যশোর-৫: প্রার্থী ওয়াক্কাস, ক্ষুব্ধ বিএনপি নেতাকর্মীদের গণপদত্যাগ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যশোর-৫ (মণিরামপুর) আসনে ২০ দলীয় জোটের প্রার্থী হিসেবে জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের (একাংশ) সভাপতি মুফতি মুহাম্মদ ওয়াক্কাসকে মেনে নিতে না পারায় রোববার দুপুরে উপজেলা বিএনপি ও তার অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা গণপদত্যাগ করেছেন। এর আগে এদিন সকালে প্রার্থীর ছেলে আব্দুর রশিদের গাড়ি ভাংচুর করে বিক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা।

শনিবার সন্ধ্যার পর মুফতি মুহাম্মদ ওয়াক্কাসের চূড়ান্ত মনোনয়নের খবর ছড়িয়ে পড়লে এলাকায় বিএনপি নেতাকর্মীরা বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠে। দলটির নেতাকর্মীদের অনেকেই ওই রাতেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আর বিএনপি করবেন না এমন পোস্ট দিয়ে বিভিন্ন ধরনের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। তাকে প্রার্থী করার প্রতিবাদে রোববার দুপুরের পর থেকে বিএনপি ও তার অঙ্গ সংগঠনের উপজেলা, পৌর এবং ইউনিয়নসহ ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতাকর্মীদের মধ্যে গণপদত্যাগের হিড়িক পড়ে।

মণিরামপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি শহীদ ইকবাল হোসেন জানান, গণবিচ্ছিন্ন প্রার্থীকে মনোনয়ন দেওয়ায় বিক্ষুব্ধ নেতাকর্মীরা গণপদত্যাগ করেছেন। রোববার দুপুরে তার কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেওয়া উল্লেখযোগ্যরা হলেন, পৌর বিএনপির সভাপতি খাইরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক আবদুল হাই, উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি মুক্তিযোদ্ধা আখতার হোসেন খান, আলাউদ্দিন আলা, সাধারণ সম্পাদক এসএম মশিউর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মকবুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান, উপজেলা যুবদলের সভাপতি আসাদুজ্জামান মিন্টু, সাধারণ সম্পাদক নিস্তার ফারুক, উপজেলা ছাত্রদলের সভাপতি মোতাহারুল ইসলাম রিয়াদ, সাধারণ সম্পাদক নবিরুজ্জামান আজাদ, পৌর ছাত্রদলের সভাপতি মুক্তার হোসেন, একে আজাদ, কলেজ শাখার সভাপতি মহিবুল আলম মামুন, সাধারণ সম্পাদক ইমরান নাজির প্রমুখ।

পদত্যাগকারী উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এসএম মশিউর রহমান বলেন, এ সংসদীয় আসনে জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের প্রভাব না থাকলেও বিগত নবম এবং দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৪ দলীয় জোট থেকে জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মুফতি মুহাম্মদ ওয়াক্কাসকে মনোনয়ন দেয়া হয়। তারপরও প্রেক্ষাপট বিবেচনায় নিয়ে ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত একাট্টা হয়ে তাতে বিজয়ী করে। তবে স্থানীয় জোটের সাথে তার সম্পর্ক অত্যন্ত শীতল হওয়ায় ২০০৮ সালে তিনি ৪ দলীয় জোটের প্রার্থী হলেও শেষ পর্যন্ত পরাজিত হন। ২০০৮ সালের নির্বাচনের পর মুফতি মুহাম্মদ ওয়াক্কাস মনিরামপুরে ২০ দলীয় জোটের সাথে তেমন কোন সম্পর্ক রাখেননি। এ ছাড়াও বিগত ১০ বছরে বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীদের কোন খোঁজখবর নেননি মুফতি ওয়াক্কাস। এছাড়া মুফতি ওয়াক্কাসের নামে থানায় অন্তত: নাশকতার চারটি মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা থাকায় তিনি বর্তমান আত্মগোপনে রয়েছেন। এ অবস্থায় তিনি কিভাবে নির্বাচন করবেন প্রশ্ন রেখে তিনি আরো বলেন, এমন গণবিচ্ছিন্ন নেতার পক্ষে কোনভাবেই নির্বাচন করা সম্ভব না। এ কারণে প্রতিবাদে নেতাকর্মীরা পদত্যাগ করছেন।

এদিকে মুফতি ওয়াক্কাসের প্রার্থিতা মেনে নিতে না পারায় রোববার সকালে মণিরামপুর সরকারি কলেজের সামনে তার ছেলের গাড়ি ভাংচুর করে বিএনপির একদল বিক্ষুব্ধ নেতাকর্মী। খবর পেয়ে মনিরামপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে, কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে চিনতে না পারায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় আনা ইউপি চেয়ারম্যান নিস্তার ফারুককে ছেড়ে দেয়া হয় বলে পুলিশ জানায়।

