ঢাকা-৯: ‘অভিজ্ঞ’ সাবেরকে চ্যালেঞ্জ দিচ্ছেন ‘পরিশ্রমী’ আফরোজা



রেজা-উদ্-দৌলাহ প্রধান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
সাবের হোসেন চৌধুরী  ও আফরোজা আব্বাস

সাবের হোসেন চৌধুরী ও আফরোজা আব্বাস

  • Font increase
  • Font Decrease

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বাকি মাত্র ৩ দিন। এবারের ভোটের পরিবেশ আগের চেয়ে তুলনামূলক ভিন্ন। আগের নির্বাচনগুলোর প্রচারণায় যেমন পাল্টাপাল্টি সহিংসতা ও রক্তপাত ঘটতো এবার সেসব অনেক কম। ঢাকা-৯ আসনও এর ব্যতিক্রম নয়।

রাজধানীর সবুজবাগ, খিলগাঁও ও মুগদা থানা নিয়ে ঢাকা-৯। মোট ভোটার ৪ লাখ ২৫ হাজার ৫৮২ জন। প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছেন ৭ জন প্রার্থী। তারা হলেন- বিএনপি’র ধানের শীষের প্রার্থী আফরোজা আব্বাস, ন্যাশনাল পিপলস্ পার্টি’র (এনপিপি) আম মার্কার প্রার্থী মাহফুজা আক্তার, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের হাত পাখার প্রার্থী মোহাম্মদ মানিক মিয়া, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্টের (বিএনএফ) টেলিভিশন মার্কায় প্রার্থী মোহাম্মদ শফি উল্লাহ চৌধুরী, মুসলিম লীগের হারিকেন মার্কার প্রার্থী মো. আ. মোতালেব, জাকের পার্টির গোলাপ ফুলের প্রার্থী মো. হুমায়ন কবীর ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নৌকার প্রার্থী সাবের হোসেন চৌধুরী।

জানা গেছে, ২০০৮ সালে আসন পুনর্বিন্যাসের আগে ঢাকা-৮ ও ঢাকা-৯ এক সঙ্গে ঢাকা-৬ নামে পরিচিত ছিল। এখানে (বর্তমান ঢাকা-৯) ১৯৯৬ সাল থেকে প্রতিটি নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থী ছিলেন সাবের হোসেন চৌধুরী। এর মধ্যে ১৯৯৬, ২০০৮ ও ২০১৪ সালে তিনি জয়লাভ করেন। এবারো তিনি প্রার্থী। ভোটের মাঠে তার অভিজ্ঞতা ২২ বছর, সে তুলনায় জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস নবাগত। প্রচার-প্রাচারণায় যদিও সাবের হোসেন এগিয়ে তারপরও ভোট সুষ্ঠু হলে আফরোজা চমক দেখাতে পারেন বলে মনে করেন স্থানীয় ভোটাররা।

বৃহস্পতিবার (২৭ ডিসেম্বর) খিলগাঁও ও মুগদা এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, রাস্তাঘাট, বাসা-বাড়ি, দোকানপাটে নৌকার পোস্টারে ছেয়ে গেছে। দুয়েক জায়গায় হাতপাখার পোস্টার দেখা গেলেও চোখে পড়েনি ধানের শীষের পোস্টার বা ব্যানার।

জানা গেছে, সাবের হোসেনের দুই দশকের বেশি সময় ধরে নির্বাচনী বৈতরণি পার হওয়ার অভিজ্ঞতা আছে। বিপরীতে আফরোজা বিপুল উদ্যম নিয়ে তার প্রচারণা চালিয়েছেন হামলা ও মামলা উপেক্ষা করে। প্রতীক বরাদ্দের পর থেকেই এই দুই প্রতিদ্বন্দ্বী মাঠে সক্রিয় ছিলেন বেশি। প্রতিদিনই বিভিন্ন এলাকায় পথসভা, মতবিনিময় সভা, শোভাযাত্রা, গণসংযোগ করেছেন। তবে সাবের হোসেন সবার আগে ভোটারদের হাতে ভোটার স্লিপ পৌঁছেছেন। ভোটারদের কাছে উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে লিফলেটও বিতরণ করেছেন তিনি।

গত ১২ ডিসেম্বর গণসংযোগে নেমে হামলার মুখে পড়েন আফরোজা আব্বাস। এ পর্যন্ত তার গণসংযোগে ৪ বার হামলা হয়েছে। তবু তিনি প্রচার বন্ধ করেননি। সর্বশেষ ২৩ ডিসেম্বর মানিকনগর এলাকায় হামলার শিকার হন। পরবর্তীতে তার কর্মীরা বাঁশ ও লাঠিসোটা নিয়ে নির্বাচনী এলাকায় মিছিল করলে সাবের হোসেন সেটা নিয়ে কমিশনে আপত্তিও জানান।

বৃহস্পতিবার দুপুরে খিঁলগাঁও মডেল কলেজের সামনে দাঁড়িয়ে স্থানীয় বাসিন্দা মলয় কুমাড় সরকারের সঙ্গে কথা হচ্ছিল। তিনি বার্তা২৪.কম’কে বলেন, ‘অন্যান্য আসনে স্থানীয় সাংসদকে নিয়ে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীদের নানা অভিযোগ থাকলেও ঢাকা-৯ আসনে চিত্র একেবারেই ভিন্ন। এখানে আওয়ামী লীগের মধ্যে তেমন গ্রুপিং নেই। তাছাড়া দীর্ঘদিন ধরে সারেব হোসেন এলাকার মানুষের জন্য কাজ করে আস্থা অর্জন করেছেন। পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ হিসেবেও তার খ্যাতি আছে, তার ব্যক্তি ইমেজ ভালো।’

ঠিক এমন সময় স্কুলের সামনে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের হাজারো নেতা-কর্মীকে সাবের হোসেনের প্রচারণা চালাতে দেখা গেলো।

অন্যদিকে, আফরোজা আব্বাসের স্বামী ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসও ঢাকা-৮ আসন থেকে বিএনপির প্রার্থী হয়েছেন। গত সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মির্জা আব্বাস কারাগারে থাকায় আফরোজা আব্বাসই মূল প্রচারণা চালান। সে সময় তিনি প্ররিশ্রমী মনোভাব দেখিয়েছেন। তার পরিশ্রম ও গোছানো পরিকল্পনা সেসময় ভোটারদের নজর কাড়তে সক্ষম হয়।

স্থানীয় ব্যবসায়ী গোলাম মাওলা বলেন, ‘আফরোজা আব্বাসকে আমরা চিনি তার স্বামীর কারণে। তিনি যদিও নতুন তবে এ এলাকায় বিএনপির সমর্থকরা তাকে ভোটে সহায়তা করবে। ভোট সুষ্ঠু হলে তিনি সাবের হোসেনকে চ্যালেঞ্জ দিতে পারেন।’

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;