আগাম বৃষ্টিতে পার্বত্য এলাকায় ম্যালেরিয়ার ঝুঁকি



মাজেদুল নয়ন, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

কাপ্তাই (রাঙামাটি) থেকে: এ বছর সময়ের আগেই বৃষ্টিপাত হচ্ছে। তবে বৃষ্টির পরিমাণ কম। ফলে বৃষ্টির পানি আটকে পার্বত্য এলাকায় মশার উৎপাদন বাড়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। ম্যালেরিয়ার প্রকোপও বৃদ্ধি পেতে পারে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে ম্যালেরিয়া নির্মূলে করণীয় নিয়ে উপজেলা পর্যায়ে এক সভায় এসব কথা জানান ন্যাশনাল ম্যালেরিয়া এলিমিনেশন অ্যান্ড এইডস ট্রান্সমিটেড ডিজিজ কন্ট্রোল প্রোগ্রামের ডা. এম এম আকতারুজ্জামান।

তিনি বলেন, দেশের তিনটি পার্বত্য জেলা ম্যালেরিয়ার চূড়ান্ত ঝুঁকিতে রয়েছে। যেগুলো ভারতের ত্রিপুরা এবং মিজোরামের সীমান্ত। এছাড়াও সিলেটের যে অঞ্চলগুলো ভারতের মেঘালয় এবং আসাম সীমান্তে সেখানেও ম্যালেরিয়ার ঝুঁকি রয়েছে।

ন্যাশনাল ম্যালেরিয়া এলিমিনেশন অ্যান্ড এইডস ট্রান্সমিটেড ডিজিজ কন্ট্রোল প্রোগ্রাম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয় এই সভার আয়োজন করে।

ডা. এম এম আকতারুজ্জামান বলেন, পার্বত্য অঞ্চলে পাহাড়িদের তুলনায় বাঙালিরা ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন বেশি। আবার দেখা যায়, পাহাড়ি জনগণ ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন বেশি, কিন্তু মৃত্যু কম। এর কারণ পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি। এছাড়া নারীদের তুলনায় পুরুষরাই ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন বেশি।

তিনি বলেন, যারা গভীর জঙ্গলে গাছ কাটতে যান, তারাই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আক্রান্ত হয়েছেন ম্যালেরিয়ায়৷ এছাড়া যারা বেড়াতে আসেন তারাও এক্ষেত্রে ঝুঁকিতে পড়েন। এই ঝুঁকি এড়াতে পর্যটকদের জন্য হোটেলগুলোতে করণীয় নির্দেশনাবলী সম্বলিত লিফলেট বিতরণ করা হয়েছে।

সভায় কাপ্তাই উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান দিলদার হোসেন বলেন, সরকারি-বেসরকারি সহযোগিতায় কাপ্তাইয়ের মতো পার্বত্য অঞ্চলে কমে এসেছে ম্যালেরিয়ার প্রকোপ। ২০১৬ সালের পর থেকে কাপ্তাইসহ রাঙ্গামাটি জেলায় ম্যালেরিয়ায় মৃত্যুর সংখ্যা নেই। যদিও ২০১৮ সালে পার্বত্য অঞ্চলে ম্যালেরিয়ায় সাতজনের মৃত্যু হয়েছে। তাই সঠিক কর্মপদ্ধতি এবং সচেতনতার মাধ্যমে ম্যালেরিয়ায় যেন আর মৃত্যু না হয়, সে ব্যাপারে টেকসই ব্যবস্থাপনা প্রয়োজন।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Apr/20/1555768686954.jpg

ম্যালেরিয়া প্রতিরোধে সরকার থেকে ব্র্যাকের মাধ্যমে যে মশারিগুলো বিতরণ করা হয় সেগুলোর আকার নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি। বলেন, মশারিগুলো আমাদের দেশের মানুষের আকার হিসেবে তৈরি নয়। ফলে খাট দৈর্ঘ্যে লম্বা হলেও, মশারিগুলে দৈর্ঘ্য আর প্রস্থে সমান। এতে খাটের তুলনায় প্রস্থ্য বড় হচ্ছে এবং মশারি বাইরে থাকছে। এছাড়া পাহাড়ে পানি জমে থাকা ও বিশুদ্ধ পানির সংকটও ম্যালেরিয়া নির্মূলের বাঁধা।

সভায় আরো বক্তব্য দেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য কর্মকর্তা পরীক্ষিৎ চৌধুরী, হেলথ রিপোর্টার্স ফোরামের সাধারণ সম্পাদক নিখিল মানকিন, কাপ্তাই উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মাসুদ আহমেদ চৌধুরী এবং উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা খোরশেদ আলম।

