বিচারহীনতায় বাড়ছে যৌন নির্যাতন!



শাহরিয়ার হাসান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দোষীদের চিহ্নিত করে শাস্তির আওতায় আনতে না পারায় দেশে যৌন নির্যাতনের ভয়াবহতা বাড়ছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। তাদের মতে, মামলা চলাকালীন বিভিন্ন বিব্রতকর পরিস্থিতির সৃষ্টি, সমাজের মানুষকে পাশে না পাওয়ায় যৌন নির্যাতনের ঘটনা সামনে আসছে না।

পুলিশের দাবি, অপরাধী যেই হোক না কেন, অপরাধ করে কেউ পালিয়ে যেতে পারবে না।

মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) তথ্য অনুযায়ী, ২০১৮ সালে যৌন হয়রানি ও সহিংসতায় শিকার হয়েছেন মোট ১৭৩ জন। এর মধ্যে আত্মহত্যা করেছে অটজন, প্রতিবাদ করায় ১২ জন খুন ও ১২০ জন লাঞ্ছিত হয়েছেন এবং স্কুল যাওয়া বন্ধ করেছেন ছয়জন। আর চলতি বছরে এখনো পর্যন্ত শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন, যৌন হয়রানি এবং উত্ত্যক্তের শিকার হয়েছেন মোট ২৮ জন। এসব ঘটনায় আত্মহত্যা করেছেন তিনজন।

‘শিশু অধিকার সংরক্ষণে ২০১৮-এর পরিস্থিতি’ শীর্ষক এক গবেষণা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০১৮ সালে সারা দেশে ২৮ প্রতিবন্ধী শিশুসহ ৫৭১ শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে। এর মধ্যে ৯৪ শিশু গণধর্ষণের শিকার হয় এবং ৬ শিশু ধর্ষণের পর আত্মহত্যা করে।

এ বিষয়ে আসক’র সাবেক ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী পরিচালক ও মানবাধিকারকর্মী নূর খান লিটন বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘যৌন নির্যাতন বাড়ার একমাত্র কারণ বিচারহীনতার সংস্কৃতি। এখনো পর্যন্ত এমন ঘটনায় আমরা কাউকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে পারিনি। ফলে এক শ্রেণির খারাপ মানসিকতার লোক বারবার পার পেয়ে যাচ্ছে। মিডিয়াতে না আসলে আমরা অনেক ঘটনা জানতেই পারি না। ফলে অধিকাংশ ঘটনারই কোনো বিচার হয় না।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌন নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটির সদস্য সাদেকা হালিম বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘আমাদের দেশের যৌন নির্যাতনের ঘটনা নতুন কিছু নয়। স্কুল-কলেজ, মাদরাসায় যৌন নির্যাতনের ঘটনাও আমরা জানি। অনেক শিক্ষক ছাত্রীদেরকে ছাত্রী হিসেবে দেখেন না৷ ফলে তাদের হাতে ছাত্রীরা যৌন নির্যাতনের শিকার হচ্ছে আর প্রতিবাদ করলে লাঞ্ছিত হচ্ছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘২০০৯ সালে উচ্চ আদালতের একটি রায় আছে৷ সেখানে বলা আছে, প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যৌন নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটি থাকতে হবে৷ কিন্তু অনেক বিশ্ববিদ্যালয়েই সেটি নেই। এসব বিষয়ের ওপর নজর দিতে হবে।’

অ্যাডভোকেট আমিনুল গণী টিটো বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘বিচারহীনতা নয়, মামলার দীর্ঘসূত্রিতার কারণে যৌন নির্যাতন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ ধরনের একটি মামলা হলে অনেক সময় সে মামলার তদন্তের ত্রুটি থাকে, সাক্ষী আসে না। আবার ঢাকা শহরের অধিকাংশ সাক্ষী ভাড়াটিয়া হওয়ায় অন্যত্র চলে গেলে তাদের আর পাওয়া যায় না। আসামিরা প্রভাবশালী হওয়ায় অনেক সময় ভিকটিমকে ভয়ভীতি দেখিয়ে মামলা উঠিয়ে নেয়। অনেক আসামি সাক্ষীকে ম্যানেজ করে ফেলে। অর্থাৎ দীর্ঘসূত্রিতার কারণে যৌন নির্যাতনের মামলাগুলোর ধীর গতি রয়ে যায়।’

