ইভিএম কিনতে আরও ৪০০ কোটি টাকা ছাড়



আসিফ শওকত কল্লোল, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ইভিএম কিনতে আরও ৪০০ কোটি টাকা ছাড়। ছবি: সংগৃহীত

ইভিএম কিনতে আরও ৪০০ কোটি টাকা ছাড়। ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) কিনতে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অনুকূলে আরও ৪০০ কোটি টাকা বিশেষ বরাদ্দ ছাড় করেছে পরিকল্পনা কমিশন। পরিকল্পনা কমিশন এডিপির ‘বিশেষ প্রয়োজনে উন্নয়ন সহায়তা’ খাত থেকে এ অর্থ ছাড় করেছে। এর আগে ৬ আসনে ইভিএম ব্যবহারের জন্য ১১০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়। যার মধ্যে ১০৫ কোটি টাকা যন্ত্রপাতি কিনতে ব্যয় হবে।

রোববার (২৩ ডিসেম্বর) পরিকল্পনা কমিশনের কার্যক্রম বিভাগের সিনিয়ার সহকারী প্রধান মো. মোস্তাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে বিষয়টি অর্থ বিভাগকে জানানো হয়। অর্থমন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, গত ৫ ডিসেম্বর পরিকল্পনা কমিশনে চিঠি দিয়ে এই খাতে আরও ৪০০ কোটি টাকা বরাদ্দ চায় ইসি। চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের বাস্তবায়নাধীন ইভিএম প্রকল্পটি গত ১৮ সেপ্টেম্বর একনেকে অনুমোদিত হয়। প্রকল্পটির প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ৩ হাজার ৮২৫ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। প্রকল্পটি সম্পূর্ণ জিওবি অর্থায়নে বাস্তবায়িত হবে। প্রকল্পটির অনুমোদিত বাস্তবায়ন মেয়াদ চলতি বছরের জুলাই থেকে আগামী ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত।

চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়, এই অর্থবছরে বরাদ্দের পরিমাণ এক হাজার ৯৯৮ কোটি ৯ লাখ ৩০ হাজার টাকা। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন বিভিন্ন পর্যায়ের নির্বাচন এবং একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ৬টি আসনের সব কেন্দ্রে ইভিএম ব্যবহারের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। তাই চলতি বছরের বরাদ্দ থেকে আরও ৩৯০ কোটি টাকা মূলধন খাতে এবং রাজস্ব খাতে ১০ কোটিসহ মোট ৪০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া প্রয়োজন।

এমতাবস্থায় নির্বাচন ব্যবস্থায় তথ্যপ্রযুক্তি প্রয়োগের লক্ষ্যে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ইভিএম ক্রয় এবং আনুষঙ্গিক ব্যয় নির্বাহের জন্য প্রকল্পের অনুকূলে আরও ৪০০ কোটি বরাদ্দ প্রদানে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ইসির নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

   

রাজবাড়ীতে বৃষ্টি ও ঝড়ের প্রভাবে ভোটার উপস্থিতি কম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজবাড়ী
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়েছে ৬ষ্ঠ উপজেলা নির্বাচনের ভোট গ্রহণ। ভোটারদের নিরাপত্তা ও ভোটাধিকার প্রয়োগের নিশ্চয়তার জন্য সব ধরণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন সংশ্লিষ্টরা। তবে কালবৈশাখী ঝড় ও বৃষ্টির প্রভাব পড়েছে ভোট কেন্দ্রগুলোতে। কোন কোন ভোট কেন্দ্র ভোটারদের উপস্থিতি একেবারেই কম।

বুধবার (৮ এপ্রিল) সকাল ৯টা ১০ মিনিটে রাজবাড়ীর কালুখালী উপজেলার বাংলাদেশ হাট নেছারিয়া দাখিল মাদ্রাসা ও সকাল ৯টা ৪২ মিনিটে পাংশা উপজেলার ডা. আব্দুল কাদের বালিকা দাখিল মাদ্রাসা গিয়ে এমনই চিত্র দেখা যায়।

ওই কেন্দ্রে সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, ভোট কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা ভোটারের অপেক্ষায় বসে রয়েছেন। ভোট কেন্দ্রে দুয়েকজন করে আসছেন।

