বগি সংকট নিয়ে চলছে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের ৯০ ট্রেন



হাসান আদিব, স্টাফ করেসপন্ডেট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশন, ছবি: বার্তা২৪.কম

রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশন, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের অধীনে বর্তমানে ৪০টি আন্তঃনগর ও ৫০টি লোকাল ট্রেন চলাচল করছে। ট্রেনগুলো ঢাকা-খুলনা, ঢাকা-রাজশাহী, ঢাকা-পার্বতীপুরসহ বিভিন্ন রুটে চলাচল করে।

এছাড়া পাবনা, সিরাজগঞ্জ ও বরেন্দ্র এক্সপ্রেসসহ অর্ধশত লোকাল ট্রেনেও রয়েছে বগি স্বল্পতা। ফলে ঈদ যাত্রায় পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে রুটের ট্রেনে চলাচল করা মানুষকে ভোগান্তি পোহাতে হবে।

আর ‘ঈদ স্পেশাল’ নামে ১৫ দিনের জন্য ট্রেনগুলোতে ‘লক্কড়-ঝক্কড়’ বগি সংযুক্ত করা হচ্ছে। যাতে রঙের প্রলেপ দিয়ে অল্প সময়ের জন্য চকচকে করছে কর্তৃপক্ষ। এতে পশ্চিমাঞ্চল রেলরুটে ট্রেনের গতি কমবে। যথাসময়ে গন্তব্যে পৌঁছানো নিয়ে অনিশ্চয়তায় পড়ার শঙ্কা যাত্রীদের।

তবে রেলওয়ে কর্মকর্তারা বলছেন, মন্ত্রণালয় ট্রেনগুলোর বগি সংকট নিরসনে ব্যাপক উদ্যোগ নিয়েছে। ইন্দোনেশিয়া থেকে ৫০টি অত্যাধুনিক বগি আনা হয়েছে। আরও কিছু বগি আনার প্রক্রিয়া চলছে। যা ট্রেনগুলোতে যুক্ত হলে প্রায় ২০ শতাংশ আসন বাড়বে। ভোগান্তি কমবে যাত্রীদের। কিন্তু সেটা ঈদ-উল-ফিতরের আগে সম্ভব নয় বলে জানান তারা।

পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে সূত্র জানায়, ঢাকা, খুলনা, কুষ্টিয়া, রাজশাহী, ঈশ্বরদী, নাটোর, চাঁপা্ইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ, জয়পুরহাট, বগুড়া, সৈয়দপুর, পার্বতীপুর, চীলাহাটি, পঞ্চগড়সহ বিভিন্ন স্থানে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের ৯০টি ট্রেন যাতায়াত করছে। সবগুলো ট্রেনেই কমপক্ষে ৩টি থেকে ৬টি বগি সংকট।

রাজশাহী-ঈশ্বরদী-ঢাকা রুটে চলাচল করা আন্তঃনগর ট্রেন সিল্কসিটি, পদ্মা ও ধুমকেতূ এক্সপ্রেস নামের তিনটি ট্রেনই ১৫টি বগি নিয়ে চলাচল করছে। অথচ ট্রেন তিনটির ১৮টি বগি নিয়ে চলাচল করার সক্ষমতা রয়েছে।

১৮টি বগি টানার সক্ষমতা থাকলেও ‘নীলসাগর এক্সপ্রেস’ চলছে ১২টি নিয়ে। দেশের সবচেয়ে দীর্ঘ রেলরুট ঢাকা-ঈশ্বরদী-খুলনা রুটে আন্তঃনগর চিত্রা ও সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেন চলাচল করে। গুরুত্বপূর্ণ এই রুটের দু’টি ট্রেনই ৬টি করে বগি কম নিয়ে যাতায়াত করছে।

সিরাজগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনও চলছে ১৬টির স্থলে ১২টি বগি নিয়ে। আর রাজশাহী-ঈশ্বরদী-খুলনাগামী কপোতাক্ষ, সাগরদাড়ি, মধুমতি এক্সপ্রেসেও ৪টি থেকে ৬টি করে বগি কম রয়েছে। এছাড়া সীমান্ত এক্সপ্রেস, মহানন্দা, তিতুমীর ও বরেন্দ্র এক্সপ্রেস ট্রেনেও রয়েছে বগি স্বল্পতা।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/May/15/1557901824742.jpg

জানতে চাইলে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের পরিবহন কর্মকর্তা (ডিটিও) আবদুল্লাহ আল-মামুন বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ট্রেনে বগি সংকট রয়েছে, তা উপচে পড়া ভিড় দেখলেই তো বোঝা যায়। এটা নিয়ে আমরা কথা বললে চাপে পড়তে হয়। সংকট সমাধানের জন্য নতুন কোট আমদানি করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। কিছু বগি পৌঁছেছে, সেগুলো বিভিন্ন ট্রেনে যুক্ত করা হচ্ছে। পরিকল্পনামাফিক অন্য বগিগুলো আনা হলে সংকট অনেকটা কমে যাবে।

পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক খোন্দকার শহিদুল ইসলাম বার্তা২৪.কম-কে বলেন, গেল কয়েক বছর রেলওয়েতে ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। রেল যাত্রায় মানুষের ভোগান্তি ক্রমে কমছে। ফলে যাত্রীরা এখন ট্রেন ভ্রমণে ঝুঁকছে। প্রধানমন্ত্রীও রেলখাতে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছেন। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, সংকট কমিয়ে ভোগান্তি সহনীয় মাত্রায় আনতে।

তিনি বলেন, ‘ইন্দোনেশিয়া থেকে বেশ কিছু কোচ আমদানি করা হয়েছে। আরও কোচ আনার প্রক্রিয়া চলমান। সেগুলোও অতিদ্রুত পৌঁছাবে দেশে। আপনার খোঁজ নিলে জানবেন- পশ্চিমাঞ্চল রেলরুটের লাইন দীর্ঘদিন পর মেরামত করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। লাইন মেরামতের কাজ শেষ হলে এবং নতুন বগি ট্রেনে যুক্ত হলে স্বাচ্ছন্দে ট্রেন ভ্রমণ করতে পারবেন যাত্রীরা।’ আসন্ন ঈদেও যাত্রীদের ভোগান্তি কমাতে তৎপর রয়েছে কর্তৃপক্ষ।

 

   

রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৩৯



Sajid Sumon
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযান চালিয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে ৩৯ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) থেকে শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকাল ছয়টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) কে. এন. রায় নিয়তি জানান, আসামিদের কাছ থেকে ৪০০ পিস ইয়াবা, ২২ কেজি ৫৮৯ গ্রাম গাঁজা, ১৯০ গ্রাম হেরোইন ও ১০ বোতল ফেনসিডিল জব্দ করা হয়।

আসামিদের বিরুদ্ধে ডিএমপির থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ২৬টি মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে জানান তিনি।

;

বীর মুক্তিযোদ্ধার কুশপুত্তলিকা দাহ, পৌর মেয়রের বিচারের দাবি



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লক্ষ্মীপুর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. মো. মঞ্জুরুল আলমের কুশপুত্তলিকা দাহ করে প্রকাশ্যে অবমাননার ঘটনায় মেয়র গিয়াস উদ্দিন রুবেল ভাটের বিচারের দাবিতে সাংবাদিক সম্মেলন করা হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকালে জেলা শহরের একটি চাইনিজ রেস্তোরায় মেয়র রুবেল ভাটের বিরুদ্ধে সাংবাদিক সম্মেলনে মুক্তিযোদ্ধা এ সাংবাদিক সম্মেলন করেন। একজন মুক্তিযোদ্ধাকে অবমাননার ঘটনায় প্রধানমন্ত্রীর কাছে সুবিচার চেয়েছেন তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন মঞ্জুরুল আলমের ব্যবসায়ীক অংশীদার সৈয়দ আহম্মদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা তাজল ইসলাম, জাফর আহমেদ ভূঁইয়া ও মোকতার আহমেদ ভূঁইয়া।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে মঞ্জুরুল আলম বলেন, ২০২২ সালে রায়পুর থানা মসজিদ সংলগ্ন আমি ও আমার অংশীদার যৌথভাবে একটি ৯ তলা ভবন নির্মাণের কাজ শুরু করি। শুরু থেকেই মেয়র রুবেল ভাট আমার কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা চাঁদা চেয়ে আসছে। কিন্তু আমি চাঁদা দেবো না বলছি। এরমধ্যেই পঞ্চম তলার কাজ সম্পন্ন হয়েছে। ষষ্ঠ তলার কাজ চলমান রয়েছে। গত ৪ মার্চ মেয়র রুবেল ভাটের লোকজন এসে আমাদের ভবনের সামনে রাউন্ড দেওয়াল ভেঙে দেয়। আমি এসে কারণ জানতে চাইলে তারা ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। একইদিন আমি ওমরাহর জন্য রায়পুর থেকে চলে যায়। আমার অংশীদার সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা সৈয়দ আহম্মদ অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। এরপরও পরদিনের একটি মারামারির ঘটনা সাজিয়ে মেয়র তার কার্যালয়ের কার্যসহকারী মহিন উদ্দিন বিপুকে দিয়ে আমাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে। এ চাঁদা দাবির ঘটনায় আমি মেয়র রুবেলভাটসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রায়পুর আদালতে ২১ এপ্রিল মামলা দায়ের করি। এর জের ধরে আমার বিরুদ্ধে মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) মানববন্ধন করা হয়েছে। বুধবার (২৪ এপ্রিল) বিকেলে মেয়রের লোকজন আমার কুশপুত্তলিকা দাহ ও ঝাড়ু মিছিল করেছে। আমি এ ঘটনায় সুষ্ঠু বিচার চাই। আমি প্রধানমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্টদের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

