প্রাথমিক শিক্ষা

বৃত্তি পাচ্ছে ৮২ হাজার ৫০০ শিক্ষার্থী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, ঢাকা, বার্তা ২৪.কম
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাকির হোসেন, ছবি: বার্তা২৪

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাকির হোসেন, ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছর প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় ফলাফলের ভিত্তিতে ৮২ হাজার ৫০০ শিক্ষার্থী বৃত্তি পাচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাকির হোসেন।

তিনি জানান, ৮২ হাজার ৫০০ শিক্ষার্থীর মধ্যে ট্যালেন্টপুলে ৩৩ হাজার শিক্ষার্থী ও সাধারণ কোটায় ৪৯ হাজার ৫০০ শিক্ষার্থী অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত বৃত্তি পাবেন।

রোববার (২৪ মার্চ) দুপুরে সচিবালয় মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা জানান।

মন্ত্রী জানান, উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী ছাত্র-ছাত্রীদের সংখ্যার অনুপাতে উপজেলায় কোটা নির্ধারণ করে ট্যালেন্টপুল বৃত্তি বণ্টন করা হয়। এবার মোট সাত হাজার ৯৮৮টি ইউনিয়ন/ পৌরসভার ওয়ার্ডে প্রতিটিতে ছয়টি (তিনজন ছাত্র ও তিনজন ছাত্রী) হিসাবে ৪৭ হাজার ৯২৮টি এবং অবশিষ্ট ১ হাজার ৫৭২টি বৃত্তি হতে প্রতিটি উপজেলা হতে আরো তিনটি (একজন ছাত্র, একজন ছাত্রী ও একজন মেধার ভিত্তিতে) করে ৫১০টি উপজেলায় ১ হাজার ৫৩০টি সাধারণ বৃত্তি প্রদান করা হয়েছে।

মন্ত্রণালয়ের সচিব আকরাম আল হোসেন বলেন, ‘সারাদেশে কোচিংগুলোর বিরুদ্ধে অভিযান চলছে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত পরীক্ষা তুলে দেয়া হলেও কিন্তু মূল্যায়ন প্রক্রিয়া থাকবে। এক ক্লাস অন্য ক্লাসে উত্তীর্ণ করতে মূল্যায়ন করা হবে। চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পরীক্ষা চলবে।’

   

হকার উচ্ছেদ বন্ধসহ ১০ দফা দাবিতে ডিসি বরাবর স্মারকলিপি প্রদান



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর বংশাল, কোতোয়ালী, সূত্রাপুর, সদরঘাট ও কামরাঙ্গীচর এলাকায় ফুটপাত থেকে বিকল্প পুনর্বাসনের ব্যবস্থা না করে নির্বিচারে হকার উচ্ছেদ বন্ধসহ ১০ দফা দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে বাংলাদেশ হকার্স ইউনিয়ন ও উচ্ছেদ হওয়া হকাররা।

বুধবার (৮মে) রাজধানীর লালবাগ উপ-পুলিশ কমিশনারের কার্যালয়ের সামনে এই বিক্ষোভ সমাবেশ ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন তারা। পরে লালবাগ ডিসি বরাবর একটি স্মারকলিপি দেন সংগঠনটির নেতারা।

জীবন-জীবিকা রক্ষায় হকারদের ১০ দফা দাবিগুলো হলো- পুনর্বাসন ছাড়া হকার উচ্ছেদ করা চলবে না। হকারদের অর্থনৈতিক অবদানের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি প্রদান করতে হবে। জীবিকা সুরক্ষা আইন প্রণয়ন করতে হবে। চাঁদাবাজি বন্ধ করে হকারদের নিকট থেকে রাজস্ব আদায় করতে হবে। হকারদের উপর মামলা-গ্রেফতার দমন-পীড়ন-নির্যাতন বন্ধ করতে হবে। প্রকৃত হকারদের তালিকা প্রণয়ন করতে হবে। দখলকৃত সরকারি জায়গা দখলমুক্ত করে হকারদের বরাদ্দ দিতে হবে। হকারদের পুনর্বাসনের জন্য ৫ বছর মেয়াদী মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। জাতীয় বাজেটে হকারদের জন্য বরাদ্দ দিতে হবে। হকার্স মার্কেটগুলোতে প্রকৃত হকারদের নামে বরাদ্দ দিতে হবে।

বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য দেন, বাংলাদেশ হকার্স ইউনিয়নের সভাপতি আব্দুল হাশিম কবির, সাধারণ সম্পাদক হযরত আলী, বাংলাদেশ হকার্স ইউনিয়নের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি মো. ফিরোজ মোল্লা, বংশাল থানা হকার্স ইউনিয়নের উপদেষ্টা সালাউদ্দীন, কোতোয়ালি থানার সভাপতি কায়ুম, সূত্রাপুর থানার সাধারণ সম্পাদক নাদিম, মহিলা সম্পাদিকা শাহিনা আক্তার প্রমুখ।

