শুনানির দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন ফিরে পেলেন যারা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রিটার্নিং কর্মকর্তার বাছাইয়ে বাতিল হওয়া মনোনয়ন ফিরে পেতে আপিলের পরিপ্রেক্ষিতে দ্বিতীয় দিনের শুনানি শেষে ৭৮ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ, ৬৫ জনের বাতিল ও সাতজনের মনোনয়নপত্র স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন।

শুক্রবার (৭ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অবস্থিত নির্বাচন ভবনে এই শুনানি শুরু হয়ে চলে বিকাল পর্যন্ত। আপিলকারীদের মধ্যে ১৬১ থেকে ৩১০ নং ক্রমিক পর্যন্ত আবেদনের শুনানির মাধ্যমে নিষ্পত্তি করে কমিশন। আর তৃতীয় দিন (৮ ডিসেম্বর) ৩১১ থেকে ৫৪৩ নম্বর আবেদন নিষ্পত্তি করা হবে।

দ্বিতীয় দিনে জাতীয় পার্টির সাবেক মহাসচিব এ  এইচ এম রুহুল আমিন হাওলাদার, স্বতন্ত্র ইমরান এইচ সরকারের মনোনয়নপত্র বাতিল করে আদালত। আর বিএনপির আামান উল্লাহ আমানের আবেদন স্থগিত এবং মনোনয়ন বৈধ হয়েছে গণফোরামের রেজা কিবরিয়ার।

এর আগে ৬ ডিসেম্বর শুনানির প্রথম দিন শুনানি হয় ১ থেকে ১৬০ নং আপিলের। শুনানি শেষে ৮০ প্রার্থী বৈধ আর অবৈধ হয় ৭৬ প্রার্থীর আবেদন ও স্থগিত করে বাকি চার প্রার্থীর আপিল।

মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত তিন হাজার ৬৫টি মনোনয়নপত্র জমা পড়ে। ২ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই করে ৭৮৬ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল করে রিটার্নিং কর্মকর্তারা। এরপর ৩, ৪ ও ৫ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র ফিরে পেতে আপিল করেন বাতিল হওয়া প্রার্থীরা।

দ্বিতীয় দিন মনোনয়নের বৈধতা পেয়েছেন যারা:

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনের মোহাম্মদ জিয়া উদ্দিন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ মো. মুসলিম উদ্দিন, চট্টগ্রাম-৮ হাসান মাহমুদ চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৭ মো. আবু আহমেদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ মো. গিয়াস উদ্দিন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আবদুল খালেক, কুমিল্লা-১০ মো. শাহজাহান মজুমদার, চাঁদপুর-৫ খোরশেদ আলম খুশু, বরিশাল-২ একে ফাইয়াজুল হক, পটুয়াখালী-১ মো. আবদুর রশিদ, বরিশাল-১ মো. বাদশা মিয়া, বরগুনা-১ মো. মতিয়ার রহমান তালুকদার, ভোলা-১ গোলাম নবী আলমগীর।

বরিশাল-২ মাসুদ পারভেজ, ঝালকাঠি-১ বজলুল হক হারুণ (তার মনোনয়ন বাতিল করতে আপিল করা হয়। শুনানিতে সেই আপিল খারিজ হয়ে যায়), পটুয়াখালী-২ মো. শহিদুল আলম তালুকদার, বরিশাল-২ সৈয়দ রুবিনা আক্তার, ভোলা-৪ নাজিম উদ্দিন আলম, বরিশাল-৪ মাহাবুবুল আলম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ মো. ছাইফুল্লাহ (হুমায়ুন মিয়া)।

ঢাকা-১৬ এর আলহ্বাজ এ কে এম মোয়াজ্জেম হোসেন, ঢাকা-৩ মোহাম্মদ সুলতান আহম্মদ খান, কিশোরগঞ্জ-২ মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, কিশোরগঞ্জ-৬ মোহাম্মদ মুছা খান, টাঙ্গাইল-৮ মোহাম্মদ আ. লতিফ মিয়া, নরসিংদী-২ জাইদুল কবীর, কিশোরগঞ্জ-১ খালেদ সাইফুল্লাহ সোহেন খান, গাজীপুর-৩ মোহাম্মদ জহিরুল হক মণ্ডল বাচ্চু, মানিকগঞ্জ-২ মঈনুল ইসলাম খান, শরিয়তপুর-৩ সুশান্ত ভাওয়াল, কিশোরগঞ্জ-২ নুরুল ইসলাম, মুন্সীগঞ্জ-১ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, কিশোরগঞ্জ-৩ ডা. এনামুল হক।

