সততার অভাবে শতভাগ বাজেট বাস্তবায়ন সম্ভব হয় না



জুনায়েদ শিশির, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা: বৃহস্পতিবার (৭ জুন) জাতীয় সংসদে বর্তমান সরকারের দ্বিতীয় মেয়াদের শেষ বাজেট উপস্থাপন করবেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। নির্বাচনের বছর হওয়ায় রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার ওপর নির্ভর করবে বাজেট বাস্তবায়ন। তবে বাজেট বাস্তবায়নে আমাদের সততার অভাব রয়েছে বলেও জানিয়েছেন অর্থ প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান। সোমবার বার্তা২৪.কম’র সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে আসন্ন বাজেটের খুঁটিনাটি বিষয় নিয়ে আলোচনাকালে তিনি এ কথা বলেন।

এম এ মান্নান বলেন, ‘যেহেতু নির্বাচনি বছর তাই ভোটের বিষয় বিবেচনায় নিয়ে সরাদেশের রাস্তা-ঘাট সংস্কার, দরিদ্র ও অসহায় মানুষের কল্যাণে বাজেট বরাদ্দের ওপর বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। আমি মনে করি, বাজেট ঘাটতি কোনো সমস্যা না, তবে তা শতভাগ বাস্তবায়ন করতে না পারাটা সমস্যার। কারণ, জাতিগতভাবে আমরা সৎ না। এটা শুধু সরকারের সমস্যা না,  বরং এটা আমাদের জাতিগত সমস্যা। তাই শতভাগ বাজেট বাস্তবায়নে সরকার ও প্রকল্প সংশ্লিষ্টদের মানসিকতা পরিবর্তন করা জরুরি। যদিও প্রতিবছর বাজেটের ৯৪-৯৫ ভাগ বাস্তবায়ন করা হয়।’

তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে যেকোনো সরকারের বাড়তি চিন্তা থাকে, আমাদেরও রয়েছে। প্রতি বাজেটে আমরা সাধারণ মানুষের কল্যাণের বিষয়টি বিবেচনা করি। বিশেষ করে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে গরীব, নিম্ন আয়ের ও অসহায় মানুষের স্বাস্থ্য,আয় ও কর্মসংস্থান সমস্যার সমাধান করা, শ্রমিকদের জন্য বাড়তি কল্যাণ করা এবং বিনিয়োগকারীদের জন্য বাড়তি সুবিধা সৃষ্টি করা হয়।’

অর্থ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচনের বছর আমরা মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করি। সবকিছু হিসাব করে আমরা সার্বিককল্যাণের পথে অগ্রসর হই। এক্ষেত্রে কোনো কোনো সময় বরাদ্দ অর্থের কম বা বেশি খরচ হয়ে যায়। যা ইচ্ছাকৃত নয়। তবে আমরা যারা রজনীতি করি, তারা তো ভোটের রাজনীতি করি। নির্বাচন নিকটে চলে এসেছে, এবার নৌকায় উঠবো। তাই শেষ মুহুর্তে মানুষকে কী দেবো, সে চিন্তা করতে হচ্ছে।’

উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, ‘দোকানদার ক্রেতাকে বিদায় দেওয়ার সময় সালাম দিয়ে বলেন, ভাই আবার আসবেন। আমরাও সেভাবে ভোটারদের কাছে ভোট চাইবো, এটা অন্যায় কিছু না বরং এটাই নিয়ম। পৃথিবীর সব দেশেই এটা হয়। এ ক্ষেত্রে আমরা দরিদ্র বা সাধারণ মানুষের কল্যাণমূলক ভাতা বাড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছি।’

বাজেট ঘাটতির বিষয়ে অর্থ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘কৌশলগত কারণে বাজেটে ঘাটতি রাখা হয়। ১৯৭২ সালের বাজেটের তুলনায় এখন আমাদের বাজেট এক হাজারগুণ বেড়েছে। এক্ষেত্রে আমি বলবো, উন্নয়নশীল দেশের তালিকায় আমরা প্রথমপর্যায়ে আছি। ইউরোপ-জাপানের সঙ্গে আমাদের তুলনা করলে হবে না। কারণ তাদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। এর বেশি হলে তাদের হার্টে সমস্যা হবে। সে হিসেবে আমাদের অর্থনীতির প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা অনেক। তাই আমাদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য বাড়তি বিনিয়োগের দরকার। সেটা জেনেই আমরা ঘাটতি বাজেট করি।’

