একাদশ সংসদ ভোটে জিতলেন যারা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

রংপুর বিভাগ     

পঞ্চগড়-১        মাজহারুল হক প্রধান (নৌকা)

পঞ্চগড়-২        নুরুল ইসলাম সুজন (নৌকা)

ঠাকুরগাঁও-১      রমেশ চন্দ্র সেন (নৌকা)

ঠাকুরগাঁও-২      দবিরুল ইসলাম (নৌকা)

ঠাকুরগাঁও-৩      জাহিদুর রহমান (ধানের শীষ)

দিনাজপুর-১      মনোরঞ্জন শীল গোপাল (নৌকা)

দিনাজপুর-২      খালিদ মাহমুদ চৌধুরী (নৌকা)

দিনাজপুর-৩      ইকবালুর রহিম (নৌকা)

দিনাজপুর-৪      আবুল হাসান মাহমুদ আলী (নৌকা)

দিনাজপুর-৫     মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার (নৌকা)

দিনাজপুর-৬     শিবলী সাদিক (নৌকা)

নীলফামারী-১     আলতাফ উদ্দিন সরকার (নৌকা)

নীলফামারী-২     আসাদুজ্জামান নূর (নৌকা)

নীলফামারী-৩     রানা মোহাম্মদ সোহেল  (লাঙল)

নীলফামারী-৪     আহসান আদেলুর রহমান (লাঙল)

লালমনিরহাট-১   মোতাহার হোসেন (নৌকা)

লালমনিরহাট-২   নুরুজ্জামান আহমেদ (নৌকা)

লালমনিরহাট-৩   জি এম কাদের (নৌকা)

রংপুর-১            মসিউর রহমান রাঙ্গা (লাঙ্গল)

রংপুর-২           আহসানুল হক চৌধুরী (নৌকা)

রংপুর-৩           এইচ এম এরশাদ (লাঙ্গল)

রংপুর-৪           টিপু মুন্সী (নৌকা)

রংপুর-৫           এইচ এন আশিকুর রহমান (নৌকা)

রংপুর-৬           শিরিন শারমিন চৌধুরী (নৌকা)

কুড়িগ্রাম-১        আছলাম হোসেন সওদাগর (নৌকা)

কুড়িগ্রাম-২       পনির উদ্দিন আহমেদ (লাঙ্গল)

কুড়িগ্রাম-৩       এম এ মতিন (নৌকা)

কুড়িগ্রাম-৪       জাকির হোসেন (নৌকা)

গাইবান্ধা-১        ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী (লাঙ্গল)

গাইবান্ধা-২        মাহবুবা আরা বেগম গিনি (নৌকা)

গাইবান্ধা-৪        মনোয়ার হোসেন চৌধুরী (নৌকা)

গাইবান্ধা-৫        ফজলে রাব্বি মিয়া (নৌকা)

রাজশাহী বিভাগ

জয়পুরহাট-১     সামছুল আলম দুদু (নৌকা)

জয়পুরহাট-২    আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন (নৌকা)   

বগুড়া-১          আব্দুল মান্নান (নৌকা)

বগুড়া-২          শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ (লাঙল)  

বগুড়া-৩          নুরুল ইসলাম তালুকদার (লাঙল)

বগুড়া-৪          মোশারফ হোসেন (ধানের শীষ)   

বগুড়া-৫          হাবিবর রহমান (নৌকা)   

বগুড়া-৬          মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর (ধানের শীষ)   

বগুড়া-৭          রেজাউল করিম বাবলু(ট্রাক) (বিএনপি সমর্থিত)

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১    ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল (নৌকা)

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২    আমিনুল ইসলাম (ধানের শীষ)

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩    হারুনুর রশীদ ( ধানের শীষ)

নওগাঁ-১          সাধন চন্দ্র মজুমদার (নৌকা)

নওগাঁ-২         মো. শহীদুজ্জামান সরকার বাবলু (নৌকা)     

নওগাঁ-৩         মো. ছলিম উদ্দিন তরফদার (নৌকা)     

নওগাঁ-৪         মো. ইমাজ উদ্দিন প্রামানিক (নৌকা)  

নওগাঁ-৫         ব্যারিস্টার নিজাম উদ্দীন জলিল জন (নৌকা)  

নওগাঁ-৬         মো. ইসরাফিল আলম (নৌকা)  

রাজশাহী-১      ওমর ফারুক চৌধুরী (নৌকা)

রাজশাহী-২     ফজলে হোসেন বাদশা (নৌকা)

রাজশাহী-৩     আয়েন উদ্দিন (নৌকা)

রাজশাহী-৪     এনামুল হক (নৌকা)