নারায়ণগঞ্জ-৪ মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন, টাঙ্গাইল-৬ মোহাম্মদ আবুল কাসেম, টাঙ্গাইল-৭ সৈয়দ মজিবর রহমান, শরীয়তপুর-২ মোহাম্মদ বাদল কাজী, মাদারীপুর-১ মোহাম্মদ শাহনেওয়াজ, নারায়ণগঞ্জ-৪ মোহাম্মদ ছালাউদ্দিন খোকা, টাঙ্গাইল-৬ ব্যারিস্টার এম আাশরাফুল ইসলাম, টাঙ্গাইল-৬ মামুনুর রহমান, টাঙ্গাইল-৩ এস এম চান মিয়া, মাদারীপুর-২ আল আমীন মোল্লা, ঢাকা-৮ এস এম সরওয়ার।

মাদারীপুর-১ আসনের নাদিরা আক্তার, ঢাকা-১ ফাহিমা হুসাইন জুবলী, কিশোরগঞ্জ-১ মোহাম্মদ আব্দুর রহমান, কিশোরগঞ্জ-৩ সাইফুল ইসলাম সুমন, ঢাকা-৮ মাহমুদা রহমান মুন্নি, ঢাকা-১৬ মোহাম্মদ আমানত হোসেন, সিলেট-৫ এম এ মতিন চৌধুরী, সিলেট-৫ সেলিম উদ্দিন, মৌলভীবাজার-১ এবাদুর রহমান চৌধুরী।

সুনামগঞ্জ-৪ আসনের মোহাম্মদ দিলোয়ার, সুনামগঞ্জ-৪ দেওয়ান জয়নুল জাকেরীন, হবিগঞ্জ-১ রেজা কিবরিয়া, সুনামগঞ্জ-৪ মোহাম্মদ আজিজুল হক, হবিগঞ্জ-১ অধ্যাপক মোহাম্মদ আব্দুল হান্নান, কিশোরগঞ্জ-৫ সেলিনা সুলতানা, টাঙ্গাইল-৬ নূর মোহাম্মদ খান, কিশোরগঞ্জ-২ এরশাদ হোসাইন, ঢাকা-১৮ সাইফুদ্দিন আহমেদ খান, টাঙ্গাইল-৩ মোহাম্মদ আতাউর রহমান খান, টাঙ্গাইল-৬ সুলতানা মাহমুদ, ঢাকা-১৮ শহীদ উদ্দিন মাহমুদ, ঢাকা-১ শামসুদ্দিন আহমেদ, মানিকগঞ্জ-২ এস এম আব্দুল মান্নান।

ঢাকা-২ আসনের সুকান্ত শফি চৌধুরী, ফরিদপুর-৪ আতাউর রহমান, শরীয়তপুর-১ সবদার এ কে এম নাসির উদ্দিন, কুড়িগ্রাম-৪ মোহাম্মদ জাকির হোসেন, রংপুর-২ শ্রী কুমারেশ চন্দ্র রায়, ময়মনসিংহ-৮ মাহমুদ হাসান সুমন, জামালপুর-১ এম. রমিদুজ্জামান মিল্লাত, ময়মনসিংহ-১ মোহাম্মদ হাবিবুল্লাহ, ময়মনসিংহ-১১ মোহাম্মদ আমান উল্লাহ সরকার, নেত্রকোনা-১ মোহাম্মদ এম এ করিম আব্বাসী ও ময়মনসিংহ-৫ জহিরুল ইসলাম।

আপিলের পরও প্রার্থিতা বাতিল যাদের:

কুমিল্লা-১ আসনের মো. আলতাফ হোসাইন, চট্টগ্রাম-৬ সামির কাদের চৌধুরী, ফেনী-৩ মো. আবদুল লতিফজান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ মো. শাহজাহান, কুমিল্লা-২ মো. আব্দুল মজিদ, বরিশাল-৬ ওসমান হোসেইন, পিরোজপুর-৩ ডা. সুধীর রঞ্জন বিশ্বাস, ঝালকাঠি-১ মো. মনিরুজ্জামান, পটুয়াখালী-১ এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, পটুয়াখালী-২ মোহাম্মদ মিজানুর রহমান খান।