তিনি আরও বলেন, ‘চাপে থাকতে পৃথিবীর সব দেশই কমবেশি ঘাটতি বাজেট করে। আমরা জানি, ঘাটতির পুরোটা হয়তো মেটানো যাবে না। সেজন্য ভয় পাওয়ার কিছু নেই। কারণ বিশেষজ্ঞদের মতে, বাজেট ঘাটতি জিডিপির ৫ শাতংশের বেশি হওয়া উচিত নয়। অনেক দেশে ঘাটতির পরিমাণ ১০ বা ১২ শতাংশ। আমাদের ৫ শতাংশ কখনও অতিক্রম করেনি, এবারও করবো না।’

অর্থ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘গত ৪৫ বছর ধরে আমরা বিভিন্ন সংস্থা থেকে ঋণ নিচ্ছি। অনেকে মনে করেন এসব সাহায্যের টাকা। কিন্তু আমি জানি এসব ঋণের টাকা, যা নিয়মিত পরিশোধ করা হচ্ছে। বাজেটের একটি বড় অংশ ঋণের সুদ পরিশোধে ব্যয় হয়। গত ৪৫ বছরে বাংলাদেশ একটা সুদের কিস্তি পরিশোধে ব্যর্থ হয়নি। ফলে বুঝা যাচ্ছে আমাদের অর্থনীতি ভালো্।’

নির্বাচনি বছরে রাজস্ব আহরণে নতুন কৌশলের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘অর্থমন্ত্রীর আলোচনা থেকে জেনেছি, এবারের বাজেটে করপোরেট ট্যাক্স কমানো হবে। যা হবে খুবই বড় উদ্যোগ। তাছাড়া প্রতি বছরের মতোই এ বছরও বাজেট কাঠামো অভিন্ন থাকবে। তবে বাজেটের ক্ষেত্র একটু প্রসারিত হতে পারে। কারণ মানুষের আয়-ব্যয় ও চাহিদা বাড়ছে। তাছাড়া এবারের বাজেটে বয়স্কদের আয় করমুক্ত সীমা কিছুটা পরিবর্তন হতে পারে।’

সারাদেশের রাস্তাঘাট সংস্কারের বিষয়ে এম এ মান্নান বলেন, ‘মন্ত্রীসভার এক আলোচনায় শুনেছি, সারাদেশে অনেক রাস্তাঘাট তৈরি করা হয়েছে। এর মধ্যে প্রাকৃতিক কারণে অনেকগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যা নতুন করে সংস্কার করা জরুরি। তবে অনেক সময় আমরা কমদামে বেশি রাস্তা তৈরি করতে চাই, এ জন্য মান ঠিক রাখা সম্ভব হয় না। এছাড়া পরিবহন সংখ্যাও বেড়েছে কয়েকগুণ। ফলে ওভারলোডের কারণে রাস্তা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তবে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলো প্রয়োজনীয় সংস্কার কাজ করবে।

অনেক রাস্তায় কাজ শুরু হলেও উচ্চ আদালতের নির্দেশনা না থাকায় অনেক রাস্তায় উন্নয়ন কাজ বন্ধ রয়েছে। তবে আগামী নভেম্বরের মধ্যে যাতে এসব রাস্তা সংস্কার শেষ করা যায় সেজন্য এবারের বাজেটে বিশেষ বরাদ্দ রাখা হবে।’

   

ঢাকা-কুয়ালালামপুর যাত্রা শুরু করলো ইউএস-বাংলার এয়ারবাস ৩৩০-৩০০



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বহরে যুক্ত হওয়া এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ প্রথমবারের মতো ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুরের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ১১টা ২৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৪২২ জন যাত্রী নিয়ে কুয়ালামপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় এয়ারবাসটি।

আবার কুয়ালালামপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ৪০৯ জন যাত্রী নিয়ে এয়ারবাসটি ছেড়ে আসে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৮টা ১৫মিনিটে। ইউএস-বাংলার বহরে ২টি এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ সহ মোট ২৪টি এয়ারক্রাফট রয়েছে, যা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের এগিয়ে যাওয়ার সূচককে নির্দেশ করে।

এদিন এয়ারবাস দিয়ে ঢাকা থেকে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম গন্তব্য দুবাই রুটেও ফ্লাইট পরিচালিত হবে। এখন থেকে প্রতিদিন সকাল ১০টা ৫০মিনিটে ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুর ও রাত ৯টা ৫০ মিনিটে ঢাকা থেকে দুবাই রুটে এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ দিয়ে ফ্লাইট পরিচালিত হবে।

বর্তমানে আন্তর্জাতিক রুট কুয়ালালামপুর, দুবাই ছাড়াও শারজাহ, আবুধাবী, দোহা, মাস্কাট, সিঙ্গাপুর, ব্যাংকক, মালে, গুয়াংজু, চেন্নাই, কলকাতা রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।

