বিসিএস সাধারণ ক্যাডার পদে বেতার উইং নিয়ে অসন্তোষ



সেরাজুল ইসলাম, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিসিএস (তথ্য) সাধারণ ক্যাডার পদে ভাগ বসাচ্ছেন বিসিএস (তথ্য) বেতারের কর্মকর্তারা। এতে অসন্তোষ বাড়ছে বিসিএস (তথ্য) সাধারণ ক্যাডারের কর্মকর্তাদের মাঝে।

এই পদায়ন প্রক্রিয়ায় সার্ভিসের কার্যবিধিমালা, অধিদফতরের দায়িত্ব ও কার্যাবলি মানা হয়নি। অবিলম্বে বেতারের পদায়নকৃতদের ফেরত নেওয়া ও নতুন করে পদায়ন না করার দাবি জানিয়েছে বিসিএস ইনফরমেশন অ্যাসোসিয়েশন।

সাধারণ ক্যাডারের সদস্যরা জানিয়েছেন, বিসিএস (তথ্য) সাধারণ, বিসিএস (তথ্য) বেতার উইং ও বিসিএস (তথ্য) প্রকৌশল উইং পৃথক তিনটি ক্যাডার। তিনটি গ্রুপের ক্যাডার কম্পোজিশন এন্ড ক্যাডার রুলস (১৯৮০), বিসিএস রিক্রুটমেন্ট রুলস (১৯৮১) ক্যাডার তফসিল, কার্যবণ্টন তালিকা ও ক্যাডার স্ট্রেংথ সম্পূর্ণ আলাদা।

বিসিএস রিক্রুটমেন্ট রুলস (১৯৮১) ১৯৯৯ সালে হালনাগাদ করার সময় তিনটি গ্রুপের পদসোপান, পদোন্নতির ধাপ ও পদোন্নতির শতার্বলী পৃথকভাবে প্রণীত হয়। এখানে স্পষ্ট করে তিনটি ক্যাডারকে আলাদা করে পদবিন্যাস করা হয়।

সাধারণ ক্যাডারের বাই প্রমোশন অ্যাডিশনাল প্রধান তথ্য কর্মকর্তা (তথ্য অধিদফতর), পরিচালক ( চলচ্চিত্র প্রকাশনা অধিদফতর, গণযোগাযোগ অধিদফতর, বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ)। একইভাবে বেতার উইংয়ের ক্যাডারদের জন্য বাই প্রমোশন ডেপুটি ডিরেক্টর ( প্রোগ্রাম নিউজ/ প্রধান প্রকৌশলী) নির্ধারণ করা হয়েছে। বেতার প্রকৌশল উইংয়ের বাই প্রেমোশন অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলীর কথা বলা হয়েছে।

১৯৮৩ সালের এনাম কমিটির প্রতিবেদনেও বিসিএস (তথ্য) ক্যাডারে তিনটি গ্রুপ বিদ্যমান। ১৯৮৮ সালে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় জ্যেষ্ঠতার তালিকা প্রকাশ করে। সেখানেও তিনটি ভিন্ন ভিন্ন তালিকায় দেখানো হয়েছে এই তিনটি গ্রুপের কর্মকর্তাদের।

বিসিএস রিক্রুটমেন্ট রুলস (১৯৮১) এ সাধারণ ক্যাডারদের জন্য তথ্য অধিদফতর, গণযোগাযোগ অধিদফতর, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদফতর, বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ ও বাংলাদেশ ফিল্ম সেন্সর বোর্ড তফসিল ভুক্ত করা হয়।

বেতার উইং ও বেতার প্রকৌশল গ্রুপের কর্মকর্তাদের বেতার অধিদফতরে সীমাবদ্ধ করা হয়। এখানে বেতার উইংকে আবার অনুষ্ঠান ও বার্তা বিভাগে বিভক্ত করা হয়েছে। একই অধিদফতর হলেও অনুষ্ঠান বিভাগের লোকজনকে বার্তা বিভাগে পদায়ন করার সুযোগ নেই। এমনকি রেকর্ডও নেই বলে জানা গেছে।