ভোলা-৪ আসনের এম এ মান্নান হাওলাদার, ঝালকাঠী-১ মোহাম্মদ শাহজালাল শামীম, পিরোজপুর-১ মনিমোহন বিশ্বাস, বরিশাল-৬ নাসরিন জাহান রতনা, বরিশাল-৪ মো. মেজবা উদ্দীন ফরহাদ, ঝালকাঠী-১ ইয়াসমিন আক্তার পপি, পিরোজপুর-৩ মো. রুস্তম আলী ফারাজী, পটুয়াখালী-২ মো. শফিকুল ইসলাম, ভোলা-২ হুমায়ন কবির, নরসিংদী-২ আলতামাশ কবীর (অনুপস্থিত), কিশোরগঞ্জ-৪ সুরঞ্জন ঘোষ।

কিশোরগঞ্জ-৩ মোহাম্মদ আম্মান খান, মানিকগঞ্জ-১ মোহাম্মদ আাতোয়ার হোসেন, ঢাকা-৮ আরিফুর রহমান, কিশোরগঞ্জ-২ মোহাম্মদ আানিসুজ্জামান, ঢাকা-১৭ মোহাম্মদ আনিসুজ্জামান খোকন, ঢাকা-৮ অবসরপ্রাপ্ত মেজর মামুনুর রশিদ, গোপালগঞ্জ-১ শামসুল আলম খান চৌধুরী, কিশোরগঞ্জ-৩ মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান নয়ন, নারায়ণগঞ্জ-১ মোহাম্মদ রেহান আফজাল, শরীয়তপুর-১ মো. আালমগীর হোসেনের আপিল আাবেদন, গোপালগঞ্জ-৩ এ জেড আপু শেখ, মুন্সিগঞ্জ-২ মোহাম্মদ নোমান মিয়া।

কিশোরগঞ্জ-২ আসনে মোহাম্মদ লুৎফুর রহমান, ঢাকা-২০ জামাল উদ্দিন আহমেদ, গাজীপুর-১ মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, নারায়ণগঞ্জ-৩ মোহাম্মদ সাহাব উদ্দিন, নারায়ণগঞ্জ-৩ অনন্যা হোসাইন মৌসুমী, নারায়ণগঞ্জ-৪ মোহাম্মদ মামুন মাহমুদ, মৌলভীবাজার-৩ আব্দুল মোসাব্বির, হবিগঞ্জ-৩ মোহাম্মদ আ. কাদির, হবিগঞ্জ-৩ মওলানা আতাউর রহমান, সিলেট-২ অধ্যক্ষ এনামুল হক সর্দার, সিলেট-৬ মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন মিয়া।

সুনামগঞ্জ-১ আসনের কামরুজ্জামান কামরুল, সিলেট-২ মহিবুর রহমান, সুনামগঞ্জ-৫ রঞ্জিত কুমার দে, হবিগঞ্জ-১ মোহাম্মদ বদরুর রেজা, হবিগঞ্জ-৪ মোহাম্মদ আব্দুল মমিন, সিলেট-৩ আব্দুল ওদুদ, টাঙ্গাইল-৮ কাজী আশরাফ সিদ্দিকী, নরসিংদী-২ আলহ্বাজ ইঞ্জিনিয়ার মুহসীন আহমেদ, নারায়ণগঞ্জ-৩ মোশারফ হোসেন, গাজীপুর-৪ মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন, ঢাকা-১৫ মোহাম্মদ ছলীম উদ্দিন।

রংপুর-৩ আসনের হাবিবুল হক সরকার, ঠাকুরগাঁও-৩ গোপাল চন্দ্র রায়, গাইবান্ধা-৩ তফিকুল ফামিন মন্ডল, কুড়িগ্রাম-৪ ইমরান এইচ সরকার, কুড়িগ্রাম-৪ এস এম জাহাঙ্গীর, নীলফামারী-৩ মোহাম্মদ আনসার আলী, ময়মনসিংহ-৪ আবু জাফর জাহিদ হোসেন, ময়মনসিংহ-৫ মোহাম্মদ হোসেল মিয়া, শেরপুর-৩ মোহাম্মদ আবু বক্কর সিদ্দিকী ও মানিকগঞ্জ-২ মঈনুল ইসলাম খান।