রাজশাহী-৫    মনসুর রহমান  (নৌকা)

রাজশাহী-৬    শাহরিয়ার আলম  (নৌকা)

নাটোর-১       শহিদুল ইসলাম বকুল (নৌকা)

নাটোর-২       শফিকুল ইসলাম শিমুল (নৌকা)

নাটোর-৩      জুনাঈদ আহমেদ পলক (নৌকা)

নাটোর-৪       আবদুল কুদ্দুস (নৌকা)

সিরাজগঞ্জ-১   মোহাম্মদ নাসিম (নৌকা)  

সিরাজগঞ্জ-২   হাবিবে মিল্লাত (নৌকা)

সিরাজগঞ্জ-৩   আবদুল আজিজ  (নৌকা)

সিরাজগঞ্জ-৪   তানভীর ইমাম  (নৌকা)

সিরাজগঞ্জ-৫   আব্দুল মমিন মন্ডল (নৌকা) 

সিরাজগঞ্জ-৬   হাসিবুর রহমান স্বপন (নৌকা)

পাবনা-১         শামসুল হক টুকু (নৌকা)

পাবনা-২        আহমেদ ফিরোজ কবির (নৌকা)

পাবনা-৩        মকবুল হোসেন (নৌকা)

পাবনা-৪         শামসুর রহমান শরীফ (নৌকা)

পাবনা-৫        গোলাম ফারুক খন্দকার প্রিন্স (নৌকা)

ঢাকা বিভাগ          

টাঙ্গাইল-১     আবদুর রাজ্জাক (নৌকা)

টাঙ্গাইল-২     তানভীর হাসান (নৌকা)

টাঙ্গাইল-৩    আতাউর রহমান খান (নৌকা)

টাঙ্গাইল-৪    হাসান ইমাম খান (নৌকা)

টাঙ্গাইল-৫    ছানোয়ার হোসেন (নৌকা)

টাঙ্গাইল-৬   আহসালুন ইসলাম টিটু (নৌকা)

টাঙ্গাইল-৭    একাব্বর হোসেন (নৌকা)

টাঙ্গাইল-৮    জোয়াহেরুল ইসলাম (নৌকা)

কিশোরগঞ্জ-১  সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম (নৌকা)

কিশোরগঞ্জ-২  নূর মোহাম্মদ (নৌকা)

কিশোরগঞ্জ-৩  মুজিবুল হক (লাঙ্গল)

কিশোরগঞ্জ-৪  রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক (নৌকা)

কিশোরগঞ্জ-৫  আফজাল হোসেন (নৌকা)

কিশোরগঞ্জ-৬  নাজমুল হাসান (নৌকা)

মানিকগঞ্জ-১   নাঈমুর রহমান দুর্জয়( নৌকা)

মানিকগঞ্জ-২   মমতাজ বেগম (নৌকা)

মানিকগঞ্জ-৩   জাহিদ মালেক স্বপন (নৌকা)

মুন্সীগঞ্জ-১      মাহী বি চৌধুরী - বিকল্পধারা বাংলাদেশ (নৌকা)

মুন্সীগঞ্জ-২     সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি (নৌকা)

মুন্সীগঞ্জ-৩     মৃণাল কান্তি দাস (নৌকা)

ঢাকা-১          সালমান এফ রহমান (নৌকা)

ঢাকা-২          কামরুল ইসলাম (নৌকা)

ঢাকা-৩          নসরুল হামিদ (নৌকা)

ঢাকা-৪          সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা (লাঙ্গল)

ঢাকা-৫          হাবিবুর রহমান মোল্লা (নৌকা)

ঢাকা-৬          কাজী ফিরোজ রশীদ (লাঙ্গল)

ঢাকা-৭          হাজী সেলিম (নৌকা)

ঢাকা-৮          রাশেদ খান মেনন (নৌকা)

ঢাকা-৯          সাবের হোসেন চৌধুরী (নৌকা)

ঢাকা-১০        শেখ ফজলে নূর তাপস (নৌকা)

ঢাকা-১১         এ কে এম রহমতুল্লাহ (নৌকা)

ঢাকা-১২        আসাদুজ্জামান খাঁন (নৌকা)

ঢাকা-১৩        সাদেক খান (নৌকা)

ঢাকা-১৪        আসলামুল হক (নৌকা)

ঢাকা-১৫        কামাল আহমেদ মজুমদার (নৌকা)

ঢাকা-১৬       ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ (নৌকা)

ঢাকা-১৭        আকবর হোসেন পাঠান ফারুক (নৌকা)

ঢাকা-১৮       সাহারা খাতুন (নৌকা)

ঢাকা-১৯        এনামুর রহমান (নৌকা)

