রাজশাহীতে ডিবি পরিচয়ে দুই পুলিশ সদস্যের চাঁদা দাবি!



রাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
নগরীর চন্দ্রিমা থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) আব্দুল মোমেন ও কনস্টেবল মুর্ত্তুজা, ছবি: বার্তা২৪

নগরীর চন্দ্রিমা থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) আব্দুল মোমেন ও কনস্টেবল মুর্ত্তুজা, ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজশাহীতে ডিবি পরিচয়ে দুই পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে এক শিক্ষকের কাছ থেকে চাঁদা দাবির অভিযোগ পাওয়া গেছে। মঙ্গলবার (২২ জানুয়ারি) রাতে নগরীর শিরোইল এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে ভুক্তভোগী শিক্ষকের কৌশলে দুই পুলিশকে স্থানীয়রা আটক করে।

আটককৃতরা হলেন, নগরীর চন্দ্রিমা থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) আব্দুল মোমেন ও কনস্টেবল মুর্ত্তুজা। ভুক্তভোগী আশরাফুল আলম রাজশাহী নগরীর ভবানীগঞ্জ সরকারি কলেজের শিক্ষক।

ভুক্তভোগী আশরাফুল আলম বলেন, ‘রাতে হাঁটতে বের হয়েছিলাম। শিরোইল এলাকার ভেতর দিয়ে যখন যাচ্ছিলাম তখন রাস্তার পাশে দেখতে পেলাম দুইজন ব্যক্তি একটি মেয়েসহ দাঁড়িয়ে আছে। তারা হঠাৎ করে আমাকে ডাক দিয়ে বলে আমি নাকি তাদের সঙ্গে দাঁড়িয়ে থাকা মেয়েটিকে বাজে কমেন্ট করেছি। এ সময় তারা নিজেদের ডিবি পুলিশ পরিচয় দিয়ে আমার কাছ থেকে ২০ হাজার টাকা দাবি করে।’

তিনি বলেন, পরে আমি এতো টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তখন তারা টাকার পরিমাণ কমিয়ে ১২ হাজার টাকা দিতে বলেন। টাকা দেওয়ার কথা বলে আমি তাদের নগরীর ভদ্রা এলাকা মোড়ে নিয়ে আসি এবং আমার পরিচিত লোক দিয়ে তাদের আটক করে ফেলি।’

অভিযুক্ত কনস্টেবল মুর্ত্তুজার কাছ থেকে এ বিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন. ‘আসলে বিষয়টি সেই রকম কিছু না। আমাদের কথা কেউ শুনতে চাইছে না।’ বিষয়টি কি রকম জানতে চাইলে তিনি চুপ ছিলেন। আরেকজন সবার অগোচরে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।

চন্দ্রিমা থানার ওসি হুমায়ুন করীব বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘পুলিশ ডিপার্টমেন্টের পক্ষ থেকে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

   

রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ ৪৩ ডিগ্রি তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চুয়াডাঙ্গা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি মৌসুমের সব রেকর্ড ছাপিয়ে চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) বেলা তিনটায় এ তাপমাত্রা রেকর্ড করে চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার। এসময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ১৩ শতাংশ। এটিই চলতি মৌসুমে সারাদেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।

এর আগে ২০১৪ সালের ২১ মে চুয়াডাঙ্গা জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। স্থানীয় আবহাওয়া অফিস বলছে, ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে।

চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার সূত্রে জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) জেলায় সর্বোচ্চ ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি, শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ৪২ দশমিক ৭ ডিগ্রি, শনিবার (২৭ এপ্রিল) ৪২ দশমিক ৭ ডিগ্রি ও রোববার (২৮ এপ্রিল) ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। আজ সোমবার দুপুর ১২টায় এ জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪০ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ১৬ শতাংশ। বেলা তিনটায় তাপমাত্রার পারদ আরও বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ১৩ শতাংশ।

চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ইনচার্জ জামিনুর রহমান জানান, এপ্রিল মাসের শুরু থেকে চুয়াডাঙ্গা জেলার ওপর দিয়ে মৃদু, মাঝারি, তীব্র ও অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। বৃষ্টি না হওয়া পর্যন্ত চলমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে। দেশের অন্যান্য অঞ্চলে বৃষ্টি হওয়ার কারণে ৩০ এপ্রিলের পর থেকে এ জেলার তাপমাত্রা কিছুটা কমে আসবে।

তিনি আরও জানান, আগামী ৪ মে পর থেকে চুয়াডাঙ্গা জেলায়ও বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এটি এক সপ্তাহের মতো স্থায়ী হতে পারে। এসময় রোদের সাথে মাঝে মাঝে বৃষ্টি হওয়ায় তাপমাত্রা সহনশীল হবে।

;