ভোট দিতে আসা কালিনগর গ্রামের বাসিন্দা আনোয়ারা বেগম ও কামাল হোসেন বার্তা২৪.কমকে জানান, 'রাতে অনেক বৃষ্টি হয়েছে। সেই সাথে কাল বৈশাখী ঝড়। সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি আকাশ মেঘাচ্ছন্ন। বৃষ্টি হবে আবার। বৃষ্টির কারণে ভোটারদের উপস্থিতি কম। তবে পড়ে ভোটারদের উপস্থিতি বাড়তে পারে।'

বাংলাদেশ হাট নেছারিয়া দাখিল মাদ্রাসা কেন্দ্রের প্রিজাইডিং কর্মকর্তা মো. মনির হোসেন বার্তা২৪.কমকে জানান, তার কেন্দ্রে ভোটার সংখ্যা ২৬৭৬। সকাল ৮ থেকে ৯টা পর্যন্ত মোট ভোট পড়েছে ৩৭টি। যা এক দশমিক ৩৮ শতাংশ। তবে ভোটার উপস্থিতি বাড়বে বলে তিনি জানান।

ডা. আব্দুল কাদের বালিকা দাখিল মাদ্রাসা কেন্দ্রের প্রিজাইডিং কর্মকর্তা মো. আব্দুস সালাম সিদ্দিকি বার্তা২৪.কমকে জানান, তার কেন্দ্র ভোটার সংখ্যা ৩. হাজার ৬১৬। প্রথম দেড় ঘণ্টায় মোট পড়েছে ৭০টি। বৃষ্টির প্রভাবের কারণে এমনটি বলে তিনি জানান।

পাংশা উপজেলা ১টি পৌরসভা ও ১০টি ইউনিয়ন পরিষদ নিয়ে গঠিত। মোট ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা ৭ টি।মোট ভোট কক্ষের সংখ্যা ৫৪৫টি।এর মধ্যে স্থায়ী ৫২২ ও অস্থায়ী ২৩টি।মোট ভোটার সংখ্যা ২ লাখ ১৬ হাজার ১০০ জন।এর মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ১০ হাজার ১৮৭ ও মহিলা ১ লাখ ৫ হাজার ৯১১ জন।

কালুখালী উপজেলা ৭টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত।মোট ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা ৫০টি। মোট ভোট কক্ষের সংখ্যা ৩২১টি।এর মধ্যে স্থায়ী ৩০৬ ও অস্থায়ী ১৫টি।মোট ভোটার সংখ্যা ১ লাখ ৩৭ হাজার ২০০। এর মধ্যে পুরুষ ৭০ হাজার ২৮৪ ও মহিলা ৬৬ হাজার ৯১৫ জন।

;

সিলেটে ৪ উপজেলায় ভোট যুদ্ধ শুরু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,সিলেট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে সিলেটের চারটি উপজেলায় শুরু হয়েছে ভোট যুদ্ধ।

বুধবার (৮ মে) সকাল ৮টায় শুরু হয় চারটি উপজেলায় ভোটগ্রহণ। চলবে একটানা বিকেল ৪টা পর্যন্ত। প্রথম ধাপে চারটি উপজেলা হলো সিলেট সদর, দক্ষিণ সুরমা, গোলাপগঞ্জ ও বিশ্বনাথ উপজেলা। এ চার উপজেলায় ভোটার রয়েছেন ৮ লাখ ১৪ হাজার ৫২জন। এখানে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

জানা যায়, সিলেট সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

দক্ষিণ সুরমা উপজেলায় চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ জন করে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ।

গোলাপগঞ্জ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৩ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন প্রতিদ্বন্দ্বী রয়েছেন।

বিশ্বনাথ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬ জন ও ৩ জন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ভোটে লড়াই করছেন।

এদিকে, বুধবার সকালে চারটি উপজেলার বিভিন্ন ভোট কেন্দ্র ঘুরে দেখা যায় নারী ভোটারের উপস্থিতি বেশি। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোটার উপস্থিতি আরও বাড়বে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।

নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, সিলেটের এই চার উপজেলায় ৩০২টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হবে। এর মধ্যে ১৭৪টি কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করে নিরাপত্তা পরিকল্পনা করেছে সিলেট জেলা ও সিলেট মহানগর পুলিশ (এসএমপি)। এসএমপির আওতাধীন সদরে ৬২টি কেন্দ্রের মধ্যে ৪৫টি ঝুঁকিপূর্ণ ও দক্ষিণ ‍সুরমার ৬৩টি কেন্দ্রের ৩৯টি ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। আর জেলার দুই উপজেলায় ৯০টি কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ ধরা হয়েছে। এর মধ্যে গোলাপগঞ্জে ১০৩টি কেন্দ্রের মধ্যে ৬৩টি ও বিশ্বনাথে ৭৪টি কেন্দ্রের মধ্যে ২৭টিকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

