দুর্যোগের পদধ্বনি শুনছে হাওর পাড়ের কৃষকরা



নূর আহমদ, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, সিলেট, বার্তা২৪.কম
দুর্যোগের পদধ্বনি শুনছে হাওর পাড়ের কৃষকরা। ছবি: বার্তা২৪.কম

দুর্যোগের পদধ্বনি শুনছে হাওর পাড়ের কৃষকরা। ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

২০১৭ সালের দুর্যোগ কাটিয়ে উঠতে এখনো সংগ্রাম করছে হাওর অঞ্চলের সাধারণ কৃষকরা। সেই হাওর রক্ষা বাঁধ নির্মাণ কাজের প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটিতে (পিআইসি) স্থান পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলার আসামিরা। ফলে আগামী ইরি-বোরো ফসল নিয়ে দুর্যোগের পদধ্বনি শুনছে সুনামগঞ্জের দিরাই-শাল্লার হাওর পাড়ের সাধারণ কৃষকরা। হাওর রক্ষা বাঁধ নির্মাণ কাজের ভবিষ্যত নিয়ে তারা শঙ্কিত।

হাওর অঞ্চলে যে হাওরের বাঁধ যত শক্ত, সেই হাওরের ফসলের বাম্পার ফলনের নিশ্চয়তা তত বেশি। এ জন্য প্রতিবছরই হাওর রক্ষা বাঁধ নির্মাণের ওপর সরকার জোর দিয়ে থাকে। এবারো চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে হাওর রক্ষা বাঁধ নির্মাণে প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটি পিআইসি গঠন করা হয়।

তবে অভিযোগ উঠেছে সুনামগঞ্জে কাবিটা নীতিমালা-২০১৭ অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের এক মাস পরে পিআইসি গঠন করা হয়েছে। আরও অভিযোগ রয়েছে, ২০১৭ সালে বাঁধ নির্মাণে অনিয়ম-দুর্নীতি ও অর্থ আত্মসাতের জন্য যাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছিল, সেই সব আসামিদের এবারের পিআইসিতে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।

অভিযোগ রয়েছে, রাজনৈতিক নেতারা পিআইসি তৈরি করে অনুমোদনের জন্য উপজেলা কমিটির হাতে তুলে দেন। উপজেলা কমিটির চূড়ান্ত অনুমোদনের পর পিআইসির সভাপতি-সম্পাদকের নামের তালিকা প্রকাশ করা হয়। এর পরপরই হাওর রক্ষা বাঁধের কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হওয়া নিয়ে দেখা দেয় শঙ্কা। অনেকেই পিআইসির সভাপতিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিচ্ছেন। প্রতিদিনি লিখিত অভিযোগ পড়ছে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে।

শাল্লা উপজেলার আটগাঁও ইউপি সদস্য আবুল মিয়া ৬৪ নং পিআইসির সভাপতি। তার পিআইসির বরাদ্দ ২১ লাখ ৭০ হাজার টাকারও বেশি। আবুল মিয়া জানান, তিনি দুদকের আসামি ঠিকই, কিন্তু সাজাপ্রাপ্ত নন। তার মতে, তিনি একা নন হবিবপুর ইউনিয়নের শিথিল মেম্বার, সুব্রত মেম্বার দুদকের আসামি হওয়া সত্ত্বেও কাজ পেয়েছে।

২০১৭ সালের ২১০ নং পিআইসির সভাপতি ছিলেন আটগাঁও ইউপি সদস্য বশর মিয়া। তার দাবি- তিনি দুদকের মামলার আসামি নন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দুর্নীতি দমন কমিশনের দায়ের করা মামলার ৭৫ নং আসামি তিনি।

দিরাই উপজেলার চরনারচর ইউনিয়নের সদস্য প্রদীপ ভৌমিক দুদকের মামলার এজাহারের ৬৩ নং আসামি। মামলার আসামি হওয়ায় গত বছর তিনি কাজ পাননি। এবার দিরাই উপজেলার ৫২ নং পিআইসির সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছেন তিনি। এই পিআইসির বরাদ্দ ১৫ লাখ ৬৮ হাজার টাকা।

একই উপজেলার ১২নং পিআইসির সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছেন তাড়ল ইউনিয়নের সদস্য লাল মিয়া। এই পিআইসির বরাদ্দ ২১ লাখ ২৪ হাজার ২৭৬ টাকা। ২০১৭ সালের মামলার এজাহারের ১১নং আসামি ছিলেন তিনি। তবে লাল মিয়া দাবি করেন- মামলাটি শেষ হয়ে গেছে। বর্তমানে তিনি এই মামলায় নেই।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jan/23/1548225151239.jpg

জগদল ইউনিয়নের কলিয়ারকাপনের মিজানুর রহমান চৌধুরী ৮৬ নং পিআইসির সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছেন। তার প্রকল্পের বরাদ্দ ১৬ লাখ ১০ হাজার ৯ টাকা। তিনিও ২০১৭ সালের মামলার এজাহারের ১০ নং আসামি। ২০১৭ সালের ১৬৫ নং পিআইসির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন তিনি।