বক্তারা বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের লালবাগ বিভাগের বংশাল, কোতোয়ালী, সূত্রাপুর, সদরঘাট ও কামরাঙ্গীচর এলাকায় নির্বিচারে হকার উচ্ছেদ ও মালামাল ধ্বংস করা হচ্ছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই। এর ফলে পুনর্বাসন ছাড়া হকার উচ্ছেদ লাখো মানুষের জীবনে অবর্ণনীয় ক্ষতি নিয়ে এসেছে।

তারা বলেন, পুনর্বাসন ছাড়া উচ্ছেদ হলে বর্তমানে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য মূল্যের যে ঊর্ধ্বগতি, দিন আনে দিন খায় এই অসহায় হকাররা কি করবে? কোথায় যাবে? পরিবারের ভরণ-পোষণ দিতে পারছে না, বৃদ্ধ মা-বাবার ওষুধের ব্যবস্থা করতে পারছে না, বাড়ি ভাড়া বকেয়া, সমিতির কিস্তি বকেয়ার হয়রানি হতে হচ্ছে।

তারা আরও বলেন, গত কয়েক সপ্তাহ ধরে ঢাকাসহ সারা দেশে ফুটপাতের হকারদের বিরুদ্ধে চলছে এক নির্মম ও নিষ্ঠুর অভিযান। উচ্ছেদের নামে প্রতিদিন ব্যাপক ভাঙচুর, মালামাল নষ্ট, লুটপাট চালানো হচ্ছে। হাজার হাজার স্বল্প পুঁজির হকার মালামাল হারিয়ে, রুটি-রুজির জায়গা থেকে বিতাড়িত হয়েছে। এই মানুষগুলো সর্বশান্ত অবস্থায় পরিবার, পরিজন নিয়ে অনাহারে দিন কাটাচ্ছে।

;

খুলনায় ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা আদায়



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, খুলনা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

খুলনায় দুই প্রতিষ্ঠানকে ৫৫ হাজার টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের খুলনা বিভাগীয় ও জেলা কার্যালয়।

বুধবার (৮ মে) খুলনার ডুমুরিয়ার থুকড়া এলাকার আনন্দ আশ্রয় ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার-কে মেয়াদ উত্তীর্ণ রি-এজেন্ট সংরক্ষণ ও ব্যবহার ও প্রতিশ্রুত সেবা প্রদান না করার অপরাধে প্রশাসনিক ব্যবস্থায় ৩৫ হাজার টাকা এবং সিটি বাইপাস রোড এলাকার খুলনা রিজিওনাল ক্যান্সার হসপিটাল এন্ড রিসার্চ ইন্সটিটিউটকে মেয়াদ উত্তীর্ণ রি-এজেন্ট সংরক্ষণ ও ব্যবহার করার অপরাধে ২০ হাজার টাকা জরিমানা আরোপ ও আদায় করা হয়।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়াধীন জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের খুলনা বিভাগীয় ও জেলা কার্যালয় খুলনা ডুমুরিয়া থানার থুকড়া ও সিটি বাইপাস এলাকায় তদারকিমূলক অভিযান পরিচালনা করে। এসময় নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য সামগ্রী, চাল, ঔষধ, ডাব, তরমুজ, বিদেশি ফল, ডিম, ডায়াগনস্টিক, হসপিটাল ও ফ্যানের বাজার দর ও ক্রয় ভাউচার যাচাই করা হয়। তাছাড়া সকল ব্যবসায়ীকে সরকার নির্ধারিত মূল্যে পণ্য বিক্রির নির্দেশনা প্রদান করে।

তদারকিকালে সরকার নির্ধারিত মূল্যে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রির জন্য ব্যবসায়ীদের সতর্ক করা হয় এবং কেউ সরকার নির্ধারিত মূল্যের থেকে বেশি মূল্য নিলে আইনানুগ কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।

খুলনা বিভাগীয় কার্যালয়ের উপপরিচালক মোহাম্মদ সেলিম এর নেতৃত্বে অভিযানে উপস্থিত ছিলেন- জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. ওয়ালিদ বিন হাবিব, কৃষি বিপণন কর্মকর্তা শাহরিয়ার আকুঞ্জি, ক্যাব খুলনার সদস্য জেড. এন. সুমন, আনসার ও পুলিশ সদস্যবৃন্দ।

;

‘খাদ্যদ্রব্য পচনরোধে আধুনিক কোল্ড স্টোরেজ নির্মাণ হবে’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশে পচনশীল খাদ্যদ্রব্য মজুতের লক্ষ্যে আধুনিক কোল্ড স্টোরেজ নির্মাণ করা হবে বলে সংসদে জানিয়েছে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।

বুধবার (৮ মে) জাতীয় সংসদের অধিবেশনে ফেনী-২ আসনের সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন হাজারীর লিখিত প্রশ্নের জবাবে তিনি এই তথ্য জানান। এ সময় স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন।

আধুনিক হিমাগার নির্মাণের বিষয়ে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী জানান, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আওতায় ‘পেঁয়াজসহ পচনশীল কৃষিজাত পণ্যদ্রব্য সংরক্ষণের লক্ষ্যে আধুনিক হিমাগার নির্মাণ’ শীর্ষক প্রকল্পটি গ্রহণ করা হয়েছে।

