এইস অ্যালায়েন্সের সাথে ব্র্যাক ব্যাংকের আইআরএস বিষয়ক চুক্তি



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

এইস অ্যালায়েন্স পাওয়ার লিমিটেডের (এএপিএল) সাথে ইন্টারেস্ট রেট সোয়াপ (আইআরএস) বিষয়ক চুক্তি স্বাক্ষর করেছে ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড। চুক্তির আওতায়, এএপিএল -এর লিবর (LIBOR) এক্সপোজারে ৬৮.৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণের বিপরীতে ১০.৩ বছরের জন্য হেজিং সুবিধা প্রদান করে ব্র্যাক ব্যাংক।

এটি দেশে কোনো বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকের এ ধরনের শিল্পে সর্বোচ্চ টেনরে সুদের হার ডিরাইভেটিভের একমাত্র দৃষ্টান্ত। সামিট কর্পোরেশন লিমিটেড (এসসিএল) ও সামিট পাওয়ার লিমিটেডের (এসপিএল) মালিকানাধীন এইস অ্যালায়েন্স পাওয়ার লিমিটেড একটি ১৪৯ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন ইন্ডিপেন্ডেন্ট পাওয়ার প্ল্যান্ট গাজীপুরের কড্ডায় পরিচালনা করছে।

যখন পৃথিবীতে বিভিন্ন মার্কেটে সুদের হারে ক্রমাগত পরিবর্তন দৃশ্যমান, ঠিক সেই সময়ে এএপিএল ফ্লোটিং লোন রেট থেকে উদ্ভূত ক্ষতি বা লোকসান মোকবিলায় হেজ সুবিধা গ্রহণ করার গুরুত্ব অনুধাবন করে। ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড লিবর -এর হেজিং সুবিধার মাধ্যমে সবচেয়ে কার্যকরী সমাধান - ইন্টারেস্ট রেট সোয়াপ - প্রদান করছে, যার ফলে ফিক্স রেট প্রদান করা যাবে।

গত ২৭ মার্চ ব্র্যাক ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সেলিম আর. এফ. হোসেন, সামিট গ্রুপের পরিচালক আজিজা আজিজ খানের হাতে একটি স্মারক ক্রেস্ট তুলে দেন। তিনি দেশের বিভিন্ন খাতে, বিশেষ করে বিদ্যুৎ উৎপাদন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে অবদানের জন্য সামিট গ্রুপকে ধন্যবাদ জানান।

ব্র্যাক ব্যাংকের ট্রেজারি ও ফিন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনের প্রধান শাহীন ইকবাল, কর্পোরেট ব্যাংকিং বিভাগের প্রধান তারেক রিফাত উল্লাহ খান, অপারেশন্স বিভাগের প্রধান মুনিরুজ্জামান মোল্লা এবং সামিট কর্পোরেশন লিমিটেডের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফয়সাল করিম খান, নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ এ কে রাহাত জামান সোহেল, এইস অ্যালায়েন্স পাওয়ার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার মো. মোজাম্মেল হোসেনসহ দুই প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

   

এডিপি সভায় সর্বোচ্চ বরাদ্দ পেল যে ১০ খাত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
এডিপি সভায় সর্বোচ্চ বরাদ্দ পেল যে ১০ খাত

এডিপি সভায় সর্বোচ্চ বরাদ্দ পেল যে ১০ খাত

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী অর্থবছরের (২০২৪-২৫) জন্য দুই লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) অনুমোদন করেছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (এনইসি)। যা গত অর্থবছরের তুলনায় মাত্র দুই হাজার কোটি টাকা বেশি। এর মধ্যে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে দশটি খাতকে। এই দশ খাতেই মোট বরাদ্দের প্রায় ৯০ দশমিক ২৫ শতাংশ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে এনইসির সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন এনইসি চেয়ারপারসন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এনইসি সভায় সর্বোচ্চ বরাদ্দ পেয়েছে ১০টি খাত। সেগুলো হচ্ছে-

১) পরিবহন ও যোগাযোগ খাত: বরাদ্দ পেয়েছে প্রায় ৭০ হাজার ৬৮৭ কোটি ৭৫ লাখ টাকা (মোট বরাদ্দের ২৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ)।

২) বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত: বরাদ্দ পেয়েছে প্রায় ৪০ হাজার ৭৫১ কোটি ৮৬ লাখ টাকা (মোট বরাদ্দের ১৫ দশমিক ৩৮ শতাংশ)।