তিনি বলেন, ‘আমাদের কাজ শতভাগ হওয়ার পরও দুদকের মামলা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।’

এদিকে সাধারণ কৃষকদের শঙ্কা এবার বাঁধ নির্মাণে অনিয়ম হলে ২০১৭ সালের মতো একই দুর্যোগে পড়তে হবে তাদের।

দিরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম জানান, তিনি শাল্লায় নুতন যোগদান করেছেন। অনেক বিষয়ে তার জানা নেই। উপজেলা কমিটির সমন্বয়ে পিআইসি হয়েছে। দুদকের আসামির বিষয়ে কেউ তাকে অবহিত করেনি।

শাল্লা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আল-মুক্তাদির হোসেনেরও দাবি- দুদকের মামলার আসামির বিষয়ে তার কিছু জানা নেই। তবে ব্যবস্থা নেবেন।

‘হাওর বাঁচাও-সুনামগঞ্জ বাঁচাও’ আন্দোলনের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট বজলুল মজিদ চৌধুরী খসরু জানান, যারা পিআইসির কাজ করে দুদকের আসামি হলো, তাদেরকেই আবার পিআইসির দায়িত্ব দেয়া হলো। যা দুঃখজনক। বিষয়টির ব্যাপারে প্রশাসনের কঠোর হওয়া ছাড়া বিকল্প পথ নেই।

সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও জেলা কাবিটা বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি আব্দুল আহাদ বলেন, ‘পিআইসি গঠন নিয়ে অনিয়মের অভিযোগটি আমাদের নজরে আসার পর দফায় দফায় বৈঠক করছি। এ বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ নেয়া হবে। কোনো অনিয়ম সহ্য করা হবে না।’

উল্লেখ্য, গত সুনামগঞ্জ সফরে হাওর রক্ষা বাঁধ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান এমপি। তিনি বাঁধ নির্মাণে অনিয়মের ব্যাপারে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন। উদ্বোধন হলেও এখনো বেশিরভাগ এলাকায় বাঁধের কাজ শুরু হয়নি।

   

৭২ ঘন্টার জন্য ১৪৮ উপজেলায় বাইক চলাচলে নিষেধাজ্ঞা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম ঢাকা
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রথম ধাপের ভোট উপলক্ষ্যে ৭২ ঘন্টার জন্য ১৪৮ উপজেলায় মটর সাইকেল চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইতিমধ্যে সংস্থাটির নির্দেশনায় প্রজ্ঞাপনও জারি করেছে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ।

রবিবার (৫ মে) সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সহকারি সচিব মো. জসিম উদ্দিন স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনটি সংশ্লিষ্ট সকলকে পাঠানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, আগামী ৮ মে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের প্রথম ধাপের সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সড়ক পরিবহন আইন, ২০১৮ এর ৩২ ধারা অনুযায়ী, নির্বাচন উপলক্ষে ভোটগ্রহণের জন্য নির্ধারিত দিবসের পূর্ববর্তী মধ্যরাত অর্থাৎ ৭ মে দিবাগত মধ্যরাত ১২টা থেকে ৮ মে দিবাগত মধ্যরাত ১২টা পর্যন্ত ট্যাক্সি ক্যাব, পিক আপ, মাইক্রোবাস ও ট্রাক চলাচলে নিষেধাজ্ঞা থাকবে।

এদিকে ৬ মে দিবাগত মধ্যরাত ১২টা থেকে ৯ মে মধ্যরাত ১২টা পর্যন্ত মোটর সাইকেল চলাচলের উপর নিষেধাজ্ঞা থাকবে।

প্রজ্ঞাপনে আরো বলা হয়েছে, নির্বাচনী এলাকায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, যানজট নিরসন ইত্যাদি প্রয়োজনে বাস্তবতার নিরীখে ও স্থানীয় বিবেচনায় উল্লিখিত যানবাহন ছাড়াও উক্তরূপে যেকোনো যানবাহন চলাচলের উপর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে পারবে।

এ নিষেধাজ্ঞা রিটার্নিং অফিসারের অনুমতি সাপেক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী/তাদের নির্বাচনী এজেন্ট, দেশি/বিদেশি পর্যবেক্ষকদের (পরিচয়পত্র থাকতে হবে) ক্ষেত্রে শিথিলযোগ্য।

এছাড়া, নির্বাচনের সংবাদ সংগ্রহের কাজে নিয়োজিত দেশি/বিদেশি সাংবাদিক (পরিচয়পত্র থাকতে হবে) নির্বাচনের কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, নির্বাচনের বৈধ পরিদর্শক এবং কতিপয় জরুরি কাজ যেমন-এ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, বিদ্যুৎ, গ্যাস, ডাক ও টেলিযোগাযোগ ইত্যাদি কার্যক্রমে ব্যবহারের জন্য উল্লিখিত যানবাহন চলাচলের ক্ষেত্রে উক্ত নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে না।

