মানুষকে অসত্য তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করবেন না: অধ্যাপক ফারুক



ঢাবি করেসপন্ডন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
সংবাদ সম্মেলনে কথা বলছেন অধ্যাপক  আ ব ম ফারুক হোসেন

সংবাদ সম্মেলনে কথা বলছেন অধ্যাপক আ ব ম ফারুক হোসেন

  • Font increase
  • Font Decrease

মানুষকে অসত্য তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত না করে সত্য দিয়েই তর্ক-বিতর্কের মাধ্যমে সমাধানের পথ খোঁজার আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োমেডিকেল রিসার্চ সেন্টার ও ফার্মেসি অনুষদের  অধ্যাপক  আ ব ম ফারুক হোসেন।

শনিবার (২০ জুলাই) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিক সমিতির কার্যালয়ে মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

এ সময় তিনি মৎস ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ইঙ্গিত দিয়ে বলেন, সত্যে আসেন, বিজ্ঞান হলো সত্য। আমরা এমন কিছু বলব না যেকারণে বিভ্রান্তি ছড়ায়। সত্য কখনো আমাদের বঞ্চনা করে না। এই সত্যকে অবলম্বন করেই আমাদের মুক্তির দিকে যেতে হবে। সমস্যা দূর করতে হবে।

তরল পদার্থ নিয়ে যে উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে তা অত্যন্ত সহজভাবে সমাধান করা যায় উল্লেখ করে অধ্যাপক ফারুক বলেন, পাস্তুরাইজেশন ইউনিটে যারা কাজ করে তাদের আরেকটু মোটিভেট করা। গরু রোগে আক্রান্ত হবেই। তারা জীবন্ত প্রাণি। তাই তাদের চিকিৎসাও করাতে হবে। নিয়ম হচ্ছে অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়ার পর একটা উইথড্রো পিরিয়ড আছে। ততদিন পর্যন্ত গরুর দুধ পান করা যাবে না। এটা খুবই জরুরি। কম পক্ষে ২১ দিন গরুর দুধ নেওয়া যাবে না।

গরুকে চিকিৎসার সময় হিউমান অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া যাবে না। গরুর খাবারে অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া থাকে সেগুলো বিবেচনা করলেই এসব সমস্যার সমাধান হওয়া কঠিন কিছু না।

উকিল নোটিশের ব্যাপারে তিনি বলেন, আমার কাছে একটি উকিল নোটিশ পাঠানো হয়েছে যাকে লিগ্যাল নোটিশও বলা যায়। আমি এতো বড় লোক নই বলে কোনো আইনজীবী দিয়ে নোটিশ পাঠায়নি। আমি সময়মত সেটার উত্তর দিয়েছি। আমি আমার বিবেকমত যতটুকু বলার আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য ততটুকুই বলেছি।

গবেষণার ব্যাপারে সবাই ইতিবাচক দাবি করে তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত আমাদের গবেষণার ব্যাপারে সবার ইতিবাচক সাড়া দেখতে পাচ্ছি। যারা  দু’ একটা কথা বলে তারা আমাদের সামনে বলেন না।

গবেষণার উদ্দেশ্য সম্পর্কে তিনি বলেন, আমাদের গবেষণা কোনো কোম্পানির বিরুদ্ধে না। বরং আমরা দুধ সেক্টরটাকে উন্নত হিসাবে দেখতে চাই এবং  উন্নতমানের দুধ সরবরাহ করা হোক। আমরা যেন মানসম্মত, নিরাপদ দুধ খেতে পারি এটিই আমাদের লক্ষ্য।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের আহবায়ক আ ক ম জামাল উদ্দীন, ঢাবি শাখার সভাপতি আল মামুন, সেক্রেটারি আমিনুল ইসলাম বুলবুল প্রমুখ।

   

ইবি ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি: প্রায় দুই বছর পর পরিচয় পেল নেতাকর্মীরা



ইবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দীর্ঘ প্রায় দুই বছর পর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখা ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। শুক্রবার (১০ মে) কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে ওই পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়।

