স্কুলবাসে বাস করতে বাড়ি বিক্রি



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
স্কুলবাসে বাস করতে বাড়ি বিক্রি, ছবি: সংগৃহীত

স্কুলবাসে বাস করতে বাড়ি বিক্রি, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

একঘেয়েমি থেকে বাঁচতে মানুষ খুঁজে নতুনত্ব। আর এ নতুনত্বের তাড়না থেকেই সব উদ্ভাবনী উপায়গুলো সৃষ্টি হয়। এমনই নতুনত্বের খোঁজে চার সন্তান নিয়ে ২৫০ বর্গফুটের রুপান্তরিত স্টাইলিশ স্কুলবাসে বাস করতে আমেরিকার ইলিনয়ের ৫ হাজার বর্গফুটের বাড়ি বিক্রি করেছেন গ্যাব্রিয়েল ও ডেবি।

চার সন্তান গ্রেসেন (১০), ডার্বি (৭), ডেকন (৬ ) ও জভি (২) কে নিয়ে গ্যাব্রিয়েল ও ডেবি মেয়েস রুপান্তরিত স্কুলবাসে করে রাস্তার জীবন শুরু হয় ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে। ডেবি বলেন, ‘গ্যাব্রিয়েলের একটু সন্দেহ ছিল, কিন্তু আমরা উভয়ই জানতাম যে পরিবারের প্রতি পুনঃ মনোসংযোগের জন্য এটি ছিল একটি নিখুঁত উপায়।’

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jan/01/1546343440315.jpg

এ কাজ শুরু করার আগে গ্যাব্রিয়েল ও ডেবি বিষয়টি নিয়ে গবেষণায় অনেক সময় অতিবাহিত করেন। ডেবি বলেন, ‘আমি আমার সমস্ত ধারণা নিয়ে একটি Pinterest বোর্ড তৈরি করি এবং স্কুলবাস রূপান্তরের ধারণা পেতে ইউটিউবের সাহায্য নেই। প্রথম প্রথম বিষয়টি তারা নিজেদের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখেন।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jan/01/1546343462122.jpg

যাত্রার শুরুতে তারা কিছু বাধার সম্মুখীন হন। ৫ হাজার ডলার খরচ করে তারা প্রথমে একটি পুরাতন বাস কেনেন। আংশিক থাকার জন্য রূপান্তর করেন। কিন্তু বাসটি জংয়ে ভরা ছিল। ফলে এটি রূপান্তরে তাদের বেশ বেগ পেতে হয়। পরে বাসটি রূপান্তরে তারা একটি কোম্পানি ভাড়া করে। তাদের পরামর্শে দ্বিতীয়বার একটি ভালো গাড়ি কেনা হয়।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jan/01/1546343481113.jpg

পরিবারটি ওকলাহোমাতে বসবাস করতো। তবে তাদের স্কুলবাসটি রূপান্তরের কাজ শুরু হয়েছিল ওকলাহোমা থেকে ৩শ’মাইল দূরে টেক্সাসে। প্রথম ধাপে বাসের আসনগুলো সরানো হয়। এতে তারা কাজ করার জন্য লম্বা ২৫০ বর্গফুটের একটি ফাঁকা করিডোর পান। যা তাদের পরিকল্পনায় সহায়তা করে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jan/01/1546343503525.jpg
ছয় সদস্যের পরিবারের একসঙ্গে সময় ব্যয় করার জন্য নিখুঁতভাবে বাসটি ডিজাইন করা হয়। তবে সর্বোচ্চ আটজন এতে ঘুমুতে পারেন। বাসটিতে একটি মাস্টার বেডরুমসহ দু’টি বেডরুম, রান্নাঘর, বাথরুম তৈরি করা হয়। রান্নাঘরে একটি ছোট আন্ডার কাউন্টার ফ্রিজ ও একটি গভীর ২৩ ইঞ্চি ভিগো সিঙ্ক স্থাপন করা হয়েছে। বাসটিতে একটি জুতার র্যা ক রাখা হয় যা বাসটিকে পরিস্কার বাসাটিকে পরিস্কার থাকতে সহায়তা করে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jan/01/1546343527868.jpg