নড়াইলে প্রচণ্ড গরমে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষার্থী অসুস্থ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নড়াইল
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রচণ্ড গরমে নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলায় একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েছে। এ ঘটনায় স্কুল ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার ইতনা মাধ্যমিক বিদ্যালয় অ্যান্ড কলেজে এ ঘটনা ঘটে। পরে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসক ডেকে এনে শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে বাড়িতে পাঠিয়ে দেন।

অসুস্থ শিক্ষার্থীরা হলো- ৭ম শ্রেণির সাহারা, রেজোয়ান, ৮ম শ্রেণির সিহাব, সোহাগ, অনামিকা, বায়োজিদসহ ১২ জন শিক্ষার্থী।

জানা গেছে, প্রচন্ড গরমের কারণে সকাল সাড়ে ১০টা থেকেই ইতনা মাধ্যমিক বিদ্যালয় এন্ড কলেজের কয়েকজন শিক্ষার্থী অসুস্থ বোধ করছিল। বেলা ১১টা পর্যন্ত ৭ জন শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়লে ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে বিদ্যালয়ে চিকিৎসক এনে তাদের চিকিৎসা দেওয়া হয়।

স্থানীয় বাসিন্দা অশোক ঘোষ জানান, রোজা, ঈদ ও গরমের কারণে দীর্ঘ ছুটির পর রোববার (২৮ এপ্রিল) স্কুল খুলেছে। স্কুল খোলার দ্বিতীয় দিনে অতিরিক্ত গরমে ওই স্কুলের শিক্ষার্থীরা অসুস্থ হয়ে পড়েছে। ছাত্রছাত্রীরা গরমের কারণে লেখাপড়া করতে পারছে না। তিনি স্কুল-কলেজে মর্নিং শিফট চালুর দাবি জানান।

ইতনা স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ অনিন্দ্য সরকার বলেন, প্রচন্ড গরমে শিক্ষার্থীরা অসুস্থ হয়ে পড়লে স্থানীয় ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসক এনে তাদের সুস্থ করে বাড়ি পাঠানো হয়েছে।

নড়াইল জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার জাহাঙ্গীর আলম বলেন, প্রচন্ড গরমে শিক্ষার্থীরা অসুস্থ হয়ে পড়লে স্কুল একদিনের জন্য ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।

লোহাগড়া উপজেলার নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. জহুরুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

;

যশোরে তাপমাত্রার পারদ উঠল ৪২.৮ ডিগ্রিতে



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গত কয়েকদিন ধরে চলা তীব্র তাপদাহে যশোরে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। অতিরিক্ত গরমের কারণে মানুষজন একান্ত প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছেন না।

আজ সোমবার (২৯ এপ্রিল) দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে যশোরে। গতকালও দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে জেলায়।

এদিকে প্রচন্ড গরমে নাকাল হয়ে পড়েছে যশোরের সাধারণ মানুষের জনজীবন। প্রচন্ড গরমে গলে গেছে যশোরের বেশ কয়েকটি পিচঢালা সড়ক। সূর্যের তাপ এতই বেশি যে, খোলা আকাশের নিচে হাঁটলেও গরম বাতাস লাগছে চোখে-মুখে।

যশোর শহরের রিকশাচালক রহিম মিয়া বলেন, তীব্র গরমের কারণে রিকশা চালাতে কষ্ট হচ্ছে। সূর্যের প্রখরতা এতো বেশি যে মনে হচ্ছে শরীর পুড়ে যাচ্ছে।কিন্তু ভাড়া না মারলে তো সংসার চলবে না।

রিকশাচালক নূর ইসলাম বলেন, মানুষ বাইরে কম বের হচ্ছে। যারা বাইরে আসছে গরমের সঙ্গে তাদেরও মেজাজ গরম থাকছে। মানুষের সাথে ভালো করে কথা বলা যাচ্ছে না।

শহরের বেজপাড়া এলাকার বাসিন্দা আজিজুল ইসলাম জানান, প্রায় একমাস ধরে চাপকলে পানি উঠছে না। বাসার ছাদের রিজার্ভ ট্যাংকের পানি অনেক গরম হয়ে যাচ্ছে। দুপুর বারোটা থেকে বিকেল পর্যন্ত পানিতে হাত দেওয়া যাচ্ছে না।

শরবত বিক্রেতা আবুল কালাম জানান, গরম বাড়ায় শরবত বিক্রি বেড়েছে। মানুষ পিপাসা মেটাতে ও একটু স্বস্তি নিতে ঠান্ডা লেবুর শরবত পান করছেন।

এদিকে তীব্র তাপ প্রবাহের মধ্যে পানি সংকটে পড়েছে শহরের বাসিন্দা। তারা বলছেন, যে টিউবওয়েলে সহসা আসতো পানি, সেই টিউবওয়েলে অকেজো হয়ে পড়ে আছে। শহরের রেলগেট এলাকার বাসিন্দা আল আমিন বলেন, টিউবওয়েলে পানি পাওয়া যাচ্ছে না। পুকুরে যেতে হচ্ছে।