২০২২ সালের ১ আগস্ট কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের তৎকালীন সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় এবং সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে ইবি শাখা ছাত্রলীগের ২৪ সদস্যের আংশিক কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়। কমিটি গঠনের এক বছর আট মাস পর এসে পূর্ণাঙ্গ একটি কমিটি গঠন করলো ইবি শাখা ছাত্রলীগ।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে নতুন করে ৮৪টি পদে মোট ১৯৯ জনকে নিযুক্ত করা হয়েছে। বিষয়টি রাত সাড়ে ১০টা নাগাদ নিশ্চিত করেছেন ইবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত।

এর মধ্যে সহ-সভাপতি পদে তন্ময় সাহা টনি, মো. আল মামুন, নাইমুল ইসলাম জয়, বনি আমিন, মৃদুল হাসান রাব্বি, সোহানুর রহমান সিদ্দিকী সহ মোট ৭১ জন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক পদে মুজাহিদুল ইসলাম, হুসাইন মজুমদার, মেহেদী হাসান হাফিজ, শাহিন আলম, তরিকুল ইসলাম তরুনসহ মোট ২২ জন, সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে মো. জাকির হোসেন, সোহাগ শেখ, মেজবাহুল ইসলাম সহ মোট ১১ জনকে নিযুক্ত করা হয়েছে। নতুন কমিটির দপ্তর সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন কামাল হোসেন , উপ-দপ্তর সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন আরও ২ জন,প্রচার সম্পাদক হিসেবে আছেন নাবিল হাসান ইমন এবং পাশাপাশি উপ-প্রচার সম্পাদক পদে আরো ২ জন রয়েছেন। অর্থ বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন আশিক হোসেন, উপ-অর্থবিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন আরও ১ জন। এছাড়াও বিভিন্ন সম্পাদকীয় ও উপসম্পাদকীয় পদে মোট ৮২ জন কর্মীকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।এছাড়াও পূর্ণাঙ্গ কমিটির সহ-সম্পাদক হিসেবে আছেন ১৫ জন এবং সদস্য হিসেবে আছেন ৭ জন।

এ বিষয়ে ইবি শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয় বলেন, দীর্ঘ প্রতীক্ষার পরে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন পেয়েছে। আমরা ইবি শাখা ছাত্রলীগের প্রতিটি নেতাকর্মী অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সংগ্রামী সভাপতি সাদ্দাম ভাই এবং বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক ইনান ভাইয়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আগামী দিনগুলোতে ইবি শাখা ছাত্রলীগ কেন্দ্রের নির্দেশনা অনুযায়ী আরো সুন্দর ও স্পৃহা নিয়ে কাজ করবে বলে প্রত্যাশা করছি।

এ বিষয়ে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত বলেন, সাংগঠনিক একটি পরিচয় পাওয়া প্রতিটি কর্মীর জন্য একটি গর্বের বিষয়। সকল ষড়যন্ত্র ভেঙ্গে দীর্ঘ ৮ বছর পরে যে ইবি শাখা ছাত্রলীগের কর্মীরা একটি পরিচয় পেয়েছে, এতে কর্মীদের চেয়ে আমরাই বেশি খুশি।

উল্লেখ্য, আংশিক কমিটি ঘোষণার অন্তত ৯ মাস পর শাখা ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে জীবন বৃত্তান্ত গ্রহণ করা হয়। তারই প্রেক্ষিতে এক বছর ৮ মাস পর ইবি শাখা ছাত্রলীগ পূর্ণাঙ্গ কমিটির ছোঁয়া পেলো। ফলে দীর্ঘদিন ধরে পরিচয়হীনতার অভিযোগ করে আসা নেতাকর্মীরাও তাদের পরিচয় প্রদানের সুযোগ পেলো।

;

ক্যাম্পাসে কুবি উপাচার্যের কুশপুত্তলিকা ঝোলালো শিক্ষক সমিতি



কুবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) মূলফটকের সামনে ও গোলচত্বর সংলগ্ন ডাস্টবিনের উপর উপাচার্যের কুশপুত্তলিকা ঝুলিয়ে দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দ।

শুক্রবার (১০ মে) দুপুর সাড়ে তিনটার দিকে কুবি শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈনের এ কুশপুত্তলিকা ঝোলানো হয়।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে মূল ফটকের মাঝামাঝি ওয়াচ টাওয়ার থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের ছবি সংবলিত একটি কুশপুত্তলিকা ঝুলানো হয়েছে। এছাড়া গোলচত্ত্বর সংলগ্ন ডাস্টবিনের উপরের কৃষ্ণচূড়া গাছ থেকে আরেকটি কুশপুত্তলিকা ঝুলানো হয়েছে।