পুলিশ সদর দফতরের সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি) মো. সোহেল রানা বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘সম্প্রতি ঘটে যাওয়া প্রতিটি ঘটনায় পুলিশ খুব দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে এবং প্রয়োজনীয় সব ধরনের আইনি পদক্ষেপ নিয়েছে। প্রায় প্রতিটি ঘটনায় অপরাধের সঙ্গে সম্পৃক্তদের আইনের আওতায় নেওয়া হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘সম্প্রতি ফেনীতে মাদরাসা ছাত্রীর ওপর সহিংসতার ঘটনায় পুলিশই সবার আগে আগুন নিভিয়েছে।’

   

বৃষ্টি চেয়ে কুয়াকাটায় ইসতিসকার নামাজ আদায়



উপজেলা করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, (কলাপাড়া-পটুয়াখালী)
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

 

টানা কয়েকদিনের তাপপ্রবাহ থেকে পরিত্রাণ পেতে ও বৃষ্টির জন্য কুয়াকাটায় ইসতিসকার নামাজ আদায় করা হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকাল ৮:৩০ মিনিটে কুয়াকাটা বঙ্গবন্ধু মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে নামাজ ও দোয়ার আয়োজন করা হয়।

বিশেষ এ নামাজে ইমামতি করেন কুয়াকাটা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের সাবেক পেশ ইমাম ও খতিব মাওলানা রফিকুল ইসলাম সরোয়ারী।

স্থানীয় পীর ও মাসায়েখদের আয়োজনে নামাজ ও দোয়া অনুষ্ঠানে বিভিন্ন মাদ্রাসার শিক্ষক, ইমাম, মোয়াজ্জিন, ব্যবসায়ী, আইনজীবী এবং বিভিন্ন শ্রেণী পেশার ব্যক্তি সহ শত শত মুসল্লীরা এ নামাজে অংশ নেন। নামাজ শেষে খুতবা পাঠসহ সারা দেশে বৃষ্টির জন্য বিশেষ দোয়া করা হয়।

নামাজে অংশ নেওয়া মুসল্লিরা জানান, প্রচণ্ড দাবদাহ ও অনাবৃষ্টির কারণে শুকিয়ে যাচ্ছে মাঠঘাট কৃষিজমি। তীব্র খরায় ফসল উৎপাদন নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কৃষক। গরমে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন মানুষ। এখন চাষাবাদ করতে পারছি না। তাই আল্লাহর অশেষ রহমতের জন্য এ নামাজ আদায় করা হয়েছে।

কুয়াকাটা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের সাবেক পেশ ইমাম ও খতিব মাওলানা মোঃ রফিকুল ইসলাম সরোয়ারী বলেন, ইসতিসকার নামাজ বা (বৃষ্টির নামাজ) হল একটি সুন্নাহ নামাজ (ইসলামি প্রার্থনা) আল্লাহর কাছে বৃষ্টির পানির জন্য দোয়া ও প্রার্থনার জন্য।তাওবাতুন নাসুহা বা একনিষ্ঠ তাওবার মাধ্যমে আল্লাহর কাছে রহমতের বৃষ্টি কামনা করে ২ রাকাত নফল নামাজ আদায় করা হয়। দীর্ঘ দিন বৃষ্টি না হলে নবিজির (সা.) অনুসরণ করে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায় করা মুস্তাহাব। তারই ধারাবাহিকতায় দীর্ঘদিন ধরে বৃষ্টি না হওয়া, অসহ্য গরম, মাঠে ফসল ফলানো কৃষক এবং খেটে খাওয়া মানুষদের কথা চিন্তা করে আজকে আমাদের এ বিশেষ নামাজ। ইনশাআল্লাহ এ নামাজকে কেন্দ্র করে আল্লাহ আমাদের সকল বিপদ-আপদ থেকে হেফাজতে রাখবেন। আমিন।

;