৩) শিক্ষা খাত: প্রায় ৩১ হাজার ৫২৮ কোটি ৬০ লাখ টাকা (মোট বরাদ্দের ১১ দশমিক ৩৬ শতাংশ)।

৪) গৃহায়ণ ও কমিউনিটি সুবিধাবলী খাত: প্রায় ২৪ হাজার ৮৬৮ কোটি ৩ লাখ টাকা (মোট বরাদ্দের ৯ দশমিক ৩৮ শতাংশ)।

৫) স্বাস্থ্য খাত: প্রায় ২০ হাজার ৬৮২ কোটি ৮৮ লাখ টাকা (মোট বরাদ্দের ৭ দশিক ৮০ শতাংশ)।

৬) স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন খাত: প্রায় ১৭ হাজার ৯৮৬ কোটি ২১ লাখ টাকা (মোট বরাদ্দের ৬ দশমিক ৭৯ শতাংশ)।

৭) কৃষি খাত: প্রায় ১৩ হাজার ২১৯ কোটি ৫৯ লাখ টাকা (মোট বরাদ্দের ৪ দশমিক ৯৯ শতাংশ)।

৮) পরিবেশ, জলবায়ু পরিবর্তন ও পানি সম্পদ খাত: প্রায় ১১ হাজার ৮৯ কোটি ৪৩ লাখ টাকা (মোট বরাদ্দের ৪ দশমিক ১৮ শতাংশ)।

৯) শিল্প ও অর্থনৈতিক সেবা খাত: প্রায় ৬ হাজার ৪৯২ কোটি ১৮ লাখ টাকা (মোট বরাদ্দের ২ দশমিক ৪৫ শতাংশ)।

১০) বিজ্ঞান ও তথ্য প্রযুক্তি খাত: প্রায় ৪ হাজার ৭৮৬ কোটি ৯২ লাখ টাকা (মোট বরাদ্দের ১ দশমিক ২৫ শতাংশ)।

সবমিলিয়ে এই ১০টি খাতে মোট ২ লাখ ৪২ হাজার ৯৩ কোটি ৪৬ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এটি মোট বরাদ্দের প্রায় ৯০ দশমিক ২৫ শতাংশ।

;

আমে আমে সয়লাব সাতক্ষীরার বড় বাজার!



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সাতক্ষীরা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

গোবিন্দভোগ, গোপালভোগ, গোলাপখাস, সরিষাখাসের ছড়াছড়ি! সকাল হতেই গাড়িভর্তি আমের ভ্যান, ইঞ্জিন ভ্যানের লম্বা লাইন। সাতক্ষীরার সকালের বাজারে আম আসায় এক চিমটি জায়গাও নেই সেখানে। আমে আমে সয়লাব! যেদিকে তাকানো যাবে, সেদিকেই আম আর আম! ভৌগোলিক অবস্থার কারণে আগেভাগে বাজারে আসে সাতক্ষীরার আম।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) সাতক্ষীরা বড় বাজার ঘুরে দেখা যায়, সাতক্ষীরা ডেনাইট কলেজ মোড় থেকে শুরু করে বড় বাজার পর্যন্ত বড় লম্বা লাইন। আমের গাড়ি ঢুকছে আর বের হচ্ছে। তবে যেন লাইন আর শেষ হচ্ছে না!

এদিকে, একে একে চলছে, আমের বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতার মধ্যে দর কষাকষি। গোবিন্দভোগ ২ হাজার ৭শ থেকে ২ হাজার ৮শ টাকা মণ, গোপালভোগ ২ হাজার ৫শ থেকে ২ হাজার ৬শ টাকা মণ দরে বিক্রি হচ্ছে।

তবে অনেকেই বলছেন, আমের সাইজ এবং রঙ অনুযায়ী দামদর করা হচ্ছে। যে আমের সাইজ অনেক ভালো, তার দর বেশি হচ্ছে।

আমে আমে সয়লাব সাতক্ষীরার বড় বাজার, ছবি- বার্তা২৪.কম

এদিকে, আমের মৌসুমে সাতক্ষীরার সুমিষ্ট আম ঢাকাসহ ঢাকার বাইরে কুরিয়ারে করে সবার ঘরে পৌঁছে দিতে আম নিয়ে কাজ করছেন অনেক যুব উদ্যোক্তা।