বাসার সোফাগুলো বাসের মেঝেতে লুকানো থাকে। যার ফলে শিশুরা খেলার জন্য কিছুটা জায়গা পায়। এতে একটি টেলিভিশনও লাগানো হয়েছে। বাথরুমে ছোট একটি টাব লাগানো হয়েছে। এটি ফ্লাসও করা যায়।
https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jan/01/1546343545584.jpg

বাসা তৈরির সময় স্থান সংকুলান না হওয়ায় আলাদা ডাইনিং স্পেস রাখা সম্ভব হয়নি। তবে দুই সোফার সামনে ফোল্ডিং টেবিল রেখে সোফায় বসে তারা খেতে পারেন। তবে এ সমস্যা সমাধানের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন জানান ডেবি।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jan/01/1546343575170.jpg

বাসাটির নকশা ও সাজ-সজ্জায় স্ক্যান্ডিনইভিআন শৈলী ব্যবহার করা হয়েছে। ডেবি বলেন, ‘আমরা স্বাভাবিকভাবেই স্ক্যান্ডিনইভিআন আধুনিক শৈলী ভালোবাসি। বাসটিতে কালো, সাদা এবং ধূসর রং করা হয়েছে।’ বাসটিতে সোলার ও গোসলের জন্য গরম পানির ব্যবস্থা নেই। তবে শীঘ্রই তা সংযোজন করা হবে বলেন ডেবি।
https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jan/01/1546343595714.jpg

গ্যাব্রিয়েল বলেন, ‘পরিবারের অল্পবয়সী সদস্য থাকলে এমন ছোট্ট জায়গায় বসবাস করা চ্যালেঞ্জিং হতে পারে তবে অন্যরা কী ভাববে সে সম্পর্কে চিন্তা না করে পরিকল্পিতভাবে কাজটি করতে পারলে সব ঠিক হয়ে যাবে। আমরা ঘরের বিভিন্ন কক্ষগুলোকে সব সময় কাটানোর জন্য ব্যবহার করতাম কিন্তু এর মাধ্যমে আমি আমাদের পরিবারকে সংযুক্ত করেছিলাম।’

এখন তারা একসঙ্গে অ্যাডভেঞ্চার ট্যুরে যান, একসঙ্গে মিলে সিনেমা দেখেন। বাচ্চারা একসঙ্গে পড়াশোনা করেন। ‘বাসাটি ছোট ও চাপা হতে পারে কিন্তু এটি আমাদের অনেক সুযোগ তৈরি করে দেয়’ বলেন ডেবি।

   

চাকরি ছেড়ে বসের সামনেই ঢোল বাজিয়ে নাচলেন যুবক!



ফিচার ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নিত্যদিনের অফিসের কর্মপরিবেশে অনেকের মধ্যেই 'বিরক্তি' চলে আসে। তবুও ধৈয্য নিয়ে সব সহ্য করে টিকে থাকার জন্য চালিয়ে যান লড়াই। তবে এ যাত্রায় সকলের দ্বারা টিকে থাকা সম্ভব হয় না। অফিসের 'বিষাক্ত' কর্মপরিবেশে অনেকেই ভোগেন মানসিক সমস্যায় কিংবা ব্যক্তিজীবনে। এমন পরিবেশ থেকে বাঁচতে একেক জন একেক পন্থা অবলম্বন করে থাকেন।

তবে অনিকেত নামের এক যুবক এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে যা করেছেন নেট দুনিয়ায় তা রীতিমতো ভাইরাল। এসব থেকে মুক্তি পেতে চাকরিটাই ছেড়ে দিয়েছেন এই যুবক। এতেই ক্ষান্ত হননি তিনি, বসের সামনেই ঢাকঢোল বাজিয়ে নেচে উদযাপন করেছেন এমন মুহূর্তের।

ঘটনাটি ভারতের পুনে রাজ্যের। অনিকেত নামের ওই যুবক বিক্রয় সহযোগী হিসেবে চাকরি করতেন।