ঢাকা-২০       বেনজির আহমেদ (নৌকা)

গাজীপুর-১     আ ক ম মোজাম্মেল হক (নৌকা)

গাজীপুর-২     জাহিদ আহসান রাসেল( নৌকা)

গাজীপুর-৩    ইকবাল হোসেন সবুজ ( নৌকা)

গাজীপুর-৪     সিমিন হোসেন রিমি (নৌকা)

গাজীপুর-৫    মেহের আফরোজ চুমকি (নৌকা)

নরসিংদী-১     নজরুল ইসলাম (নৌকা)

নরসিংদী-২      আনোয়ারুল আশরাফ খান( নৌকা)

নরসিংদী-৩     জহিরুল হক ভূঁইয়া মোহন (নৌকা)

নরসিংদী-৪       নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন (নৌকা)

নরসিংদী-৫       রাজি উদ্দিন আহমেদ ( নৌকা)

নারায়ণগঞ্জ-১    গোলাম দস্তগীর গাজী ( নৌকা)

নারায়ণগঞ্জ- ২   নজরুল ইসলাম বাবু (নৌকা)

নারায়ণগঞ্জ-৩    লিয়াকত হোসেন খোকা (লাঙল)

নারায়ণগঞ্জ-৪    নুরুল ইসলাম সরকার (নৌকা)     

নারায়ণগঞ্জ-৫    সেলিম ওসমান (লাঙল)

রাজবাড়ী-১       কাজী কেরামত আলী (নৌকা)

রাজবাড়ী-২      জিল্লুল হাকিম (নৌকা)

ফরিদপুর-১      মনজুর হোসেন (নৌকা)

ফরিদপুর-২      সাজেদা চৌধুরী (নৌকা)

ফরিদপুর-৩     খন্দকার মোশাররফ হোসেন (নৌকা)

ফরিদপুর-৪     মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন (স্বতন্ত্র)

গোপালগঞ্জ-১   ফারুক খান (নৌকা)    

গোপালগঞ্জ-২   শেখ ফজলুল করিম সেলিম (নৌকা)

গোপালগঞ্জ-৩   শেখ হাসিনা (নৌকা)

মাদারীপুর-১     নূর ই আলম চৌধুরী লিটন (নৌকা)

মাদারীপুর-২    শাহজাহান খান (নৌকা)

মাদারীপুর-৩    আবদুস সোবহান গোলাপ (নৌকা)

শরীয়তপুর-১     ইকবাল হোসেন অপু    (নৌকা)

শরীয়তপুর-২    এ কে এম এনামুল হক শামীম (নৌকা)

শরীয়তপুর-৩    নাহিম রাজ্জাক (নৌকা)

সিলেট

সুনামগঞ্জ-১       মোয়াজ্জেম হোসেন রতন (নৌকা)

সুনামগঞ্জ-২      জয়া সেনগুপ্ত (নৌকা)

সুনামগঞ্জ-৩      এম এ মান্নান (নৌকা)

সুনামগঞ্জ-৪      পীর ফজলুর রহমান (লাঙ্গল)

সুনামগঞ্জ-৫      হাবিবুর রহমান মানিক (নৌকা)

সিলেট-১          এ কে আব্দুল মোমেন (নৌকা) 

সিলেট-২         মোকাব্বির খান (ঊদীয়মান সূর্য- গনফোরাম)

সিলেট-৩         মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী (নৌকা)

সিলেট-৪         ইমরান আহমেদ (নৌকা)

সিলেট-৫         হাফিজ আহমেদ মজুমদার (নৌকা)

সিলেট-৬        নুরুল ইসলাম নাহিদ (নৌকা)

মৌলভীবাজার-১  শাহাব উদ্দীন (নৌকা)

মৌলভীবাজার-২  সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহম্মদ (ধানের শীষ)

মৌলভীবাজার-৩  নেসার আহমেদ (নৌকা)

মৌলভীবাজার-৪  আবদুস শহীদ (নৌকা)

হবিগঞ্জ-১         গাজি মোহাম্মদ শাহনেওয়াজ (নৌকা)

হবিগঞ্জ-২        আবদুল মজিদ খান (নৌকা)

হবিগঞ্জ-৩        আবু জাহির (নৌকা)

হবিগঞ্জ-৪        মাহবুব আলী (নৌকা)

বরিশাল বিভাগ

বরগুনা-১    ধীরেন্দ্র চন্দ্র দেবনাথ (নৌকা)

বরগুনা-২    শওকত হাচানুর রহমান রিমন (নৌকা)

পটুয়াখালী-১  শাহজাহান মিয়া (নৌকা)

