যে বাড়িতে এডিস মশার অস্তিত্ব মিলবে নোটিশ টাঙিয়ে দেওয়া হবে



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
নগর ভবনে ডেঙ্গু পরিস্থিতি ও ওষুধের বিষয়ে ব্রিফিংয়ে ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল ইসলাম

নগর ভবনে ডেঙ্গু পরিস্থিতি ও ওষুধের বিষয়ে ব্রিফিংয়ে ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল ইসলাম

  • Font increase
  • Font Decrease

এডিস মশার প্রজনন ক্ষেত্র ধ্বংস করতে কঠোর হতে যাচ্ছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন। এখন থেকে প্রতিটি ওয়ার্ডে একটি টিম যাবে, যে বাড়ি বা স্থাপনায় এডিস মশার অস্তিত্ব পাওয়া যাবে ওই বাড়িতে একটি সাবধানী নোটিশ টাঙিয়ে দেওয়া হবে। এরপর সেই বাড়ির মালিককে জরিমানা করা হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম।

বুধবার (৭ আগস্ট) দুপুরে গুলশানে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) নগর ভবনে ডেঙ্গু পরিস্থিতি ও ওষুধের বিষয়ে ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন মেয়র।

মেয়র বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে প্রতিটি ওয়ার্ডে একজন করে উপসচিব মর্যাদার অফিসার দেওয়া হয়েছে। উপ সচিবকে আহ্বায়ক করে ৯ সদস্যের টিম কাজ করবে। এই টিম প্রতিটি বাড়িতে যাবে যে বাড়ি বা স্থাপনায় এডিস মশার লার্ভা পাওয়া যাবে সেই বাড়িতে ঝুলবে নোটিশ “সাবধান” এই বাড়ি/ স্থাপনায় এডিস মশার অস্তিত্ব পাওয়া গিয়েছে।” মেয়র বলেন, স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) আইন ২০০৯ অনুযায়ী জরিমানা করা হবে।

তিনি বলেন, আমাদের অনেক মশক কর্মী ফিল্ডে যান না, আবার ফিল্ড অফিসারও ঠিকমত থাকেন না এমন অভিযোগ প্রায়শই পাই। তাই আমরা মনিটরিং করার জন্য অনলাইনের মাধ্যমে জনগণকে জানিয়েছি। এমনকি জাতীয় পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিয়ে জানিয়েছে ওই এলাকায় আমাদের এই মশক নিধনকর্মী এবং সুপারভাইজর যাবেন, তাদের নাম ও মোবাইল নম্বর দিয়েছি। এছাড়া এখন জিপিআরএস এর মাধ্যমে ট্রাকিং করা হচ্ছে।

মেয়র বলেন, শুধু ওষুধ আনলেই চলবে না। আমাদের পর্যাপ্ত ফগিং মেশিন নেই। তাই আমরা দ্রুত ফগিং মেশিন আনার ব্যবস্থা করেছি। আগামী ৪ দিনের মধ্যে ২০০ ফগিং মেশিন চলে আসবে।

ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন কীটতত্ত্ববিদ ড. মঞ্জুর আহমেদ চৌধুরী, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক কবিরুল বাশার, ডিএনসিসি’র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আব্দুল হাই, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকতা ব্রি. জে. মোমিনুর রহমান মামুন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উদ্ভিদ সংরক্ষণ শাখার অতিরিক্ত উপ-পরিচালক মো. মোশাররফ হোসেন প্রমুখ।

   

মুক্তি পেলেন মামুনুল হক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
মাওলানা মামুনুল হক

মাওলানা মামুনুল হক

  • Font increase
  • Font Decrease

হেফাজতে ইসলামের বিলুপ্ত কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম-মহাসচিব এবং ঢাকা মহানগরীর সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মামুনুল হক মুক্তি পেয়েছেন। তার বিরুদ্ধে প্রায় ৪২টি মামলা ছিল। সর্বশেষ গত রোববার খুলনা ও চট্টগ্রামের দুই মামলা তিনি জামিন পান।

বৃহস্পতিবার (২ মে) রাত সাড়ে ১০টায় কাশিমপুর-৪ হাই সিকিউরিটি কারাগার থেকে তিনি জামিনে মুক্তি লাভ করেন।

এর আগে গত ১১ মার্চ মামুনুল হকের মুক্তির বিষয়ে আলোচনা করতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে বৈঠক করেন হেফাজত নেতারা।

ধর্মমন্ত্রী ফরিদুল হক খানসহ সরকারের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা বৈঠকে অংশ নেন।

বৈঠক শেষে গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সংগঠনটির মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমান দাবি করেন, ‘মামুনুল হকের মুক্তির বিষয়ে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।’

প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে রয়েল রিসোর্টে এক নারীর সঙ্গে হেফাজত নেতা মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে। খবর পেয়ে হেফাজতের স্থানীয় নেতাকর্মীরা রিসোর্টে গিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর করেন এবং তাকে ছিনিয়ে নিয়ে যান। ঘটনার পর ঢাকার মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসায় অবস্থান করছিলেন মামুনুল হক।

