প্রিয় মাশরাফি, এখন নয় তো আর কখন?



এম. এম. কায়সার, স্পোর্টস এডিটর, বার্তা২৪. বার্মিংহ্যাম, ইংল্যান্ড থেকে
বল হাতে সাফল্য নেই, সমালোচনার তোপে মাশরাফি বিন মর্তুজা

বল হাতে সাফল্য নেই, সমালোচনার তোপে মাশরাফি বিন মর্তুজা

  • Font increase
  • Font Decrease

এটাই কি শেষ সিরিজ? এটাই কি শেষ ম্যাচ? গেলো বছরের এশিয়া কাপ ক্রিকেটের পর থেকে মাশরাফি বিন মর্তুজাকে প্রায়শ এমন প্রশ্ন শুনতে হচ্ছিল। কৌতুহলের খোঁজটা আরো বাড়লো যখন হঠাৎ করে ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিলেন মাশরাফি।

এতোদিন নামের আগে যোগ হতো পেস বোলিং অলরাউন্ডার। নতুন পদবী জুটলো ক্রিকেটার কাম রাজনীতিবিদ! তবে জীবনের নতুন ক্যারিয়ার শুরু করার পরও মাশরাফি বেশি ব্যস্ত থাকলেন তার ক্রিকেট ক্যারিয়ারেই। রাজনীতি থাকলো ‘ঐচ্ছিক বিষয়’। ক্রিকেটই মুল সূচি।

বিশ্বকাপে খেলতে আসার আগে ঢাকায় শেষ সংবাদ সম্মেলনেও ক্রিকেট ক্যারিয়ার শেষের বিষয় নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিলো। সেদিন মাশরাফি স্পষ্ট করেছিলো-‘হ্যাঁ, এটা আমার শেষ বিশ্বকাপ, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। তবে আর ক্রিকেট খেলবে না, এমন কোনো সিদ্ধান্ত নেইনি এখনো।’

এই বিশ্বকাপের মাঠে এসেও সেই একই প্রশ্ন শুনতে হয়েছে তাকে। এখানেও একই জবাব দিয়েছেন মাশরাফি।

ভারতের কাছে হারের পর বাংলাদেশের বিশ্বকাপ শেষ। এখন কেবল পাকিস্তানের বিপক্ষে শেষ ম্যাচটা নেহাত একটা আনুষ্ঠানিকতা। সেমিফাইনালে খেলার স্বপ্ন নিয়ে এসেছিলো বাংলাদেশ। ফিরে যেতে হচ্ছে তার আগে। তারপরও সার্বিক বিচারে এই বিশ্বকাপে দল হিসেবে বাংলাদেশের পারফরমেন্স তুল্য-মুল্যের বিচারে বেশ প্রভাবী এবং চমকপ্রদও বটে।

এই বিশ্বকাপে ব্যক্তিগত পারফরমেন্সের সর্বোচ্চ শিখর যেমন দেখেছে বাংলাদেশ আবার সেই একই নিক্তিতে করুণ বা প্যাথেটিক পারফরমেন্সের দেখাও মিলেছে।

সাকিব আল হাসান এই বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সেরা পারফরমার। দুই সেঞ্চুরি। চারটি হাফসেঞ্চুরি। বিশ্বকাপের এক আসরে পাঁচশ’র ওপর রান তোলা প্রথম বাংলাদেশি। এক আসরেই তিনবার ম্যান অব দ্যা ম্যাচ। প্রতিটি ম্যাচেই সাকিবই দলের ‘এক্স’ ফ্যাক্টর!

আর উল্টো চিত্র অধিনায়ক মাশরাফির পারফরমেন্সে। মুলত দলে বোলার হিসেবেই খেলেন তিনি। সাত ম্যাচে উইকেট মাত্র একটি। এবারের বিশ্বকাপে স্ট্রাইক বোলার হিসেবে খেলছেন এমন তৈরি তালিকার পারফরমেন্সে মাশরাফির অবস্থান বিশ্বকাপের প্রথম পঞ্চাশজন বোলারের মধ্যেও নেই!

বোলার হিসেবে কোনো ম্যাচেই নিজের পারফরমেন্সে সন্তুষ্ট হওয়ার মতো কিছু খুঁজে পাননি বাংলাদেশ অধিনায়ক। সাত ম্যাচের মধ্যে ছয়টিতে নিজের বোলিং কোটাও পুরো করেননি! টানা সাত ম্যাচে মাত্র ১ উইকেট! ক্যারিয়ারে কখনো এতো বাজে সময় যায়নি মাশরাফির।

গ্রহণকাল কি একেই বলে?