পটুয়াখালী-২  আ স ম ফিরোজ (নৌকা)

পটুয়াখালী-৩    এস এম শাহাজাদা (নৌকা)   

পটুয়াখালী-৪   মুহিব্বুর রহমান মুহিব (নৌকা)      

ভোলা-১       তোফায়েল আহমেদ (নৌকা)

ভোলা-২    আলী আজম (নৌকা)  

ভোলা-৩    নুরুন্নবী চৌধুরী (নৌকা)

ভোলা-৪     আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব (নৌকা)    

বরিশাল-১    আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ (নৌকা)

বরিশাল-২   শাহে আলম (নৌকা)

বরিশাল-৩   গোলাম কিবরিয়া টিপু (লাঙ্গল)     

বরিশাল-৪    পংকজ নাথ - (নৌকা)

বরিশাল-৫    জাহিদ ফারুক-(নৌকা)

বরিশাল-৬    নাসরিন জাহান রতনা (লাঙ্গল)     

ঝালকাঠী-১   বজলুল হক হারুন (নৌকা)

ঝালকাঠী-২   আমির হোসেন আমু (নৌকা)

পিরোজপুর-১   শ. ম. রেজাউল করিম (নৌকা)  

পিরোজপুর-২    আনোয়ার হোসেন (লাঙ্গল)     

পিরোজপুর-৩    রুস্তম আলী ফরাজী (লাঙ্গল)

খুলনা বিভাগ

মেহেরপুর-১    ফরহাদ হোসেন (নৌকা)

মেহেরপুর-২   মো.শহিদুজ্জামান (নৌকা)

কুষ্টিয়া-১       আ ক ম সারওয়ার জাহান (নৌকা)

কুষ্টিয়া-২     হাসানুল হক ইনু (নৌকা) 

কুষ্টিয়া-৩     মাহবুবুল আলম হানিফ (নৌকা)

কুষ্টিয়া-৪     সেলিম আলতাফ জর্জ (নৌকা)

চুয়াডাঙ্গা-১   সোলায়মান হক (নৌকা)

চুয়াডাঙ্গা-২   আলী আজগার (নৌকা)

ঝিনাইদহ-১   আবদুল হাই (নৌকা)

ঝিনাইদহ-২   তাহজীব আলম সিদ্দীকি (নৌকা)

ঝিনাইদহ-৩   শফিকুল আজম খান (নৌকা)

ঝিনাইদহ-৪    আনোয়ার আজীম আনার (নৌকা)

যশোর-১     শেখ আফিল উদ্দিন (নৌকা)

যশোর-২     নাসির উদ্দিন (নৌকা)

যশোর-৩     কাজী নাবিল আহমেদ (নৌকা)

যশোর-৪     রণজিত কুমার রায় (নৌকা)

যশোর-৫     স্বপন (নৌকা)

যশোর-৬    ইসমাত আরা সাদেক (নৌকা)

মাগুরা-১     সাইফুজ্জামান শিখর (নৌকা)

মাগুরা-২    বীরেন শিকদার (নৌকা)

নড়াইল-১    কবিরুল হক (নৌকা)

নড়াইল-২    মাশরাফি বিন মুর্তজা (নৌকা)

বাগেরহাট-১  শেখ হেলাল উদ্দিন (নৌকা)

বাগেরহাট-২  শেখ তন্ময় (নৌকা)

বাগেরহাট-৩  হাবিবুন নাহার (নৌকা)

বাগেরহাট-৪   মোজাম্মেল হোসেন

খুলনা-১        পঞ্চানন বিশ্বাস (নৌকা)

খুলনা-২        শেখ সালাউদ্দিন জুয়েল (নৌকা)

খুলনা-৩        মন্নুজান সুফিয়ান (নৌকা)

খুলনা-৪        আব্দুস সালাম মুর্শিদি (নৌকা)

খুলনা-৫        নারায়ণ চন্দ্র (নৌকা)

খুলনা-৬        আকতারুজ্জামান বাবু (নৌকা)

সাতক্ষীরা-১     মুস্তফা লুৎফুল্লাহ (নৌকা)

সাতক্ষীরা-২     মীর মোস্তাক আহমেদ (নৌকা)

সাতক্ষীরা-৩     আ ফ ম রুহুল হক (নৌকা)

সাতক্ষীরা-৪     এস এম জগলুল হায়দার (নৌকা)

ময়মনসিংহ বিভাগ       

জামালপুর-১    আবুল কালাম আজাদ (নৌকা)

জামালপুর-২   ফরিদুল হক খান দুলাল (নৌকা)

জামালপুর-৩   মির্জা আজম (নৌকা)       

জামালপুর-৪   মুরাদ হাসান (নৌকা)    

