মেসির স্বপ্ন ভেঙে কোপার ফাইনালে ব্রাজিল



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম
আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে কোপা আমেরিকার ফাইনালের টিকিট পেল ব্রাজিল

আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে কোপা আমেরিকার ফাইনালের টিকিট পেল ব্রাজিল

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্লাব ফুটবলে সব বড় ট্রফিই উঠেছে তার হাতে। বার্সেলোনার হয়ে মৌসুমের পুরোটা জুড়েই ঝড় তুলছেন তিনি। কিন্তু জাতীয় দলের হয়ে পুরোপুরি ভিন্ন এক দৃশ্য। এখন অব্দি বড় ট্রফির দেখা নেই। রাশিয়া বিশ্বকাপে ব্যর্থতার পর সরেই দাঁড়িয়েছিলেন। কিন্তু কী মনে ফিরলেন। লিওনেল মেসি খেললেন এবারের কোপা আমেরিকায়। কিন্তু এবারও দেশের হয়ে তেমন কিছুই করা হল না!

বাংলাদেশ সময় বুধবার সকালে কোপা আমেরিকার সেমি-ফাইনালে মেসির স্বপ্ন ভেঙে ফাইনালে ব্রাজিল। পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা পাত্তাই দিল না আর্জেন্টিনাকে। ২-০ গোলের জয়ে স্বাগতিকরা পেয়ে গেল শতাব্দী প্রাচীন এই ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনালের টিকিট।

বেলো হরিজন্তের মিনেইরো স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত খেলার ১৯ মিনিটের গ্যাব্রিয়েল জেসুসের গোলে এগিয়ে যায় সাম্বা নৃত্যের দেশটি। এরপর ঘরের মাঠে ৭১ মিনিটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন রবার্তো ফিরমিনো। এই জয়ে ফুটবল মাঠের চির শত্রু আর্জেন্টিনাকে বিদায় করে কোপা ফাইনালে উঠে গেল নেইমারবিহীন ব্রাজিল।

২০০৭ সালের পর ফের ফাইনালে পা রাখল সেলেসাওরা। লাতিন ফুটবলের এই শ্রেষ্টত্বের আসরে এক যুগ পর ফের ট্রফির সুবাস পাচ্ছে দলটি। অন্যদিকে মেসির মতো ব্যর্থ আর্জেন্টিনাও। সেই ১৯৯৩ সালের পর থেকে দেশটি পায়নি কোন বড় ট্রফি। প্রতিবারই কোপা কিংবা বিশ্বকাপে ফেভারিট হিসেবে মাঠে নামলেও ধরা দেয়না সাফল্য। 

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jul/03/1562123217791.jpg

যদিও ম্যাচে প্রথম বড় আক্রমণটা ছিল আর্জেন্টিনারই। ১২তম মিনিটে এগিয়ে যেতে পারতো মেসির দল। কিন্তু লেয়ান্দ্রো পারেদেসের আচমকা শট ক্রসবার ঘেষে চলে যায় মাঠের বাইরে। তারপর অবশ্য খেলার নিয়ন্ত্রণ নেয় তিতের দল। ১৯তম মিনিটে দলকে এগিয়ে দেন জেসুস। ফিরমিনোর পাস ধরেই নিশানা খুঁজে নেন তিনি (১-০)।

ভাগ্যটাও আসলে সঙ্গে ছিল না মেসির। না হলে ৩০তম মিনিটে এগিয়ে যেতে পারতো তার দল। তারই করা ফ্রি-কিকে দুর্দান্ত হেড নিয়েছিলেন সার্জিও আগুয়েরো। কিন্তু ক্রসবারে লেগে ফিরে আসে। এরপর ৫০তম মিনিটেও হতাশ হয় আর্জেন্টাইন সমর্থকরা। এবার আগুয়েরোর পাস থেকে বল পেয়ে লাউতারো মার্তিনেস শট নিয়েছিলেন ব্রাজিলের পোষ্টে। কিন্তু জোড়ালো ছিল না সেই প্রচেষ্টা।

একইভাবে ৫৭তম মিনিটে মেসির বাঁ পায়ের প্রচন্ড গতির শট থেকে ভেসে যাওয়া বল ব্রাজিলের পোস্টে লেগে ফিরে আসে। তারপর আগুয়েরোকে সুযোগ তৈরি করে দিলেও গোলের দেখা পায়নি দল।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jul/03/1562123246693.jpg

এরমধ্যে আরেকটা সুযোগ কাজে লাগায় ব্রাজিল। এবারও আর্জেন্টাইন রক্ষণভাগই দায়ী। ৭১তম মিনিটে জেসুস একক প্রচেষ্টায় ঢুকে পড়েন আর্জেন্টিনার সীমানায়। প্রচন্ড গতিতে ডি-বক্সে ঢুকে পাস দেন ফাঁকায় দাড়ানো ফিরমিনোকে। তিনি নিশানায় পাঠাতে ভুল করলেন না (২-০)!