জানতে চাইলে মুফতি মুহাম্মদ ওয়াক্কাসের বড় ছেলে মুফতি আব্দুর রশিদ জানান, গাড়িতে উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি শফিকুল ইসলাম, উপজেলা জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের সভাপতি মাওলানা আজিজুর রহমান, ছোট ভাই মুফতি হুসাইনসহ সংগঠনের ৮/১০ নেতাকর্মী ছিলেন।

   

উপজেলা নির্বাচন: ১৪ দিনের জন্য বৈধ অস্ত্রে নিষেধাজ্ঞা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
উপজেলা নির্বাচন: ১৪ দিনের জন্য বৈধ অস্ত্রে নিষেধাজ্ঞা

উপজেলা নির্বাচন: ১৪ দিনের জন্য বৈধ অস্ত্রে নিষেধাজ্ঞা

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের পরিবেশ সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করার লক্ষে ১৪ দিনের জন্য বৈধ অস্ত্র প্রদর্শনের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন সরকার। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জারি করা এ সংক্রান্ত পরিপত্র থেকে বিষয়টি জানা গেছে।

এতে বলা হয়েছে, নির্বাচনী এলাকায় ভোটগ্রহণের পূর্ববর্তী ০৭ (সাত) দিন হতে ভোটগ্রহণের পরবর্তী ০৭ (সাত) দিন পর্যন্ত যাতে অস্ত্রের লাইসেন্সধারীগণ অস্ত্রসহ চলাচল না করেন কিংবা অস্ত্র বহন ও প্রদর্শন না করেন সে জন্য জননিরাপত্তা বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হতে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা জারির ব্যবস্থা করা হয়েছে।

নির্বাচন কমিশনের চাহিদার প্রেক্ষিতে মন্ত্রণালয় এই নির্দেশনা জারি করেছে।

এবার চার ধাপে উপজেলা পরিষদে নির্বাচন করছে ইসি। তফসিল অনুযায়ী, প্রথম ধাপে ১৪১টি উপজেলায় ৮ মে, দ্বিতীয় ধাপে ১৬০ উপজেলায় ২১ মে, তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ২৯ মে ও চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ৫ জুন ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হওয়ার। প্রথম ধাপে ২২ টি, দ্বিতীয় ধাপে ২৪টি, তৃতীয় ধাপে ২১ ও চতুর্থ ধাপে দু’টি উপজেলায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ করা হবে।

;

উপজেলা নির্বাচন: প্রথম ধাপের ৪২৪ কেন্দ্রে ব্যালট যাবে বিকেলে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
প্রথম ধাপের ৪২৪ কেন্দ্রে ব্যালট যাবে বিকেলে

প্রথম ধাপের ৪২৪ কেন্দ্রে ব্যালট যাবে বিকেলে

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রথম ধাপে ১৪১ উপজেলার দুর্গম এলাকার ৪২৪ কেন্দ্রে ভোটগ্রহণের আগের দিন ব্যালট পেপার পাঠানো হবে। আর ১১ হাজার ১৩২ কেন্দ্রে ব্যালট যাবে ভোটের দিন সকালে।

ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপসচিব মো. আতিয়ার রহমান জানিয়েছেন, যাতায়াতের অসুবিধার জন্য দুর্গম এলাকাগুলোয় ভোটের আগের দিন ব্যালট পাঠানোর জন্য সিদ্ধান্ত দিয়েছে ইসি। এ সংক্রান্ত নির্দেশনা রিটার্নিং কর্মকর্তাদের ইতিমধ্যে পাঠানো হয়েছে। প্রথম ধাপে আগামী ৮ মে ১৪১ উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এতে কেন্দ্র রয়েছে ১১ হাজার ৫৫৬টি।

জানা গেছে, ১০টি জেলার ২৪টি উপজেলার দুর্গম কেন্দ্রে ব্যালট আগের দিন পাঠানো হবে। উপজেলাগুলোর মধ্যে রয়েছে, কুড়িগ্রামে চিলমারী, রৌমারী, চর রাজিবপুর; মৌলভীবাজারের বড়লেখা, জুড়ী, কুলাউড়া; হবিগঞ্জের বানিয়াচং, আজমিরীগঞ্জ; ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর, সরাইল, সন্দ্বীপ; রাঙ্গামাটির রাঙামাটি সদর, কাউখালী, জুড়াছড়ি, বরকল; বান্দরবানের বান্দরবান সদর, আলী কদম; খাগড়াছড়ির লক্ষীছড়ি, মানিকছড়ি, মাটিরাংগা, রামগড়; সুনামগঞ্জের দিরাই, শাল্লা ও লালমনিরহাটের হাতিবান্দা। এসব উপজেলার ৪২৪টি কেন্দ্র দুর্গম হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

ইসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, চার ধাপে অনুষ্ঠেয় উপজেলা নির্বাচনের সকল ধাপেই দুর্গম কেন্দ্রে আগের দিন ব্যালট পেপার পাঠানো হবে৷ অন্যগুলো যাবে ভোটের দিন সকালে। মাঠ প্রশাসন থেকে দুর্গম এলাকা চিহ্নিত করে প্রতিবেদন পাঠালে নির্বাচন কমিশন সে অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেয়। কয়েক বছর ধরে ভোটে কারচুপি রোধ করতে আগের রাতে ব্যালট না পাঠিয়ে সকালে পাঠায় কমিশন।