জামালপুর-৫   মোজাফফর হোসেন (নৌকা)      

শেরপুর-১      আতিউর রহমান আতিক (নৌকা)

শেরপুর-২     মতিয়া চৌধুরী (নৌকা)

শেরপুর-৩     এ কে এম ফজলুল হক (নৌকা)

ময়মনসিংহ-১  জুয়েল আরেং (নৌকা)

ময়মনসিংহ-২  শরীফ আহমেদ (নৌকা)  

ময়মনসিংহ-৩  নাজিমুদ্দীন আহমেদ (নৌকা)    

ময়মনসিংহ-৪  রওশন এরশাদ (লাঙ্গল)

ময়মনসিংহ-৫  কে এম খালিদ (নৌকা)    

ময়মনসিংহ-৬  মোসলেম উদ্দিন (নৌকা)  

ময়মনসিংহ-৭   রুহুল আমিন মাদানী (নৌকা)   

ময়মনসিংহ-৮   ফখরুল ইমাম (লাঙ্গল)   

ময়মনসিংহ-৯   আনোয়ারুল আবেদীন খান (নৌকা)

ময়মনসিংহ-১০  ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল (নৌকা)

ময়মনসিংহ-১১   কাজিমুদ্দীন আহমেদ (নৌকা)  

নেত্রকোনা-১      মানু মজুমদার (নৌকা)

নেত্রকোনা-২      আশরাফ আলী খান খসরু (নৌকা)     

নেত্রকোনা-৩      অসীম কুমার উকিল (নৌকা)     

নেত্রকোনা-৪      রেবেকা মমিন (নৌকা)      

নেত্রকোনা-৫     ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল (নৌকা)     

চট্টগ্রাম বিভাগ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১    বদরুদ্দোজা ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম (নৌকা)

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২    উকিল আব্দুস সাত্তার মিয়া (ধানের শীষ)

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩    উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী (নৌকা)

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪     আনিসুল হক (নৌকা)

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫     এবাদুল করিম বুলবুল (নৌকা)

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬    এ বি এম তাজুল ইসলাম (নৌকা)

কুমিল্লা-১            সুবিদ আলী ভূইয়া (নৌকা)

কুমিল্লা-২            সেলিমা আহমেদ মেরী (নৌকা)

কুমিল্লা-৩            ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন (নৌকা)

কুমিল্লা-৪            রাজী মোহাম্মদ ফখরুল (নৌকা)

কুমিল্লা-৫            আবদুল মতিন খসরু (নৌকা)

কুমিল্লা-৬            আ ক ম বাহার উদ্দিন (নৌকা)

কুমিল্লা-৭             আলী আশরাফ (নৌকা)

কুমিল্লা-৮             নাছিমুল আলম চৌধুরী (নৌকা)

কুমিল্লা-৯             তাজুল ইসলাম (নৌকা)

কুমিল্লা-১০            আ হ ম মুস্তফা কামাল (নৌকা)

কুমিল্লা-১১            মুজিবুল হক (নৌকা)

চাঁদপুর-১             মহিউদ্দিন খান আলমগীর (নৌকা)

চাঁদপুর-২             নুরুল আমিন (নৌকা)

চাঁদপুর-৩             দীপু মনি (নৌকা)

চাঁদপুর-৪             শফিকুর রহমান (নৌকা)

চাঁদপুর-৫            রফিকুল ইসলাম (নৌকা)

ফেনী-১              শিরিন আক্তার (নৌকা)

ফেনী-২              নিজাম উদ্দিন হাজারী (নৌকা)

ফেনী-৩             মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী (লাঙ্গল)

নোয়াখালী-১        এইচ এম ইব্রাহিম (নৌকা)

নোয়াখালী-২        এইচ এম ইব্রাহিম (নৌকা)

নোয়াখালী-৩       মামুনুর রশীদ কিরন (নৌকা)

নোয়াখালী-৪       একরামুল করিম চৌধুরী (নৌকা)

নোয়াখালী-৫       ওবায়দুল কাদের (নৌকা)

নোয়াখালী-৬       আয়েশা ফেরদাউস (নৌকা)

লক্ষ্মীপুর-১         আনোয়ার হোসেন খান (নৌকা)

লক্ষ্মীপুর-২        মোহাম্মদ শহিদ ইসলাম (স্বতন্ত্র)

লক্ষ্মীপুর-৩     এ কে এম শাহজাহান কামাল (নৌকা)

লক্ষ্মীপুর-৪      আবদুল মান্নান (বিকল্পধারা বাংলাদেশ)

চট্টগ্রাম-১        ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন (নৌকা)