;

গার্মেন্টস শ্রমিকদের জন্য রেশনিং ব্যবস্থা চালুর দাবি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

গার্মেন্টস শ্রমিকদের জন্য রেশনিং ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে আসন্ন বাজেটে বরাদ্দ শীর্ষক গোল টেবিল বৈঠক করেছে বাংলাদেশ গার্মেন্টস ও সোয়েটার শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে আলোচনা সভায় দেশের গার্মেন্টস শ্রমিক কর্মচারীদের মৌলিক অধিকার, খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রেশনিং ব্যবস্থা চালুর দাবি জানান সংগঠনটির নেতারা।

শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি নাজমা আক্তার বলেন, আমাদের দেশে সবচেয়ে সস্তায় শ্রম বিক্রি হয়। আর এই শ্রম বিক্রি করে দেশের রেমিট্যান্স ভারি করে যারা সেই গার্মেন্টস শ্রমিকদের মৌলিক চাহিদাগুলো পূরণ হচ্ছে না। সরকার কমিটমেন্ট দিয়েছিল রেশনিং সিস্টেম চালু হবে কিন্তু এখনো তা হয়নি। গার্মেন্টস মালিকদের প্রণোদনা না দিয়ে শ্রমিকদের জীবন জীবিকার মান উন্নয়নের ক্ষেত্রে সরকারসহ ট্রেড ইউনিয়ন সকলকে নজর দেওয়া উচিত। শ্রমিকদের জীবন জীবিকার মান উন্নয়ন না হলে গার্মেন্টস শিল্প ভেঙে পড়বে। খাদ্য পুষ্টির জোগান না থাকলে শ্রমিকরা কাজ করতে পারবে না। নারী শ্রমিকদের প্রতি বিশেষ নজর দিতে হবে নারী শ্রমিক রক্ষা করলে তবেই অগ্রগতি হবে।

আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন শ্রমিক নেতা আবুল হোসাইন। তিনি বলেন, শ্রমিকরা না উৎপাদন করলে দেশের মানুষ খেতে পারবে না। ৪২ ডিগ্রি তাপের মাঝে শ্রমিকরা কাজ করছে। ৪০ বছর ধরে গার্মেন্টস শিল্প যে লাভ করেছে সেই লাভ অনুযায়ী বিনিয়োগ হয়নি। বিনিয়োগ হলে গার্মেন্ট শিল্প আরও উন্নত হতো আরো শ্রমিক কাজ করতে পারত। দেড় বছর আগে প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন রেশনিং ব্যবস্থা চালু হবে কিন্তু হয়নি। অনতিবিলম্বে গার্মেন্টস শ্রমিকদের রেশনিং ব্যবস্থা চালুর দাবি জানাচ্ছি আমরা।

আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি বলেন, উৎপাদন বৃদ্ধির স্বার্থে হলেও শ্রমিকদের স্বাস্থ্য ভালো রাখা জরুরি। শ্রমিকের স্বাস্থ্য ভালো থাকলে কর্মক্ষম হবে উৎপাদন বাড়বে। আসন্ন বাজেটে এটার জন্য বরাদ্দ রাখতে হবে। ২৭ লাখ মানুষকে রেশনিং ব্যবস্থার আওতায় আনা সরকারের পক্ষে খুব কঠিন হবে না। শ্রমিক স্বার্থের আলোকেই রেশনিং নিশ্চিত করতে হবে।

ডা. ফৌজিয়া মোসলেম বলেন, শ্রমিকরা দেশের অর্থনৈতিক পরিবর্তনের মূল চালিকাশক্তি। মুক্তিযুদ্ধ স্বৈরাচার, যে কোনো আন্দোলনে শ্রমিকদের ভূমিকা, গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। মেয়েরা গার্মেন্টসে যোগ দেওয়ার পরে গার্মেন্টস সেক্টরে এতো উন্নতি। কিন্তু বর্তমানে নানা প্রতিকূলতার কারণে মেয়েদের এই সেক্টরে অংশগ্রহণের হার কমছে। শ্রমিকদের রেশনিং ব্যবস্থা চালু সহ সামাজিক সুরক্ষা নিশ্চিত করা জাতীয় কর্তব্য।

সভাপতি ইদ্রিস আলীর আলোচনা সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ডক্টর বিনায়ক সেন। তিনি বলেন, আয় বৈষম্য বাড়ছে। শহরের নিম্নবিত্ত এলাকায় ও শিল্প ভিত্তিক গার্মেন্টস এলাকাগুলোতে টিসিবির পণ্যগুলো বেশি পৌঁছে দেওয়া উচিত। রেশনিং ব্যবস্থা চালু করলে ৪৮০০- ৫০০০ কোটি টাকা লাগবে। রেশনিং ব্যবস্থা চালু করলে সরকারের জনপ্রিয়তা আরও বাড়বে বলে মন্তব্য করেন তিনি।

;