;

ইসলামী ব্যাংকের ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর পরিচালনা পর্ষদ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০২৩ সালে ১০% ক্যাশ ডিভিডেন্ড সুপারিশ করেছে। ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভার অনুমোদন সাপেক্ষে এ ডিভিডেন্ড প্রদান করা হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) ব্যাংকের চেয়ারম্যান আহসানুল আলম-এর সভাপতিত্বে পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় ভাইস চেয়ারম্যান তানভীর আহমেদসহ অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এবং অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও কোম্পানি সেক্রেটারি জে কিউ এম হাবিবুল্লাহ, এফসিএস উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ২৫ জুন ২০২৪, মঙ্গলবার ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। লভ্যাংশ প্রাপ্তি এবং সাধারণ সভায় যোগদানের ক্ষেত্রে রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ মে ২০২৪। এ ছাড়া সভায় অন্যান্য আলোচ্যসূচির সাথে ৩১ মার্চ শেষ হওয়া ২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুমোদন করা হয়।

;

টেন মিনিট স্কুলের কোর্স ফি বিকাশ পেমেন্টে ১৫% ক্যাশব্যাক



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিকাশ অ্যাপ থেকে দেশের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন শিক্ষামূলক প্ল্যাটফর্ম টেন মিনিট স্কুল-এর নির্দিষ্ট কোর্স নিয়ে পেমেন্ট করলেই গ্রাহকরা পাচ্ছেন ১৫% ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক, সর্বোচ্চ ২০০ টাকা পর্যন্ত। বিকাশ অ্যাপের হোম স্ক্রিনের সাজেশনস সেকশন থেকে ‘টেন মিনিট স্কুল’ সিলেক্ট করে ৩০ জুন পর্যন্ত অফারটি গ্রহণ করা যাবে।

টেন মিনিট স্কুল-এর লাইভ কোর্স, স্পোকেন ইংলিশ, আইইএলটিএস, ফ্রিল্যান্সিং এর মতো ভাষা শিক্ষা ও স্কিল ডেভেলপমেন্ট কোর্স, ইংলিশ মাস্টার্স, কনটেন্ট ক্রিয়েশন, ডিজিটাল মার্কেটিং-এর মতো বান্ডেল কোর্স, বুয়েট, মেডিকেল, ভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষার কোর্স, এসএসসি-এইচএসসি প্রস্তুতি ও অনলাইন ব্যাচের জন্য একাডেমিক কোর্স, চাকরির নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি সহ নানা ধরনের কোর্স নিতে পারবেন বিকাশ গ্রাহকরা এই অফারের আওতায়।

অফারের সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে https://www.bkash.com/campaign/10minuteschool-bkash-offer লিংকটিতে।

 

;

এক দিনের ব্যবধানে ফের কমল সোনার দাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের বাজারে সোনার দামের উত্থান-পতন অব্যাহত আছে। একদিনের ব্যবধানে সোনার দাম ভরিতে ২ হাজার ১০০ টাকা কমছে। তাতে ভালো মানের, অর্থাৎ হল-মার্ক করা ২২ ক্যারেট সোনার দাম দাঁড়িয়েছে প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকায়। নতুন এ দাম আজ বুধবার থেকেই কার্যকর হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছে। এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে খাঁটি সোনার দাম কমেছে, সে জন্য সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৯ হাজার টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৩ হাজার ৪২৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৫ হাজার ২০৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এর আগে, ২৩ এপ্রিল সোনার দাম ভরিতে ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমিয়ে ভালো মানের, অর্থাৎ হল-মার্ক করা ২২ ক্যারেট সোনার দাম নির্ধারণ করা হয় ১ লাখ ১৬ হাজার ২৯০ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১০ হাজার ৯৯৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৫ হাজার ১৪৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৭৬ হাজার ৫৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

আর গত ২১ এপ্রিল ভরিতে ৬৩০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ লাখ ১৯ হাজার ৪২৮ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাজুস। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ৭০৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৭৮ হাজার ৬৬২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা সেদিন বিকেল ৩টা ৩০ মিনিট থেকে কার্যকর হয়েছিল।

তার আগে, ২০ এপ্রিল সোনার দাম ক‌মিয়ে‌ছিল বাজুস। যা ওইদিনই কার্যকর হয়। ওই দাম অনুযায়ী রোববার বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ছিল ১ লাখ ১৮ হাজার ৭৯৮ টাকা, ২১ ক্যারেট সোনার দাম ১ লাখ ১৩ হাজার ৩৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেট ৯৭ হাজার ১৯৭ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ছিল ৭৮ হাজার ২৪২ টাকা।

;