চট্টগ্রাম-২        সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী (তরিকত ফেডারেশন)

চট্টগ্রাম-৩       মাহফুজুর রহমান মিতা (নৌকা)

চট্টগ্রাম-৪        দিদারুল আলম (নৌকা)

চট্টগ্রাম-৫       আনিসুল ইসলাম মাহমুদ (লাঙ্গল)

চট্টগ্রাম-৬      এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী (নৌকা)

চট্টগ্রাম-৭      হাছান মাহমুদ (নৌকা)

চট্টগ্রাম-৮     মইন উদ্দীন খান বাদল (নৌকা)

চট্টগ্রাম-৯     মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল (নৌকা)

চট্টগ্রাম-১০   আফসারুল আমিন (নৌকা)

চট্টগ্রাম-১১    এম আবদুল লতিফ (নৌকা)

চট্টগ্রাম-১২    সামছুল হক চৌধুরী (নৌকা)

চট্টগ্রাম-১৩    সাইফুজ্জামান চৌধুরী (নৌকা)

চট্টগ্রাম-১৪    নজরুল ইসলাম চৌধুরী (নৌকা)

চট্টগ্রাম-১৫    আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামউদ্দিন নদভী (নৌকা)

চট্টগ্রাম-১৬    মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী (নৌকা)

কক্সবাজার-১   জাফর আলম (নৌকা)

কক্সবাজার-২   আশেক উল্লাহ রফিক (নৌকা)

কক্সবাজার-৩   সাইমুম সরওয়ার কমল (নৌকা)

কক্সবাজার-৪    শাহিনা আক্তার চৌধুরী (নৌকা)

পার্বত্য খাগড়াছড়ি  শাহিনা আক্তার চৌধুরী (নৌকা)

পার্বত্য রাঙ্গামাটি   

পার্বত্য বান্দরবান   বীর বাহাদুর উ শৈ সিং (নৌকা)

   

উপজেলা নির্বাচন: প্রার্থিতা প্রত্যাহার করলেন সানাউল



উপজেলা করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গৌরীপুর (ময়মনসিংহ)
প্রার্থিতা প্রত্যাহার করলেন সানাউল

প্রার্থিতা প্রত্যাহার করলেন সানাউল

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চারজন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। তাদের মধ্য থেকে চেয়ারম্যান প্রার্থী উপজেলা যুবলীগের সভাপতি সানাউল হক মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন আজ মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিয়েছেন।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার মো. শাকিল আহমেদ মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে সানাউল হক বলেন, ব্যক্তিগত কারণে নির্বাচন থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিয়েছি।

উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে অন্য তিন প্রার্থী হলেন উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোফাজ্জল হোসেন খান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সোমনাথ সাহা ও আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া উপকমিটির সদস্য এইচএম খায়রুল বাসার।

এছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন-উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহ্বায়ক মো. সোহেল রানা, গৌরীপুর সরকারি কলেজের সাবেক ভিপি মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান শাহীন, ডৌহাখলা ইউনিয়ন কৃষক লীগের সভাপতি মো. হারুন অর রশিদ পবিত্র ও উপজেলা জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. জহিরুল হুদা লিটন।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন সালমা আক্তার রুবি, দিলুয়ারা আক্তার, পরশ মনি, নিলুফার ইয়াসমিন, তাসলিমা আক্তার কলি, মোছা. ফেরদৌসী নাসরিন।

আগামী ২১ মে গৌরীপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচনে মোট ভোটার দুই লাখ ৭৯ হাজার ৮৫৯ জন। মহিলা ভোটার এক লাখ ৩৮ হাজার ৪০ জন ও পুরুষ এক লাখ ৪১ হাজার ৪৮ জন।

;

উপজেলা নির্বাচন: ১৬০ উপজেলার প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষদিন মঙ্গলবার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
১৬০ উপজেলার প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষদিন মঙ্গলবার

১৬০ উপজেলার প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষদিন মঙ্গলবার

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দ্বিতীয় ধাপের ভোটে প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষদিন মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল)। অফিস চলাকালীন সময়ে প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করতে পারবেন।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এই ধাপে ১৬০ উপজেলা ভোটে দুই হাজার ৫৫ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৭৩০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৭৬৩ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫৬২ জন। বাছাই-আপিল শেষ হওয়ায় বৈধ প্রার্থীদের কেউ নির্বাচন থেকে সরে যেতে চাইলে মঙ্গলবারই তার শেষ সময়।

এই ধাপের নির্বাচনে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকদের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ভোটারের সংখ্যা ৫ লাখের বেশি, যেখানে সেখানে একাধিক সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োজিত রয়েছেন।

