ফরিদপুর-৩ আসনে অপ্রতিরোধ্য মোশাররফ



মনি আচার্য্য, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফরিদপুর-৩ আসনে অপ্রতিরোধ্য মোশাররফ, ছবি: বার্তা২৪.কম

ফরিদপুর-৩ আসনে অপ্রতিরোধ্য মোশাররফ, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ফরিদপুর থেকে: একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদপুর-৩ আসনে মূল লড়াই হবে আওয়ামী লীগের প্রার্থী স্থানীয় সরকার মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও বিএনপির প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফের মাঝে।

তবে গত দশ বছরের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের কারণে নির্বাচনে ভোটের লড়াইয়ে অপ্রতিরোধ্য অবস্থায় রয়েছেন খন্দকার মোশাররফ হোসেন। উন্নয়নের পাশাপাশি স্থানীয় আওয়ামী লীগের সুসংঠিত অবস্থানও নির্বাচনে বাড়তি সুবিধা পাবেন আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী এ নেতা।

এ ছাড়া স্থানীয় বিএনপি এখনও সংগঠিত না হওয়ায় নির্বাচনে এর প্রভাব ফেলবে, ফলে ভোটের অংক হেলতে পারে আওয়ামী লীগ প্রার্থীর দিকে।

ফরিদপুর-৩ আসনের এসব সমীকরণের হিসেব দেখলেই সহজেই বুঝা যাচ্ছে, বিগত দুই সংসদ নির্বাচনের ধারাবাহিকতায় এবারও আসনটি আওয়ামী লীগের ঝুলিতে যেতে পারে।

স্থানীয় আওয়ামী লীগ সূত্রে জানা গেছে, বিগত ১০ বছরে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ১৭৫০ কোটি টাকা, সড়ক ও জনপদ বিভাগের ৭০০ কোটি টাকা, এলজিইডি খাতে ২ হাজার ৪শ’ কোটি টাকা ও গণপূর্ত বিভাগের ৭৫০ কোটি টাকার প্রকল্প চলমান রয়েছে ফরিদপুর জেলায়।

এ ছাড়া শিক্ষা ও প্রকৌশল অধিদপ্তরেও চলছে উন্নয়ন। আর এসব উন্নয়ন প্রকল্পগুলো ফরিদপুর জেলায় আনার পেছনে সব থেকে বেশি অবদান ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেনের। ভোটাররা বিষয়গুলো মাথায় রেখে ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন।

ফরিদপুরের উন্নয়ন চিত্র শুধুমাত্র কাগজ-কলমে সীমাবদ্ধ নয়। চোখে লাগার মতো উন্নয়ন প্রকল্পগুলোর বেশিরভাগই দৃশ্যমান ফরিদপুর-৩ আসন ও এর আশপাশের এলাকায়। রাস্তাঘাট, স্কুল-কলেজ ও হাসপাতাল থেকে শুরু করে নানা খাতে ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেনের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড চলছে।

ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেনের এই উন্নয়নের মহাযজ্ঞের প্রতিক্রিয়া ফরিদপুর-৩ আসনের ভোটার মধ্যেও দেখা গেছে। তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিগত দশ বছরে আওয়ামী লীগের সরকারে আমলে ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেনের নেতৃত্বে ফরিদপুর উপজেলা ও ফরিদপুর-৩ আসন এলাকায় অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে।

যা আগের কোনো মন্ত্রী বা সংসদ সদস্যের আমলে হয়নি। ফলে এ আসনের ভোটাররা উন্নয়নের রূপকার ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেনেই আবারও ভরসা রাখতে চাচ্ছেন।

শনিবার (১৫ ডিসেম্বর) ফরিদপুর-৩ আসনের বিভিন্ন ওয়ার্ড ঘুরে উন্নয়নের চিত্র ও ভোটারদের মনোভাব দেখা গেছে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Dec/15/1544887744728.jpg

এ বিষয়ে ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য আবু নায়ীম বার্তা২৪.কমকে বলেন, গত দশ বছরে আমাদের নেতা ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন একাধারে যেমন জেলার অভূতপূর্ব উন্নয়ন ঘটিয়েছেন, তেমনি স্থানীয় আওয়ামী লীগকে সুসংগঠিত করছেন। ফলে নির্বাচনে আমাদের বিজয় সুনিশ্চিত। স্থানীয় আওয়ামী লীগের ভেতরে কোনো কোন্দল না থাকায় নির্বাচনী কার্যক্রম আরও বেগবান।

অন্যদিকে ফরিদপুর-৩ আসনের ১৮ নম্বর ওয়ার্ড শ্রমিক লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর বার্তা২৪.কমকে বলেন, দিন রাত আমরা ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন ভাইয়ের উন্নয়নের সফল বার্তা নিয়ে ভোটারদের কাছে যাচ্ছি। প্রতিদিন ২শ’ কর্মী নিয়ে আমরা বিভিন্ন ওয়ার্ডে যাচ্ছি। ভোটারাও আমাদের নেতার ওপর আস্থাবান।