তাদের মধ্যে একজন অপূর্ব রায়। তিনি বলেন, প্রতিবছর আমরা এই সময় আম নিয়ে কাজ করি। আমরা সোশ্যাল মিডিয়াতে আমের দামদর নিয়ে পোস্ট করি এবং মার্কেটিং করি। তারপর ক্রেতা আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করলে আমরা আম তাদের ঘরে পৌঁছে দিই। আমরা শুধু মাধ্যম হয়ে কাজ করি, যার ফলে আমাদের কিছু লাভ থাকে। এই সময়টা সাতক্ষীরাসহ বাইরের অনেক উদ্যোক্তা এখানে অবস্থান করে অনলাইনে আমের ব্যবসা করেন।

আম কিনতে আসা শহিদুল ইসলাম বলেন, সাতক্ষীরার আম মানে ব্র্যান্ড! দেশের অন্য জায়গার আমের থেকে সাতক্ষীরার আম সুমিষ্ট এবং স্বাদে ভরপুর। আম খেলে যাচাই করা যায়, এটা সাতক্ষীরার আম! সাতক্ষীরার আম দেশ ছাড়িয়ে প্রতিবছর বিদেশে রফতানি হচ্ছে। তাছাড়া এই আমের কদরও অনেক বেশি রাজধানী ঢাকাতে।

বাগান চাষি সাব্বির মোড়ল বলেন, আজকের আমের দামটা আগের দিনের তুলনায় বেশি। কোনদিন দাম বেশি হবে, কোনদিন কমবে, এটা আগেভাগে বলা যায় না। তবে এবছর আমের দাম অনেকটা বেশি আগের বছরের তুলনায়; যার ফলে এবছর আম বাগান থেকে পুষিয়ে নিতে পারবো।

সাতক্ষীরার বড় বাজারে এখন গোবিন্দভোগ, গোপালভোগ, গোলাপখাস, সরিষাখাস আমের ছড়াছড়ি, ছবি- বার্তা২৪.কম

সাতক্ষীরা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে জানা যায়, সাতক্ষীরা জেলায় এবার আম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে, ৫০ হাজার মেট্রিক টন। এর মধ্যে সদর উপজেলায় এক হাজার ২শ ৩৫ হেক্টর, কলারোয়ায় ৬শ ৫৮ হেক্টর, তালায় ৭শ ১৫ হেক্টর, দেবহাটায় ৩শ ৮০ হেক্টর, কালিগঞ্জে ৮শ ২৫ হেক্টর, আশাশুনিতে ১শ ৪৫ হেক্টর ও শ্যামনগরের ১শ ৬০ হেক্টর জমিতে আম চাষ হয়েছে।

জেলায় সরকারি তালিকাভুক্ত ৫ হাজার ২শ ৯৯টি আমবাগান ও ১৩ হাজার ১শ চাষি রয়েছেন। সবমিলে ৪ হাজার ১শ ১৮ হেক্টর জমিতে আম আবাদ হয়েছে।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সাতক্ষীরার উপপরিচালক কৃষিবিদ সাইফুল ইসলাম বলেন, স্থানীয় কয়েকটি জাতের আম দিয়ে মে মাসের ৯ তারিখ থেকে সাতক্ষীরায় আম সংগ্রহ শুরু হয়েছে। পর্যায়ক্রমে ২২ মে হিমসাগর, ২৯ মে ল্যাংড়া ও ১০ জুন আম্রপালী আম সংগ্রহ করা হবে। মনে রাখতে হবে, গাছের সব আম একসঙ্গে পাকে না। সুতরাং আমের রং আসার আগে না-পাড়ার জন্য অনুরোধ জানান তিনি।

;

২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার এডিপি অনুমোদন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার এডিপি অনুমোদন

২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার এডিপি অনুমোদন

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী অর্থবছরের (২০২৪-২৫) জন্য দুই লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট অনুমোদন করেছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (এনইসি)। যা গত অর্থবছরের তুলনায় মাত্র দুই হাজার কোটি টাকা বেশি।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে অনুষ্ঠিত এনইসির সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়।

আগামী অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচীর (এডিপি) চূড়ান্ত অনুমোদন দিতে আয়োজন করা জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের সভায় সভাপতিত্ব করেন এনইসি চেয়ারপারসন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

