আওয়ামী লীগের কোন্দলে ঠাকুরগাঁওয়ে সুবিধায় ঐক্যফ্রন্ট



সেরাজুল ইসলাম সিরাজ ও নাহিদ রেজা
পোস্টারে ছেয়ে গেছে ঠাকুরগাঁও

পোস্টারে ছেয়ে গেছে ঠাকুরগাঁও

  • Font increase
  • Font Decrease

ঠাকুরগাঁও থেকে: উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা ঠাকুরগাঁও এর তিনটি আসন এবার ভাগ হয়ে যেতে পারে। একটিতে আওয়ামী লীগের সহজ জয়, একটিতে হাড্ডাহাড্ডি অপরটিতে পরাজয়ের শঙ্কা দেখছেন স্থানীয়রা।

ভিভিআইপি আসন ঠাকুরগাঁও-১ (সদর) আসনে আওয়ামী লীগ-বিএনপির মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের সম্ভাবনা দেখছেন অনেকে। এই আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়েছেন দলটির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারনী ফোরাম প্রেসিডিয়াম’র সদস্য রমেশ চন্দ্র সেন। একাধিক দফায় তিনি এই আসন থেকে নির্বাচিত হয়েছেন। ঠাঁই হয়েছিলো মন্ত্রিসভাতেও।

তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। দু’জনের বাড়িই উত্তরের সীমান্ত ঘেষা এই জেলার সদরে। আওয়ামী লীগের প্রার্থী একাধিক দফায় নির্বাচিত হলেও মির্জা ফখরুল ইসলাম জিতেছেন মাত্র একবার ২০০১ সালে।

এই আসনে রয়েছে আওয়ামী লীগের বিশাল ভোটব্যাংক। সঙ্গে ১ লাখ ২০ হাজার সংখ্যালুঘু ভোটার আওয়ামী লীগের নিয়ামক শক্তি হিসেবে কাজ করে থাকে। আবার মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এলাকা মানুষের কাছে রাজনীতিবীদের তুলনায় শিক্ষক হিসেবে অধিক পরিচিত। ভদ্র ও সজ্জন হিসেবে জানেন এলাকার লোকজন। তারও রয়েছে পারিবারিক ঐতিহ্য। এখানে আওয়ামী লীগের সহজ জয়ের সম্ভাবনা থাকলেও মির্জা ফখরুলের ব্যক্তিত্ব ও আওয়ামী লীগের দলীয় কোন্দল পথের কাঁটা হয়ে দাঁড়াতে পারে বলে মনে করছেন অনেকে।

ঠাকুরগাঁও-১ আসনে এই দুই হেভিওয়েট প্রার্থী সমানতালে নির্বাচনী ক্যাম্পেইন চালিয়ে যাচ্ছেন। অন্যান্য এলাকায় বিএনপির প্রার্থীর পোস্টার ব্যানার কম দেখা গেলেও এই আসনে দু’জনেই রয়েছেন সমান্তরালে। এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও সদর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হামিদ বার্তা২৪.কমকে বলেন, এখানে আমাদের বিশাল কর্মী বাহিনী ও স্টং সংগঠণের কারণে এতো পোস্টার ব্যানার দেখতে পারছেন। কিছু কিছু ছিঁড়ে ফেলছে তারপরও অনেক রয়ে গেছে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Dec/26/1545796493022.jpg

বালিয়াডাঙ্গি, হরিপুর ও রাণীশংকৈল উপজেলার আংশিক নিয়ে গঠিত ঠাকুরগাঁও-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী দবিরুল আলমের বিকল্প দেখছেন না কেউ। আওয়ামী লীগের এই প্রার্থী ১৯৯১ সাল থেকে টানা  ৫ বারসহ মোট ৬ দফায় এই আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রাথী হিসেবে রয়েছে জামায়াত নেতা আব্দুল হাকিম। যিনি ২০০১ ও ২০০৮ সালেও দবিরুল ইসলামের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে পরাজিত হন।

