আহমেদ অ্যান্ড আক্তারকে অডিটর নিয়োগে নিষেধাজ্ঞা



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন ভবন, ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন ভবন, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠান এমএস আহমেদ অ্যান্ড আক্তারকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এবং পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট কোম্পানির নিরীক্ষা কাজে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৬৯২ তম সভায় এ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আহমেদ অ্যান্ড আক্তারের পার্টনার শাহেদ মোহাম্মদ অবসরের কারণে নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠানটি পার্টনারশিপ থেকে প্রোপ্রাইটর শীপে পরিণত হয়েছে। যা দি ইন্সটিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্টস অব বাংলাদেশ (আইসিএবি) থেকে ২৬ মে এক চিঠির মাধ্যমে জানানো হয়েছে। এর মাধ্যমে আহমেদ অ্যান্ড আক্তার পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট কোম্পানির আর্থিক হিসাব নিরীক্ষার যোগ্যতা হারিয়েছে।

পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত আহমেদ অ্যান্ড আক্তারকে তালিকাভুক্ত কোম্পানির আর্থিক প্রতিবেদন নিরীক্ষা ও সনদপত্র প্রদান, প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও), আরপিও, রাইটস ইস্যু এর মাধ্যমে উত্তোলনকৃত তহবিলের ব্যবহার সংক্রান্ত বিবরণী নিরীক্ষা ও সনদপত্র প্রদান এবং করপোরেট গভের্নেন্স কোড পরিপালন সংক্রান্ত সনদপত্র প্রদান থেকে বিরত থাকবে বলে কমিশন সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

   

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার রোডম্যাপ করা হচ্ছে: নসরুল হামিদ



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, আধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে বিদ্যুৎ ও জ্বালানিখাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) প্রয়োগ বাড়ানোর রোডম্যাপ করা হচ্ছে। এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আমাদের দৈনন্দিন কাজ সহজ করে দেবে।

সোমবার (১৩ মে) ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইইবি)-এর ৬১তম কনভেনশনের সমাপনী অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন তিনি।

প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশে কানেক্টিভিটি তৈরি হয়েছে, যা ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণের ভিত্তি। সময়োচিত সিদ্ধান্ত দ্রুত গ্রহণ করে দেশকে দ্রুততার সঙ্গে স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত করতে হবে। যে সব দেশ এক্ষেত্রে এগিয়ে আছে, তাদের কাছ থেকে শিক্ষা নেওয়া যেতে পারে। পড়াশোনা ও শিক্ষার মধ্যে থেকে উদ্ভাবন বাড়াতে হবে। উদ্ভাবনী শক্তিকে কাজে লাগিয়ে অবকাঠামোগত, স্বাস্থ্যগত, শিক্ষাসহ অন্যান্য বিদ্যমান চ্যালেঞ্জ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে মোকাবিলার কৌশলই বাংলাদেশকে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’-এ পরিণত করবে।

বাংলাদেশের ইঞ্জিনিয়াররা যত দ্রুত প্রযুক্তিকে মানুষের কল্যাণের একটি শক্তি হিসেবে কাজে লাগাতে পারবেন, দেশ তত দ্রুত উন্নত দেশে পরিণত হবে। জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গঠনের নেপথ্যে কাজ করবে প্রযুক্তি।

কর্মক্ষত্রের সর্বস্তরে প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে ইঞ্জিনিয়ারদের দায়িত্বশীল অবদান রাখা বাঞ্ছনীয় বলে মন্তব্য করেন তিনি।

সোমবার  ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইইবি)-এর ৬১তম কনভেনশনের সমাপনী অনুষ্ঠান, ছবি- বার্তা২৪.কম