এই জয়ে হেড টু হেডেও আরো এগিয়ে গেল ব্রাজিল। চির প্রতিদ্বন্দ্বীদের বিপক্ষে এটি তাদের ৪২তম জয়। আর আর্জেন্টিনা জিতেছে ৩৮টি ম্যাচে। ২৬ ম্যাচ ড্র।

মারকানা স্টেডিয়ামে ফাইনালে রোববার কোপা আমেরিকার ব্রাজিলের প্রতিপক্ষ পেরু অথবা চিলি। এই দুই দেশ বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার সকালে মুখোমুখি হবে আরেক সেমি-ফাইনালে।

   

‘ফেইক কনফিডেন্স’ মানতে নারাজ তাসকিন



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সবচেয়ে বড় ২০ দলের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও জায়গা হয়নি জিম্বাবুয়ের। সেই দলের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলে বিশ্বকাপের প্রস্তুতি সারছে বাংলাদেশ। সেই সিরিজ এরইমধ্যে ৩-০ তে জিতেও নিয়েছে নাজমুল শান্তর দল। বলতে গেলে বাংলাদেশের বিপক্ষে তেমন একটা প্রতিদ্বন্দ্বিতাই করতে পারেনি জিম্বাবুয়ে। বিশ্বকাপের আগে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এমন জয় তাই ক্রিকেটারদের জন্য ফেইক কনফিডেন্স না হয় সেই শঙ্কাও আছে। চতুর্থ ম্যাচের আগে সংবাদ সম্মেলনে আসা তাসকিন আহমেদ অবশ্য তেমনটি মানতে নারাজ।

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম তিন ম্যাচেই দুর্দান্ত বোলিং করেছে বাংলাদেশি বোলাররা। বিশ্বকাপের আগে দুর্বল জিম্বাবুয়ের ব্যাটিং লাইন আপ ধসিয়ে দিয়ে র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি করেছে তাসকিন-মেহেদী হাসানরা। এমন আত্মবিশ্বাস শেষ পর্যন্ত কাল হবে না তো বিশ্বকাপের মঞ্চে। তাসকিন অবশ্য সেটি মানতে নারাজ।

বলেন, ‘আসলে ফেইক কনফিডেন্স নয়। ভালো করলে যেকোনো জায়গায়ই আত্মবিশ্বাস বাড়ে। হ্যাঁ, হয়তো আমরা জানি না যুক্তরাষ্ট্রের কন্ডিশন কেমন হবে। ড্রপ ইন উইকেটে খেলা হতে পারে। আমাদের বেশির ভাগ খেলোয়াড়েরই যুক্তরাষ্ট্রে খেলার অভিজ্ঞতা কম। ওইভাবে মানিয়ে নিতে হবে। এখন বাংলাদেশে খেলছি, খেলতেও হবে। কন্ডিশন তো আমরা বদলাতে পারব না। যদি আরেকটু স্পোর্টিং কন্ডিশন হতো, তাহলে হয়তো ভালো হতো। তবু আমাদের কিন্তু অনেক ভালো ক্রিকেট খেলতে হচ্ছে। আরেকটা জিনিস, যখন যুক্তরাষ্ট্রে যাব, তখন কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে হবে। একটা ভালো দিক হচ্ছে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের তিনটা ম্যাচ আছে।’

এবারের আইপিএলের প্রায় প্রতি ম্যাচেই রান বন্যা দেখা যাচ্ছে। দলগুলো ২০০+ রান তাড়া করছে অনায়াসেই। অথচ জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে শুরুতে ব্যাটই করতে চাইছে না বাংলাদেশ। তৃতীয় ম্যাচে এসে টসে হারায় শুরুতে ব্যাটিং করতে হয়েছে। সেখানে বাংলাদেশের সংগ্রহটা মোটে ১৬৫। বিশ্বকাপের আগে ব্যাটারদের এমন পারফরম্যান্সের কারণ কি।