১৫ দিন পর ওই মাদ্রাসা থেকে মোবাইল ও মানিব্যাগ চুরির একটি মামলায় মামুনুল হককে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরে ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় তার বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের মামলা করেন তার সঙ্গে রিসোর্টে অবরুদ্ধ হওয়া নারী। যদিও ওই নারীকে তার দ্বিতীয় স্ত্রী দাবি করে আসছেন মামুনুল হক।

এরপর ওই মাসেই দেশের বিভিন্ন স্থানে তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহসহ অর্ধশতাধিক মামলা হয়েছে। পরে সেসব মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখিয়েছে পুলিশ। গ্রেফতারের পর থেকে এসব মামলায় তিনি কারাগারে আছেন। অর্থাৎ ২০২১ সালের ১৮ গ্রেফতার হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত কারাগারেই রয়েছেন মামুনুল হক।

;

ধরে নিয়ে যাওয়া ১২ জেলেকে মুক্তি দিল আরাকান আর্মি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নাফনদীতে মাছ ধরতে গিয়ে উখিয়ার থাইংখালী রহমতেরবিল সীমান্ত এলাকা থেকে ১০ জন ও টেকনাফের হোয়াইক্যংয়ের লম্বাবিল সীমান্ত এলাকার ২ জনসহ মোট ১২ জন বাংলাদেশী জেলেকে ছেড়ে দিয়েছে মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্টি আরাকান আর্মি (এএ)।

বৃহস্পতিবার (২ মে) রাত ৮টার দিকে উখিয়ার বালুখালীর একটি সীমান্ত পয়েন্টে এসে তাদেরকে ছেড়ে দেয় আরাকান আর্মি।

১২ বাংলাদেশীকে ছেড়ে দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পালংখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম গফুর উদ্দিন।

তিনি বলেন, জেলেরা নাফনদীর বাংলাদেশ অংশে মাছ ধরতে গিয়ে অপহরণের শিকার হন। বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে তাদের ছেড়ে দিয়েছে।

এম গফুর উদ্দিন বলেন, আরাকান আর্মির সদস্যরাই আমাদের জেলেদের নিয়ে গিয়েছিল। কারণ রহমতেরবিল সীমান্তে মিয়ানমার অংশে এখন সেদেশের কোনো সরকারী বাহিনী নেই। যারা ছিলো তারা সবাই সংঘাতের সময় পালিয়ে বাংলাদেশে চলে এসেছিলো। এখন রহমতেরবিল সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের ওই এলাকাটি আরাকান আর্মির দখলেই আছে। এছাড়া বিভিন্ন সূত্রে এম গফুর উদ্দিন খবর পেয়েছেন আরাকান আর্মিই জেলেদের নিয়ে গিয়েছিল বলে জানান।

অপহরণের শিকার টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং লম্বাবিল এলাকার আব্দুল জলিল নামের এক যুবক জানান, আরাকান আর্মি আমাদের নাফনদীতে মাছ ধরার সময় ধরে নিয়ে গেছিলো। জাতীয় পরিচয় পত্র চেক করে বাংলাদেশী হিসেবে পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার পর দুপুরের দিকে ছেড়ে দিতে চেয়েছিল। কিন্তু সীমান্তের পরিস্থিতি বিবেচনা করে পরে সন্ধ্যা ৮ টায় সীমান্তের নাফনদীর বাংলাদেশ অংশের বালুখালীর একটি এলাকায় ১২ জনকে ছেড়ে দিয়ে তারা চলে যায়। আমরা সবাই সুস্থ আছি।আমাদেরকে কোনো মারধর করা হয়নি।

এর আগে গতকাল বুধবার সকাল সাড়ে ৮ টার দিকে উখিয়ার পালংখালী ইউনিয়নের থাইংখালী রহমতেরবিল সীমান্তে নাফনদী থেকে তাদেরকে ধরে নিয়ে যায়।

তারা হলেন, পালংখালী ইউনিয়নের রহমতের বিল এলাকার হোসেন আলীর ছেলে জানে আলম (৩৫), মৃত আবদুস ছালামের ছেলে আব্দুর রহিম (৪০), মৃত জালাল আহমদের ছেলে আনোয়ারুল ইসলাম (৩৭) ও সাইফুল ইসলাম (৩০), মৃত আলী আহমদের ছেলে আয়ুবুল ইসলাম (৩০), আবু তাহেরের ছেলে শাহীন (২০), গৌজঘোনা এলাকার আলী আহমদের ছেলে আবদুর রহিম (৫২), পুটিবনিয়া এলাকার মৃত মিয়া হোসেনের ছেলে ওসমান গণী (৩০), মৃত আবুল শামার ছেলে ওসমান (৩৫), আয়ুব ইসলামের ছেলে আবুল হাশিম (৩৫), টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং লম্বাবিল এলাকার রোমান আলীর ছেলে আব্দুল জলিল (৩২) ও দৈংগ্যাকাটা এলাকার হোসাইন আহমদ (৫৫)।

