এবার চাকসু নির্বাচনের দাবি ছাত্র ইউনিয়নের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, চট্টগ্রাম, বার্তা২৪.কম
ছাত্র ইউনিয়নের মানববন্ধন / ছবি: বার্তা২৪

ছাত্র ইউনিয়নের মানববন্ধন / ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ছাত্রলীগের দেওয়া আল্টিমেটামের মধ্যে এবার চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) ও হল ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্র ইউনিয়নের নেতাকর্মীরা।

বুধবার (২৩ জানুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জয় বাংলা ভাস্কর্যের সামনে অনুষ্ঠিত মানববন্ধন থেকে এ দাবি জানানো হয়। পরে দাবির সপক্ষে প্রক্টরের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে স্মারকলিপি দেওয়া হয়।

এর আগে ১৪ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বুদ্ধিজীবী চত্বরে এক মানববন্ধন থেকে চাকসু নির্বাচনের আয়োজনের জন্য প্রশাসনকে এক মাসের আল্টিমেটাম দিয়েছিল ছাত্রলীগ। অন্যথায় ছাত্রলীগের নেতৃত্বে সকল ছাত্রসংগঠন কঠোর আন্দোলনে নামতে বাধ্য হবে বলে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।

মানববন্ধনে ছাত্র ইউনিয়নের বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সংসদের সভাপতি ধীষণ প্রদীপ চাকমা অভিযোগ করে জানন, দীর্ঘ ২৯ বছর ধরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র ইউনিয়ন (চাকসু) ও হল ছাত্র সংসদগুলোর নির্বাচন না হওয়ায় শিক্ষার্থীরা গণতান্ত্রিক অধিকার হারাচ্ছে। সাধারণ শিক্ষার্থীরা তাদের শিক্ষা ক্ষেত্রে বিভিন্ন অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।

তিনি আরও জানান, ছাত্রজীবনে নেতৃত্বাধীন ও সুচিন্তিত মতামত প্রদানের অধিকার চর্চার অপরিহার্য অংশ হলো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্র সংসদ। এর পথ রুদ্ধ হলে শিক্ষার্থীরা সচেতনতার চর্চা থেকে দূরে সরে যাবে, দেশের মানুষের সঠিক অধিকার আদায়ের কণ্ঠ স্তব্ধ হয়ে যাবে।

অবিলম্বে চাকসুসহ হল সংসদ নির্বাচনের উদ্যোগের মাধ্যমে বর্তমান সমস্যার সমাধান সম্ভব বলেও মনে করেন তিনি।

এদিকে, উপাচার্যকে দেওয়া স্মরকলিপিতে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, গঠনতন্ত্রের যুগপোযুগী সংশোধন, ভোটার তালিকা হালনাগাদ, নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিতের দাবি জানানো হয়।

   

চবিতে হয়ে গেলো ক্যারিয়ার ফেস্ট ২০২৪



চবি করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪. কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) এক্সিলেন্স বাংলাদেশ ও মার্কেটিং সোসাইটি ফর লিডারশিপ প্রোলিফারেশনের (এমএসএলএফ) যৌথ উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছে চট্টগ্রামের সবচেয়ে বড় ক্যারিয়ার উৎসব' কীরণ মাস্টারকার্ড প্রেজেন্ট চট্টগ্রাম ক্যারিয়ার ফেস্ট ২০২৪'।

শনিবার (২৫ মে) সকাল সাড়ে নয়টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ মিলনায়তনে এই ক্যারিয়ার ফেস্ট অনুষ্ঠিত হয়। এতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়'সহ চট্টগ্রামের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শতাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।

দুটি পর্বে অনুষ্ঠিত হয় এই ফেস্ট। উদ্বোধনী পর্বে এক্সিলেন্স বাংলাদেশ এর এক্সিকিউটিভ বোর্ড মেম্বার মাহবুব এ রহমান ও মার্কেটিং হেড নাহিদ আহসানের সঞ্চালনায় সভাপতিত্ব করেন মার্কেটিং বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. তুনাজ্জিনা সুলতানা। প্রধান অতিথি হিসেবে আয়োজন উদ্বোধন করেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো: আবু তাহের।

অনুষ্ঠানের ২য় পর্বে মার্কেটিং সোসাইটি ফর লিডারশিপ প্রোলিফারেশনের সাধারণ সম্পাদক রাফি মিনহাজ ও সেশন কো-অর্ডিনেটর ফাতেমাতুন নেসা সুমাইয়ার যৌথ অতিথি আলোচক গিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের সিইও এবং ফাউন্ডারসহ ২২ জন অতিথি। ৫ টি প্যানেল ডিসকাশনের অংশ নেন ২০ জন আলোচক।

সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. তুনাজ্জিনা সুলতানা বলেন, পড়াশোনার মাধ্যমে আমরা আমাদের লক্ষে পৌঁছাতে চাই। কিন্তু একাডেমিক পড়াশোনার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন রকমের সংগঠনের সাথে যুক্ত থাকতে হবে তার লক্ষে পৌঁছানোর জন্য।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড.মো: আবু তাহের বলেন, প্রতিবছর বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্রাজুয়েশন শেষ করা শিক্ষার্থীদের সংখ্যা বেড়েছে কিন্তু চাকরির সুযোগ অনেক কম। শিক্ষার্থীদের যেসব দক্ষতা ও যোগ্যতার অভাব রয়েছে সেগুলো পূরণ করতে হবে। সারা বিশ্বের শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন রকমের ভাষায় দক্ষতা অর্জন করছে। আমাদের শিক্ষার্থীদের তা অর্জন করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের গবেষণায় কাজ করতে হবে। গবেষণায় যারা কাজ করবে বিশ্ববিদ্যালয় তহবিল থেকে তাদের সাহায্য করা হবে । শিক্ষার পাশাপাশি বিভিন্ন স্কিল অর্জন করতে হবে শিক্ষার্থীদের।

আমন্ত্রিত অতিথি আলোচক ছিলেন এসিআই লজিস্টিক লিমিটেড (স্বপ্ন) ম্যানেজিং ডিরেক্টর সাব্বির নাসির, বিল্ড আইকন কনসালটেন্সিস লিমিটেডের ফাউন্ডার এন্ড ম্যানেজিং পার্টনার মাহতাব উদ্দিন আহমেদ, শার্ক ট্যাংক বাংলাদেশের সিইও ফাহিম মাশরুর, ব্রাক ব্যাংকের সিএমও ইন্দ্রনীল চট্টপাধ্যায়, বারকোড রেস্টুরেন্ট গ্রুপ ফাউন্ডার মঞ্জুরুল হক, বিডস একোনমি লিমিটেড ম্যানেজিং ডিরেক্টর জিসান কিংশুক হক, র‍্যাংকন রিয়াল এস্টেট এন্ড সি ফিশিংয়ের সিইও তানভীর শাহরিয়ার রিমন।

আরও ছিলেন প্রথম আলোর চিফ ডিজিটাল বিজনেস অফিসার জাবেদ সুলতান পিয়াস, মেন্টর চিটাগংয়ের ম্যানেজিং পার্টনার মানজুমা মুর্শেদ, মনের বন্ধুর ফাউন্ডার এন্ড সিইও তাওহিদা শিরোপা, আমাল ফাউন্ডেশনের ফাউন্ডার এন্ড ডিরেক্টর ইসরাত করিম ইভ, নিজের বলার মত একটা গল্প ফাউন্ডেশনের ফাউন্ডার ইকবাল বাহার জাহিদ, গ্রামীন ডানোন ফুডস লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর দীপেশ নাগ, দ্যা ডেইলি স্টারের ফিচার এডিটর এ্যান্ড হেড অফ কন্টেন্ট মার্কেটিং এহসানুর রাজা রনি,

ইউনাইটেড নিউজ অফ বাংলাদেশের ডিজিটাল প্রোডাক্ট লিড ও র‍্যান্টেজের ফাউন্ডার রুম্মান কালাম, ইমপ্যাক্ট একাডেমির সিইও নাফিজ সেলিম, কিংকর আহসান, খান ফারহানা, ইমতিয়াজ চৌধুরী, সানজিদ হোসাইন এবং দ্যা ডেইলি স্টারের চিফ বিজনেস অফিসার ও কীরণের চিফ অপারেটিং অফিসার তাজদীন হাসান।

এছাড়াও মিউজিক সেশন পরিচালনা করেন সাদী মোহাম্মাদ শাহ নেওয়াজ এবং অনুষ্ঠানে বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে ছিলেন এক্টর এন্ড ডিরেক্টর শারাফ আহমেদ জীবন।

;

ফাঁস দিয়ে রুয়েট শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সৌভিক মল্লিক (২১) নামে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) এক শিক্ষার্থী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।

শনিবার (২৫ মে) বিকেল ৩টার দিকে সাধুর মোড়ের ভাড়া বাসায় আত্মহত্যার এ ঘটনা ঘটে।

সৌভিক মল্লিক সিএসই বিভাগের প্রথম বর্ষের ছাত্র। তিনি মাগুরা জেলার রামকান্তপুর এলাকার সমীর কুমার মল্লিকের ছেলে।

নগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ুন কবির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

হুমায়ুন কবির জানান, শিক্ষার্থী সৌভিক মল্লিক সাধুর মোড়ে একটি ভাড়া বাসায় থাকতেন। শনিবার বিকেল ৩টার দিকে তিনি গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। সহপাঠীরা তাকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে এলে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