তফসিল অনুযায়ী, চূড়ান্ত প্রার্থীদের মাঝে রিটার্নিং কর্মকর্তারা প্রতীক বরাদ্দ করবেন ২ মে। আর ভোটগ্রহণ হবে ২১ মে।

নির্বাচন কমিশন এবার চার ধাপে উপজেলা নির্বাচন করছে। প্রথম ধাপে ১৫০ উপজেলায় ভোট হবে আগামী ৮মে। তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ২৯ মে ও চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ৬ জুন ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপে ২২টি, দ্বিতীয় ধাপে ২৪টি, তৃতীয় ধাপে ২১ ও চতুর্থ ধাপে দু’টি উপজেলায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ করা হবে।

;

‘নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ করলে, গুজব ছড়ালে রেহাই নেই’



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম ব্যুরো
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন উপজেলা পরিষদের নির্বাচন কেউ প্রশ্নবিদ্ধ করলে বা কোনো ধরনের গুজব ছড়ালে রেহাই নেই বলে সতর্ক করেছেন চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক (ডিসি)ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান।

তিনি বলেন, আগামী ৮ মে চট্টগ্রামের সন্ধীপ, মিরসরাই ও সীতাকুণ্ড উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মতো আসন্ন উপজেলা নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে উপহার দেওয়া হবে। নির্বাচনে প্রত্যেক প্রার্থী ও তাদের সমর্থকদের নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে চলতে হবে, অন্যথায় মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন জেলা প্রশাসক।

জেলা প্রশাসক বলেন, ‘আচরণবিধি মেনেই নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণা চালাতে হবে। আচরণবিধি পর্যবেক্ষণে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ও জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাঠে থাকবে। কেউ জাল ভোট দিতে আসলে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর এজেন্টদের চ্যালেঞ্জ করতে হবে। তাদের নিরাপত্তা আমরা দেব। গত সংসদ নির্বাচনে জাল ভোট দেওয়ার অপরাধে জেলে পাঠানো হয়েছিল। জাল ভোট প্রদান, কেন্দ্র দখল বা অন্যান্য অজুহাতে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ করতে কেউ কোনো ধরনের গুজব ছড়ালে ছাড় নেই। আমাদের দৃষ্টিতে ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র বলতে কিছু নেই। প্রার্থীরা যদি মনে করেন আছে, তাহলে তালিকা দিলে যাচাই-বাছাই করে দেখব, আশঙ্কার জায়গা থাকবে না।’

নির্বাচনে নিরাপত্তা নিশ্চিতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী সবসময় পাশে থাকবে বলে প্রার্থীদের আশ্বস্ত করেছেন জেলা প্রশাসক। তিনি বলেন, ‘নির্বাচনে কোনো অনিয়ম বরদাস্ত করা হবে না। নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা আইনের স্বপক্ষে থেকে যে কোন ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারবে।

যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো না থাকার কারণে সন্দ্বীপে নির্বাচনের আগের দিন ব্যালট পেপার পাঠানো হবে বলে জানান আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান। তবে অন্যান্য উপজেলার কেন্দ্রগুলোতে ভোটের দিন সকালে ভোট গ্রহণের আগে ব্যালট পেপার পাঠানো হবে বলেও জানান তিনি।

জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হোসাইন মোহাম্মদ আবু তৈয়ব বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের বিধিবিধান বা পরিপত্র মেনে উপজেলা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ভোট কেন্দ্রে বা বাইরে ভয়ভীতি প্রদর্শন করা যাবে না। সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে যা যা করা দরকার তাই করব। কোনো অপশক্তির কাছে আমরা মাথা নত করব না।’

জেলা প্রশাসনের উপপরিচালক (স্থানীয় সরকার) লুৎফুন নাহার বলেন, ‘সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ। উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীদের নির্বাচনী আচরণবিধি মানতে হবে।’

আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. ইউনুচ আলী বলেন, ‘নির্বাচনে কেউ জয়ী হবে, কেউ পরাজিত হবে-এই বাস্তবতা মেনে নিতে হবে। সকলের সম্মিলিত উদ্যোগে আমরা একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দিতে চাই। নির্বাচন কমিশন থেকে শুরু করে সবাই আপনাদের পাশে আছে। নির্বাচনী এলাকায় অনুমতি ব্যতীত কোনো যানবাহন চলবে না। ভোটারদের কেন্দ্রে আনা-নেওয়ার জন্য যানবাহন ভাড়া করাও অবৈধ। আগামী ৮ মে নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণা ৬ মে রাত ১২টায় বন্ধ হয়ে যাবে। কোনো পথসভা যাতে জনসভায় রূপ না নেয় সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।’