ক্রিকেট ১১ জনের খেলা। কিন্তু অধিনায়কের প্রভাবটা এখানে অনেক বেশি।  কোনো সন্দেহ নেই বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে অধিনায়ক হিসেবে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে প্রভাবী ক্রিকেটার মাশরাফিই। মাঠে তার ব্যক্তিগত পারফরমেন্সের চেয়ে নেতৃত্বগুণের প্রভাবটাই বেশি বিকশিত। দুই হাঁটুতে অকল্পনীয় চোট নিয়েও যেভাবে টানা খেলে চলেছেন মাশরাফি, সেটাই বাকি বিশ্বকে অবাক করে! একটা বিষয় লক্ষ্য নিশ্চয়ই করেছেন-ওভারের প্রতিটি বল করার ঠিক আগে মাশরাফি তার কখনো ডান পায়ের বা কখনো বাম পায়ের হাটুর পেছনের দিকের ট্রাউজার ধরে একটু টান দিয়ে ঠিক করেন; ও আর কিছু নয়, পুরো পায়ে পেঁচিয়ে থাকা ব্যান্ডেজ ঠিক  করা!

ক্রিকেটে আত্ম-উৎসর্গের চুড়ান্ত রূপ মাশরাফি। এমন ক্রিকেটারকে যখন শুনতে হয়-এখনো তুমি কেনো খেলছো, তোমার তো পারফরমেন্স নেই। আরেক তরুণের জায়গা কেনো আটকে রাখছো? ও, তুমি তো খেলছো ‘অধিনায়কের কোটায়’! মুখে বলছে না, কিন্তু ক্রিকেট বোর্ডও মাশরাফির বিদায়ী মানপত্রের জন্য শব্দমালা খুঁজছে!

কেন চলে গেলে? আর এখনো যাচ্ছো না কেনো? এই দুই চাওয়ার মধ্যে পার্থক্যটা নিশ্চয়ই ভালই জানেন মাশরাফিও।

ভারতের প্রয়াত অধিনায়ক ক্রিকেট মনসুর আলী খান পাতৌদির একটা বিখ্যাত ক্রিকেট উক্তি আছে-‘অধিনায়ক সাধারণত দুই ধরনের। অধিনায়ক হয় পেছন থেকে দলকে ধাক্কা দিয়ে সামনে বাড়াবেন, নয়তো সামনে থেকে লড়ে টেনে তুলবেন।’

পারফরমেন্স জানাচ্ছে বাংলাদেশ দলই এখন অধিনায়ককে বয়ে বেড়াচ্ছে! আপনিও জানেন নিশ্চয়ই-প্রত্যেক যাত্রারই একটা শেষ আছে!

   

৫৮ বলে ম্যাচ জিতে সানরাইজার্সের ইতিহাস



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দুর্দান্ত, অবিশ্বাস্য, অতিমানবীয়- আইপিএলের চলতি মৌসুমে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের ব্যাটিং দেখে আপনার মুখ দিয়ে নিশ্চয়ই এই শব্দগুলোই বারবার উচ্চারিত হচ্ছে। হবে না-ই বা কেন! যেভাবে ব্যাট হাতে একের পর এক কীর্তি গড়ছেন ট্র্যাভিস হেড-অভিষেক শর্মারা। চলতি মৌসুমে আইপিএল ইতিহাসের সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহের কীর্তি তো এরই মধ্যে গড়েছে হায়দরাবাদ। এবার সবচেয়ে কম বল খেলে সবচেয়ে বড় লক্ষ্য তাড়ার রেকর্ডও নিজেদের করে নিয়েছে তারা।

লক্ষ্ণৌ সুপারজায়ান্টসের দেয়া ১৬৬ রানের লক্ষ্য মোটে ৯.২ ওভার বা ৫৮ বলের মধ্যে স্পর্শ করেছে হায়দরাবাদ। পুরুষদের স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এমন কীর্তি আর কারো নেই।

হায়দরাবাদের ঘরের মাঠে টসে জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় লক্ষ্ণৌ। ভুবনেশ্বর কুমারদের দাপটে শুরুর ১০ ওভারে সুবিধা করতে পারেনি তারা। এই সময়ে স্কোরবোর্ডে জমা হয় ৩ উইকেটে ৫৭ রান। তবে ইনিংসের দ্বিতীয়ভাগে ক্যারিবিয়ান ব্যাটার নিকোলাস পুরান ও আয়ুশ বাদোনির ৯৯ রানের ঝোড়ো জুটিতে লড়াইয়ের পুঁজি পায় তারা। ২০ ওভারে তাদের রান দাঁড়ায় ৪ উইকেটে ১৬৫।