এদিকে ১২ বাংলাদেশী অপহৃতদের পরিবার বুধবার থেকে উৎকণ্ঠায় ছিল। যেকোনো মূল্যে অপহরণের শিকার জেলেদের অক্ষত অবস্থায় ফিরিয়ে আনার দাবি জানিয়ে আসছিল তাদের পরিবার। এখন তাদের অক্ষত ফিরে পেয়ে খুশিতে আত্মহারা তারা।

;

পঞ্চগড়ে ১৮৪ বোতল ফেনসিডিলসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, পঞ্চগড় প্রতিনিধি
পঞ্চগড়ে ১৮৪ বোতল ফেনসিডিল মাদক ব্যবসায়ী আটক

পঞ্চগড়ে ১৮৪ বোতল ফেনসিডিল মাদক ব্যবসায়ী আটক

  • Font increase
  • Font Decrease

পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জে ১৮৪ বোতল ফেনসিডিলসহ আফতাব হোসেন ওরফে পাপ্পু (৪০) নামে এক মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে দেবীগঞ্জ থানা পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (২ মে) বিকেলে উপজেলার চিলাহাটি ইউনিয়নের ভাউলাগঞ্জ বাজারে তাকে আটক করা হয়।

আটক আফতাব হোসেন ওরফে পাপ্পু রংপুর কতোয়ালি থানার আলমনগর এলাকার মৃত আব্দুল মজিদের ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আফতাব হোসেন ৬ বস্তা মরিচ ঢাকা পাঠানোর উদ্দেশে শাপলা এন্টারপ্রাইজ নামে ঢাকাগামী একটি বাসে বুকিং দেয়ার জন্য কাউন্টারে যায়। তার চলাফেরা সন্দেহজনক হওয়ায় স্থানীয়রা তাকে ইউনিয়ন পরিষদে নিয়ে আটক রেখে থানা পুলিশকে খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরিচের বস্তা ও ফেনসিডিলসহ তাকে আটকে করে থানায় নেয়।

পুলিশ আরো জানায়, জব্দকৃত ফেনসিডিলের আনুমানিক বাজার মূল্য প্রায় আড়াই লাখ টাকা। একই সময় ৬ বস্তা মরিচ জব্দ করা হয়।

দেবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সরকার ইফতেখারুল মোকাদ্দেম বলেন, সম্ভবত ফেনসিডিলগুলো ভারত থেকে পাচার করে এনে ঢাকায় নিচ্ছিলো তিনি। আটকের পর তার বিরুদ্ধে মাদক দ্রব্য আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

;

নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়ে তুলতে হবে: মুক্তিযুদ্ধমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়ে তুলতে হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী

নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়ে তুলতে হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী

  • Font increase
  • Font Decrease

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, নতুন প্রজন্মকে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়ে তুলতে ‘বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাঁথা’ তাদের জানাতে হবে। এজন্য মুক্তিযুদ্ধে নিজেদের বীরত্বগাঁথা লিখে রাখতে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

বৃহস্পতিবার (২ মে) মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আলহাজ মো. শাহজাহান কবির, বীর প্রতীকের মহান মুক্তিযুদ্ধের ওপর লেখা ‘সাত বীরশ্রেষ্ঠ জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান’ ও ‘আমার একাত্তর’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

মোজাম্মেল হক বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধ হঠাৎ ঘটে যাওয়া কোনো ঘটনা নয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দীর্ঘ ২৩ বছরের সংগ্রাম আর ত্যাগের ফসল হচ্ছে স্বাধীন বাংলাদেশ। স্বাধীনতাকে অর্থপূর্ণ করতে হলে দেশকে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।

তিনি বলেন, নতুন প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস যত জানবে তারা ততো বেশি দেশপ্রেম নিয়ে দেশকে এগিয়ে নিবে।

মন্ত্রী বলেন, শাহজাহান কবির বীর প্রতীক দীর্ঘদিন ধরে মুক্তিযুদ্ধের ওপর গবেষণা করে ইতিমধ্যে অনেকগুলো বই লিখে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে সমৃদ্ধ করেছেন; যা অতুলনীয়। বিশেষ করে আজ ‘সাত বীরশ্রেষ্ঠ জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান’ ও ‘আমার একাত্তর’ বই দুইটিতে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরেছেন। একই সঙ্গে অন্যান্য মুক্তিযোদ্ধাদেরকে শাহজাহান কবিরের মতো মুক্তিযুদ্ধের ওপর গবেষণা করে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস লেখার জন্য অনুরোধ জানান তিনি।

গোলাম আজাদ বীর প্রতীকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে জামুকার মহাপরিচালক জহিরুল ইসলাম রোহেল, অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, বইয়ের লেখক আলহাজ মো. শাহজাহান কবির বীর প্রতীক বক্তৃতা করেন।

এছাড়া এতে সংসদ সদস্য আরমা দত্ত, ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সাধারণ সম্পাদক কাজী মুকুল উপস্থিত ছিলেন।

;