হবিগঞ্জে অপেক্ষায় ২২ প্রার্থী, ১৪ লাখ ভোটার



কাজল সরকার, ডিস্ট্রিক্ট করেসপেন্ডন্ট
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে প্রার্থীদের প্রচার-প্রচারণা শেষ হয়েছে শুক্রবার সকাল ৮টায়। টানা ১৯ দিন বিরামহীনভাবে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে চষে বেরিয়েছেন প্রার্থীরা। এখন অপেক্ষা ভোটের। প্রার্থী ও ভোটারদের এই অপেক্ষা করতে হবে টানা দুই দিন (৪৮ ঘণ্টা)। এ অপেক্ষা শুধু প্রার্থীদের মধ্যে নয়, ভোট প্রয়োগের অপেক্ষায় রয়েছেন হবিগঞ্জে ১৪ লাখ ২৬ হাজার ৬৭ জন ভোটার।

রোববার (৩০ ডিসেম্বর) সকাল ৮টা থেকে শুরু হবে ভোটগ্রহণ। বিরতি ছাড়াই ভোটগ্রহণ চলবে ওইদিন ৪টা পর্যন্ত। আগামী পাঁচ বছরের জন্য নতুন সরকার নির্বাচনে ভোট প্রদান করবেন জনগণ। যদিও শুরু থেকে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থীরা প্রচারণা করতে পারছেন না বলে অভিযোগ করে আসছিলেন। তবে মহা ধুম-ধামে ঢাক-ঢোল পিটিয়ে প্রচারণা চালিয়েছেন মহাজোটের প্রার্থীরা।

এদিকে, একাদশ সংসদ নির্বাচনের জন্য যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে নির্বাচন কমিশন। জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে গচ্ছিত আছে যাবতীয় নির্বাচনী সামগ্রী। শনিবার (২৯ ডিসেম্বর) তা চলে যাবে নির্বাচনী সব কেন্দ্রে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Dec/28/1546001022869.jpg

এছাড়া নির্বাচনকে ঘিরে ব্যাপক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। ভোটগ্রহণের আগের দিন রাত ১২টা থেকে ভোটগ্রহণের দিন মধ্যরাত পর্যন্ত নির্বাচনী এলাকায় ট্যাক্সি ক্যাব, বেবিট্যাক্সি/অটোরিকশা, মাইক্রোবাস, জিপ, পিকআপ, কার, বাস, ট্রাক, টেম্পো, লঞ্চ, ইজিবাইক, ইঞ্জিনবোট ও স্পিডবোটগুলোর চলাচলের ওপর উক্ত নিষেধাজ্ঞা করা হয়েছে। ২৯ ডিসেম্বর মধ্যরাত থেকে ২ জানুয়ারি মধ্যরাত পর্যন্ত ক্ষেত্র বিশেষ আরো অধিককাল মোটরসাইকেল বা অনুরূপ যান চলাচল নিষেধ থাকবে। ইতোমধ্যে নির্বাচনী নিরাপত্তার জন্য সেনা ও নৌবাহিনী, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশসহ (বিজিবি) অন্যান্য বাহিনীর সদস্যরা মাঠে টহল শুরু করেছে।

নির্বাচনকে ঘিরে জেলা জুড়ে নিরাপত্তার চাদর বিছানো হয়েছে। ইতিমধ্যেই মোতায়েন করা হয়েছে প্রায় ৭০০ সদস্যের এক ব্রিগেড সেনাবাহিনী। রয়েছে ১০০ সদস্যের র‌্যাব ও ৫৪০ সদস্যের বিজিবি। এছাড়াও নির্বাচনের দিন কেন্দ্রে কেন্দ্রে নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করবে ৭ হাজার ৫৯৬ জন আনসার ও ১৫০০ পুলিশ। সব মিলিয়ে নির্বাচনে নিশ্চিদ্র নিরাপত্তার জন্য করবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রায় সাড়ে ১০ হাজার সদস্য।

হবিগঞ্জের চারটি আসনে ২২ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। জেলায় মোট ভোটার ১৪ লাখ ২৬ হাজার ৬৭ জন। এর মধ্যে নারী ৭ লাখ ১৫ হাজার ৪৭৪ জন এবং পুরুষ ভোটার ৭ লাখ ১০ হাজার ৫৯৪ জন।