তার এমন উদযাপনের একটি ভিডিও ইন্সটাগ্রাম শেয়ার করেছেন অনীশ ভগত।

ভিডিওতে তাকে বলতে শোনা যায়, গত তিন বছর ধরে এই কোম্পানির সাথে কাজ করেও বেতন খুব একটা বাড়েনি। এছাড়াও অফিসের বসের দ্বারাও তাকে বিভিন্ন সময়ে অপমানিত হতে হয়েছে।

তাই তার কাজের শেষ দিনে বন্ধুরা অফিসের বাইরে ঢোল নিয়ে জড়ো হয়েছিলেন এবং নেচেছিলেন। ভিডিওতে দেখা গেছে, এ ঘটনায় তার বস অনেক উত্তেজিত হয়েছেন। পাশাপাশি তার বস লোকজনকে ধাক্কা দিয়েছেন এবং চিৎকারও করেছেন।

ভিডিওটির ক্যাপশনে ভগত লিখেছেন, আমি মনে করি আপনারা অনেকেই এর সঙ্গে নিজেদের সম্পৃক্ত করতে পারবেন। আজকাল বিষাক্ত কাজের সংস্কৃতি খুব বেশি দেখা যায়। সম্মান এবং অধিকারের অভাব খুবই সাধারণ। অনিকেত তার পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত। আমি আশা করি এই গল্প মানুষকে অনুপ্রাণিত করবে।

পোস্ট করা ভিডিওটি এক মিলিয়নেরও (১০ লাখের বেশি) বেশি ভিউ পেয়েছে। পোস্টটিতে অসংখ্য লাইক ও কমেন্টও রয়েছে।

একজন ইন্সটাগ্রাম ব্যবহারকারী লিখেছেন, 'আমি জানি না কেন এটি আমাকে এত সন্তুষ্ট করেছে।'

আরেকজন লিখেছেন, 'নাচটি আমাকে অন্য মাত্রার তৃপ্তি দিয়েছে।'

'আপনি সত্যিই আমার জীবনে দেখা সবচেয়ে ইতিবাচক এবং উত্সাহী ব্যক্তি'- তৃতীয় একজন ঠিক এভাবেই নিজের অনুভূতি জানিয়েছেন।

তথ্যসূত্র: হিন্দুস্থান টাইমস 

;

অভয়ারণ্যে মানুষ যখন বন্দিখাঁচায়



প্রমা কোয়েল, ফিচার ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চিড়িয়াখানা, নানানরকম পশুপাখি ও প্রাণীর বন্দিশালা। কেবল রং-বেরঙের চিড়িয়াই নয়; বাঘ, সিংহ, ভালুক, বানর, গণ্ডারসহ কত বন্যপ্রাণীই না খাঁচায় বন্দি থাকে!

চিড়িয়াখানায় রাখতে বন্য প্রাণীদের প্রকৃতির স্বাধীন জীবন থেকে ছিনিয়ে আনা হয়। তাদের খাঁচায় বন্দি করা হয় যেন, মানুষ তাদের দেখে আনন্দ পায়। অনেক প্রাণীর জন্ম থেকে মৃত্যু অবধি খাঁচাতেই কেটে যায়।

ছোট থেকে বড় সব বয়সের মানুষই চিড়িয়াখানায় ঘুরতে যেতে পছন্দ করেন। শিশুরা না হয় অবুঝ! তবে যারা প্রাপ্তবয়স্ক তারাও চিড়িয়াখানায় এই বন্দি প্রাণীদের জীবনকে গভীরভাবে অনুধাবন করতে পারেন না।

এশিয়ার বড় দেশ চীনে রয়েছে, এক অদ্ভুত চিড়িয়াখানা। চংকিংয়ে অবস্থিত সেই চিড়িয়াখানার নাম ‘লেহে লেদু বন্যপ্রাণী চিড়িয়াখানা’। একে ‘রিভার্স জু’ (বিপরীত চিড়িয়াখানা) বলেও ডাকা হয়।

এখানেও মানুষ টাকা দিয়ে টিকিট কেটে পশু দেখতে আসেন। তবে একেবারেই ভিন্ন উপায়ে। মূলত, একটি খাঁচা রয়েছে, যেখানে মানুষদের সেই খাঁচায় পুরা হয়। তারপর সেই খাঁচাবন্দি মানুষদের নিয়ে রাখা হয়, অভয়ারণ্যে। সেখানে বন্য প্রাণীরা মানুষের খাঁচার চারপাশে অবাধে ঘুরতে থাকে। চিড়িয়াখানায় বন্দি প্রাণীদের বন্দিজীবনের এক প্রতীকী দৃশ্য!

অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় মানুষদের জন্য এটি এক নতুন অভিজ্ঞতা!

অভয়ারণ্যে খাঁচায় বন্দি মানুষ, ছবি-সংগৃহীত

খুব কাছে থেকে হিংস্র বন্যপ্রাণীদের মুক্ত অবস্থায় দেখতে পাওয়া যেমন লোমহর্ষক, ঠিক তেমনই আতঙ্কজনকও হতে পারে। বিপরীতধর্মী এই চিড়িয়াখানাটি সবার জন্য প্রথম উন্মুক্ত করা হয়, ২০১৫ সালে। তখন বিশ্বের সংবদমাধ্যমের শিরোনাম কেড়েছিল এ চিড়িয়াখানাটি।

একটি শক্ত লোহার খাঁচাবেষ্টিত দর্শনার্থীদের একটি ট্রাকে তুলে অভয়ারণ্যে রেখে দেওয়া হয়। সেখানে তাদের ঘিরে ধরে ঘুরতে থাকে বাঘ, ভালুক, সিংহ ইত্যাদি হিংস্র প্রাণী।

এ বিষয়ে চিড়িয়াখানার প্রধান চ্যান লিয়াং বলেন, দর্শনার্থীদের নিরাপত্তা রক্ষার সর্বোচ্চ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। খাঁচার ফাঁকা অংশ দিয়ে হাতের আঙুলও বের না করার নির্দেশনা দেওয়া থাকে।

তবে বিশ্বব্যাপী আলোড়ন সৃষ্টিকারী এই চিড়িয়াখানাটি নিয়ে বিতর্ক রয়েছে অনেক। এর নৈতিকতা নিয়ে অনেকে প্রশ্নও তুলেছেন।

অনেকে মনে করেন, এরকম ব্যবস্থাপনায় দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে। কারণ, শিকারী প্রাণীগুলো প্রচণ্ড হিংস্র। তাই, সে কারণে যে কোনো সময় বিপজ্জনক ঘটনা ঘটে যেতে পারে।

আবার এরকম চিন্তাভাবনার প্রশংসাও করেছেন অপর একটি পক্ষ। তাদের বক্তব্য, পৃথিবীটা কেবল মানুষদের নয়। প্রকৃতিতে সব প্রাণীদের একটা ভারসাম্য থাকা প্রয়োজন। তাদের বন্দি করে রাখা মানুষের উচিত নয়। কারণ, মুক্ত প্রকৃতিতে বিরাজ করার অধিকার সব প্রাণীরই রয়েছে।

তাদের মন্তব্য, আমরা প্রাণীদের আবাসস্থল বনজঙ্গল সব উজাড় করেছি। সে কারণে তাপমাত্রাও অস্বাভাবিক হারে বাড়ছে। আবার প্রাণীদের বন্দি রেখে তাদের জীবন চরম দুর্বিষহ করে তুলি।

চাইলে এবং সুযোগ পেলে এই ধরনের রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা নিতে চিড়িয়াখানাটি ঘুরে আসতে পারেন বৈকি!

তথ্যসূত্র: এনিমেল অ্যারাউন্ড দ্য গ্লোব

;

৫ বছরের শিশুর বিস্ময়কর প্রতিভা!



ফিচার ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বয়স সবে ৫ কিংবা ৬। এই বয়সেই তার প্রতিভা দেখে অবাক হবে যে-কেউ!

