শিক্ষার্থীদের টাকায় জাবি শিক্ষকদের বিলাসী সফর



জাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়/ ছবি: বার্তা২৪.কম

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়/ ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

শিক্ষা সফরের জন্য শিক্ষার্থীদের প্রদত্ত চাঁদা ও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাওয়া অনুদানের অর্থে কক্সবাজারের বিলাশবহুল হোটেলে থাকা ও ভ্রমণের অভিযোগ উঠেছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ‘ট্যুর পরিচালনা কমিটি’র তিন শিক্ষকের বিরুদ্ধে।

অভিযুক্ত তিন শিক্ষক হলেন- বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. খালিদ কুদ্দুস, ট্যুরের আহ্বায়ক অধ্যাপক আব্দুল্লাহ-হেল-কাফি ও সহকারি অধ্যাপক রনি বসাক।

তবে অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যাপক আব্দুল্লাহ-হেল-কাফি বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসররা এত ফকির না যে শিক্ষার্থীদের টাকায় ট্যুরে যাবে। ট্যুরের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কতো টাকা দেয় জানো? সেই টাকায় কিবা হয়?’

‘আমাদের নিজেদের টাকায় ট্যুরে গেছি। আমি আগেই ছাত্রদের বলছিলাম যে আমি সাজেক যাবো না, পরে ওরা বললো স্যার আপনাকে যাওয়া লাগবে না। আমরা যেতে পারবো। এইজন্য ওদের কথায় আমরা সাজেক না যেয়ে কক্সবাজার যাই।’

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ফেব্রুয়ারির ২-৮ তারিখে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য সফরের স্থান নির্ধারণ করা হয় রাঙ্গামাটি জেলার সাজেক। কিন্তু উল্লেখিত শিক্ষকরা ট্যুরের জন্য নির্ধারিত স্থানে না গিয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য বরাদ্দকৃত টাকায় কক্সবাজারে ভ্রমণে যান।

ট্যুর পরিচালনা কমিটির বাইরের শিক্ষক সহকারী অধ্যাপক রাশেদুল ইসলাম ও তার স্ত্রী শিক্ষার্থীদের সাথে রাঙ্গামাটি জেলার সাজেকে যাবেন বলে ঠিক করা হয়। কিন্তু সাজেকে যাওয়ার পথে রাশেদুল ইসলামের স্ত্রী বিদেশি নাগরিক হওয়ায় নিরাপত্তা ঝুঁকির কারণে সেখানে কর্তব্যরত সেনা সদস্যরা তাদেরকে প্রবেশে বাধা দেন। 

পরবর্তীতে শিক্ষার্থীরা কক্সবাজার হয়ে সেন্টমার্টিন সফরে গেলে ঐ শিক্ষক ও তার পরিবার শিক্ষার্থীদের সাথে যুক্ত হন। কিন্তু শিক্ষা সফর শেষ হবার আগেই ট্যুর পরিচালনা কমিটি’র সভাপতি অধ্যাপক আব্দুল্লাহ-হেল কাফি শিক্ষার্থীদের কোনরূপ দায়িত্ব না নিয়েই একদিন আগেই পরিবারসহ সেন্টমার্টিন থেকে ঢাকায় ফিরে আসেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিভাগের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘রাসেল স্যার (সহকারী অধ্যাপক রাশেদুল ইসলাম) আমাদের সাথে সাজেক পৌঁছাতে না পারায় আমরা খুব আতঙ্কে ছিলাম। অথচ চেয়ারম্যান স্যার, কাফি স্যার, রনি স্যার কক্সবাজারে থেকে ফেসবুকে ছবি দিচ্ছিলেন, তারা আমাদের সাথে থাকলে হয়তো রাসেল স্যারকে এই ঝামেলায় পড়তে হতো না।’

আরেক শিক্ষার্থী বলেন, ‘সাজেক একটা দুর্গম এলাকা, যেখানে নানা ধরনের সন্ত্রাসী গ্রুপ থাকে, সেখানে স্যারেরা আমাদের সাথে না গিয়ে একপ্রকার অভিভাবকহীনভাবে পাঠিয়েছেন।’

অভিযোগের বিষয়ে অধ্যাপক ড. খালিদ কুদ্দুস বলেন, ‘ওরা সাজেক আর সেন্টমার্টিন যাওয়ার জন্য প্লান করেছে কিন্তু ট্যুর কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক আব্দুল্লাহ-হেল-কাফি স্যার সাজেক যাবেন না বলে জানান। এছাড়া তিনি বলেন যে সাজেক খুব রিস্কি জায়গা তার পক্ষে যাওয়া সম্ভব না।’