তবে কী কারণে সৌভিক আত্মহত্যা করেছেন, সেটি জানা যায়নি। মৃতের পরিবারের স্বজনদের খবর দেওয়া হয়েছে। আইনি পদক্ষেপের পর মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

;

সহকর্মীদের সম্মাননা প্রদান করলো জবি সাদা দল



জবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নতুনভাবে প্রশাসনিক দায়িত্বপ্রাপ্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত সহকর্মী শিক্ষকদের সম্মাননা প্রদান করেছে বিএনপি পন্থি শিক্ষকদের সংগঠন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় সাদা দল।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক লাউঞ্জে এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়।

জবি সাদা দলের সভাপতি অধ্যাপক ড. মোশাররফ হোসেনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. রইছ উদদীনের সঞ্চালনায় আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে শিক্ষকদের ফুলের তোড়া ও ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।

জবি সাদা দলের সভাপতি অধ্যাপক ড. মোশাররফ হোসেন বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়কে একটি মডেল বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে রূপান্তর করতে সকলকে আন্তরিকভাবে কাজ করতে হবে। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তি ও সম্প্রীতির পরিবেশ বজায় রাখতে সকলকে নিজ অবস্থান থেকে যথাযথ দায়িত্ব পালন করতে হবে।

এসময় জবি সাদা দলের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলামের মায়ের রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া কহরা হয়। 

;

শিক্ষার্থীদের নিয়ে অশালীন মন্তব্যের অভিযোগ শেকৃবির ডিনের বিরুদ্ধে



শেকৃবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
অধ্যাপক ড. অশোক কুমার ঘোষ

অধ্যাপক ড. অশোক কুমার ঘোষ

  • Font increase
  • Font Decrease

নারী শিক্ষার্থীদের পোশাক নিয়ে অশালীন মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এগ্রিবিজনেস ম্যানেজমেন্ট অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. অশোক কুমার ঘোষের বিরুদ্ধে। এ নিয়ে ক্ষোভ বিরাজ করছে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মাঝে।

জানা যায়, অনুষদভিত্তিক বিভিন্ন কার্যক্রম ও ট্যুরের বিষয়ে আলাপচারিতার জন্য ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শ্রেণিকক্ষে যান ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা। এ ঘটনায় অনুষদের ডিন ড. অশোক কুমার ঘোষ গত ১৩ মে ২১-২২ সেশনের শ্রেণিকক্ষে গিয়ে বলেন, তোরা কেন যাস আমি জানি না? মেয়েদের ফিগার দেখতে যাস? পাতলা কাপড়ের নিচে ব্রা এর স্ট্রিপ দেখতে যাস?

পরবর্তীতে ১৫ মে ডিনের এমন মন্তব্যের প্রতিবাদ করতে ও ব্যাখ্যা চাইতে সব শিক্ষার্থী তার কাছে গেলে তিনি ঘটনা অস্বীকার করেন এবং এসব কথার কোন রেকর্ড আছে কিনা জানতে চান। হুকমি দিয়ে বলেন তোরা কিভাবে পাস করিস দেখে নিব।

বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, এ ঘটনায় অনুষদের অধিকাংশ শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বরাবর অভিযোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। কিন্তু উক্ত শিক্ষক ও ফ্যাকাল্টিতে তার অনুগত শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের একাডেমিক সমস্যার তৈরি করতে পারে আতঙ্কে শিক্ষার্থীরা আর প্রশাসনিক ব্যবস্থায় যায়নি৷। তবে এ নিয়ে এখনো সমালোচনা চলছে শিক্ষার্থীদের মাঝে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন শিক্ষার্থী বলেন, ড. অশোক ক্লাসে এসেও মেয়েদের বিষয়ে অশালীন কথা বলেন। বোর্ডে শুধু টপিক লেখেন তারপর এমন কিছু গল্প করেন যা শিক্ষকের কাছে কোন শিক্ষার্থী এমনটা আশা করে না।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত শিক্ষক ড. অশোক কুমার ঘোষ বলেন, মেয়েদের পোশাক নিয়ে যে অভিযোগ, এমন কোনো কথা আমি বলিনি। কেন তারা বানিয়ে বলেছে জানি না। আর ফেল করিয়ে দেওয়ার হুমকি বিষয়ে যে অভিযোগ এসেছে সেক্ষেত্রে আমি ওদের কোনো কোর্স নেই না, কিভাবে আমি ফেল করাবো।

তাছাড়া আমি শিক্ষার্থীদের সমস্যা সমাধানে সবসময় কাজ করেছি। শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে এ ধরণের কথা আমি বলার কথা চিন্তাও করতে পারি না। যারা অভিযোগ আনছে তাদের উদ্দেশ্য কি সে বিষয়ে আমি অবগত নই।

;