুদ্রিক জলসীমায় চলাচলকারী নৌযানগুলো যেন তেল দূষণ না ঘটায়, তার জন্য মোবাইল কোর্ট, বন্দর কর্তৃপক্ষ, কোস্ট গার্ড ও নৌ-বাহিনীকে কঠোর অভিযান চালাতে হবে এবং এর সমান্তরালে দূষণের বিপর্যয় ও ক্ষয়-ক্ষতি সম্পর্কে সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে হবে। পরিবেশ দূষণ শুধু জীববৈচিত্র্য ধ্বংস করছে না, মানুষের মধ্যে প্রাণঘাতী ক্যান্সারও ছড়িয়ে পড়ছে। সারা দুনিয়া জুড়ে প্লাস্টিক-পলিথিন উৎপাদনে জড়িত কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের দূষণ সামুদ্রিক সম্পদকে ধ্বংস করছে।

তিনি বলেন, বহু দেশে কর্পোরেট শক্তির পরিবেশ বিধ্বংসী কার্যকলাপে সুনীল অর্থনীতি বাস্তবায়ন অনিশ্চিত হয়ে যাচ্ছে। বর্তমানে সামুদ্রিক মাছে ভারী ধাতব পদার্থও পাওয়া যাচ্ছে, ফলে সামুদ্রিক মাছ খাওয়া ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ছে। সমস্ত শহর-নগরের বর্জ্য পদার্থের চূড়ান্ত গন্তব্য নদ-নদী হয়ে সাগর-মহাসাগর। কাজেই বর্জ্যের বিজ্ঞানসম্মত নিষ্পত্তির লক্ষ্যে রিসাইক্লিং নীতিকে কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে।

সেমিনারে অংশ নেন বাংলাদেশ নৌ-বাহিনী, বিভিন্ন কৃষি ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বিএসটিআই, পরিবেশ অধিদফতর, বাংলাদেশ বেতারের কর্মকর্তাবৃন্দ এবং নৌবাহিনী কলেজসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।

অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের পরিচালক মো. ওয়াহিদুল ইসলাম, জাতীয় পরিকল্পনা ও উন্নয়ন একাডেমির পরিচালক ড. মো. নুরুজ্জামান এবং ‘বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অফ মেরিটাইম রিসার্স এন্ড ডেভেলপমেন্ট’ এর লে. কমান্ডার মোঃ সাইফুল ইসলাম।

;

ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে অ্যাস্ট্রা এয়ারওয়েজের চুক্তি স্বাক্ষর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে অ্যাস্ট্রা এয়ারওয়েজের চুক্তি স্বাক্ষর

ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে অ্যাস্ট্রা এয়ারওয়েজের চুক্তি স্বাক্ষর

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি ও অ্যাস্ট্রা এয়ারওয়েজ লিমিটেডের (এয়ার অ্যাস্ট্রা) মধ্যে একটি কর্পোরেট চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।

বুধবার (১৫ মে) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

এ চুক্তির আওতায় ইসলামী ব্যাংকের ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডহোল্ডার এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ বিমানের টিকিট ক্রয়ে বিশেষ ডিসকাউন্ট সুবিধা পাবেন।

ইসলামী ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এবং অ্যাস্ট্রা এয়ারওয়েজ লিমিটেডের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার ইমরান আসিফের উপস্থিতিতে ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মোঃ মাকসুদুর রহমান ও অ্যাস্ট্রা এয়ারওয়েজ লিমিটেডের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার সোহাইল মজিদ এ সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারকে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে স্বাক্ষর করেন।

এ সময় অন্যান্যের মধ্যে ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী, ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মিফতাহ উদ্দীন, ভাইস প্রেসিডেন্ট মোঃ ওমর হায়াত চৌধুরী ও সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট এ. এম. শহীদুল এমরান এবং অ্যাস্ট্রা এয়ারওয়েজ লিমিটেডের হেড অফ সেলস মোজাম্মেল হক ভুঁইয়া ও ডেপুটি ম্যানেজার (পাবলিক রিলেশন্স) সাকিব হাসান শুভসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী ও কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

;