‘আমার হলো পাহাড়ভীতি এবং স্ত্রীর প্রচণ্ড ব্যাকপেইন। ফলে যদি সাজেক যাই, তবে সমস্যা বাড়বে এই জন্য ডাক্তারের নিষেধ ছিলো। ফলে সাজেক যাইনি। আমরা আমাদের নিজেদের টাকায় গ্রীনলাইনের টিকিট কেটে কক্সবাজার গেছিলাম, এখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের টাকাও নেইনি।‘

   

ঢাবিতে যৌন হয়রানির অভিযোগের প্রতিবেদন প্রকাশের দাবিতে আল্টিমেটাম



ঢাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক নাদির জুনাইদের বিরুদ্ধে আনিত যৌন হয়রানির অভিযোগের বিষয়ে গঠিত তথ্যানুসন্ধান কমিটি দুই মাসেও কোনো প্রতিবেদন না দেওয়ায়, দ্রুত প্রতিবেদন প্রকাশের দাবিতে তিন দিনের আল্টিমেটাম দিয়েছেন একই বিভাগের শিক্ষার্থীরা।

সোমবার (৬ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের সামনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষার্থীরা এই আল্টিমেটাম ঘোষণা দেন।

সংবাদ সম্মেলনে তারা জানান, এ বছরের ৩ মার্চ অধ্যাপক নাদির জুনাইদের বিরুদ্ধ যৌন নিপীড়নের অভিযোগ যাচাইয়ে আইন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. সীমা জামান, হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মাসুদুর রহমান এবং সহকারী প্রক্টর সঞ্চিতা গুহকে নিয়ে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়। কর্তৃপক্ষ এ কমিটিকে ২ সপ্তাহের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বললেও ২ মাস পার হলেও এ ঘটনায় দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতি দেখা যায় নি। এতে ন্যায়বিচার ব্যহত হওয়ার আশঙ্কা করছেন বিভাগের শিক্ষার্থীরা।

সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষার্থীরা আরো জানান, আমাদের কাছে প্রতীয়মান হচ্ছে, প্রশাসন বিষয়টিকে ধামাচাপা দিয়ে ভুক্তভোগী নারী শিক্ষার্থীকে যথাযথ বিচার থেকে বঞ্চিত করার চেষ্টা করছে অথবা বিষয়টি নিয়ে আলোচনার কমে গেলে লঘু দণ্ড দিয়ে অভিযুক্ত অধ্যাপককে বাঁচিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। এতে শিক্ষার্থী ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে আহ্বান জানান এবং তিন দিনের মধ্যে তথ্যানুসন্ধান কমিটির প্রতিবেদন দেওয়ার দাবি করেন। অন্যথায় পুনরায় আন্দোলনে নামার ঘোষণা দেন এই শিক্ষার্থীরা।

;

ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে চবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন



চবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ফিলিস্তিনের গাজায় দখলদার ইসরায়েল বাহিনী কর্তৃক ফিলিস্তিনিদের নির্বিচারে হত্যা ও স্বাধীন রাষ্ট্রের দাবিতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থীরা মানববন্ধন করেছে।

সোমবার (৬ মে) বেলা সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহিদ মিনার প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীরা এই মানববন্ধনের আয়োজন করেন। এ সময় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রতি সংহতি প্রকাশ করা মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ধরপাকড়ের তীব্র নিন্দা জানান শিক্ষার্থীরা।

গণিত বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মো. রাকিব হোসেনের সভাপতিত্বে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ মোজাম্মেল হকসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের প্রায় তিন শতাধিক শিক্ষার্থী এতে অংশ নেয়। এ সময় তারা ফ্রি ফ্রি প্যালেস্টাইন, ফিলিস্তিন জিন্দাবাদ- ইহুদিবাদ নিপাত যাক, বয়কট ইসরায়েল, ফিলিস্তিনে হামলা কেন আমেরিকা জবাব দে সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন।

এ সময় অধ্যাপক মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক বলেন, ফিলিস্তিনের চলমান স্বাধীনতা আন্দোলন শুধু মুসলিমদের ইস্যু নয়, এটা গোটা মানবজাতির, মানবতার ইস্যু। আজকের এই মানববন্ধনে উপস্থিত হতে পারাটা আমার জীবনের সবচেয়ে বড় ঘটনা। সবচেয়ে বড় মূল্যবান বিষয় হলো ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ানো, অন্যায়ের বিপক্ষে দাঁড়ানো।

