নৌকার জন্য মরিয়া নড়াইলের সম্ভাব্য প্রার্থীরা



শরিফুল ইসলাম, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, নড়াইল, বার্তা২৪.কম
উপজেলা নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের পোস্টার / ছবি: বার্তা২৪

উপজেলা নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের পোস্টার / ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

একাদশ সংসদ নির্বাচনের রেশ কাটতে না কাটতেই বইতে শুরু করেছে উপজেলা নির্বাচনের আগাম হাওয়া। উপজেলা নির্বাচনকে সামনে রেখে নৌকার সমর্থন পেতে মরিয়া হয়ে পড়েছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা। ইতোমধ্যে চেয়ারম্যান ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বিভিন্নস্থানে পোস্টার লাগানো হয়েছে তাদের। মনোনয়নের জন্য স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে ধরনা দিচ্ছেন প্রার্থীরা।

জানা গেছে, নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত হওয়ায় প্রার্থীরা নৌকা প্রতীক পেতেই চালাচ্ছেন তদবির। তাই গণসংযোগের পাশাপাশি প্রতীক পেতে নেতাদের কাছে ঘুরছেন। কারণ নৌকা পেলেই এখানকার বৈতরণী পার হওয়া সহজ হবে নির্বাচনে।

৩ ফেব্রুয়ারি তফসিল ঘোষণা করা হবে এবং ৮ অথবা ৯ মার্চে ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সচিব হেলাল উদ্দিন। চার বা পাঁচটি ধাপে এই নির্বাচন সম্পন্ন করার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এবারই প্রথমবারের মতো দলীয় প্রতীকে অনুষ্ঠিতব্য স্থানীয় এই নির্বাচনে অংশ নিতে ইতোমধ্যেই প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নড়াইল জেলার স্থানীয় আওয়ামী লীগ দলীয় নেতাকর্মীরা।

দলীয় মনোনয়ন পেতে স্থানীয় সংসদ সদস্য থেকে শুরু করে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয়, জেলা ও উপজেলার শীর্ষ নেতাদের নিকট ভিড়তে শুরু করেছেন অনেকেই। সদ্য অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনের পর উপজেলা নির্বাচন নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রধান দু’দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপির অবস্থান বিপরীত মেরুতে। যে কারণে জেলার তিনটি উপজেলায় একমাত্র ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য উপজেলা চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীদের তোড়জোড় দেখা যাচ্ছে। প্রার্থীদের নানা প্রচার-প্রচারণা ও নাম আলোচিত হলেও একাদশ সংসদ নির্বাচনে ভরাডুবির কারণে বিএনপি বা ঐক্যফ্রন্টের সম্ভাব্য কোনো প্রার্থীর প্রচারণা কিংবা নাম শোনা যাচ্ছে না।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jan/23/1548238302568.jpg

২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত সর্বশেষ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নড়াইল জেলায় আওয়ামী লীগ তিনটি উপজেলার মধ্যে কালিয়া আওয়ামী লীগের খান শামীমূর রহমান ওছি ও লোহাগড়ায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ ফয়জুল আমির লিটু জয়ী হন। সদর উপজেলায় আওয়ামী লীগের দলীয় অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে বিএনপির প্রার্থী মনিরুল ইসলাম জয়ী হন।

গত কয়েকদিন ধরে জেলার নড়াইল সদর, লোহাগড়া ও কালিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী সম্ভাব্য ৩৫ জন প্রার্থীদের প্রচারণা লক্ষ্য করা গেছে। তারা দলীয় সমর্থন আদায় করতে অনেকেই দলের ঊর্ধ্বতন মহলে দৌড়-ঝাপ শুরু করে দিয়েছেন। জোরে শোরেই বিভিন্ন এলাকায় তারা শোভাযাত্রাসহ জনসংযোগে নেমে পড়েছেন। পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিজেদের পছন্দের প্রার্থীকে উপজেলা নির্বাচনে দলীয়ভাবে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিও জানিয়ে আসছেন স্ব স্ব নেতাকর্মী ও সমর্থকরা।

নড়াইল সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে সম্ভাব্য প্রার্থীরা হলেন- জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন খান নিলু, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা শরীফ হুমায়ুন কবীর, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট অচিন চক্রবর্তী, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট ওমর ফারুক জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক বাবুল সাহা, আওয়ামী লীগ নেতা ও চন্ডিবরপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আজিজুর রহমান ভূঁইয়া, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা ও জেলা বাস ও মিনি বাস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক কাজী জহিরুল হক জহির, জেলা যুবলীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক ও ভিক্টোরিয়া কলেজের সাবেক ভিপি গাউসুল আযম মাসুম, জেলা পরিষদের সদস্য ও পৌর যুবলীগের সভাপতি বিপ্লব বিশ্বাস বিলো।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jan/23/1548238319777.jpg

এদিকে, লোহাগড়া উপজেলায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শিকদার আব্দুল হান্নান রুনু, সাধারণ সম্পাদক এবং বর্তমান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ ফায়জুর আমির লিটু, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মঞ্জুরুল করিম মুন, নোয়াগ্রাম ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান ফয়জুল হক রোম, কাশিপুর ইউপি চেয়ারম্যান মতিয়ার রহমান, নলদী ইউপি চেয়াম্যান আবুল কালাম অজাদ পাখী, ইতনা ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান শিয়ানুক রহমান, বিএম কামাল হোসেন, সাজ্জাদুল ইসলাম মুন্না ও আব্দুল্লাহ আল আজাদ সুজন এবং নবগঙ্গা কলেজের অধ্যক্ষ মোশারেফ হোসেন মোল্যার নাম শোনা যাচ্ছে।

কালিয়া উপজেলায় বর্তমান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা খান শামীম রহমান ওছি, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মোল্যা ইমদাদুল হক, আওয়ামী লীগের জাতীয় পরিষদের সদস্য ইকরামুল হক টুকু, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা ও কেন্দ্রীয় যুবলীগের সহ-সম্পাদক কাজী সরোয়ার হোসেন, কালিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এসএম হারুনার রশীদ, সাধারণ সম্পাদক কৃষ্ণপদ ঘোষ, জেলা পরিষদের নির্বাচিত সদস্য ও নড়াগাতী থানা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রায়হান ফারুকী ইমাম, কলাবাড়ীয়া ইউপি চেয়ারম্যান মাহমুদুল হাসান কায়েস, সালামাবাদ ইউপি চেয়ারম্যান এফ.এম শামীম আহম্মেদ, জেলা পরিষদের সদস্য হাদীউজ্জামান হাদী, বাঐশোনা ইউপি চেয়ারম্যান শাহ্ মো.ফোরকান মোল্যা, পহরডাঙ্গা ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান লাবু সিকদার, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মন্নু শেখ ও খাশিয়াল ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান ফরিদ শিকদারের নাম শোনা যাচ্ছে।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;