রামপালের কারণে সুন্দরবনের ক্ষতির শঙ্কা নেই: পরিবেশমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
সংবাদ সম্মেলনে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী, ছবি: বার্তা২৪.কম

সংবাদ সম্মেলনে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রামপালের কারণে সুন্দরবনে ক্ষয়ক্ষতির কোনো আশঙ্কা নেই বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন।

তিনি বলেছেন, 'সুন্দরবনের বিষয়ে যেটি বলা হচ্ছে, আমরা মনে করি সুন্দরবনের যে ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা সেটি সত্য নয়। একমাস আগেও আমরা সেখানে ভিজিট করেছি, তেমন কোনো অবস্থা দেখা যায়নি। সুন্দরবন আরও উন্নত হচ্ছে। রামপালের জন্য সুন্দরবনের ক্ষতি হবে বলে মনে করি না।'

মঙ্গলবার (১৮ জুন) সচিবালয়ে বিশ্ব পরিবেশ দিবস ও পরিবেশ মেলা-২০১৯ এবং বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলা উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

এ বিষয়ে সচিব আব্দুল্লাহ আল মহসিন চৌধুরী বলেন, 'ইউনেস্কো একই জিনিস বার বার টানছে। কারণ যেটি স্যাটেল হয়েছে সেটি আবার উত্থাপন করছে। স্ট্রাট্যাজিক অ্যাসেসমেন্ট শীর্ষক প্রকল্প প্রণয়ন করে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে উপস্থাপন করেছি। শীঘ্রই এটি অনুমোদন পেলে কাজ শুরু হবে।'

তিনি বলেন, 'রামপালের কারণে সুন্দরবনের কোনো ক্ষতি হবে না, সেটির প্রমাণ বাঘের সংখ্যা বেড়েছে। গাছের সংখ্যাও বেড়েছে। অনেকে বলছে, সুন্দরবন ধ্বংস হয়ে যাবে, কিন্তু এটির কাজই শুরুই হয়নি। নতুন কাউকে আমরা ছাড়পত্র দেইনি। কোনো রেড ক্যাটাগরির প্রতিষ্ঠানকে ছাড়পত্র দেয়া হয়নি।'

পরিবেশমন্ত্রী বলেন, 'ইউনেপের উদ্যোগে ১৯৭২ সাল থেকে সারাবিশ্বে প্রতিবছর ৫ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত হয়ে আসছে। এ বছর ঈদুল ফিতরের কারণে পরিবেশ দিবসের অনুষ্ঠানটি পেছানো হয়েছে। আসুন বায়ু দূষণ রোধ করি প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ২০ জুন বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলা অনুষ্ঠানের পরবর্তী তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।'

শব্দ দূষণ বিষয়ে তিনি বলেন, 'মেট্রোরেলসহ যত উন্নয়নমূলক কাজ রয়েছে, তাদের নোটিশ দিয়েছি। যাতে বায়ু দূষণ না হয়, সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিয়েছি। শীঘ্রই বায়ু দূষণের জন্য আইন সংসদে উঠবে। শব্দ দূষণ নিয়ে আগে তেমন কাজ হয়নি। যারা এর সঙ্গে জড়িত তাদের প্রশিক্ষণের উদ্যোগ নিয়েছিলাম। এটি নিয়ন্ত্রণে মোবাইল কোর্ট হচ্ছে। পরিবেশ অধিদফতরের জনবল দিয়ে সারাদেশে কার্যক্রম চালানোর সুযোগ নেই। ঢাকায়ও ব্যবস্থা নেয়ার মতো পর্যাপ্ত ম্যাজিস্ট্রেট নেই।'

এ সময় বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন উপমন্ত্রী হাবীবুন নাহার উপস্থিত ছিলেন।

   

মানিকগঞ্জের ২ উপজেলা পরিষদে বিজয়ী যারা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, মানিকগঞ্জ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই সুষ্ঠ পরিবেশে সম্পন্ন হয়েছে মানিকগঞ্জের সিংগাইর ও হরিরামপুর উপজেলা পরিষদের ভোটগ্রহণ। এই দুই উপজেলায় সকালের দিকে ভোটার উপস্থিতি কিছুটা কম থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোটার উপস্থিতি বাড়তে থাকে। সিংগাইরে ৩০ শতাংশের কিছুটা বেশি ভোট পড়লেও হরিরামপুরে ভোট পড়েছে ৪৪ দশমিক ৪৫ শতাংশ ভোট।

সিংগাইরে বেসরকারি ফলাফলে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন কাপ পিরিচ প্রতিকের সায়েদুল ইসলাম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল আনারস প্রতীকের আব্দুল মাজেদ খান। এছাড়া তালা প্রতীক নিয়ে ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মো. রমিজ উদ্দিন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হয়েছেন হাঁস প্রতীকের আনোয়ারা খাতুন।