ফ্যাইন্যান্স বিভাগের ২০২১-২২ সেশনের শিক্ষার্থী মো. ইশতিয়াক হোসেন মজুমদার বলেন, সবচেয়ে ন্যাক্কারজনক বিষয় হলো ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বিশেষত স্বয়ং ইসলরাইলের সবচেয়ে বড় দোসর আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার পক্ষে ও ইসলরাইলের সাথে যাবতীয় সম্পর্ক ছিন্ন করার জন্য আন্দোলন করছে। অথচ আরবরা জাতি ভাই হয়েও আজ নির্বিকার, আরব শাসকগোষ্ঠীসহ জনগণ পর্যন্ত ভোগবিলাসের মত্ত হয়ে আছে। তাদের এই ভন্ডামী একদিন তাদের পতনের কারণ হবে, ইনশাআল্লাহ। যে জাতি একজন খ্রিষ্টান নারীর জন্য স্পেন বিজয় করতে পারে, সে জাতি আজ নিজের বোনের আর্তনাদ শুনতে পায় না।

অন্যদিকে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে বিশ্বব্যাপী চলমান ছাত্র আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে পদযাত্রা ও সংহতি সমাবেশ করেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের একাংশ। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে তারা ফিলিস্তিনের পতাকা উত্তোলন ও পদযাত্রা করেন।

এ ব্যাপারে শাখা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আহসান হাবীব সোপান বলেন, আমরা কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের নির্দেশনা অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে বিশ্বব্যাপী চলমান ছাত্র আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে পদযাত্রা ও সংহতি সমাবেশ করেছি। ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানাতে সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সহ সকল শেণি পেশার মানুষকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানাচ্ছি।

;

ফিলিস্তিনের সমর্থনে ইবি ছাত্রলীগের বিক্ষোভ মিছিল



ইবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে এবং নিরীহ ফিলিস্তিনদের প্রতি সংহতি জানিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখা ছাত্রলীগ।

সোমবার (৬ মে) দুপুর ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের দলীয় ট্রেন্ট থেকে পদযাত্রা শুরু হয়। বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব ম্যুরালে প্রদক্ষিণ করে দলীয় ট্রেন্টে এসে সমবেত হয়ে ছাত্র সমাবেশে যুক্ত হয়। পদযাত্রা ও ছাত্র সমাবেশে স্বাধীন ফিলিস্তিনের পতাকা উত্তোলন করেন শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।

এ সময় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত ও সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয়ের নেতৃত্বে উপস্থিত ছিলেন শাখা ছাত্রলীগের সহ সভাপতি মৃদুল হাসান রাব্বি, রাকিবুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলামসহ বিভিন্ন হল ও অনুষদ ছাত্রলীগের শতাধিক নেতাকর্মী।

ছাত্র সমাবেশে শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয় বলেন, ন্যায্যতা-ন্যায়-মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে স্বাধীন রাষ্ট্র ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি এবং মানবতার বিরোধী অপরাধের বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী শিক্ষার্থী ও সচেতন নাগরিকরা যে আন্দোলনের সূচনা করেছে তার প্রতি সংহতি প্রকাশ করছে ইবি শাখা ছাত্রলীগ। ফিলিস্তিনের নারী পুরুষ এবং অবুঝ শিশুদের প্রতি যে জঘন্য নিপীড়ন চালানো হচ্ছে, আমরা এর প্রতি তীব্র ঘৃণা ও প্রতিবাদ জানাই।

শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আজীবন শোষিত, নিপিড়ীত মানুষের পক্ষে কাজ করে গেছেন। তারই ধারাবাহিকতায় নিপিড়ীত, নির্যাতিত ফিলিস্তিনি মানুষের দাবি আদায়ে, দখলদার ইসরায়েলী বাহিনীর দখলদারিত্ব এবং নির্বিচারে গণহত্যা, নির্যাতনের বিরুদ্ধে ইবি শাখা ছাত্রলীগ আজ রাজপথে দাঁড়িয়েছে। এই সমাবেশ থেকে ফিলিস্তিনিদের প্রতি জুলুম নির্যাতন বন্ধ করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবি জানাই।

 

;

বুধবার থেকে ঢাবিতে সশরীরে ক্লাস-পরীক্ষা



ঢাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বুধবার থেকে ঢাবিতে সশরীরে ক্লাস-পরীক্ষা

বুধবার থেকে ঢাবিতে সশরীরে ক্লাস-পরীক্ষা

  • Font increase
  • Font Decrease

চলমান তাপদাহ সহনশীল পর্যায়ে আসায় বুধবার থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ক্লাস ও পরীক্ষাসমূহ যথারীতি সশরীরে অনুষ্ঠিত হবে।

সোমবার (৬ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল এই সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেন।

উল্লেখ্য, এর আগে, গত ২১ এপ্রিল সারাদেশের ওপর দিয়ে প্রবহমান তীব্র তাপদাহ (হিট ওয়েভ)-এর কারণে স্বাস্থ্যঝুঁকি এড়াতে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত অনলাইন ক্লাসের ঘোষণা দিয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

;