আয়ুশ ৩০ বলে ৯ চারে ৫৫ রানে অপরাজিত থাকেন, পুরানের ব্যাটে আসে ২৬ বলে ৪৮* রান। ৪ ওভারের কোটা পূর্ণ করে স্রেফ ১২ রান খরচায় ২ উইকেট নেন হায়দরাবাদ পেসার ভুবনেশ্বর।

আইপিএলে এবার প্রায় ম্যাচেই রানের ফোয়ারা ছুটছে ঠিক, তবে ১৬৫ রানের সংগ্রহ একেবারে মামুলি নয়। ভালো বোলিং আক্রমণ থাকলে এই গোছের লক্ষ্য দিয়ে সফল হওয়ার দৃষ্টান্ত আছে। তবে 'ভালো বোলিং'টা আর করতে পারলেন কই লক্ষ্ণৌয়ের বোলাররা!

১৬৬ রান তাড়া করতে নেমে হায়দরাবাদের দুই ওপেনার হেড এবং অভিষেকের ব্যাট হয়ে উঠল খাপখোলা তলোয়ার। ৩০ বলে সমান আটটি করে চার-ছয়ে ৮৯ রান করলেন হেড। অভিষেক সমান সংখ্যক চারের সঙ্গে দুটি ছয় কম হাঁকিয়ে ২৮ বলে ৭৫।

তাদের অতিমানবীয় ব্যাটিংয়ে ১০ উইকেটের বড় জয়ে হায়দরাবাদ প্লে-অফের পথে আরেকটু এগিয়ে গেল। এই জয়ে ১২ ম্যাচ থেকে তাদের পয়েন্ট এখন ১৪, টেবিলে অবস্থান তৃতীয়।

;

ইউরোপীয় ফুটবলের পাট চুকিয়ে ঘরে ফিরছেন সিলভা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০০৯ সালে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব ফ্লুমিনেন্স ছেড়ে ইউরোপীয় ফুটবলে পাড়ি জমিয়েছিলেন থিয়াগো সিলভা। ইউরোপে পনেরোটি সফল বছর কাটিয়ে আবার সেই ‘ঘরে’ ফিরে যাচ্ছেন ব্রাজিলের সাবেক অধিনায়ক। চলতি মাসেই পেশাদার ক্যারিয়ারে দ্বিতীয়বারের মতো ফ্লুমিনেন্সে যোগ দেবেন তিনি।

চেলসির সঙ্গে চলতি মৌসুমের ৩০ জুন পর্যন্ত চুক্তি রয়েছে সিলভার। ১ জুলাই আনুষ্ঠানিকভাবে ফ্লুমিনেন্সে নাম লেখাবেন তিনি। তবে ১৯ মে চেলসির জার্সিতে মৌসুমের শেষ ম্যাচ খেলার পরপরই তাকে ফ্লুমিনেন্সে যোগ দেয়ার অনুমতি দিয়েছে ইংলিশ ক্লাবটি।

বিবিসি স্পোর্ট জানিয়েছে, ফ্লুমিনেন্সের সঙ্গে দুই বছরের চুক্তি হয়েছে সিলভার। পেশাদার ক্যারিয়ার শুরুর আগে থেকেই ফ্লুমিনেন্সের সঙ্গে সম্পর্ক তার। একসময় ক্লাবটির যুব দলে খেলেছেন। পেশাদার ক্যারিয়ারে প্রথমে ২০০৬ সালে ডায়নামো মস্কো থেকে ধারে এবং পরবর্তীতে ২০০৭ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত ফ্লুমিনেন্সে কেটেছে তার।

এরপর ইউরোপের তিন দেশের তিন জায়ান্ট ইতালির এসি মিলান, ফ্রান্সের পিএসজি এবং ইংল্যান্ডের চেলসির জার্সিতে দীর্ঘ দেড় দশক মাঠ মাতিয়েছেন এই ব্রাজিলিয়ান ডিফেন্ডার।

;

বায়ার্নের ‘ভয়ে’ শিরোপা উৎসব স্থগিত রেখেছে রিয়াল!



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চার ম্যাচ হাতে রেখে লিগ শিরোপা জয় করেছে রিয়াল মাদ্রিদ। তবু এখনো শিরোপা উৎসব করছে না ক্লাবটি। কারণ? চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে বায়ার্ন মিউনিখ যে তাদের চোখ রাঙাচ্ছে। বায়ার্নের মাঠে প্রথম লেগ ২-২ ড্র হওয়ায় সব হিসাব-নিকাশ দ্বিতীয় লেগের জন্য তোলা। তাই তো নিজেদের লিগ শিরোপা উৎসবকে আপাতত স্থগিত রেখে বায়ার্ন ম্যাচ নিয়ে ভাবছে রিয়াল।