উপজেলা নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ এনামুল হক বলেন, ‘জাল ভোট, কেন্দ্র দখল বা অন্যান্য অজুহাতে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ করার সুযোগ নেই।’

অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট একেএম গোলাম মোর্শেদ খান বলেন, ‘একজন প্রার্থীর পোস্টারের ওপর অন্য প্রার্থীর পোস্টার লাগানো যাবে না। নির্বাচনী আচরণবিধি মানতে হবে, অন্যথায় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

জেলা প্রশাসকের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধি ও প্রার্থীরা বক্তব্য দেন।

;

আচরণবিধি ভঙ্গ হলেই প্রার্থিতা বাতিল: ইসি হাবিব



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চুয়াডাঙ্গা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আহসান হাবিন খান (অব.) বলেছেন, ‘ভোটকেন্দ্রে যদি আচরণ বিধি ভঙ্গ হয়, বাধাপ্রাপ্ত হয়, তাহলে প্রয়োজনে প্রার্থিতা বাতিল করা হবে। এটা একদম পরিষ্কার কথা।’

সোমবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে চুয়াডাঙ্গায় এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার বলেন, কোনো প্রার্থীর যদি কোনো অভিযোগ থাকে, তাহলে লিখিত আকারে রিটার্নিং তথ্য-প্রমাণ সহকারে অফিসারকে দেন। কেউ গন্ডগোল করছে ভিডিও করে ফেলেন, কেউ বাধা দিচ্ছে ভিডিও করে ফেলেন। যদি আচরণ বিধি ভঙ্গ হয়, বাধাপ্রাপ্ত হয়, তাহলে প্রয়োজনে তাদের প্রার্থিতা বাতিল করা হবে। এটা একদম পরিষ্কার কথা।

আহসান হাবিব খান বলেন, প্রত্যেক প্রার্থী আমাদের কাছে সমান। সেই প্রার্থী যদি একটা উঁচু দরের ব্যক্তির ভাই হয়, বোন হয় অথবা সেই প্রার্থী যদি একজন জেনারেল সাহেব হন, অথবা ওই প্রার্থী যদি একজন ইন্ডাস্ট্রিয়াল হন, আমির-ফকির যেই হোক, আমাদের দৃষ্টিতে সকল প্রার্থীই সমান। আমরা ভালোকে ভালো বলব, খারাপকে খারাপ বলন। কোনো পক্ষপাতিত্বমূলক আচরণ আমাদের কারোর মাঝে পাবেন না।

তিনি বলেন, নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু করতে প্রার্থীরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংখ্যা বেশি চেয়েছেন। আমরা বলেছি নির্বাচন সুষ্ঠু করতে যত আইনশৃঙ্খলা বাহিনী লাগে, সব দিয়ে দেব। আমরা যে পর্যায়ে নির্বাচনটাকে নিয়ে গিয়েছি, সেখান থেকে কিন্তু আর নিচে নামব না, নামতে পারব না। দিন দিন কিন্তু আরও উপরের দিকে যেতে হবে। এটা আমাদের দেশের ভাবমূর্তি, আপনার অঞ্চলের ভাবমূর্তি, জনগণের ভাবমূর্তি, বিদেশের কাছে দেশের ভাবমূর্তি।

ভোটকেন্দ্রে সাংবাদিকদের প্রবেশে বাধা দিলেই কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও মন্তব্য করেছেন- ইসি আহসান হাবিব।

তিনি বলেন, ভোটকেন্দ্রে প্রবেশে সাংবাদিকদের কোনো অনুমতি লাগবে না। সাংবাদিকরা ভোটকক্ষে যেতে পারবেন, ভিডিও করতে পারবেন। তবে লাইভ করতে হলে কক্ষের বাইরে বারান্দায় এসে করেন, কোনো অসুবিধা নেই। কারণ এই সাংবাদিকরাই কিন্তু আমাদের তৃতীয় চোখ-কান হিসেবে কাজ করছে।

ব্যালট পেপারের বিষয়ে নির্বাচন কমিশনার বলেন, আমরা সিদ্ধান্তই নিয়েছি এখন থেকে যত নির্বাচন হবে, সব নির্বাচনে ভোটের দিন সকালে কেন্দ্রে কেন্দ্রে ব্যালট যাবে।

প্রেস ব্রিফিংয়ের আগে বেলা ১১টায় চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে চুয়াডাঙ্গা, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর ও ঝিনাইদহ জেলার জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও প্রার্থীদের সাথে মতবিনিময় করেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আহসান হাবিব খান (অব)।

;