দেশের ৪৯৫টি উপজেলার মধ্যে চার ধাপে ৪৭৬টি উপজেলায় ভোটগ্রহণ করছে নির্বাচন কমিশন। ১৯টি উপজেলা পরিষদে নির্বাচনের সময় হয়নি, পরবর্তীতে সেসব পরিষদে ভোট নেওয়া হবে।

তফসিল অনুযায়ী, দ্বিতীয় ধাপে ১৬০ উপজেলায় ২১ মে, তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ২৯ মে ও চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ৫ জুন ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপে ২২ টি, দ্বিতীয় ধাপে ২৪টি, তৃতীয় ধাপে ২১ ও চতুর্থ ধাপে দু’টি উপজেলায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ করা হবে।

;

উপজেলা নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘন, ২ প্রার্থীকে শোকজ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর ডোমার উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীকে কারণ দর্শানোর (শোকজ) নোটিশ দেওয়া হয়েছে।

সোমবার ( ৬ মে) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর হোসেন। এতে টেলিফোন প্রতীকের প্রার্থী সরকার ফারহানা আখতার সুমি ও ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী আব্দুল মালেক সরকারকে শোকজ নোটিশ দেওয়া হয়েছে।

জানা যায়, নোটিশে অভিযুক্ত চেয়ারম্যান প্রার্থী সরকার ফারহানা আখতার সুমির (টেলিফোন) বিরুদ্ধে গত ৩ মে রাত ৮টার পর মোটরসাইকেল দিয়ে নির্বাচনী শোডাউন এবং অপর প্রার্থী আব্দুল মালেক সরকারের (ঘোড়া) বিরুদ্ধে একই দিন রাত ১১টায় রিটার্নিং কর্মকর্তা ও প্রশাসনের অনুমতি ছাড়াই পথসভা করে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ আনা হয়। দুই প্রার্থীকে নোটিশ প্রাপ্তির ১২ ঘণ্টার মধ্যে রিটার্নিং কর্মকর্তার দপ্তরে উপস্থিত হয়ে জবাব দাখিলের জন্য বলা হয়েছে।

এবিষয়ে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে ১২ ঘণ্টা সময় দিয়ে ওই দুই প্রার্থীর কাছে জবাব চাওয়া হয়েছে।

;

উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিদের প্রচারে অংশ না নেওয়ার নির্দেশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম ঢাকা
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রচারণায় মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের সরকারি সুবিধাভোগী অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের প্রচারে অংশগ্রহণ না করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান নির্দেশনাটি বাস্তবায়নে রবিবার (৫ মে) রিটার্নিং কর্মকর্তাদের চিঠি পাঠিয়েছেন।

এতে বলা হয়েছে, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মাননীয় সংসদ সদস্য ও সরকারি সুবিধাভোগী অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি কর্তৃক নির্বাচনী এলাকায় গমন করে নির্বাচনি প্রচারণায় অংশগ্রহণ না করা এবং উপজেলা পরিষদ আচরণবিধির বিধান উল্লেখ করে এরূপ কার্য হতে বিরত থাকার জন্য রিটার্নিং অফিসারকে পত্র প্রেরণ করতে নির্দেশনা দেওয়া যায় মর্মে নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত প্রদান করেছেন।

এ প্রসঙ্গে উপজেলা পরিষদ (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালা, ২০১৬ এর ২২ বিধিতে বলা হয়েছে, (১) সরকারি সুবিধাভোগী অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি এবং কোনো সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারী নির্বাচন-পূর্ব সময়ে নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণায় বা নির্বাচনী কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না: তবে শর্ত থাকে যে, উক্তরূপ ব্যক্তি সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী এলাকার ভোটার হইলে তিনি কেবল তার ভোট প্রদানের জন্য ভোটকেন্দ্রে যেতে পারিবেন।

নির্বাচন-পূর্ব সময়ে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বা তাহার পক্ষে অন্য কোনো ব্যক্তি, সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান নির্বাচনি কাজে সরকারি প্রচারযন্ত্র, সরকারি যানবাহন, অন্য কোনো সরকারি সুযোগ-সুবিধা ভোগ এবং সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারীগণকে ব্যবহার করতে পারবেন না।

এবার ৪৯৫টি উপজেলার মধ্যে ৪৭৬টি উপজেলায় চার ধাপে ভোটগ্রহণ করছে নির্বাচন কমিশন। ১৯টি উপজেলা পরিষদে নির্বাচনের সময় হয়নি, পরবর্তীতে সেই সব পরিষদে ভোট নেওয়া হবে।

ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, প্রথম ধাপে ১৫০টি উপজেলায় ৮ মে, দ্বিতীয় ধাপে ১৬০ উপজেলায় ২১ মে, তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ২৯ মে ও চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ৫ জুন ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপে ২২ টি, দ্বিতীয় ধাপে ২৪টি, তৃতীয় ধাপে ২১ ও চতুর্থ ধাপে দুটি উপজেলায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ করা হবে।

;