কুশপুত্তলিকা ঝুলানোর বিষয় শিক্ষক সমিতির সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক ড. জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, 'বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ পর্যন্ত শিক্ষক-শিক্ষার্থী সকলকে বঞ্চিত করেছেন। সকলের মনেই সেজন্য ক্ষোভ জন্মেছে, সে ক্ষোতের বহিঃপ্রকাশ এই কুশপুত্তলিকা। আমরা এটিকে না পুড়িয়ে আজ ডাস্টবিনের উপর প্রতিস্থাপন করেছি।'

এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান বলেন, 'বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য শিক্ষকদের সাথে যে আচরণ করেছেন এবং শিক্ষকদের সাথে যে আচরণ করেছেন তা ডাস্টবিনে নিক্ষেপের মতোই। তারই প্রতিবাদস্বরুপ আমরা তার কুশপুত্তলিকা ঝুলিয়েছি। তার যে সন্ত্রাসী কার্যক্রম এবং অর্থনৈতিক দূর্নীতি সেগুলোর জন্য আমরা চাই তিনি এই স্থান ত্যাগ করে চলে যাক।'

তিনি আরো বলেন, 'আমরা শিক্ষকেরা ক্লাস, পরীক্ষায় ফিরতে প্রস্তুত। আমরা চাই তিনি আমাদের সে ব্যবস্থা করে দিক।'

;

১৫ জুলাইয়ের মধ্যে গুচ্ছের ১ম বর্ষের ক্লাস শুরু হবে: জবি উপাচার্য



জবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
১৫ জুলাইয়ের মধ্যে গুচ্ছের ১ম বর্ষের ক্লাস শুরু হবে: জবি উপাচার্য

১৫ জুলাইয়ের মধ্যে গুচ্ছের ১ম বর্ষের ক্লাস শুরু হবে: জবি উপাচার্য

  • Font increase
  • Font Decrease

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক ১ম বর্ষের ক্লাস আগামী ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে শুরু করা হবে বলে জানিয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম।

শুক্রবার (১০ মে) গুচ্ছের 'সি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।

জবি উপাচার্য বলেন, নতুন বছরের ক্লাস শুরু করা নিয়ে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেনের সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে। আমাদের পরিকল্পনা ১ জুলাই থেকে ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে ১ম বর্ষের ক্লাস শুরু করা।

উপাচার্য আরও বলেন, সুষ্ঠুভাবেই ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। শিক্ষার্থীরা বলেছেন প্রশ্নের মানও ভালো। আমরা দ্রুত ভর্তির প্রস্তুতি শুরু করতে চাই।

উল্লেখ্য, গত ২৭ এপ্রিল বিজ্ঞান বিভাগের পরীক্ষার মধ্যে দিয়ে শুরু হয়েছিল গুচ্ছভুক্ত ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা। পরবর্তীতে ৩ মে মানবিক বিভাগ ও আজ ১০ মে বাণিজ্য বিভাগের ভর্তি পরীক্ষার মধ্য দিয়ে শেষ হলো ৪র্থ বারের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা।

এবারের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছভুক্ত ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার জন্য তিনটি ইউনিটে মোট আবেদন করেন ৩ লাখ ৫ হাজার ৩৪৬ জন শিক্ষার্থী।

;

স্বাভাবিক সময়সূচিতে ক্লাসে ফিরছে জবি, মঙ্গলবারে অনলাইন ক্লাস



জবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সারাদেশ ব্যাপী চলমান তীব্র তাপপ্রবাহ কিছুটা হ্রাস পাওয়ায় স্বাভাবিক সময়সূচিতে ক্লাস-পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) কর্তৃপক্ষ। তব এখন থেকে স্বাভাবিক সময়সূচি অনুযায়ী, সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বিকাল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত চলবে ক্লাস-পরীক্ষা।

শুক্রবার (১০ মে) বিকালে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আইনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী রবিবার (১২ মে) হতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সশরীরে ক্লাস ও পরীক্ষা যথারীতি স্বাভাবিক সময়সূচি অনুযায়ী চলবে। তবে সপ্তাহের প্রতি মঙ্গলবার অনলাইনে ক্লাস চালু থাকবে।

;