এই তথ্যটি দিয়েছেন রিয়াল মাদ্রিদের অভিজ্ঞ ডিফেন্ডার দানি কারভাহাল। লিগ শিরোপা জয়োৎসব পিছিয়ে দেয়ার ব্যাখ্যায় তিনি বলেন, ‘(লিগ শিরোপা) উদযাপন না করাটাই ঠিক কাজ ছিল। সামনে একটা গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ রয়েছে। সপ্তাহান্তে আনন্দ-উৎসব করার অনেক সময় পাওয়া যাবে। তাই আমরা এই সিদ্ধান্ত নিই।’

আজ (বুধবার) দিবাগত রাতে বায়ার্নকে হারিয়ে দিতে পারলেই চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে উঠে যাবে রিয়াল। সেখানে তাদের জন্য অপেক্ষা বরুসিয়া ডর্টমুন্ড। জার্মান ক্লাবটিকে হারাতে পারলে রেকর্ড ১৫তম বারের মতো ইউরোপসেরা হওয়ার গৌরব অর্জন করতে পারবে তারা।

তবে ফাইনাল এখনো দূরের ভাবনা। সেখানে যেতে আজ বায়ার্ন মিউনিখকে হারাতে হবে তাদের। বুন্দেসলিগার শিরোপা হাতছাড়া বায়ার্ন এখন চ্যাম্পিয়ন্স লিগকেই পাখির চোখ করেছে। তবে বায়ার্নের এই চ্যালেঞ্জকে সামনে রেখেই শিরোপার স্বপ্নে বুঁদ রিয়ালের স্প্যানিশ ফুলব্যাক কারভাহাল, ‘চ্যাম্পিয়ন্স লিগ নিয়ে আমরা মুখিয়ে আছি। আবার শিরোপা উঁচিয়ে ধরা থেকে আমরা স্রেফ দুই ম্যাচ দূরে দাঁড়িয়ে।’

আজ রাত একটায় সান্তিয়াগো বের্নাবিউতে ফাইনালের টিকিট কাটতে মাঠে নামবে রিয়াল মাদ্রিদ ও বায়ার্ন মিউনিখ।

;

বল ব্যাটে লেগেছে তাতেই খুশি লিটন



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে লিটন দাসকে অদ্ভুত এক নেশায় পেয়ে বসে। স্কুপের নেশা! ব্লেসিং মুজারাবানির করা এক ওভারে টানা তিনবার এই শট খেলার চেষ্টা করেন। প্রথমবার বল ব্যাটে ছোঁয়াতে পারেননি। তৃতীয় প্রচেষ্টায় বল ব্যাটে লাগলেও আঘাত হানে স্টাম্পে গিয়ে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যখন লিটন এমন স্কুপ খেলা নিয়ে সমালোচনা হচ্ছে, তখন লিটন বল ব্যাটে লাগাতে পেরেই সন্তুষ্টির কথা জানালেন।

দীর্ঘ সময় ধরে ফর্মে নেই লিটন দাস। ‘বিকল্পের অভাবে’ তবু জাতীয় দলের নিয়মিত মুখ এই উইকেটকিপার-ব্যাটার। চলতি জিম্বাবুয়ে সিরিজেও তিন ম্যাচে তার পারফরম্যান্স আশাব্যঞ্জক নয়। এর মধ্যে সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে স্কুপ নিয়ে তার ‘পাগলামি’তে খেপেছেন ভক্তরা। তবে লিটন সেসব গায়ে মাখছেন না, ‘আমি উদ্বিগ্ন না। দেখেন (বল) ব্যাটে লেগে স্টাম্পে লেগেছে। এটা যদি ওদিক দিয়ে চলে যেত তাহলে বাউন্ডারি পেয়ে যেতাম।’

লিটন ইতিবাচক তার ফর্মে ফেরা নিয়েও, ‘দেখা যাক (জিম্বাবুয়ে সিরিজে) আরও দুটো ম্যাচ আছে। আশা করি সামনেই আমার ব্যাট হাসবে।’

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে ৩ বলে ১ রান আসে লিটনের ব্যাটে। পরের ম্যাচে ২৩ রান করতে খরচ করেন ২৫ বল। আর সবশেষ ম্যাচে ১৫ বলে ১২ রান করে স্কুপ খেলতে গিয়ে দৃষ্টিকটুভাবে আউট হন। এমন পারফরম্যান্সের পরও অবশ্য সিরিজের শেষ দুই টি-টোয়েন্টির স্কোয়াডে টিকে গেছেন লিটন। বিশ্বকাপের আগে নিজেকে মেলে ধরার এই সুযোগ লুফে নিতে পারবেন এই ব্যাটার?

;