লালমনিরহাট-৩: কাদেরের হ্যাট্রিক নাকি দুলুর সমতা



সেরাজুল ইসলাম সিরাজ, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
লালমনিরহাট সদরে লাঙ্গল আর ধানের শীষের প্রচারণা সমানতালে/ছবি: বার্তা২৪.কম

লালমনিরহাট সদরে লাঙ্গল আর ধানের শীষের প্রচারণা সমানতালে/ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

লালমনিরহাট থেকে: তারা একে অপরের মুখোমুখি হয়েছেন টানা তিন সংসদ নির্বাচনে। জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান জিএম কাদের জয়ী হয়েছেন দুই বার, আর জেলা বিএনপির সভাপতি ও কেন্দ্রীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু জিতেছেন একবার।

সে কারণে এবার আলোচনা চলছে কাদেরের হ্যাট্রিক নাকি দুলুর সমতায় ফেরা। লালমনিরহাট-৩ (সদর) আসনে কে নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন সদরের সর্বত্র চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ।

জাতীয় পার্টি ও বিএনপির এই হেভিওয়েট প্রার্থীদের জমজমাট লড়াইয়ে উৎসবমুখর পরিবেশ বিরাজ করতে দেখা যাচ্ছে। প্রধান দুই প্রতিদ্বন্দ্বী সমানতালে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। উপজেলা সদরের মিশন মোড় থেকে রেলগেট, প্রধান সড়ক থেকে অলিগলি সব রাস্তায় পোস্টারে ছাওয়া। অনেকটা প্রতিযোগিতার মতো দেখাচ্ছে। যেন কে কার চেয়ে বেশি সেটা প্রদর্শনের চেষ্টা চলছে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Dec/28/1545994750173.gif

তবে যেই জিতুক অল্প ব্যবধানে জিতবেন বলে মনে করছেন ভোটাররা। এক পক্ষ জাতীয় পার্টি তথা মহাজোটের প্রার্থী জিএম কাদেরকে এগিয়ে রাখছেন। তাদের বক্তব্য হচ্ছে, এখানে জাতীয় পার্টি, আওয়ামী লীগ, বিএনপির কিছু রিজার্ভ ভোট রয়েছে। প্রধান তিন রাজনৈতিক দলের রিজার্ভ ভোট প্রায় কাছাকাছি। জাপা আওয়ামী লীগ জোট হয়েছে, এ কারণে বিএনপি ধোপে টিকতে পারবে না।

১৯৯১ সালের নির্বাচনে জাপা পায় ৩১ হাজার, আ’লীগ ২৫ হাজার আর বিএনপির প্রার্থী দুলু পান ২১ হাজার। এরপর ১৯৯৬ সালে জাপা ৩৯ হাজার, বিএনপি ৩৬ হাজার। এই আসনে ১৯৮৬ সালের পর মাত্র একবার ২০০১ সালে বিজয়ী হয় বিএনপি। ঐ নির্বাচনে বিএনপি ৬৩ হাজার, আ’লীগ ৪২ হাজার, জাপা ৩৩ হাজার ভোট পান।

জাপার জয় দেখা ভোটারদের যুক্তি হচ্ছে, ৩৩ ও ৪২ যোগ হলে ৭৫ হাজার হয়। তাই এবার জাপা এগিয়ে রয়েছে।

আবার অপর পক্ষের বক্তব্য হচ্ছে, মানুষ আওয়ামী লীগ তথা মহাজোট থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। আর জিএম কাদেরের রয়েছে বেশ কিছু মাইনাস পয়েন্ট। প্রথমত তিনি দুই দফায় এমপি নির্বাচিত হলেও এলাকার উন্নয়নে তেমন ভূমিকা রাখতে পারেননি। আবার ভোটের পর মানুষ তাকে কাছে পায়নি। ভোটের পর সারা সময় তিনি ঢাকায় ছিলেন।

২০০৮ সালের নির্বাচনে জয়ী হয়ে জিএম কাদের বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপান। তখন স্থানীয়দের প্রত্যাশা ছিলো পরিত্যাক্ত লালমনিরহাট বিমানবন্দর চালু করার। এ নিয়ে অনেক জল ঘোলা হয়েছে। কিন্তু এলাকাবাসীর প্রাণের দাবি অপূর্ণই থেকে গেছে। যে কারণে জিএম কাদেরকে মানুষ ভোট দিতে চায় না।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Dec/28/1545994791434.gif

একই সঙ্গে জাপার বেহাল অবস্থা তার পরাজয়ের আরেকটি কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। এসব দিক থেকে বিএনপি নেতা অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলুকে এগিয়ে রাখছেন। এখানে বিএনপি সাংগঠনিকভাবে খুবই শক্তিশালী। আবার অধ্যক্ষ দুলু ভোটের পরেও এলাকায় অবস্থান করেন। বিষয়টি দুলুর জয়ের জন্য সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

স্থানীয়রা জানিয়েছেন, জিএম কাদের প্রথমদিকে অনেক পিছিয়ে ছিলেন। দিনে দিনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ফিরেছেন। প্রথম দিকে ভোট হলে কাদেরের ভরাডুবি হতো। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে।

জিএম কাদের বার্তা২৪কে বলেন, ‘যেদিকে যাচ্ছি মানুষের ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। এখানে জাতীয় পার্টির পক্ষে জোয়ার শুরু হয়েছে। মানুষ আমার কথা শুনতে দৌড়ে আসছেন। সাধারণ মানুষ লাঙ্গলের জন্য পজেটিভ। সময় যত গড়াচ্ছে, আমাদের ভোট বাড়ছে।’

অনেক চেষ্টা করেও আসাদুল হাবিব দুলুর সাক্ষাৎ পাওয়া যায়নি। ফোনে একাধিকবার কল দিলেও রিসিভ করেননি তিনি। জেলা বিএনপির নেতারা দাবি করছেন, ভোটাররা ভোট দিতে পারলে ধানের শীষের বিজয় সুনিশ্চিত।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;