সভা শেষে সংবাদ ব্রিফিংয়ে প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসনগুলো তুলে ধরেন পরিকল্পনা বিভাগের সিনিয়র সচিব সত্যজিত কর্মকার।

তিনি জানান, এনইসি সভায় আগামী অর্থবছরের জন্য ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার এডিপি অনুমোদন দেয়া হয়। এর মধ্যে সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে ১ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা ও বিদেশি সহায়তা হিসেবে ১ লাখ কোটি টাকা সংগ্রহ করা হবে।

এর বাইরেও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলোর নিজস্ব অর্থায়ন আছে ১৩ হাজার ২৮৬ কোটি ১৯ লাখ টাকা। সব মিলিয়ে নতুন এডিপির আকার দাঁড়াবে দুই লাখ ৭৮ হাজার ২৮৬ কোটি ১৯ লাখ টাকা। 

;

বিদেশি ঋণের প্রকল্পগুলোর কাজ দ্রুত শেষ করার নির্দেশনা প্রধানমন্ত্রীর



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বিদেশি ঋণের প্রকল্পগুলোর কাজ দ্রুত শেষ করার নির্দেশনা প্রধানমন্ত্রীর

বিদেশি ঋণের প্রকল্পগুলোর কাজ দ্রুত শেষ করার নির্দেশনা প্রধানমন্ত্রীর

  • Font increase
  • Font Decrease

বিদেশি ঋণে নেয়া প্রকল্পগুলো বাড়তি শ্রম দিয়ে দ্রুত শেষ করার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এ ধরনের প্রকল্পের কাজের গতি ত্বরান্বিত করতে প্রতি তিন মাস অন্তর অগ্রগতির প্রতিবেদন পাঠানোরও নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি।

আগামী অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচীর (এডিপি) চূড়ান্ত অনুমোদন দিতে আয়োজন করা জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের সভায় আজ এ নির্দেশনা দেন প্রধানমন্ত্রী।

সভা শেষে সংবাদ ব্রিফিংয়ে প্রধানমন্ত্রীর অনুশাসনগুলো তুলে ধরেন পরিকল্পনা বিভাগের সিনিয়র সচিব সত্যজিত কর্মকার।

তিনি জানান, এনইসি সভায় আগামী অর্থবছরের জন্য ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার এডিপি অনুমোদন দেয়া হয়। এর মধ্যে সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে ১ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা ও বিদেশি সহায়তা হিসেবে ১ লাখ কোটি টাকা সংগ্রহ করা হবে।

ব্রিফিংয়ে সচিব বলেন, এলডিসি উত্তরণের পর নমনীয় শর্তে বিদেশি ঋণের সুবিধা কমে যাবে।

এর আগে বিদেশি সহায়তার সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করে অর্থনীতিকে এগিয়ে নেয়া সম্ভব।

তিনি এ সময় আরও বলেন, সক্ষমতার ঘাটতির কারণে এডিপতে বরাদ্দ বিদেশি ঋণের মাত্র ৭০ শতাংশ ব্যবহার করা হচ্ছে। এই হার বাড়াতে তাগিদ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

সচিব আরও বলেন, প্রকল্পের আওতায় কর্মকর্তাদের নেয়া প্রশিক্ষণের সর্বোচ্চ ব্যবহারের নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেছেন, কোন কর্মকর্তা বিদেশে বিশেষায়িত প্রশিক্ষণ নিয়ে দেশে আসার পর তাকে সংশ্লিষ্ট খাতেই নিযুক্ত করতে হবে।

থানা ভিত্তিক ছোট উন্নয়ন প্রকল্প না নিয়ে মহাপরিকল্পনার আওতায় জেলাভিত্তিক বড় প্রকল্প নেয়ার বিষয়ে সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনা মন্ত্রী আবদুস সালাম।

তিনি বলেন, উপজেলাভিত্তিক ছোট প্রকল্প নেয়া হলে মনিটরিং ও মূল্যায়ন কঠিন হয়ে পরে।

প্রকল্প নেয়ার আগে মানসম্মত ফিজিবিলিটি স্টাডি নিশ্চিত করতে সভায় তাগিদ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

সভায় ফিজিবিলিটি স্টাডি পরিচালনা করে এমন প্রতিষ্ঠানকে নিবন্ধিত করার সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে সংবাদ ব্রিফিংয়ে জানানো হয়েছে।

;