হবিগঞ্জ-১ (নবীগঞ্জ-বাহুবল) আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৬ জন প্রার্থী। তাঁরা হলে- শাহ্ নেওয়াজ মিলাদ গাজী (আওয়ামী লীগ), ড. রেজা কিবরিয়া (জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট), আতিকুর রহমান আতিক (জাতীয় পার্টি), চৌধুরী ফয়সল শোয়েব (জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল), জুবায়ের আহমেদ (ইসলামি ফ্রন্ট) এবং নূরুল হক (কৃষক শ্রমিক জনতালীগ)। এ আসনে মোট ভোটার ৩ লাখ ৬৪ হাজার ৯৭৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৮০ হাজার ৮৪৯ জন এবং নারী ভোটার ১ লাখ ৮৪ হাজার ১২৮ জন।

হবিগঞ্জ-২ (বানিয়াচং-আজমিরীগঞ্জ) আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৭ জন প্রার্থী। তাঁরা হলে- আব্দুল মজিদ খান (আওয়ামী লীগ), আব্দুল বাছিত আজাদ (খেলাফত মজলিশ), শংকর পাল (জাতীয় পার্টি), আফসার আহমেদ রূপক (স্বতন্ত্র), আবুল জামাল মসউদ হাসান (ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ), পরেশ চন্দ্র দাস (ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টি) এবং মনমোহন দেবনাথ (কৃষক শ্রমিক জনতালীগ)। এ আসনে মোট ভোটার ৩ লাখ ৬ হাজার ৯৭২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৫২ হাজার ৭৫২ জন এবং নারী ভোটার ১ লাখ ৫৪ হাজার ২২০ জন।

হবিগঞ্জ-৩ (সদর-লাখাই-শায়েস্তাগঞ্জ) আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৪ জন প্রার্থী। তাঁরা হলে- মো. আবু জাহির (আওয়ামী লীগ), জি কে গউছ (ঐক্যফ্রন্ট), পীযুষ চক্রবর্তী (সিপিবি) ও মহিব উদ্দিন আহমদ সোহেল (ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ)। তবে নির্ধারিত সময়ের পর প্রার্থিতা প্রত্যাহার করায় এ আসনের ব্যলটে লাঙ্গল প্রতীক থাকবে। এ আসনে মোট ভোটার ৩ লাখ ২৬ হাজার ৫৯৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৬৩ হাজার ৬৯৯ জন এবং নারী ভোটার ১ লাখ ৬২ হাজার ৮৯৪ জন।

হবিগঞ্জ-৪ (চুনারুঘাট-মাধবপুর) আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৫ জন প্রার্থী। তাঁরা হলে- মাহবুব আলী (আওয়ামী লীগ), আহমদ আব্দুল কাদির (খেলাফত মজলিশ), আনছারুল হক (জাকের পার্টি), সামছুল আলম (ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ) ও সুলাইমান খান (ইসলামি ফ্রন্ট)। তবে নির্ধারিত সময়ের পর প্রার্থিতা প্রত্যাহার করায় এ আসনের ব্যলটে লাঙ্গল প্রতীক থাকবে। এ আসনে মোট ভোটার ৪ লাখ ২৭ হাজার ৫২৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ১৩ হাজার ২৯৪ জন এবং নারী ভোটার ২ লাখ ১৪ হাজার ২৩১ জন।

এ ব্যাপারে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা মাহমুদুল কবির মুরাদ জানান- শুক্রবার সকাল ৮ টায় প্রচারণা শেষ হয়েছে। নির্বাচনের সকল প্রস্তুতি আমরা সম্পন্ন করেছি। এই মুহূর্ত পর্যন্ত যত প্রস্তুতি দরকার, সেটা আমরা সম্পন্ন করতে পেরেছি। নির্বাচনী সামগ্রীসহ ব্যালট পেপার আমাদের কাছে পৌঁছে গেছে। তাছাড়া নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের প্রশিক্ষণসহ কেন্দ্র বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে। মোতায়েন করা হয়েছে বিপুল সংখ্যক নিরাপত্তাকর্মী।

 

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;