এছাড়াও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ এর মো. মেহেদী হাসান, সুনামগঞ্জ-৩ সৈয়দ শাহ মুবাশ্বির আলী, ঢাকা-২ আমান উল্লাহ আমান, ঢাকা-৯ আফরোজা আব্বাস, ঢাকা-২০ সুলতানা আহমেদ, রংপুর-১ আলহ্বাজ সি এম সাদিক ও গাইবান্ধা-১ আফরুজা বারী সাহাবাজের আপিল স্থগিত করা হয়েছে।

শুনানিতে উপস্থিত ছিলেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদা, কমিশনার মাহবুব তালুকদার, মো. রফিকুল ইসলাম, কবিতা খানম ও অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শাহাদাত হোসেন চৌধুরী ও ইসি সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ।

   

নরসিংদীর পলাশে চেয়ারম্যান প্রার্থীর নির্বাচনি ক্যাম্পে হামলা, আহত ১০



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নরসিংদী
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

নরসিংদীর পলাশ উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী সৈয়দ জাবেদ হোসেনের নির্বাচনি ক্যাম্পে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে ১০ জন সমর্থক আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।

শনিবার (৪ এপ্রিল) রাত ৯টায় নির্বাচনি এলাকার গজারিয়া ইউনিয়নের আমতলা বাজারে নির্বাচনি ক্যাম্পে এ হামলার ঘটনা ঘটে।

এসময় হামলাকারীরা ক্যাম্পে থাকা চেয়ার, টেবিল ভাঙচুর করে পোস্টার, ব্যানার খুলে নিয়ে যায়। তাদের বাধা দিতে গিয়ে হামলায় আহত হন চেয়ারম্যান প্রার্থীর অন্তত ১০ জন সমর্থক।

হামলার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পরিদর্শন করে পলাশ থানা পুলিশ।

এ বিষয়ে পলাশ উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী সৈয়দ জাবেদ হোসেন জানান, শনিবার রাত ৯টার দিকে আমতলা এলাকায় তার প্রতিদ্বন্দ্বী চেয়ারম্যান প্রার্থী শরীফুল হকের সমর্থকেরা মিছিল নিয়ে যাওয়ার সময় বাজারে অবস্থিত তার ‘কাপ-পিরিচ’ মার্কার নির্বাচনি ক্যাম্পে হামলা চালায়।

এসময় হামলাকারীরা ক্যাম্পে থাকা চেয়ার, টেবিল ভাঙচুর করে নির্বাচনি পোস্টার, ব্যানার খুলে নিয়ে যায়। এতে বাধা দিতে গিয়ে তার ১০ থেকে ১২ জন সমর্থক আহত হন।

;

উপজেলা নির্বাচনে ভোটারদের ইভিএমের ব্যবহার প্রচারের নির্দেশ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে যেসব পরিষদে ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন ইভিএমে ভোট গ্রহণ করা ওইসব এলাকায় ভোটারদের মাঝে এর ব্যবহারের বিষয়ে ব্যাপক প্রচারের নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

সম্প্রতি ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনার শাখার উপসচিব আতিয়ার রহমান মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের এই নির্দেশনা পাঠান।

ইসি জানায়, ইভিএম ব্যবহার একটি কারিগরি বিষয় তাই এর ব্যবহার, কার্যকারিতা এবং সফলতা সম্পর্কে সকল প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী তাদের নির্বাচনী এজেন্ট, পোলিং এজেন্ট এবং ভোটারদের মধ্যে প্রচারের ব্যবস্থা করতে হবে। ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা অর্থাৎ প্রিসাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসারদের সুবিধার্থে ইভিএম ব্যবহার পদ্ধতি বিষয়ক একটি নির্দেশিকা কপি সকলের মাঝে বিতরণের করতে হবে।

ইতিমধ্য ইভিএম ব্যবহারের বিষয়ে নির্বাচনি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট কর্তৃক ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা অর্থাৎ প্রিসাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিসাইডিং অফিসারদের জন্য দু'দিন ব্যাপি এবং পোলিং অফিসারদের জন্য একদিনের নিবিড় প্রশিক্ষণ প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, প্রথম ধাপে ১৪৮টি উপজেলায় ভোট গ্রহণ হবে ৮ মে, দ্বিতীয় ধাপে ১৬০ উপজেলায় ২১ মে, তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ২৯ মে ও চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ৫ জুন ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। তার মধ্য প্রথম ধাপে ২২টি, দ্বিতীয় ধাপে ২৪টি, তৃতীয় ধাপে ২১ ও চতুর্থ ধাপে দু’টি উপজেলায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ করা হবে।