প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতির মূল চালিকা শক্তি বিদ্যুৎ ও জ্বালানি। বিদ্যুৎ ও জ্বালানিখাতে প্রযুক্তির ব্যবহার ক্রমাগত বাড়ছে এবং আরো বাড়ানো হচ্ছে। স্মার্ট মিটারের সাহায্যে গ্রাহকের চাহিদা অনুসারে সংশ্লিষ্ট এলাকার লোড বিতরণ ও নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও স্ক্যাডারের মাধ্যমে কোথায়, কেন বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে, জানা যাবে। আমাদের ইঞ্জিনিয়াররা আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করলেও ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ নির্মাণে দৃঢ় সংকল্পে জনগণের প্রতি আনুগত্য রেখে কাজ করা দরকার।

কনভেনশনে মোট ১০টি প্রবন্ধ উপস্থাপন করা হয়। মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন- বুয়েটের অধ্যাপক ড. ইঞ্জিনিয়ার মুনাজ আহমেদ নুর।

ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইইবি)-এর প্রেসিডেন্ট ও সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মো. আব্দুস সবুরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- আইইবি’র সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার এস এম মঞ্জুরুল হক মঞ্জু।

;

ড্যাপ ও ইমারত নির্মাণ বিধিমালায় সংশোধন চান ব্যবসায়ীরা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সবার জন্য বাসস্থান নিশ্চিতকরণ এবং আবাসন শিল্পের টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিতে ডিটেইলড এরিয়া প্ল্যান (ড্যাপ) এবং ইমারত নির্মাণ বিধিমালায় প্রয়োজনীয় সংশোধন চান রিয়েল এস্টেট এবং হাউজিং খাতের ব্যবসায়ীরা।

সোমবার (মে ১৩) সকালে এফবিসিসিআই’র মতিঝিল কার্যালয়ে রিয়েল এস্টেট এবং হাউজিং বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির সভায় রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের প্রতি এই আহ্বান জানান ব্যবসায়ীরা।

সভায় সভাপতিত্ব করেন এফবিসিসিআই’র রিয়েল এস্টেট এবং হাউজিং বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন জিটু। কমিটির ডিরেক্টর ইনচার্জ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এফবিসিসিআই’র পরিচালক এবং আবাসন ব্যবসায়ীদের সংগঠন রিহ্যাবের সাবেক সভাপতি আলমগীর শামসুল আলামিন কাজল।

সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই এর সভাপতি মাহবুবুল আলম।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে এফবিসিসিআই সভাপতি জানান, যত দিন বাড়ছে আবাসন খাতের চাহিদা ততই বাড়ছে। নিবন্ধন ফি সহনীয় করা হলে ফ্ল্যাটের বিক্রি বাড়বে। এতে একদিকে যেমন মানুষের বাসস্থান সংকট দূর হবে, অন্যদিকে এই খাতও বিকশিত হবে। ফ্ল্যাটের দাম সাধারণ মানুষের নাগালে রাখতে নির্মাণ সামগ্রীর মূল্য নিয়ন্ত্রণে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নজরদারি বাড়ানোর আহ্বান জানান তিনি।

এফবিসিসিআই সভাপতি আরও বলেন, রিহ্যাবের সদস্য নয় এমন প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি আবাসন ব্যবসায় জড়িত। কিছু নাম মাত্র প্রতিষ্ঠানের প্রতারণার জন্য এই খাতের ব্যবসায়ীদের সুনাম নষ্ট হচ্ছে। এই বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করতে হবে বলে মন্তব্য করেন মাহবুবুল আলম। পাশাপাশি আবাসন খাতের কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত করতে রিহ্যাবকে অসাধু ব্যবসায়ীদের বিষয়ে কঠোর হওয়ারও আহ্বান জানান তিনি।

আবাসন খাতের টেকসই উন্নয়নে আবাসন ব্যবসায়ীদের সংগঠন রিহ্যাবকে আরও দায়িত্বশীল হওয়ার আহ্বান জানান এফবিসিসিআই’র সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ আমিন হেলালী।