এব্যাপারে সিলেটের সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও চার উপজেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ইতিমধ্যে আমাদের সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। ভোটে আড়াই হাজারের বেশি পুলিশ সদস্য, সাড়ে তিন হাজারের বেশি আনসার সদস্য, চারজন বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট ও ৩৬ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত থাকবেন। এর বাইরে বিজিবি ও এপিবিএন সদস্যরাও মাঠে থাকবেন।

;

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দুই উপজেলায় ভোট গ্রহণ শুরু



ডিষ্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর ও সরাইল উপজেলায় শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। সকালে ভোটকেন্দ্রগুলোতে ভোটারের উপস্থিতি কম থাকলেও বেলা বাড়ার সাথে সাথে ভোটার বাড়বে বলে জানান প্রিজাইডিং অফিসাররা।

বুধবার (৮ মে) সকাল ৮টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে একটানা বিকেল ৪টা পর্যন্ত চলবে ভোট গ্রহণ।

নির্বাচনের রিটানিং অফিসার ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাদেকুল ইসলাম জানান, বুধবার সকাল থেকে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট গ্রহণ চলছে। ভোট সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।

তিনি আরো জানান, প্রথম ধাপে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দুটি উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। মঙ্গলবার (৭ মে) দুপুরে নাসিরনগর ও সরাইল উপজেলায় ১৭৭ টি ভোট কেন্দ্রে নির্বাচনি সরঞ্জাম বিতরণ করা হয়। স্ব স্ব উপজেলার উপজেলা পরিষদ মিলনায়তন থেকে বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়। এ সময় সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার উপস্থিতিতে নাসিরনগরের ৯৩টি ও সরাইল উপজেলার ৮৪টি ভোট কেন্দ্রের প্রিজাইডিং কর্মকর্তার কাছে ব্যালট বাক্স, ব্যালট পেপারসহ নির্বাচনি সরঞ্জাম বুঝিয়ে দেয়া হয়। পরে কড়া নিরাপত্তার মধ্যদিয়ে এসব সরঞ্জাম পৌঁছে দেয়া হয়। নির্বাচনে আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় বিপুল পরিমাণ পুলিশ, র‍্যাব, ৬ প্লাটুন বিজিবি ও আনসার বাহিনীর পাশাপাশি নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করবেন।

উল্লেখ্য, দুই উপজেলার নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ১১জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১১ ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।

;

কুমিল্লার ৩ উপজেলা পরিষদের নির্বাচন শুরু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম,কুমিল্লা
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

শুরু হয়েছে কুমিল্লার তিন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ। বুধবার (৮ মে) সকাল ৮টায় শুরু হয়ে বিকেল ৪টায় শেষ হবে এই কার্যক্রম। এদিন মনোহরগঞ্জ, লাকসাম এবং মেঘনা উপজেলা পরিষদের নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে আয়োজন করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

প্রথম ধাপে কুমিল্লার চারটি উপজেলায় ভোটগ্রহণের কথা ছিল। কিন্তু নাঙ্গলকোট উপজেলা পরিষদ নির্বাচন স্থগিত হওয়ায় তিনটি উপজেলায় ভোটগ্রহণ চলছে।

সকাল ৮টা বেজে ৫ মিনিটে মেঘনা উপজেলার লুটেরচর মফিজুল ইসলাম উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্র ঘুরে অল্পকিছু ভোটার উপস্থিতি দেখা গেছে। তবে সকালে এক পশলা বৃষ্টির কারণে ভোটার উপস্থিতি কম বলে ধারণা করছেন নির্বাচন সংশ্লিষ্টরা।

নির্বাচন কমিশন সূত্র জানায়, সুষ্ঠুভাবে ভোটগ্রহণের জন্য ৩২০ জন প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগ করা হয়েছে। তিন উপজেলায় মোট ভোটার ৮ লাখ ৯২ হাজার ২৩৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৪ লাখ ৬২ হাজার ৩৯২ জন এবং মহিলা ভোটার ৪ লাখ ২৯ হাজার ৮৪০ জন। প্রথম ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জেলার তিনটি উপজেলায় চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২৭ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ১৫ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে আটজন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আটজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

;