তাসকিন জানান, ‘আইপিএলের কন্ডিশন আর এখানের কন্ডিশন একটু ভিন্ন। প্রতিপক্ষও ভিন্ন। আইপিএলে হাই স্কোরিং ম্যাচ হয়, উইকেটও আলাদা। বাংলাদেশে তুলনামূলকভাবে হাই স্কোরিং ম্যাচ একটু কমই হয়…যদিও জিম্বাবুয়ে, দেখুন আসলে আন্তর্জাতিক সিরিজ…যারাই খেলছি, সবাই কিন্তু শতভাগ দিয়ে ম্যাচ জেতার চেষ্টা করছি। হয়তো তুলনামূলকভাবে আইপিএলের তুলনায় তারা একটু দুর্বল। তবে আমাদের ভালো ক্রিকেট খেলেই জিততে হচ্ছে।’

;

প্রাইম ব্যাংক জাতীয় স্কুল ক্রিকেটের সেমিতে ক্যামব্রিয়ান-কদমতলা



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রাইম ব্যাংক জাতীয় স্কুল ক্রিকেটের ঢাকা মেট্রো পর্বের সেমিফাইনাল নিশ্চিত করেছে ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও কদমতলা পূর্ব বাসাবো হাই স্কুল। মিরপুর সিটি ক্লাব গ্রাউন্ডের কোয়ার্টার ফাইনালে বাদশাহ ফয়সাল ইনস্টিটিউটকে ১৬৫ রানের বড় ব্যবধানে হারিয়েছে ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজ।

ম্যাচে প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে রাইয়ানের ব্যাটিং তাণ্ডবে নির্ধারিত ২০ ওভারে ২৬৬ রানের বড় স্কোর গড়ে ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজ। দলের হয়ে ৪৮ বলে ১০৬ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলে রাইয়ান। ৬ বাউন্ডারি আর ১১ ছক্কায় সাজানো ছিলো তার ইনিংস।জবাব দিতে নেমে ১০১ রানের বেশি তুলতে পারেনি বাদশাহ ফয়সাল ইনস্টিটিউট।

অন্য কোয়ার্টার ফাইনালে খালেদ মাহমুদ সুজন-মেহরাব হোসেন অপিদের উইলস লিটল ফ্লওয়ার স্কুলের বিপক্ষে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই শেষে জিতেছে কদমতলা পূর্ব বাসাবো স্কুল। প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে ১০৬ রান তুলতে সমর্থ হন উইলস লিটল ফ্লওয়ার। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ২৯ রান করে ফাইয়াজ, ১৩ রানে ২ উইকেট পান আলিফ। ৩ বল হাতে রেখে জয় নিশ্চিত করে কদমতলা পূর্ব বাসাবো হাই স্কুল। ৪৩ রানের হার না মানা ইনিংস খেলে রানা।

;

চোটগ্রস্ত পাথিরানাকে নিয়েই বিশ্বকাপের দল ঘোষণা শ্রীলঙ্কার



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে দারুণ খেলছিলেন মাতিশা পাথিরানা। তবে মাঝ পথে হ্যামস্ট্রিং চোটে পড়ায় আসর শেষ না করেই দেশে ফিরতে হয়েছে তাকে। সেই চোট এখনও সারিয়ে উঠতে পারেননি তিনি। তবে চোট না সারিয়ে উঠলেও তাকে বিশ্বকাপে নিয়ে যাচ্ছে শ্রীলঙ্কা। আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য ঘোষিত লঙ্কানদের ১৫ সদস্যের দলে জায়গা হয়েছে তার।

বিশ্বকাপে লঙ্কানদের নেতৃত্ব দেবেন ওয়ানিন্দু হাসরাঙ্গা। তার ডেপুটি হিসেবে থাকবেন চারিথ আসালাঙ্কা। এর বাইরে অভিজ্ঞ অলরাউন্ডার অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস ও দাসুন শানাকাকে রেখেছে শ্রীলঙ্কা। দল থেকে বাদ পড়েছেন কুশল প্যারেরা ও আকিলা ধনঞ্জয়া। ১৫ সদস্যের বাইরে ভ্রমণ রিজার্ভ হিসেবে ৪ জনকে রেখেছে শ্রীলঙ্কা। তারা হলেন অসিথা ফার্নান্দো, বিজয়কান্ত বিয়াস্কান্ত, ভানুকা রাজাপাকসে, জানিথ লিয়ানাগে