দাম কমেনি ব্রয়লার মুরগীর, বেড়েছে সবজির



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

এক দিকে তীব্র গরমে নাকাল সাধারণ মানুষ। অন্য দিকে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দামে অতিষ্ঠ নগরবাসী। মাছ, মাংস, শাক সবজি, লেবু কাঁচা মরিচ থেকে শুরু করে সব পণ্যের দাম উর্ধ্বমুখী। রোজার আগে যে ব্রয়লার মুরগী বিক্রি হতো ১৬০-১৮০ টাকায়। তা এখন ২০০-২২০ টাকার কমে পাওয়া যাচ্ছে না।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল ) রাজধানীর কাওরান বাজার সহ বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায় এই চিত্র।

দাম বাড়ার বিষয়ে বিক্রেতারা বলছেন, গরম বাড়ার সবজির দামও বৃদ্ধি পেয়েছে। অন্যদিকে ক্রেতারা বলছেন বেশি লাভের আশায় সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে ব্যবসায়ীরা ইচ্ছে করে দাম বাড়িয়ে বিক্রি করছেন।

বাজার ঘুরে দেখা যায়, তীব্র গরমে শরবত বানানোর উপকরণ লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ২০-৩০ টাকা দরে। দোকানীরা বলছে তীব্র গরমের কারণে বাজারে চাহিদার শীর্ষ স্থান দখল করে আছে লেবু। সেই সাথে কয়েক ধরনের কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৬০-৯০ টাকা প্রতি কেজি।

কমেনি আলুর দামও প্রতি কেজি আলু ৫০ টাকা, দেশি রসুন ১৬০-১৮০ টাকা, পেঁয়াজ ৬০-৬৫। আর চায়না রসুন বিক্রি হচ্ছে ২২০ টাকা দরে।

তবে মাছ-মাংসের বাজারে গিয়ে দেখা গেছে কিছুটা কমেছে মাছের দাম এছাড়াও ক্রেতা সংকটে কমেছে গরুর মাংস ও খাশির মাংসের দাম। বাজারে প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০-৮০০ টাকা, খাসির মাংস ১০০০ টাকা আর ছাগলের মাংস ৯০০ টাকা কেজি।

এদিকে ইলিশের দামে কিছুটা কমার দাবি ব্যবসায়ীদের। প্রতি পিছ ৫০০ থেকে ৭০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ কেজি বিক্রি হচ্ছে ১২০০ টাকায় আর বড় সাইজের চিংড়ি বিক্রি হচ্ছে ১২০০-১৪০০ টাকা কেজি, শিং ৪৫০, গুলশা ৭৫০, পাবদা ৪০০, টেংরা মাছ ৭০০ টাকা, পুটি ২২০, রুই মাছ তেলাপিয়া ২২০, টাটিকিনি ২২০, পাঙ্গাস ২২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

মাছের বাজার আগের মত থাকলেও, সবজির বাজারে যেন আগুন লেগেছে। কোন সবজির কেজি ৬০ টাকার কমে পাওয়া যাচ্ছে না বাজারে। পটল ১৪০ টাকা পটল, কাকরল ১০০, ক্যাপসিকাম ৫০০, করলা ৮০, উস্তা ৬০, টমেটো ৬০ টাকা, লাউ ৮০ টাকা প্রতি পিস, পেপে ৬০, কাচা কলা ৩০-৪০, ভেন্ডি ৮০, ধনেপাতা ১০০ গ্রাম ৩০, শশা ৮০ টাকা, গোল বেগুন ১২০, লম্বা বেগুন ৮০, গাজর ৮০, চিচিঙ্গা ৮০ কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা আবুল হাসান অভিযোগ করেন বলেন, এই গরমে বাজারে যেনো আগুন লেগেছে। কোন সবজি ৫০/৬০ টাকার নিচে নাই। এছাড়া মাছের দামও চড়া মনে হচ্ছে। ছোট ছোট লেবু ৩০/৪০ টাকা করে হালি চাচ্ছে। এক দুই হাজার টাকা নিয়ে এসেও ব্যাগ ভরে বাজার করার দিন শেষে হয়ে গেছে অনেক আগেই। এখন বাজারে আসলে পকেট ভরে টাকা নিয়ে আসতে হয়। কিন্তু আমাদের বেতনের আকারের সাথে বাজারের সাথে সমন্বয় করতে পারিনা। এমন অবস্থা থেকে সাধারণ মানুষকে মুক্তি দিতে না পারলে দিন দিন পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়ে যাবে।