গত বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সের (সাবেক টুইটার) একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। এখন পর্যন্ত ভিডিওটি ১ মিলিয়নের (১০ লাখের বেশি) বেশি মানুষ দেখেছেন। খবর এনডিটিভি। 

ভিডিওতে রিলি নামের ওই শিশুটিকে প্রথমে শ্বাস নিতে দেখা যায়। তারপর সে একটি শক্তিশালী গর্জন দিয়ে শ্বাস ছাড়ে। ওই গর্জনটি হুবুহ সিংহের গর্জনের অনুরূপ।

রিলির মা অ্যামি ভিডিওটি এক্সে শেয়ারের পরই তা ভাইরাল হয়ে যায়। শিশুটির এমন নিখুত দক্ষতা দেখে মুগ্ধ দর্শকরা। ভিডিওটিতে অনেকেই নিজেদের অভিব্যক্তি প্রকাশ করেছেন।

এক্স ব্যবহারকারী একজন লিখেছেন, এত অল্প বয়সে এমন বাস্তবসম্মত গর্জন তৈরি করার রিলির ক্ষমতার বিস্ময় প্রকাশ করে।

আরেকজন লিখেছেন, শিশুরা খুব দ্রুত শিখে। তার এমন প্রতিভা সত্যিই অবাক করার মতো।

;

বান্টি গ্রাম: উড়ছে রং-বেরঙের কাপড়



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
বান্টি গ্রামের মাঠে শুকাতে দিচ্ছেন বাটিকের রং করা কাপড়/ছবি: নূর এ আলম

বান্টি গ্রামের মাঠে শুকাতে দিচ্ছেন বাটিকের রং করা কাপড়/ছবি: নূর এ আলম

  • Font increase
  • Font Decrease

নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পাশেই বান্টি গ্রাম। বাটিকের গ্রাম বলেই এর পরিচিতি। এখানে ঘরে ঘরে বাটিক-ব্লকের কাজ চলে। গ্রামজুড়ে ছোট-বড় মিলিয়ে প্রায় ৫০০ কারখানা। এই গ্রামে দিনরাত কাজ করেন হাজারো শ্রমিক। এই কাজে তাদের সংসার চলে। বান্টি গ্রামের কর্মময় জীবন চিত্র তুলে এনেছেন বার্তা২৪.কম এর ফটো এডিটর নূর এ আলম। 

বান্টি গ্রামে থ্রিপিস, ওড়না, সালোয়ার, কামিজ, বিছানার চাদর ও বালিশের কাভারে বাটিকের কাজ করা হয়/ছবি: নূর এ আলম


 

দূরদূরান্ত থেকে পাইকাররা এসব কিনতে আসেন। তাদের হাত ধরেই এসব কাপড় চলে যায় দেশের বিভিন্ন প্রান্তে


কাপড় রং করার আগে প্রতিটি কারখানায় গরম পানিতে রং প্রস্তুত করা হয়/ছবি: নূর এ আলম

 

কাপড়ের রং পাকা করতে সেদ্ধ করা হচ্ছে।/ছবি: নূর এ আলম


কয়েক ধাপে চলে কাপড়ে বাটিকের করার কাজ/ছবি: নূর এ আলম


রং মেশানোর প্রক্রিয়াটা ঠিক আছে কিনা হাত দিয়ে দেখছেন একজন/ছবি: নূর এ আলম


গ্রামে কাপড়ে রঙ মেশানোর কাজ ভোর থেকে রাত পর্যন্ত চলে/ছবি: নূর এ আলম


বাটিকের গ্রামের অনেক বাড়িতে বসানো হয়েছে লুম মেশিন। এই মেশিন দিয়ে নানান ধরনের নকশা করা হয়/ছবি: নূর এ আলম


লুম মেশিনে চলছে কাপড় বুননের কাপড়/ছবি: নূর এ আলম


কাপড়ে রঙ করা শেষে শুকাতে দেওয়ার আগে পানি ঝরিয়ে ফেলা হয়/ছবি: নূর এ আলম


রং করা কাপড় শুকাতে দিচ্ছেন এক নারী শ্রমিক/ছবি: নূর এ আলম


বান্টি গ্রামের নারী পুরুষ সবাই ব্লক বাটিক ও প্রিন্টের সঙ্গে জড়িত/ছবি: নূর এ আলম

রং করা কাপড় ছাদে ও মাঠে শুকাতে দেওয়া হয়/ছবি: নূর এ আলম


কড়া রোদে শুকানোর পর তা কারখানায় নিয়ে আসেন শ্রমিকরা।/ছবি: নূর এ আলম


প্রচন্ড তাপদাহে বাটিকের চাহিদা বেড়েছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। /ছবি: নূর এ আলম


;