কোল্ড স্টোরেজ নির্মাণের জন্য ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) চারশত ২৮ কোটি ৮৬ লাখ টাকা সম্পূর্ণ জিওবি অনুদানে ব্যয়ে মার্চ ২০২৪ হতে জুন ২০২৭ মেয়াদে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের প্রস্তাব করা হয়েছে । টিসিবি থেকে প্রকল্পের ডিপিপি প্রণয়ন করে মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়েছে। প্রকল্পটি ১০০% জিওবি অনুদানে বাস্তবায়নের প্রেক্ষিতে অর্থ বিভাগের অনুমতি গ্রহণের জন্য অর্থ বিভাগে পাঠানোর বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। অর্থ বিভাগের অনুমোদন পাওয়া গেলে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে।

প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে ফরিদপুরে ১০ হাজার মেট্রিক টন ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন একটি এবং পাবনা জেলায় ১০ হাজার মেট্রিক টন ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন একটি হিমাগার নির্মিত হবে। এতে সর্বমোট ২০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ অথবা পচনশীল কৃষিজাত পণ্যদ্রব্য সংরক্ষণ করা যাবে। সংরক্ষিত পণ্যদ্রব্য দেশের বাজারে মূল্য নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখবে। মৌসুমের সময় পেঁয়াজসহ পচনশীল কৃষিজাত পণ্যদ্রব্য সংরক্ষণ করে কৃষকের ন্যায্যমূল্য প্রাপ্তি নিশ্চিতে ভূমিকা রাখবে।

;

দেশব্যাপী চলছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলা



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলা

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলা

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের অর্থায়নে এবং পৃষ্ঠপোষকতায় ৬৪ জেলায় শুরু হয়েছে ৪৫তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ এবং মেলা।

২২ এপ্রিল শুরু হওয়া এ বিজ্ঞান মেলায় অংশ নিয়ে নবীন শিক্ষার্থী ও ক্ষুদে বিজ্ঞানীরা তাদের উদ্ভাবিত বিজ্ঞানের নানা প্রকল্পের উপস্থাপনা নিয়ে হাজির হয়েছে। বিজ্ঞান মেলায় জুনিয়র, সিনিয়র এবং বিশেষ ৩টি গ্রুপে প্রকল্পগুলো উপস্থাপিত হচ্ছে।

মূলত ৪৫তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহের আওতায় উপজেলা পর্যায়ে অনুষ্ঠিত বিজ্ঞান মেলার বিজয়ী ও সেরা প্রকল্পগুলোই উপস্থাপিত হচ্ছে জেলা পর্যায়ের বিজ্ঞান মেলায়। ৮ মে পর্যন্ত ২৮টি জেলায় এ বিজ্ঞান মেলা সম্পন্ন হয়েছে। এতে প্রায় ৮ শতাধিক বিজ্ঞান বিষয়ক বিভিন্ন প্রকল্প উপস্থাপিত হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো, রোবটিক্সের আধুনিক ব্যবহার, সৌর বিদ্যুতের বিজ্ঞানসম্মত ব্যবহার, বাসাবাড়িতে অগ্নিকাণ্ড ও সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার, পরিবেশবান্ধব নগরায়ণ, অগ্নি দুর্ঘটনা প্রতিরোধ, আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থায় প্রযুক্তির ব্যবহারসহ বিভিন্ন বিষয়। বিজ্ঞান মেলা ছাড়াও অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড, বিজ্ঞান বিষয়ক কুইজ এবং বিজ্ঞান বিষয়ক সভা-সেমিনার।

জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের মহাপরিচালক মোহাম্মাদ মুনীর চৌধুরী বলেছেন, তরুণ প্রজন্মকে সামাজিক অবক্ষয় থেকে সুরক্ষার লক্ষ্যে জ্ঞান বিজ্ঞান চর্চায় সম্পৃক্ত রেখে তাদের মনস্তাত্বিক উন্নয়ন ও উদ্ভাবনী চেতনার বিকাশ ঘটাতে হবে। বাংলাদেশকে একটি আধুনিক বিজ্ঞানবান্ধব রাষ্ট্রে রূপান্তরের মহৎ লক্ষ্য নিয়ে বিজ্ঞান জাদুঘর কাজ করছে। বিজ্ঞান মেলা শুধু আনুষ্ঠানিক প্রদর্শনী নয়, মেলায় উদ্ভাবিত প্রকল্পগুলো বিভিন্ন সেক্টরে প্রয়োগ করে জনগণের জীবনমান উন্নত এবং নিরাপদ জীবন নিশ্চিত করার অন্যতম লক্ষ্য। এখন বছরে কেবল নির্ধারিত সময়ে নয়, সারা বছরই তৃণমূল পর্যায়ে ছোট ছোট বিজ্ঞান মেলা আয়োজনের মাধ্যমে বিজ্ঞানের মহাসমুদ্রে তরুণ প্রজন্মকে অবগাহন করাতে বিজ্ঞান জাদুঘর পরিকল্পনা করছে।

;