এদিকে ব্যবসায়ীদের অভিযোগ গরমের কারণে অনেক সবজি ক্ষেতে নষ্ট হচ্ছে। তাই সরবরাহ কম। আর চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম থাকায় কিছুটা বাড়তি সবজির দাম।

;

শীতলক্ষ্যা নদীতে চাঁদাবাজি, আটক ৪ নৌ চাঁদাবাজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নারায়ণগঞ্জের শীতলক্ষ্যা নদীতে চাঁদাবাজি করার সময় ৪ চাঁদাবাজকে আটক করেছে সদর নৌ থানা পুলিশ। আটকরা হলেন- মো. আবু বক্কর সিদ্দিক (১৯), মো. শফিকুল ইসলাম (৩৫), মোবারক হোসেন (৫৪) ও মো. শফিকুল ইসলাম (৪২)।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) শীতলক্ষ্যা নদীর শান্তিনগর এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে চাঁদাবাজির কাজে ব্যবহৃত লাঠি ও চাঁদাবাজির নগদ ৮ হাজার ১০০ টাকা জব্দ করা হয়।

সদর নৌ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহীদুল ইসলাম বলেন, শান্তিনগর এলাকার মধ্যবর্তি স্থান থেকে চারজন চাঁদাবাজকে হাতে-নাতে আটক করা হয়েছে। তাদের কাছ থেকে চাঁদাবাজির কাজে ব্যবহৃত দুইটি লাঠি ও চাঁদাবাজির নগদ ৮ হাজার ১০০ টাকা জব্দ করা হয়েছে।

;

৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শুরু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা শুরু হয়েছে। দেশের ৮ বিভাগীয় শহরের ২১৫ কেন্দ্রে একযোগে এ পরীক্ষা শুরু হয়। ২০০ নম্বরের এ পরীক্ষা চলবে দুপুর ১২টা পর্যন্ত। পরীক্ষা শেষ না হওয়া পর্যন্ত কেউ কেন্দ্র থেকে বের হতে পারবেন না।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকাল ১০টায় পরীক্ষার সময়সূচি অনুযায়ী- সকাল সাড়ে ৮টা থেকে পরীক্ষার্থীরা কেন্দ্রে প্রবেশ করেন। সকাল সাড়ে ৯টা পর্যন্ত প্রার্থীরা কেন্দ্রে ঢোকার সুযোগ পান। সাড়ে ৯টা থেকেই উত্তরপত্র বিতরণ শুরু হয় এবং ১০টায় প্রশ্নপত্র বিতরণ করা হয়।

এদিকে পরীক্ষা চলাকালে কেন্দ্রের ভেতরের ও বাইরের শৃঙ্খলা রক্ষার্থে ঢাকার ৯৬টি পরীক্ষা কেন্দ্রের প্রতিটির জন্য একজন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ দিয়েছে সরকার।

পিএসসি সচিবালয়ের কন্ট্রোল রুমে অতিরিক্ত আরও ১০ জন বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডার কর্মকর্তাকে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা অর্পণ করে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

এর আগে মঙ্গলবার পিএসসির চেয়ারম্যান মো. সোহরাব হোসাইন বলেন, পরীক্ষা মানে পরীক্ষা, কারও কাছে দেখে শুনে বা অন্য কোনো উপায়ে পরীক্ষা দেওয়া নয়। কেউ এর ব্যত্যয় ঘটালে তার পরীক্ষা বন্ধ করে দেওয়া হবে।

গত বছরের ৩০ নভেম্বর ৪৬তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। এ বিসিএসে আবেদন চলে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ১০ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয় আবেদন, যা চলে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ৪৬তম বিসিএসে আবেদন জমা পড়েছে ৩ লাখ ৩৮ হাজারেরও কিছু বেশি।

পিএসসির বিজ্ঞপ্তির তথ্যানুযায়ী, ৪৬তম বিসিএসে বিভিন্ন ক্যাডারে শূন্যপদের সংখ্যা ৩ হাজার ১৪০টি। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি নেওয়া হবে স্বাস্থ্য ক্যাডারে। এছাড়া শিক্ষা ক্যাডারে বিভিন্ন বিষয়ে ৫২০ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে।

;