অন্যান্যবার অল্পভোটের ব্যবধানে হারার কারণে সম্ভাবনা থাকলেও এবার তিনি মাঠে নামতে পারেন নি। গাড়ি পোড়া মামলায় এখন জেল হাজতে রয়েছেন। তারপক্ষে তেমন প্রচারণাও নেই। আবার যুদ্ধাপরাধ ইস্যুতে মানুষ আগের থেকে সচেতন হওয়ায় এবারও দবিরুল ইসলামের পাল্লাই ভারী দেখছেন ভোটাররা।

সবচেয়ে জটিল সমীকরণ তৈরি হয়েছে পীরগঞ্জ ও রাণীশংকৈল’র আংশিক নিয়ে গঠিত ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে। খোদ প্রার্থীরাও বুঝতে পারছে না ঠিক কার কার মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতে যাচ্ছে। এখানে মহাজোট আছে আবার নেই, দুটাই ঠিক। আসনটিতে বিএনপির প্রার্থীরা কখনই সুবিধা করতে পারেনি। বরাবরেই আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা, দু’বার বাম দলের প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন।

আসনটি আওয়ামী লীগ ছেড়ে দিয়েছে শরীকদল ওয়ার্কার্স পার্টিকে। নৌকা মার্কা নিয়ে লড়ছেন ওয়ার্কার্স পার্টির নেতা বর্তমান সংসদ সদস্য ইয়াসিন আলী। ভোটের সমীকরণে সুবিধায় থাকার কথা থাকলেও জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি এমদাদুল হক বিদ্রোহী হওয়ায় চিত্র অনেকটা বদলে যাচ্ছে। আবার জাতীয় পার্টিরও প্রার্থী মাঠ দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। এই আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হাফিজ উদ্দিন আহমেদ কয়েকবার এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন। তারও রয়েছে ভালো একটি ভোটব্যাংক। তিনিও ভালো ভোট কাটবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

অন্যদিকে একাট্টা ঐক্যফ্রন্ট। অন্যান্য বার সফল হতে না পারলেও এবার মহাজোটের বিভক্তিতে স্বপ্ন দেখছেন ধানের ফলন ঘরে তোলার জন্য। কেউ কেউ মনে করেন, মহাজোটের ভোট তিন ভাগ হয়ে যাচ্ছে। যার সুফল পেতে পারেন বিএনপি । অর্থাৎ বিএনপির প্রার্থী বিজয়ী হয়ে গেলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। এই আসনে চর্তুমূখী লড়াইয়ের সম্ভাবনা দেখছেন অনেকে।

মহাজোটের প্রার্থী ইয়াসিন আলী বার্তা২৪.কমকে বলেন, মানুষ উন্নয়নের পক্ষে ভোট দিতে প্রস্তুত। একটা গ্রুপ সমস্যা করার চেষ্টা করেছিলো। সেটা ধীরে ধীরে কেটে যাচ্ছে। আমি আশা করছি ভালো ফলাফল হবে। তার কাছে প্রশ্ন ছিলো আপনি কোন কোন প্রার্থীর মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে বলে মনে করছেন? জবাবে বলেন, এটা বলাটা কঠিন হয়ে পড়েছে। বিএনপির প্রার্থী ভোট পাবে, আবার জাপার প্রার্থীও শক্তিশালী। 

আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী এমদাদুল হক বার্তা২৪.কমকে বলেছেন, এখানে আওয়ামী লীগের সকল নেতাকর্মী আমার সঙ্গেই রয়েছে। নৌকা যাকে দেওয়া হয়েছে তার কোনো ভোট নেই। নৌকা নিলজ্জভাবে হেরে যাবে। তার পুলিং এজেন্ট দেওয়ার মতো লোক নেই। আমি মনে করছি বিএনপির প্রার্থীর সঙ্গে আমার প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। এলাকার লোকজন আওয়ামী লীগের প্রার্থী দেখতে চায়। তারা চায় উন্নয়ন। আওয়ামী লীগের প্রার্থীর জন্য তারা রাস্তাও অবরোধ করেছিলো।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;