গাজীপুর-২: শ্রমিক ভোটাররাই গড়বেন জয় পরাজয়



ফয়সাল আহমেদ, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪
বাঁ থেকে: সালাউদ্দিন সরকার (বিএনপি), জাহিদ আহসান রাসেল (আ'লীগ), ছবি: সংগৃহীত

বাঁ থেকে: সালাউদ্দিন সরকার (বিএনপি), জাহিদ আহসান রাসেল (আ'লীগ), ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিজয় দিবসে কাজের চাপ নেই, তবু বিজয় দিবসের আনুষ্ঠানিকতায় যেতে হবে কারখানায়। একটু ঢিলেঢালা ভাব নিয়ে কয়েকজন কারখানা শ্রমিক সকালে আড্ডা দিচ্ছিলেন শালনা মোল্লাপাড়া এলাকার মোড়ে। তাদের পুরো কথাই চলছিল নির্বাচন নিয়ে।

হানিফ নামের এক শ্রমিক বলছিলেন, এবার খুব কঠিন নির্বাচন হবে তাঁর পাশ কাটিয়ে রহিম নামের একজন বলল,  দুর মিয়া কিসের নির্বাচন, আমরা তো ভোট দেয়ার সুযোগও পাব না, সকালেই দেখবে বাক্স ভরে রয়েছে। তবে সাথে থাকা চা দোকানী সিরাজ মিয়া জানান, দিন যত যাবে পরিবেশ ততই ভালোর দিকে যাবে, আর আমরাও সুষ্ঠ ভোটের আশাবাদী কেননা বঙ্গবন্ধু কন্যা যতই প্রতিকুলতাই হোক তিনি তাঁর কথা রাখবেন। এভাবেই কথা চলছিল প্রায় ঘন্টব্যাপী।

বাংলার প্রকৃতিতে শীতের আনাগোনা শুরু হয়েছে ২ দিন হয়ে গেল। তবে এবার ভোটের বাদ্যের শব্দে তাঁর কোন প্রভাবই ফেলতে পারেনি কারো মাঝে। চায়ের ষ্টলগুলোতো ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে নির্বাচনী নানা কথামালার ফুলঝুড়ি। প্রতিনিয়ত চায়ের কাপের বাস্পের মতই ছড়াচ্ছে নির্বাচনী উত্তাপ। সে উত্তাপ লক্ষ্য করা গেল গাজীপুর সদর আসনের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে। আর সিংহভাগ শ্রমিক ভোটারদের মধ্যেও এখন চলছে ভোট ভাবনা। কেননা তাদের রায়ের উপরই নির্ভর করছে প্রার্থীদের জয় পরাজয়।

গাজীপুর-২ আসনটি সিটি এলাকার ১৯-৩৮ ও ৪৩-৫৭ মোট ৩৫ ওয়ার্ড ও গাজীপুর ক্যান্টনমেন্ট এলাকা নিয়ে গঠিত। ভোটার সংখ্যার দিক দিয়ে জেলার সবচেয়ে বড় আসনে মোট ভোটার ৭ লাখ ৪৫ হাজার ৮৪১জন। শিল্প এলাকা সমৃদ্ধ এই আসনের সিংহভাগ ভোটারই কারখানা শ্রমিক। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বীতায় বর্তমান সাংসদ জাহিদ আহসান রাসেল নির্বাচিত হয়েছিলেন। নবম ও অষ্টম সংসদে উপনির্বাচনে ও তিনি নির্বাচিত হয়েছিলেন। এর আগে অষ্টম ও সপ্তম সংসদ নির্বাচনে নির্বাচিত হয়েছিলেন শ্রমিক নেতা আহসান উল্লাহ মাষ্টার। যদিও ৬ষ্ঠ সংসদ নির্বাচনে এই আসন থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন বিএনপির প্রার্থী অধ্যাপক এম এ মান্নান।

এই আসনে শ্রমিক শ্রেণীর ভোটারের আধিক্য থাকায় বিভিন্ন দলগুলো মনোনয়নে প্রতিবারই শ্রমিক নেতাদেরই আধিক্য দিয়েছে। আওয়ামী লীগের জনপ্রিয় শ্রমিক নেতা আহসান উল্লাহ মাষ্টার সন্ত্রাসীদের হাতে নিহত হলে তাঁর ইমেজকে ধরেই প্রতিবারই বিজয়ী হয়ে আসছেন তাঁর ছেলে জাহিদ আহসান রাসেল। এখানে বিএনপির কয়েকজন হেভিওয়েট প্রার্থী থাকার পরও তারা শ্রমিক দলের কেন্দ্রীয় নেতা সালাউদ্দিন সরকারকে মনোনয়ন দিয়ে চমক সৃষ্টি করেছেন। সবারই উদ্দেশ্য শ্রমিকদের ভোট আদায় করা। কারন শ্রমিকরাই গড়বেন জয় পরাজয়।

ইপসা এলাকার কনকর্ড গার্মেন্টস কারখানার শ্রমিক হোসনে আরা বলেন, ‘গন্ডগোল অইলে আমরা ভোট দিতে যামু না, আগে পরিবেশটা দেখি তার পর সিদ্ধান্ত নিমু’।

একই কারখানার শ্রমিক আনোয়ারা বলেন, ‘আমরা কারখানা শ্রমিকরা খুবই অবহেলিত, আমাদের কথা কেউ ভাবেনা। তাই যাদের কাছ থেকে নিরাপদ কর্মপরিবেশের আশ্বাস পাব তাদের ভোট দেব’।

বোর্ড বাজার এলাকার নাহার গার্মেন্টস কারখানার শ্রমিক আজিজুল হক বলেন, ‘দীর্ঘদিন পর ভোটের উৎসবে ভাসছে দেশ, এটা অনেক আনন্দের। তিনি এবারই প্রথম ভোট দিবেন, তাই অনেক ভেবে চিন্তে দিবেন।

এই আসনে বিজয়ী হওয়ার লক্ষে ভোট যুদ্ধে নেমেছেন আওয়ামী লীগের জাহিদ আহসান রাসেল, বিএনপির সালাউদ্দিন সরকার, ইসলামী আন্দোলনের হারুনুর রশিদ,বাসদের আব্দুল কাইয়ুম, সিপিবির জিয়ায়ুল কবির, মুসলিম লীগের সৈয়দ আব্দুল হান্নান নুর। যদিও মূল লড়াই হবে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে।

নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার জেলা প্রশাসক দেওয়ান মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির জানান, এই আসনের অধিকাংশ এলাকা শিল্পকারখান বেষ্ঠিত থাকায় প্রশাসনের বিশেষ নজরে রয়েছে। বিভিন্ন প্রার্থীরা প্রতিদিনই উৎসবমুখর পরিবেশে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে, এখানে এখন পর্যন্ত কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;