হরিরামপুরে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মোটরসাইকেল প্রতিকের দেওয়ান সাইদুর রহমান এবং ভাইস-চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন বই প্রতীকের মো. বিল্লাল হোসেন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হয়েছেন ফুটবল প্রতীকের শামিমা আক্তার চায়না।

;

কুষ্টিয়ায় আবারও আতাউর রহমান ও খোকসায় মাসুম নির্বাচিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার সদর উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান আতা এবং খোকসা উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আল মাসুম মোর্শেদ শান্ত।

বুধবার (৮ মে) বেসরকারি ফলাফলে এ তথ্য জানা যায়।

জানা গেছে,সদর উপজেলায় আতাউর রহমান আতা ৬৭ হাজার ৬ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন  (আওয়ামী লীগ)। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবু আহাদ আল মামুন (বাংলাদেশ জনতা পার্টি) প্রাপ্ত ভোট ৩ হাজার ৪৮৬ ভোট।

ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আবু তৈয়ব বাদশা। তার প্রাপ্ত ভোট ৪৭ হাজার ২৮৯ ভোট। নারী ভাইস চেয়ারম্যান বিজয়ী লতা খাতুনের প্রাপ্ত ভোট ৪২ হাজার ৮৭৯ টি।

খোকসা উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আল মাসুম মোর্শেদ শান্ত প্রাপ্ত (আওয়ামী লীগ) প্রাপ্ত ভোট ২৫ হাজার ১০১ ভোট। নিকটতম প্রার্থী বাবুল আকতার পেয়েছেন ১৯ হাজার ৬৩৯ টি।

এদিকে আবারও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আতাউর রহমান আতা বিজয়ী হওয়ায় নেতাকর্মীরা ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। রাতে বিজয়ী হওয়ার পর আতাউর রহমান আতাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান জেলা তাতী লীগের সভাপতি রুহুল আমিন ও সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশীদ। 

;

বাকেরগঞ্জে রাজিব-সাইফুর-জাহানারা নির্বাচিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরিশাল
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বাকেরগঞ্জ উপজেলায় চেয়াম্যান নির্বাচিত হয়েছেন রাজিব আহম্মেদ। এছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান মো. সাইফুর রহমান ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে জাহানারা বেগম নির্বাচিত হয়েছে।

উপজেলার ২৪ দশমিক ৬ ভাগ ভোট দিয়েছে। চেয়ারম্যান পদে কাপ-পিরিচ প্রতীক নিয়ে রাজিব আহম্মেদ তালুকদার পেয়েছেন ৩৭ হাজার ৫৪৯ ভোট। 

তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিশ্বাস মুতিউর রহমান আনারস প্রতীক নিয়ে পান ৩৫ হাজার ১৫৪ ভোট। এ উপজেলায় কামরুল ইসলাম খান মোটর সাইকেল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৮৩ ও ফিরোজ আলম খান দোয়াত কলম প্রতীক নিয়ে পান এক হাজার ৫১ ভোট।

;

বরিশাল সদর উপজেলায় মালেক-জসিম-হেপি নির্বাচিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরিশাল
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বরিশাল সদরে ভোট সম্পন্ন হয়েছে। বুধবার (৮ মে) সকাল ৮ থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত দুই উপজেলায় এ ভোট হয়। রিটার্নিং কর্মকর্তা বরিশাল জেলার জ্যেষ্ঠ নির্বাচন অফিসার ওহিদুজ্জামান মুন্সী জানান, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট হয়েছে। বরিশাল সদর উপজেলায় শতকরা ৩৬ ভাগ ভোট পড়েছে।

সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন কাপ-পিরিচ প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা অবসর প্রাপ্ত শিক্ষক আব্দুল মালেক। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন মোটর সাইকেল প্রতীকের প্রার্থী এসএম জাকির হোসেন। নির্বাচিত আব্দুল মালেক পেয়েছেন ১৯ হাজার ৭০৭ ভোট। তার প্রতিদ্বন্দ্বী জাকির হোসেন পান ১৭ হাজার ৩১৪ ভোট। এছাড়া প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মাহমুদুল হক খান মামুন পেয়েছেন ১৪ হাজার ১৪১ ভোট, ঘোড়া প্রতীকের মাহবুবুর রহমান মধু ১১ হাজার ১৭০ ভোট ও দোয়াত কলম প্রতীকের ৭ হাজার ৮৬৮ ভোট।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন তালা প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মো. জসিমউদ্দিন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বই প্রতীকের মাহিদুর রহমান। এ পদের হাদিস মীর তৃতীয় ও শহিদ মোহাম্মদ শাহনেওয়াজ চতুর্থ।

নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন এ্যাড হালিমা বেগম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন হাস প্রতীকের নেহার বেগম।

;