এর আগে গত শুক্রবার (এপ্রিল ২০) সন্ধ্যায় রাঙামাটি পর্যটন মোটেলে ম্যালেরিয়া দিবস উপলক্ষে মতবিনিময় সভায় জানানো হয়, বাংলাদেশে ম্যালেরিয়া রোগটি এখনও রেজিস্ট্যান্ট (প্রতিরোধ) হয়নি। যদিও পার্শ্ববর্তী দেশ মিয়ানমার, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনামসহ দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার পাঁচটি দেশে ম্যালেরিয়া রোগের রেজিস্টেন্সি ইতোমধ্যে উৎপন্ন হয়েছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ম্যালেরিয়া নির্মূল কর্মসূচির এপিডেমিওলজিস্ট ডা. মো. মশিউর রহমান বিটু জানান, রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে বা মিয়ানমার থেকে আগতদের ক্ষেত্রে রেজিস্ট্যান্সির বিষয়টি গবেষণায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তাদেরকে পর্যাপ্ত পরিমাণ মশারি দেওয়া হয়েছে। ম্যালেরিয়া বাহক মশা প্রতিরোধে ওষুধ ছিটানো হচ্ছে। বিশেষ পদ্ধতিতে বাহক মশা প্রতিরোধে পর্যবেক্ষণ কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এমনকি, যে এলাকাগুলোতে ম্যালেরিয়া নেই সেখানেও পর্যবেক্ষণ চলছে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Apr/20/1555768068795.jpg

অন্যান্য বারের চেয়ে এবার অনেক আগে থেকেই ম্যালেরিয়া প্রতিরোধ কর্মসূচি চালু হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, পূর্বে দেখা গেছে ম্যালেরিয়ার প্রকোপ বাড়লে ম্যালেরিয়া নির্মূলের মূল কর্মসূচি গ্রহণ করা হতো। তবে গত কয়েক বছর ধরে প্রকোপ শুরু হওয়ার অনেক আগে থেকেই এ কর্মকাণ্ড শুরু হচ্ছে। এ কারণে ম্যালেরিয়ার ফলে মৃত্যুহার কমানো সম্ভব হয়েছে।

এক প্রশ্নের জবাবে বিটু জানান, এই পার্বত্য এলাকায় সেনাবাহিনীতে কর্মরতদের কেউ আজ পর্যন্ত ম্যালেরিয়ার মৃত্যুবরণ করেনি। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও সেনাবাহিনীর কাছেও কিটনাশকযুক্ত মশারি সরবরাহ করা হয়েছে। ভারতের সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোতে ম্যালেরিয়ার প্রবণতা বেশি।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ম্যালেরিয়া নির্মূল কর্মসূচির এপিডেমিওলজিস্ট ডা. মো. মশিউর রহমান বিটুর সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন রাঙামাটির ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন ডা. নিহার রঞ্জন নন্দী, ম্যালেরিয়া নির্মূল কর্মসূচির বিশেষজ্ঞ মো. নজরুল ইসলাম, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব এম কে হাসান মোরশেদ, রাঙামাটির ম্যালেরিয়া নির্মূল কর্মসূচির সিনিয়র মেডিকেল অফিসার ডা. এন্ড্র বিশ্বাস।

   

গড়াই নদীতে ডুবে যুবকের মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি প্রতীকী

ছবি প্রতীকী

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার খোকসায় গড়াই নদীতে ডুবে সুমন (২০) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

রোববার (৫ এপ্রিল) বিকেলে খোকসা উপজেলার গনেশপুর অংশে গড়াই নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

মৃত সুমন কুমারখালী উপজেলার রাজাপুর গ্রামের নিজাম উদ্দিনের ছেলে।

খোকসা ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ফায়ারম্যান হাবিবুর রহমান জানান, সকালের দিকে গড়াই নদীতে মাছ ধরতে যান সুমন। মাছ ধরার এক পর্যায়ে নদীতে ডুবে যান তিনি। বিকেলের দিকে স্থানীয়দের সহায়তায় তার মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস।

;

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুমিল্লা
প্রতীকী ছবি

প্রতীকী ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে ফুটবল খেলার সময় বজ্রপাতে সাফায়েত হোসেন (১৯) নামে একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় সালাউদ্দিন (২২) নামের আরেক যুবক গুরুতর আহত হন।

রোববার (৫ এপ্রিল) এই বিকেলে এই ঘটনা ঘটে। তাদের উদ্ধার করে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে লাকসামের একটি ক্লিনিকে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ওই কিশোরকে মৃত ঘোষণা করেন।

