আ’লীগ মনোনয়ন দিলে নির্বাচনে লড়বেন লতিফ সিদ্দিকী



কামরুল ইসলাম, নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী/ ছবি: সংগৃহীত

আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী/ ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী লীগ মনোনয়ন দিলে একাদশ জাতীয় নির্বাচনে টাঙ্গাইল-৪ (কালিহাতি) আসনে দলের পক্ষে নির্বাচনে লড়তে চান সাবেক মন্ত্রী আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী। হজ্ব-তাবলিগ জামাত ও প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে নিয়ে কটূক্তির অভিযোগে তাঁকে আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়। এ ঘটনার জের ধরে সংসদ সদস্যপদ ও মন্ত্রিত্ব হারান এই বর্ষীয়ান আওয়ামী লীগ নেতা।

সূত্র জানায়, কালিহাতী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকরা বর্তমান সাংসদের কোনো কর্মসূচিতে যান না। আবার উপজেলা আওয়ামী লীগের কোনো কর্মসূচিতেও সাংসদকে দেখা যায় না। এ সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ ছাত্রলীগের নেতারাও লতিফ সিদ্দিকীর অনুসারী।

গুলশানের বাসভবনে লতিফ সিদ্দিকীর সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক আলোচনার প্রথমে তিনি গণমাধ্যমকে কোনো বক্তব্য দিতে অস্বীকৃতি জানান। তিনি জানান, কিছু গণমাধ্যমে তাঁর খণ্ডিত বক্তব্য প্রকাশিত হয়। এক পর্যায়ে তিনি অনানুষ্ঠানিকভাবেই কথা বলতে রাজি হন।

নির্বাচনে অংশ নেবেন কিনা জানতে চাইলে লতিফ সিদ্দিকী বলেন, ‘নেত্রী (শেখ হাসিনা) চাইলে নির্বাচনে যাব, তবে পাবলিক যদি সবকটি ভোটও আমাকে দিতে রাজি হয়, তারপরও আমি স্বতন্ত্র দাঁড়াব না। তাহলে এটি নিজের জন্য হয়ে যাবে।’

তিনি বলেন, আমি নিজের জন্য কিছু করতে চাই না। যতেষ্ঠ বয়স হয়েছে, এখন নিজের কিছু করতে গেলে নিজেকে ঘৃণিত মনে হবে। যে কয়টা দিন বেঁচে আছি, সম্মানের সঙ্গে বাঁচতে চাই।’

২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হয়ে নিউইয়র্ক সফরের সময় সেখানকার এক হোটেলে টাঙ্গাইল সমিতির অনুষ্ঠানে হজ্ব, তাবলিগ, সাংবাদিক ও প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে নিয়ে মন্তব্য করে দেশজুড়ে সমালোচনার মুখে পড়েন লতিফ সিদ্দিকী।

সে সময় এসব বক্তব্যের প্রতিবাদে সারাদেশে তাঁর বিরুদ্ধে ২২টি মামলা হয়। এ মামলায় তাঁকে জেলেও যেতে হয়। দল থেকে বহিষ্কৃত হওয়ায় তাঁর সংসদ সদস্যপদ থাকবে কিনা তা নিয়ে নির্বাচন কমিশনে শুনানি শুরু হয়। শুনানিতে হাজির হয়ে লতিফ সিদ্দিকী কমিশনকে বলেন, তিনি নিজেই পদত্যাগ করবেন। তাই শুনানির আর প্রয়োজন নেই।

ঐদিন নির্বাচন কমিশন থেকে বেরিয়ে লতিফ সিদ্দিকী বলেছিলেন, ‘যেহেতু আমার নেত্রী চান না আমি সংসদে থাকি তাই আমি নিজেই পদত্যাগ করব।’ সেই সময় হজ্ব ও তাবলিগ জামাত নিয়ে তাঁর মন্তব্য খণ্ডিতভাবে এসেছে বলেও দাবি করেছিলেন বহিষ্কৃত এই আওয়ামী লীগ নেতা।

কালিহাতীতে নিজের অবস্থানের বর্ণনা দিয়ে লতিফ সিদ্দিকী বলেন, ‘এলাকায় আমার পজিশন ভালো, আমার জীবনেও এতো ভালো পজিশন কালিহাতিতে ছিলো না। আমাকে নিয়ে বিতর্ক ছিলো অনেক। আমাকে শুধু একেবারে সাধারণ মানুষ ভোট দিত।’

কালিহাতী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো: মোজহারুল ইসলাম তালুকার বলেন, ‘বর্তমান এমপি (হাসান ইমাম খান সোহেল হাজারী) বাদে দল থেকে যাকে মনোনয়ন দেবে তাঁর জন্যই আমরা মাঠে নামব।’

লতিফ সিদ্দিকী সম্পর্কে জানতে চাইলে মোজহারুল ইসলাম বলেন, ‘তিনি আমাদের বড় নেতা। দল তাঁকে মনোনয়ন দিলে আমরা তাঁর হয়ে কাজ করব।’

এদিকে লতিফ সিদ্দিকী তাঁর সহধর্মিনী লায়লা সিদ্দিকীকে মনোনয়ন দিলে সেটির বিরোধিতা করবেন বলে জানান। তিনি বলেন, ‘বেগম সাহেবকে (লায়লা সিদ্দিকী) মনোনয়ন দিলেও আমি এর বিরোধিতা করব। কেননা তিনি রাজনীতি করার লোক নন। তিনি আরাম আয়েশের লোক।’

লতিফ সিদ্দিকীর ছোট ভাই কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে যোগ নেওয়া নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি তিনি। তবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঐক্যফ্রন্টের সমাবেশে কাদের সিদ্দিকীর কিছু কথা বলা ঠিক হয়নি বলে মনে করেন সাবেক এই সাংসদ।

টাঙ্গাইলের এই সংসদীয় আসনের বর্তমান সাংসদ হাসান ইমাম খান সোহেল হাজারী ২০১৬ সালে উপ-নির্বাচনে জয়ী হন। উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতাদের অভিযোগ, নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে সোহেল হাজারী তাদেরকে উপেক্ষা করে জামায়াত-রাজাকারের বংশধরদের কাছে টানেন।

উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো: আনছার আলী বলেন, ‘কালিহাতী আওয়ামী লীগ লতিফ সিদ্দিকীর হাতে গড়া। দল তাকে মনোনয়ন দিলে স্বতস্ফূর্তভাবে তাঁর হয়ে কাজ করব।’

আওয়ামী লীগের মনোনয়নে নৌকা প্রতীকে কালিহাতীতে লতিফ সিদ্দিকী প্রথম সাংসদ নির্বাচিত হন ১৯৯৬ সালে। তারপরে ২০০৮ সালের ৯ম জাতীয় নির্বাচনেও নৌকা প্রতীকে জয়লাভ করেন তিনি। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে তাঁকে পাট ও বস্ত্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান।

২০১৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে লতিফ সিদ্দিকী আবারও সাংসদ নির্বাচিত হন। এবার তিনি ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান। কিন্তু দেড় বছরের মাথায় দল থেকে বহিষ্কৃত হওয়ার পরে পদত্যাগ করেন লতিফ সিদ্দিকী।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;