মঞ্জুরুল আলমের ব্যবসায়ীক অংশীদার সৈয়দ আহম্মদ বলেন, মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি বর্তমান সরকারের অন্যতম স্লোগান। এরপরও মেয়র রুবেল ভাট একজন মুক্তিযোদ্ধার কুশপুত্তলিকা দাহ করেছে। মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে ঝাড়ু মিছিল করিয়েছে। যারা দেশ স্বাধীন করেছে তাদের এমন অপমান কোনভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। আমরা এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই।

এসব বিষয়ে জানতে চাইলে রায়পুর পৌরসভার মেয়র গিয়াস উদ্দিন রুবেল ভাট বলেন, আমি ঢাকায় ছিলাম। আগে জানতাম না, পরে শুনেছি। আমি পৌরসভার নির্বাচিত মেয়র আমার পক্ষে লোকজন আসতেই পারে। কেউ যদি এসে মিছিল বা অন্য কিছু করে তাতো আমার বিষয় না। পক্ষে-বিপক্ষে লোকজন থাকবে এটাই স্বাভাবিক।

রায়পুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইয়াছিন ফারুক মজুমদার বলেন, মেয়রের বিরুদ্ধে মামলার তদন্তে আদালতের নির্দেশনা পেয়েছি। আগামি ৬ জুনের মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে। এছাড়া পৌর কর্মচারী বিপুও একটি মামলা করেছেন মুক্তিযোদ্ধা মঞ্জুরুল আলমের বিরুদ্ধে। দুটি মামলাই তদন্ত চলছে। মুক্তিযোদ্ধার কুশপুত্তলিকা দাহের ঘটনাটি জানা নেই।

রায়পুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ইমরান খান বলেন, মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে মিছিল হয়েছে শুনেছি। কুশপুত্তলিকা দাহ করার ঘটনাটি জানা নেই। কেউ আমাকে বলেনি। এমন ধরণের ঘটনা অবশ্যই ঘৃণিত কান্ড। এ ঘটনায় তিনি মানহানি মামলা করতে পারেন। সেক্ষেত্রে তাঁকে সহযোগীতা করা হবে।

;

বাঁশবাগান থেকে নারী পোশাক শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, সাভার (ঢাকা)
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সাভারের আশুলিয়ায় একটি বাঁশবাগান থেকে নারী পোশাক শ্রমিকের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তার মুখ ও মাথায় গভীর আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। নিহত নারীর নাম আনজু খাতুন (৩১)। তিনি গাইবান্ধা জেলার সদর থানার ঘাগোয়া ইনিয়নের মৃত মনোয়ার হোসেনের মেয়ে।

নিহত আনজু খাতুন আশুলিয়ার নরসিংহপুরের হা-মীম গ্রুপের একটি পোশাক কারখানায় অপারেটর হিসেবে কাজ করতেন।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকালে সাভারের আশুলিয়ার কাঠগড়া নয়াপাড়া এলাকার একটি বাঁশবাগান থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

পুলিশ জানায়, ওই এলাকার একটি বাঁশবাগানের ভেতর নারী পোশাক শ্রমিকের মরদেহ দেখতে পেয়ে থানায় খবর দেয় স্থানীয়রা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। কেউ তাকে হত্যা করে ওই স্থানে ফেলে রেখে গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ভজন চন্দ্র রায় বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। পুলিশ হত্যাকান্ডের কারন উদঘাটনের চেষ্টা করছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।

;

পাটগ্রাম সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লালমনিরহাট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রাম সীমান্তে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে আবুল কালাম (২০) নামে এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হয়েছেন।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ভোরে উপজেলার শ্রীরামপুর ইউনিয়নের ঝালংগী বিওপি (৬১ বিজিবি) থেকে আনুমানিক ১০০ গজ ভারতের অভ্যন্তরে এ ঘটনা ঘটে।

বিএসএফের গুলিতে নিহত আবুল কালাম উপজেলার ডাঙ্গাপাড়া গ্রামের মৃত অপির উদ্দিনের ছেলে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার ভোরে সাত-আটজনের একটি গরু পাচারকারীর দল ঝালংগী বিওপি (৬১ বিজিবি) থেকে আনুমানিক ১০০ গজ ভারতের অভ্যন্তরে পকেট পাড়া নামক স্থানে যায়। হঠাৎ ১৬৯ ডুরাডাবড়ী বিএসএফ ক্যাম্পের টহলদল সদস্যরা তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এ সময় গুলিবিদ্ধ হয় আবুল কালাম। সঙ্গে থাকা অন্যরা উদ্ধার করে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে এনে পাটগ্রাম স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।

পাটগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু সাঈদ চৌধুরী বার্তা ২৪ কমকে জানান, সীমান্তে বাংলাদেশি এক যুবক নিহত হয়েছে। মরদেহ উদ্ধারের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

;