স্থানীয় সূত্র জানায়, উপজেলার আদ্রা দক্ষিণ ইউনিয়নের আটিয়াবাড়ি দক্ষিণপাড়া স্কুল বাড়ির আবদুল আউয়ালের ছেলে সাফায়াত হোসেন এদিন বিকেলে সহপাঠীদের সাথে পার্শ্ববর্তী ঘোড়াময়দান গ্রামের একটি মাঠে ফুটবল খেলতে যায়। বিকাল ৫টার দিকে খেলা চলা অবস্থায় আকস্মিক বজ্রপাতে সাফায়েতের পুরো শরীর ঝলসে যায়। তাৎক্ষনিকভাবে তাকে উদ্ধার করে লাকসামের একটি ক্লিনিকে নেয়া হলে সন্ধ্যায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এছাড়া বজ্রপাতে ওই ঘোড়াময়দান গ্রামের নুরুল হকের ছেলে সালাউদ্দিন (২২) গুরুতর আহত হয়ে স্থানীয় একটি ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল ওহাব ঘটনার এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

;

লক্ষ্মী ভাইয়েরা বাসায় যান, নিজেসহ দেশকে বাঁচান



নাহিদ রেজা, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঠাকুরগাঁও
ওসি তানভিরুল ইসলাম।

ওসি তানভিরুল ইসলাম।

  • Font increase
  • Font Decrease

আমার লক্ষ্মী ভাইয়েরা দয়া করে বাইরে ঘোরাঘুরি না করে বাসায় যান। নিজে বাঁচেন, পরিবারকে বাঁচান, দেশকে বাঁচান। সচেতন হোন।

ঠিক এসব কথা বলে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে জনগণকে সচেতন করছেন ঠাকুরগাঁও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানভিরুল ইসলাম। মাঠ পর্যায়ে গিয়ে এভাবে সচেতন করায় সাধুবাদ জানিয়েছে সাধারণ মানুষ।

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘আমি ওষুধ কেনার জন্য স্থানীয় বাজারে এসেছিলাম। কিছুক্ষণ পর থানার একটি গাড়ি বাজারের সামনে এসে দাঁড়ায় এবং ওসি তানভিরুল সবাইকে বাসায় থাকার জন্য অনুরোধ করেন। এর আগে কখনো জনগণের সঙ্গে পুলিশের এমন ভালো আচরণ দেখি নাই।’

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার চৌড়াস্তা মোড়ে কথা হয় জয়নাল নামে এক পথচারীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমাদের জেলার পুলিশ সাধারণ জনগণের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করছে। তাদের ভাই বলে বাসায় ফিরে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করছে। ওসিসহ পুলিশের সদস্যরা নিজেদের কথা চিন্তা না করে আমাদের জন্য এ কাজটি করে যাচ্ছেন। তাদের ধন্যবাদ জানাই।’

স্থানীয় সাহাদত হোসেন নামে একজন বলেন,‘তানভিরুল ভাই একজন মানবিক পুলিশ অফিসার। তার জন্য শুভকামনা ও দোয়া রইল।’

ঠাকুরগাঁও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানভিরুল ইসলাম বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘করোনাভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। এ ভাইরাস প্রতিরোধে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে। সরকার যেসব দিক নির্দেশনা দিয়েছে সেগুলো মেনে চলতে হবে। জনগণের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার না করে তাদের সচেতন করা হচ্ছে। এতে কাজও হচ্ছে।’

;

ডিবি পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই, যুবক গ্রেফতার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
গ্রেফতার আবেদ আলী।

গ্রেফতার আবেদ আলী।

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীতে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) উপপরিদর্শক পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই করার অপরাধে আবেদ আলী (২৮) নামে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

রোববার (৫ এপ্রিল) বিকেলে নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

আবেদ আলী সৈয়দপুর উপজেলার কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়নের চওড়া গ্রামের খয়রাত হোসেনের ছেলে।

জানা গেছে, শনিবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে জেলা সদরের কুন্দপুকুর ইউনিয়নের আঙ্গারপাড়া গ্রামে মোকছেদুল ইসলামসহ কয়েক যুবক মোবাইলে ভিডিও গেম খেলছিলেন। এ সময় আবেদ আলী নিজেকে সৈয়দপুর থানার ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক পরিচয় দিয়ে ওই যুবকদের কাছ থেকে মোবাইলটি নিয়ে যান। পরে এ বিষয়ে মোবাইলের মালিক মোকছেদুল ইসলাম সদর থানায় অভিযোগ করেন।

এরপর রোববার ভোরে আবেদ আলীর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। ওই সময় তার কাছ থেকে ছিনতাই কাজে ব্যবহৃত একটি খেলনা পিস্তল ও ওয়্যারলেস সেট, একাধিক মোবাইল সিম এবং দুটি পরিচয়পত্র জব্দ করে পুলিশ।

নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ডিবি পুলিশের ভুয়া পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই করার সত্যতা স্বীকার করেছেন আবেদ আলী। এ ঘটনায় মামলা দায়ের করার পর আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

;