তথ্য অধিদফতর রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার দফতর, বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের প্রচার কাজের দায়িত্বপ্রাপ্ত। তথ্য অধিদফতরের সাংগঠনিক কাঠামোতে তথ্য অফিসার ও সিনিয়র তথ্য অফিসারের পদ সুনির্দিষ্ট করা আছে। এ সকল কর্মকর্তাদের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করার জন্য একজন সিনিয়র কর্মকর্তার পদ সুনির্দিষ্ট করা আছে। বেতারে এমন কোনো কাঠামো নেই।

কিন্তু বেতারের অনুষ্ঠান উইংয়ের কর্মকর্তারা বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে তথ্য কর্মকর্তা পদে পদান্বিত হচ্ছেন। এখন পর্যন্ত স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রীর দফতর, যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর দফতরসহ ১৩টি মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পালন করছেন। একে আইনের পরিপন্থি বলে দাবি করেছেন সাধারণ ক্যাডারের কর্মকর্তারা।

যেভাবে শুরু হয় এই পদায়ন প্রক্রিয়া: এক-এগার’র সময়ে বেতার থেকে একজনকে ডেপুটেশনে পাঠানো হয় তথ্য অধিদফতরে। পরবর্তীতে তথ্য ও সংস্কৃতি মন্ত্রী আবুল কালাম আজাদের নজরে আসতে সক্ষম হন ঐ কর্মকর্তা। এরপর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে বেতারের কর্মকর্তাদের পাঠানো হয়। মোট ৫২টি পদের বিপরীতে ১৩ জন রয়েছেন বেতারের। আর ৩৯ জন সাধারণ ক্যাডার থেকে। আরও বেশ কয়েকজন মন্ত্রণালয়ে ঢোকার জন্য জোর তদবির চালিয়ে যাচ্ছেন।

বিসিএস ইনফরমেশন অ্যাসোসিয়েশনের নেতা গোলাম কিবরিয়া বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘এর আইনগত বৈধতা নেই। সরকারি কোনো ফর্মুলায় পড়ে না। মন্ত্রী ও সচিবের কাছে আমাদের বক্তব্য তুলে ধরেছি। আমাদের মধ্যে চরম ক্ষোভ বিরাজ করছে।’

বেতার থেকে নিয়োগ পাওয়া কারিগরি ও মাদ্রাসা বোর্ডের জনসংযোগ কর্মকর্তা জাহিদ হোসেন খান বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘সেটেল বিষয়, অনেকদিন ধরেই আছে। এতে আইনের কোনো ব্যত্যয় ঘটেনি। আমরা ফাউন্ডেশন ট্রেনিং এক সঙ্গে করি।’

‘রাষ্ট্রপতির দফতর, পিএমও-তে ওদেরও লোক আছে আমাদেরও লোক আছে। মিশনে আমাদের লোকই বেশি রয়েছে। আমাদের মধ্যে কেউ নন ক্যাডার নেই। ওদের কেউ কেউ আছেন যারা প্রমোশন পেয়ে এখানে এসেছেন।’

   

সুন্দরবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে : পরিবেশ মন্ত্রণালয়



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম ঢাকা
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের চাঁদপাই রেঞ্জের আমোরবুনিয়ায় আগুন এখন নিয়ন্ত্রণে আছে। আগুন গাছের ওপরে বা ডালপালায় বিস্তৃত হয়নি, শুধু মাটির ওপরে বিক্ষিপ্তভাবে বিস্তৃত হয়েছে।

ঘটনাস্থলে বন বিভাগের পাশাপাশি ফায়ার সার্ভিসের কয়েকটি ইউনিট, নৌবাহিনী, পুলিশ, জেলা প্রশাসন, উপজেলা প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি, সিপিজি, স্বেচ্ছাসেবক ও স্থানীয় জনগণ অগ্নিনির্বাপণে কাজ করছেন।

এ ছাড়া বিমানবাহিনীর একটি হেলিকপ্টারও অগ্নিনির্বাপণে ওপর থেকে পানি ছিটিয়ে সহায়তা করেছে।

সুন্দরবনের আগুনের বিষয়ে রবিবার (৫ মে) পাঠানো এক বিবৃতিতে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এসব কথা জানিয়েছে।