আওয়ামী লীগের এমন সুসংহত অবস্থায় প্রধান বিরোধী জোট বিএনপি কোন্দলে জেরবার। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ফরিদপুর-৩ আসনে বিএনপি ৩টি গ্রুপে বিভক্ত। ফলে ভোটের মাঠে ঐক্যবদ্ধ বিএনপিকে পাওয়া যাচ্ছে না। এর প্রভাব পড়েছে প্রচারণাতেও। সক্রিয় প্রচার-প্রচারণা এখনও সেভাবে দেখা যায় না।

অভিযোগ রয়েছে বিএনপির প্রার্থী সাবেক মন্ত্রী কামাল ইবনে ইউসুফ গত ১০ বছর এলাকায় তেমন আসা-যাওয়া করেননি। ফলে নেতাকর্মীদের সঙ্গে তার বেশ দূরত্ব তৈরি হয়েছে। প্রভাব দেখা যাচ্ছে, বিএনপির নির্বাচনী কার্যক্রমে।

   

আচরণ বিধি লঙ্ঘন করে মোটরসাইকেল শোডাউন, চেয়ারম্যান প্রার্থীকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
আচরণ বিধি লঙ্ঘন করে মোটরসাইকেল শোডাউন

আচরণ বিধি লঙ্ঘন করে মোটরসাইকেল শোডাউন

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে মোটরসাইকেল শোডাউন করে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় চেয়ারম্যান প্রার্থী শাহ মো. আবুল কালাম বারী পাইলটকে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

বুধবার (১৫ মে) বিকালে মোটরসাইকেল শোডাউন করার সময়ে আচরণবিধি নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে নিয়োজিত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি মো. মঈন খান এলিস এ জরিমানা করেন।

শাহ মো. আবুল কালাম বারী পাইলট বর্তমান উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও আনারস প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

জানা যায়, আজ বিকালে শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামে একত্রিত হয়ে প্রায় কয়েক হাজার মোটরসাইকেল ও নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে শহরের বিভিন্ন জায়গায় মোটরসাইকেল শোডাউন করছিলেন। এসময়ে খবর পেয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঘটনাস্থলে গিয়ে জরিমানা করেন।

এবিষয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার ভূমি মো. মঈন খান এলিস বলেন, তিনি নির্বাচনী আচরণ বিধি লঙ্ঘন করে মোটরসাইকেল শোডাউন করছিলেন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে সত্যতা পাওয়ায় আচরণ বিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

;

উপজেলা নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলার উচ্চ পর্যায়ের মনিটরিং সেল গঠন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের দ্বিতীয় ধাপের ১৫৭ উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার সুবিধার্থে আইনশৃঙ্খলা সমন্বয় করতে উচ্চ পর্যায়ের একটি মনিটরিং সেল গঠন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

ইসি নির্বাচন পরিচালনা শাখার উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান ইতিমধ্যে এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠিয়েছেন।

এতে বলা হয়েছে, সেলটির নেতৃত্বে দেবেন স্মার্টকার্ড তথা আইডিইএ-২ এর প্রকল্প পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবুল হাসনাত মোহাম্মদ সায়েম, যা ২১ মে অর্থাৎ ভোটগ্রহণের দিন সকাল ৮টা থেকে নির্বাচন ভবন থেকে পরিচালিত হবে।

আইনশৃঙ্খলা সমন্বয় ও মনিটরিং সেলটিতে জননিরাপত্তা বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপসচিব পদমর্যাদার নিম্নে নয় এমন একজন কর্মকর্তা; পুলিশ হেডকোয়াটার্সের পুলিশ সুপার/অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পদমর্যাদার নিম্নে নয় এমন একজন কর্মকর্তা; বিজিবি/কোস্টগার্ড/র‍্যাপিড অ্যাকশান ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব) আনসার ও ভিডিপির উপপরিচালক পদমর্যাদার নিম্নে নয় এমন একজন কর্মকর্তা এবং আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার/সহকারী পুলিশ সুপার পদমর্যাদার নিম্নে নয় এমন একজন কর্মকর্তা থাকবেন।

মনিটরিং সেল নির্বাচনের দিন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কে নির্বাচন কমিশনকে অবহিত করবে। সেই সাথে সেলে অন্তর্ভুক্ত সংশ্লিষ্ট সংস্থার প্রতিনিধি কর্তৃক নির্বাচন উপলক্ষে মোতায়েনকৃত আইনশৃঙ্খলা সদস্যদের অবস্থান ও সার্বিক অবস্থা সম্পর্কে কমিশনকে জানাবেন।

ইসি ঘোষিত তফশিল অনুযায়ী, গত ৮ মে প্রথম ধাপের ১৩৯ উপজেলায় ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপের ১৫৭ উপজেলার ভোট গ্রহণ আগামী ২১ মে অনুষ্ঠিত হবে। তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ২৯ মে ও চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ৫ জুন ভোটগ্রহণ হওয়ার কথা রয়েছে।

;