এবারের বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কা তাদের প্রথম ম্যাচ খেলবে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। সেই ম্যাচটি হবে আগামী ৩ জুন। শ্রীলঙ্কার দ্বিতীয় ম্যাচ ৮ জুন। যেখানে তাদের প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ। শ্রীলঙ্কার পরের দুই ম্যাচের প্রতিপক্ষ নেপাল ও নেদারল্যান্ডস।

শ্রীলঙ্কার বিশ্বকাপ স্কোয়াড: ওয়ানিন্দু হাসরাঙ্গা (অধিনায়ক), চারিথ আসালাঙ্কা (সহ-অধিনায়ক), কুসল মেন্ডিস, পথুম নিসাঙ্কা, কামিন্দু মেন্ডিস, সাদিরা সামারাবিক্রমা, অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস, দাসুন শানাকা, ধনঞ্জয়া ডি সিলভা, মহেশ থেকশান, দুনিথ ভাল্লালাগে, দুষ্মন্ত চামেরা, নুয়ান তুষারা, মাতিশা পাথিরানা, দিলশান মাদুশঙ্কা।

ভ্রমণ রিজার্ভ: অসিথা ফার্নান্দো, বিজয়কান্ত বিয়াস্কান্ত, ভানুকা রাজাপাকসে, জানিথ লিয়ানাগে

;

হার দিয়ে শুরু এবং শেষ, মাঝে কেবলই হতাশা



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আগের টি-টোয়েন্টি সিরিজেও ভারতের বিপক্ষে ১ টা জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ। ওয়ানডেতে তো সিরিজেও ভাগ বসিয়েছিল নিগার সুলতানা জ্যোতির দল। এবার তাই প্রত্যাশা ছিল খানিক বেশি। এই সিরিজের আগে ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার মতো দলের বিপক্ষে খেলার অভিজ্ঞতা অর্জন করায়; ভাবা হচ্ছিল, ভারতের বিপক্ষে এবার প্রতিদান দেবে জ্যোতির দল।

সেই ভাবনা অবশ্য শেষ পর্যন্ত ভাবনাতেই থেকে গিয়েছে, বাস্তবে ধারা দেয়নি। ভারতের মেয়েদের বিপক্ষে হার দিয়ে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরুর পর হার দিয়েই শেষ করেছে বাংলাদেশ। পুরো সিরিজে জিততে পারেনি একটি ম্যাচও। অর্জনের ঝুলি ফাঁকা হলেও হতাশার ঝুলিটা ফুলেফেপে একাকার। বিশ্বকাপের আগে ফুটে উঠেছে বেশকিছু দুর্বলতাও। সেই দুর্বলার বড় অংশ জুড়ে রয়েছে ব্যাটিং ও ফিল্ডিং।

সিরিজে হোয়াইটওয়াশ এড়াতে ভারতের বিপক্ষে শেষ ম্যাচে রেকর্ড রান তাড়া করতে হতো বাংলাদেশকে। টপকাতে হতো ১৫৬ রানের পাহাড়। লক্ষ্য তাড়ায় নেহায়েত মন্দ করেনি বাংলাদেশ। সিরিজের সবচেয়ে বেশি ১৩৫ রান করলেও শেষ পর্যন্ত হারতে হয়েছে ২২ রানের ব্যবধানে।

ভারতের বিপক্ষে পুরো সিরিজেই দেখা গেছে বাংলাদেশি ব্যাটারদের অসহায়ত্ব। একমাত্র ফর্মে ছিলেন অধিনায়ক জ্যোতি। তিনিও শেষ পর্যন্ত ভেসেছেন বাকিদের ব্যর্থতার মিছিলে। সিরিজের প্রথম ম্যাচে ফিফটি পেলেও বাকি ম্যাচগুলোতে নিজেকে হারিয়ে খুঁজেছেন তিনি। শেষ ম্যাচে এসে অবশ্য রানের দেখা পেয়েছেন রিতু মনি। তার ৩২ বলে করা ৩৮ রানেই হারের ব্যবধানটা কমিয়ে আনতে পেরেছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশি ব্যাটারদের মধ্যে ২১ বলে ২০ রান করেন রুবায়া হায়দার। ১১ বলে ১৬ রান আসে স্বর্ণার ব্যাট থেকে। ভারতীয় বোলারদের মধ্যে ২৪ রানে ৩ উইকেট নিয়েছেন রাধা যাদব।

;