বন বিভাগের কর্মীরা স্থানীয় কমিউনিটি প্যাট্রোলিং গ্রুপ, ভিলেজ টাইগার রেসপনস টিম এবং স্থানীয় জনগণের সহায়তায় আগুন লাগার চারপাশে ‘ফায়ার লাইন’ (আগুন নির্দিষ্ট এলাকায় সীমাবদ্ধ রাখতে চারদিকে নির্দিষ্ট গভীরতায় ভূমি খনন) কাটার কাজ শুরু করেন।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আগুন লাগার স্থানের চারদিকে প্রায় পাঁচ একর জায়গাজুড়ে ফায়ার লাইন কেটে আগুন নেভানোর কাজ চলছে। তবে যেহেতু গাছের শিকড়ের মধ্য দিয়ে বিস্তৃতি লাভ করছে, কাজেই সতর্কতার সঙ্গে আগুন নেভাতে হচ্ছে।

আগুন নিয়ন্ত্রণে থাকলেও আগামী কয়েক দিন এখানে অগ্নিনির্বাপণ-সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম চলমান রাখা হবে। কেননা, আগুন আপাতত নিভে গেছে বা নিয়ন্ত্রিত হয়েছে মনে হলেও আবার যেকোনো সময় এটি নতুনভাবে সৃষ্টি ও বিস্তৃতি লাভ করতে পারে।

আগুন লাগার সুনির্দিষ্ট কারণ নির্ণয়ে তদন্তের জন্য বন বিভাগের পক্ষ থেকে তিন সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী এবং মন্ত্রণালয়ের সচিব ফারহিনা আহমেদ সুন্দরবনের অগ্নিনির্বাপণ কর্মকাণ্ড সার্বক্ষণিকভাবে তদারকি ও সমন্বয় করছেন। প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি অবহিত আছেন এবং তিনি নিয়মিত খোঁজখবর রাখছেন।

;

ঝড়ে ভেঙ্গে পড়া গাছ একাই সরালেন ট্রাফিক সার্জেন্ট



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম ঢাকা
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর জুড়ে বৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টি হয়েছে। বৃষ্টির সঙ্গে ছিল বেশ ভারী বাতাস।

ঝড় বৃষ্টির মধ্যে কাকরাইল মসজিদ থেকে মৎস্য ভবন যাওয়ার পথে একটি গাছ ভেঙে পড়ে যায়।

ভেঙ্গে যাওয়া গাছ ও ডালপালা একাই সরালেন এই সড়কে দায়িত্বরত ট্রাফিক সার্জেন্ট জাফর ইমাম।

রবিবার (৫ মে ) রাত সাড়ে ১১ টার দিকে এই ঘটনাটি ঘটে।

জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলী অধিদপ্তরের গাছটি পড়ে যাওয়ার কারণে ঝড়-বৃষ্টির মধ্যে যান চলাচলের প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। এ সময় আশপাশ এলাকা জুড়ে যানজটের সৃষ্টি হয়।

পরে ঘটনাস্থলে ট্রাফিক পুলিশের সার্জেন্ট জাফর ইমাম মৎস্য ভবন থেকে এসে ডালপালা সরিয়ে রাস্তা চলাচল স্বাভাবিক করেন।

এই বিষয়ে জানতে চাইলে ট্রাফিক পুলিশের সার্জেন্ট জাফর ইমাম বলেন, ‘ঝড় বৃষ্টির মধ্যে মানুষ পাগলের মত তাদের গন্তব্যে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন। এর মধ্যে রাস্তায় যানজট সৃষ্টি হয় পরে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখি একটি গাছ পড়ে আছে। ঝড় বৃষ্টির মধ্যে আমি একা ডালপালা ও গাছটি সরানোর চেষ্টা করি।’

;

৭২ ঘণ্টার জন্য ১৪৮ উপজেলায় বাইক চলাচলে নিষেধাজ্ঞা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম ঢাকা
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রথম ধাপের ভোট উপলক্ষ্যে ৭২ ঘণ্টার জন্য ১৪৮ উপজেলায় মটর সাইকেল চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইতিমধ্যে সংস্থাটির নির্দেশনায় প্রজ্ঞাপনও জারি করেছে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ।