জাতীয় মহাসড়ক (Highways), বন্দর ও জরুরি পণ্য সরবরাহসহ অন্যান্য জরুরি প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এরূপ নিষেধাজ্ঞা শিথিল করতে পারবেন।

যানবাহনসমূহ চলাচলের উপর বর্ণিত সময়সূচি অনুযায়ী নিষেধাজ্ঞা আরোপের জনসংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসককে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।

;

রাজধানীতে শিলাবৃষ্টি ও বজ্রপাত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
রাজধানীতে শিলাবৃষ্টি ও বজ্রপাত

রাজধানীতে শিলাবৃষ্টি ও বজ্রপাত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর ঢাকায় প্রায় ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে ঠান্ডা বাতাস বয়ে যাচ্ছিলো। এরপরেই ব্যাপক শিলাবৃষ্টি ও বজ্রপাত শুরু হয়।

রোববার (৫ মে) রাত সাড়ে ৯টার পর থেকেই নগরীর বিভিন্ন জায়গায় বাতাস বইতে থাকে। ফলে নগরবাসী তাপমাত্রা থেকে কিছুটা প্রশমিত হন। প্রায় ঘণ্টাব্যাপী ঝড়ো বাতাস বয়ে যাওয়ার পর রাত সাড়ে ১০টার দিকে নামে স্বস্তির বৃষ্টি। বৃষ্টির সঙ্গে শিলাবৃষ্টি ও বজ্রপাতও শুরু হয়।

সেগুনবাগিচা, তেজগাঁও, কারওয়ান বাজার, মিরপুর ও বাড্ডাসহ রাজধানীর বেশ কিছু এলাকায় একসঙ্গে শীলাবৃষ্টি ও বজ্রপাত হতে দেখা গেছে। 

;

নাইক্ষ‍্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ: ৫ বাংলাদেশি আহত 



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বান্দরবান
নাইক্ষ‍্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ: ৫ বাংলাদেশি আহত 

নাইক্ষ‍্যংছড়ি সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ: ৫ বাংলাদেশি আহত 

  • Font increase
  • Font Decrease

মিয়ানমার সীমান্তের অভ্যন্তরে আবারও ৩ বাংলাদেশি নাগরিক স্থলমাইন বিস্ফোরণে মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে। আহতরা চোরাই পথে গরু ও ইয়াবা আনতে গিয়ে এ দুর্ঘটনার স্বীকার হন বলে জানা গেছে।

রোববার (০৫ মে) সকাল সাড়ে ৭টার সময় বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি ১১ বিজিবির অধীন ফুলতলী‌ বিওপি এলাকার সীমান্ত পিলার ৪৭ এর শূন্য লাইন থেকে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

আহতরা হলেন, রামু উপজেলার কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ড দক্ষিণ মৌলভীরকাটা গ্রামের রশিদ আহমদের পুত্র মফিজ (৩৫)। একই এলাকার দক্ষিণ মৌলভীরকাটা গ্রামের মো: জাফর চকিদারের পুত্র মো: আব্দুল্লাহ (৩০) ও অপর জন ওই গ্রামের মফিজ এর পুত্র মো. রহিম। উভয়ে তিন পায়ে গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত হন। 

উল্লেখ্য আব্দুল্লাহর দুই পা বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়াতে তাকে উদ্ধার করতে একটু বিলম্ব হয়, পরে থাকে উদ্ধার করে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে বলে জানা গেছে। আহত ৩ জন মিয়ানমার থেকে চোরাই পথে গরু এবং মহিষ টানার কাজে নিয়োজিত ছিল।

উল্লেখ্য গত ৪ মে ৪৬ ও ৪৭ সীমান্ত পিলার দিয়ে গরু ও মহিষ আনতে গিয়ে মিয়ানমারের ভিতরে স্থলমাইন বিস্ফোরণে মারাত্মকভাবে আহত হন নাইক্ষ‍্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের কম্বনিয়া গ্রামের মৃত মোহাম্মদের পুত্র মো. আবছার (১৯) ও একই গ্রামের আলি আহমদের পুত্র মো. বাবুল (১৭) । আহত উক্ত দুই ব্যক্তি কক্সবাজারে সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

নাইক্ষ‍্যংছড়ি সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল আবছার দু’দিনে দুই দুর্ঘটনায় ৫ জন আহতের সত্যতা নিশ্চিত করেন।

;

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেল খাদে পড়ে যুবক নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, টাঙ্গাইল
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সোহাগ মিয়া (২০) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন।

রোববার (৫ মে) বিকেলে টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ মহাসড়কের উপজেলার বন বিভাগের সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত সোহাগ মিয়া কালিহাতী পৌরসভার সোনা খড়িল্লা এলাকার লিটন মিয়ার ছেলে।

এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (ওসি) মীর মো. সাজেদুর রহমান দুর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, এলেঙ্গা থেকে বাড়ি যাওয়ার পথে কালিহাতী বন বিভাগের সামনে মোটরসাইকেলটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে চালক সোহাগ গুরুতর আহত হন। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সোহাগকে মৃত ঘোষণা করেন। নিহতের মরদেহ টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

;