প্রথম ধাপে যে ২২টি উপজেলায় ইভিএমে ভোট গ্রহণ করা হবেঃ

সিরাজগঞ্জ জেলার সিরাজগঞ্জ সদর, বেলকুচি, কাজীপুর, পাবনা জেলার সাঁথিয়া, সুজানগর, বেড়া, যশোর জেলার মনিরামপুর, কেশবপুর, পিরোজপুর জেলার পিরোজপুর সদর, নাজিরপুর, ইন্দুরকানী, মানিকগঞ্জ জেলার সিংগাইর, হরিরামপুর, শরীয়তপুর জেলার নড়িয়া, ভেদরগঞ্জ, জামালপুর জেলার জামালপুর সদর, সরিষাবাড়ী, চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর, মতলব দক্ষিণ, কক্সবাজার জেলার কক্সবাজার সদর, কুতুবদিয়া, মহেশখালী উপজেলা পরিষদের সাধারণ নির্বাচন ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) এর মাধ্যমে ভোটগ্রহণ।

;

ভারতের লোকসভা নির্বাচন দেখতে যাচ্ছেন ইসির দুই কর্মকর্তা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের লোকসভা নির্বাচন দেখতে যাচ্ছেন দেশের নির্বাচন কমিশনের (ইসি) দুই কর্মকর্তা। এসময় আন্তর্জাতিক নির্বাচন পরিদর্শন প্রতিষ্ঠানের একটি সেমিনারে অংশ নেবেন তারা।

কর্মকর্তারা হলেন- যুগ্ন সচিব মো মনিরুজ্জামান তালুকদার, ও ইটিআই এর পরিচালক শাহাতাব উদ্দিন।

শনিবার (৪ মে) দেশটির উদ্দেশে রওনা হয়েছেন ইসির এই দুই কর্মকর্তা। লোকসভা নির্বাচনের তৃতীয় দফায় ভোটগ্রহণ হবে আগামী ৭ মে। তারা ফিরবেন আগামী ৯ মে।

ইসি সূত্রে জানা যায়, ভারতের লোকসভা নির্বাচন দেখতে দুই কর্মকর্তার যাওয়া আসার বিমানের খরচ বহন করবে ইসি। ভারতে পৌঁছানোর পর হোটেল, খাওয়া ও যাতায়াতের খরচ বহন করবে ভারতীয় নির্বাচন কমিশন।

;

উপজেলা নির্বাচন: প্রার্থিতা প্রত্যাহার করলেন মন্ত্রীর ভাতিজা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাজীপুর
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

দ্বিতীয় ধাপে আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলা চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুরাদ কবির প্রার্থিতা প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রী ও গাজীপুর ১ আসনের সংসদ সদস্য আ ক ম মোজাম্মেল হকের ভাতিজা। 

শুক্রবার (৩ মে) সকালে উপজেলার সফিপুরে তার নিজস্ব কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তার প্রার্থিতা প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন। এসময় তিনি বলেন, যেহেতু দলীয় কোন সিদ্ধান্ত পাইনি সেজন্য দলকে সম্মান জানিয়ে আমি নির্বাচন থেকে সরে দাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যদিও প্রার্থিতা প্রত্যাহারের তারিখ গত ৩০ এপ্রিল চলে গেছে। তবুও আমার মনে হয়েছিল দলীয় কোন সাপোর্ট পাব। তাছাড়া এই আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব এডভোকেট আ ক ম মোজাম্মেল হক আমার আত্মীয়। আমি তার পরিবারের সদস্য। সেহেতু আমি চাইনা আমার কারণে একজন সিনিয়র মন্ত্রীর সম্মানহানি হোক।

উল্লেখ্য, দ্বিতীয় ধাপে শুরু হয়েছে কালিয়াকৈর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। আগামী ২১ মে শুরু হবে ভোট গ্রহণ। ইতিমধ্যে গত বৃহস্পতিবার (২ মে) প্রতীক বরাদ্দের পর ব্যানার পোষ্টার টাঙনো শুরু হয়েছে। নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন কালিয়াকৈর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কাপ পিরিচ প্রতীক প্রার্থী মুরাদ কবির। সাবেক উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আনারস প্রতীক প্রার্থী কামাল উদ্দিন শিকদার ও গাজীপুর জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ও কালিয়াকৈর উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান মোটরসাইকেল প্রতীক প্রার্থী সেলিম আজাদ।

;