রবিবার (৫ মে) সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সহকারি সচিব মো. জসিম উদ্দিন স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনটি সংশ্লিষ্ট সকলকে পাঠানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, আগামী ৮ মে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের প্রথম ধাপের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সড়ক পরিবহন আইন, ২০১৮ এর ৩২ ধারা অনুযায়ী, নির্বাচন উপলক্ষে ভোটগ্রহণের জন্য নির্ধারিত দিবসের পূর্ববর্তী মধ্যরাত অর্থাৎ ৭ মে দিবাগত মধ্যরাত ১২টা থেকে ৮ মে দিবাগত মধ্যরাত ১২টা পর্যন্ত ট্যাক্সি ক্যাব, পিক আপ, মাইক্রোবাস ও ট্রাক চলাচলে নিষেধাজ্ঞা থাকবে।

এদিকে ৬ মে দিবাগত মধ্যরাত ১২টা থেকে ৯ মে মধ্যরাত ১২টা পর্যন্ত মোটর সাইকেল চলাচলের উপর নিষেধাজ্ঞা থাকবে।

প্রজ্ঞাপনে আরো বলা হয়েছে, নির্বাচনী এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, যানজট নিরসন ইত্যাদি প্রয়োজনে বাস্তবতার নিরীখে ও স্থানীয় বিবেচনায় উল্লিখিত যানবাহন ছাড়াও উক্তরূপে যেকোনো যানবাহন চলাচলের উপর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে পারবে।

এ নিষেধাজ্ঞা রিটার্নিং অফিসারের অনুমতি সাপেক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী/তাদের নির্বাচনী এজেন্ট, দেশি/বিদেশি পর্যবেক্ষকদের (পরিচয়পত্র থাকতে হবে) ক্ষেত্রে শিথিলযোগ্য।

এছাড়া, নির্বাচনের সংবাদ সংগ্রহের কাজে নিয়োজিত দেশি/বিদেশি সাংবাদিক (পরিচয়পত্র থাকতে হবে) নির্বাচনের কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, নির্বাচনের বৈধ পরিদর্শক এবং কতিপয় জরুরি কাজ যেমন-এ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, বিদ্যুৎ, গ্যাস, ডাক ও টেলিযোগাযোগ ইত্যাদি কার্যক্রমে ব্যবহারের জন্য উল্লিখিত যানবাহন চলাচলের ক্ষেত্রে উক্ত নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে না।

জাতীয় মহাসড়ক (Highways), বন্দর ও জরুরি পণ্য সরবরাহসহ অন্যান্য জরুরি প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এরূপ নিষেধাজ্ঞা শিথিল করতে পারবেন।

যানবাহনসমূহ চলাচলের উপর বর্ণিত সময়সূচি অনুযায়ী নিষেধাজ্ঞা আরোপের জনসংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসককে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।

;

রাজধানীতে শিলাবৃষ্টি ও বজ্রপাত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
রাজধানীতে শিলাবৃষ্টি ও বজ্রপাত

রাজধানীতে শিলাবৃষ্টি ও বজ্রপাত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর ঢাকায় প্রায় ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ঠান্ডা বাতাস বয়ে যাচ্ছিলো। এরপরেই ব্যাপক শিলাবৃষ্টি ও বজ্রপাত শুরু হয়।

রোববার (৫ মে) রাত সাড়ে ৯টার পর থেকেই নগরীর বিভিন্ন জায়গায় বাতাস বইতে থাকে। ফলে নগরবাসী তাপমাত্রা থেকে কিছুটা প্রশমিত হন। প্রায় ঘণ্টাব্যাপী ঝড়ো বাতাস বয়ে যাওয়ার পর রাত সাড়ে ১০টার দিকে নামে স্বস্তির বৃষ্টি। বৃষ্টির সঙ্গে শিলাবৃষ্টি ও বজ্রপাতও শুরু হয়।

সেগুনবাগিচা, তেজগাঁও, কারওয়ান বাজার, মিরপুর ও বাড্ডাসহ রাজধানীর বেশ কিছু এলাকায় একসঙ্গে শীলাবৃষ্টি ও বজ্রপাত হতে দেখা গেছে। 

;