উপজেলা পরিষদ নির্বাচন: ১১১ উপজেলায় ২৯ মে সাধারণ ছুটির সুপারিশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের তৃতীয় ধাপে ২৯ মে ১১১টি উপজেলায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ওইদিন এসব উপজেলায় সাধারণ ছুটি ঘোষণার জন্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালকে চিঠি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

সংস্থাটির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান ইতোমধ্যে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে এজন্য চিঠি পাঠিয়েছেন।

এতে বলা হয়েছে, ২৯ মে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের ৩য় ধাপের নির্বাচন ১১১ উপজেলায় অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন উপলক্ষে ভোটগ্রহণের দিন অর্থাৎ ২৯ মে সংশ্লিষ্ট নির্বাচনি এলাকায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা প্রয়োজন।

বর্ণিতাবস্থায়, উপজেলা পরিষদের নির্বাচন উপলক্ষে সংশ্লিষ্ট নির্বাচনি এলাকায় ভোটগ্রহণের দিন অর্থাৎ ২৯ মে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আদিষ্ট হয়ে অনুরোধ করা হলো।

ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, গত ৮ মে প্রথম ধাপের ১৩৯ উপজেলায় ভোট গ্রহণ সম্পূর্ণ হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপের ১৫৭ উপজেলার ভোটগ্রহণ আগামী ২১ মে অনুষ্ঠিত হবে। তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ২৯ মে ও চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ৫ জুন ভোটগ্রহণ হওয়ার কথা রয়েছে।

;

১৫৭ উপজেলায় ৭২ ঘণ্টা মোটরসাইকেল চলাচলে নিষেধাজ্ঞা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দ্বিতীয় ধাপের ভোট গ্রহণ উপলক্ষে ১৫৭ উপজেলায় তিনদিন (৭২ ঘণ্টার) জন্য মোটরসাইকেল চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। একই সাথে ভোটের আগে পরে ২৪ ঘণ্টার জন্য ট্যাক্সি ক্যাব, পিক আপ, মাইক্রোবাস, ট্রাক বন্ধ থাকবে। ভোটারদের যাতায়াত সুবিধার্থে সীমিত আকারে বাস চলাচল থাকবে।

নির্বাচন পরিচালনা শাখার উপসচিব আতিয়ার স্বাক্ষরিত চিঠি ইতোমধ্য সড়ক পরিবহন ও সহাসড়ক বিভাগের সচিব বরাবর অনুলিপি পাঠিয়েছে।

ইসি জানায়, ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী- ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের ২য় ধাপের ভোটগ্রহণ আগামী ২১ মে অনুষ্ঠিত হবে। ভোটগ্রহণের জন্য ২০ মে দিবাগত মধ্যরাত ১২টা হতে ২১ মে মধ্যরাত ১২টা পর্যন্ত ট্যাক্সি ক্যাব, পিক আপ, মাইক্রোবাস, ট্রাক চলাচলের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।

একই সাথে অধিক নিরাপত্তার সার্থে ভোট গ্রহণ উপজেলাগুলোতে আগামী ১৯ মে মধ্যরাত ১২টা হতে ২২ মে মধ্যরাত ১২টা পর্যন্ত মোটরসাইকেল চলাচলের উপর নিষেধাজ্ঞা থাকবে। নির্বাচনি এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, যানজট নিরসন ইত্যাদি প্রয়োজনে বাস্তবতার নিরীখে ও স্থানীয় বিবেচনায় উল্লিখিত যানবাহন ছাড়াও যে কোন যানবাহন চলাচলের উপর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে পারবে।

ইসির নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, নির্বাচনী এলাকায় রিটার্নিং অফিসারের অনুমতি সাপেক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী/তাদের নির্বাচনি এজেন্ট, দেশি/বিদেশি পর্যবেক্ষকদের (পরিচয়পত্র থাকতে হবে) ক্ষেত্রে শিথিলযোগ্য। তাছাড়া, নির্বাচনের সংবাদ সংগ্রহের কাজে নিয়োজিত দেশি/বিদেশি সাংবাদিক (পরিচয়পত্র থাকতে হবে), নির্বাচনের কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, নির্বাচনের বৈধ পরিদর্শক এবং কতিপয় জরুরি কাজ যেমন- এ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, বিদ্যুৎ, গ্যাস, ডাক, টেলিযোগাযোগ ইত্যাদি কার্যক্রমে ব্যবহারের জন্য উল্লিখিত যানবাহন চলাচলের ক্ষেত্রে উক্ত নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে না।

সেই সাথে জাতীয় মহাসড়ক, বন্দর ও জরুরি পণ্য সরবরাহসহ অন্যান্য জরুরি প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিষেধাজ্ঞা শিথিলের বিষয়ে প্রয়োজনীয় কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন।

ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, গত ৮ মে প্রথম ধাপের ১৩৯ উপজেলায় ভোট গ্রহণ সম্পূর্ণ হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপের ১৫৭ উপজেলার ভোট গ্রহণ আগামী ২১ মে অনুষ্ঠিত হবে। তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ২৯ মে ও চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ৫ জুন ভোটগ্রহণ হওয়ার কথা রয়েছে।

;