তিনি বলেন, রিহ্যাবকে তথ্য-উপাত্ত ভিত্তিক কৌশলপত্র তৈরি করতে হবে। উন্নয়ন ও গবেষণা সেল গঠন এবং অভিজ্ঞ পরামর্শক নিয়োগ দিয়ে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনা নিয়ে অগ্রসর হতে হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

কমিটির ডিরেক্টর ইনচার্জ আলমগীর শামসুল আলামিন কাজল জানান, বর্তমানে দেশের আবাসন ব্যবসায়ীদের জন্য ড্যাপ এবং ইমারত নির্মাণ বিধিমালা সবচেয়ে বড় ভয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আবাসন ব্যবসায়ীরা ড্যাপ কিংবা ইমারত নির্মাণ বিধিমালার বিরুদ্ধে নয়। সাংঘর্ষিক ইস্যুগুলো সংশোধনের মাধ্যমে আবাসন খাত বান্ধব বিধিমালা প্রণয়নে রাজউক ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি।

আবাসন খাতের সংকট নিরসনে কমিটির সদস্যবৃন্দের কাছে সুনির্দিষ্ট পরামর্শ আহ্বান করেন স্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ নিজাম উদ্দিন জিটু। যৌক্তিক পরামর্শ সমূহ বিশ্লেষণ করে শীঘ্রই নীতি নির্ধারণী পর্যায়ের তুলে ধরা হবে বলেন জানান তিনি।

এ সময়, ফ্ল্যাট ও জমির নিবন্ধন ব্যয় সহনশীল রাখা, প্রকল্পের অনুমোদন সংক্রান্ত জটিলতা দূরীকরণ, এলাকাভিত্তিক ফ্লোর এরিয়া রেশিও (এফএআর) নির্ধারনের ক্ষেত্রে বৈষম্য দূরীকরণ, ভবন বা ইমারত নির্মাণের ক্ষেত্রে উচ্চতা সীমার বিধিনিষেধ শিথিল করা, আবাসন খাতের জন্য ব্যাংক ঋণ নিশ্চিত করাসহ আবাসন খাতের অন্যান্য সমস্যা সমূহ তুলে ধরেন বক্তারা।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই’র সহ-সভাপতি ড. যশোদা জীবন দেবনাথ, পরিচালক হাফেজ হাজী হারুন-অর-রশিদ, মোঃ রাকিবুল আলম দিপু, রিহ্যাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি এবং স্ট্যান্ডিং কমিটির উপদেষ্টা লিয়াকত আলী ভূঁইয়া, এফবিসিসিআই’র মহাসচিব মোঃ আলমগীর, কমিটির কো-চেয়ারম্যান, সদস্যবৃন্দ ও ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ।

;

মাইজিপি অ্যাপেই খোলা যাচ্ছে 'বিকাশ' অ্যাকাউন্ট



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গ্রামীণফোন গ্রাহকেরা এখন মাইজিপি অ্যাপ থেকে সহজেই ও নির্বিঘ্নে বিকাশ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন। এ জন্য দেশের স্মার্ট কানেক্টিভিটি প্রোভাইডার গ্রামীণফোন পার্টনারশিপ করেছে, দেশের বৃহত্তম মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ‘বিকাশ’-এর সঙ্গে।

সোমবার (১৩ মে) সংবাদমাধ্যমে পাঠানো কমিউনিকেশনস ডিভিশনের পিআর অ্যান্ড মিডিয়া রিলেশনস, কর্পোরেট কমিউনিকেশনসের অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার মো. সেজানুর রহমানের পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে তিনি জানান, সহজেই অ্যাকাউন্ট খোলার এ সুবিধা গ্রাহককে আরো সক্ষমতা ও নির্বিঘ্নে সেবা গ্রহণের অভিজ্ঞতা দেবে। বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো এধরনের একটি সেবা নিয়ে আসার মাধ্যমে ‘গ্রামীণফোন’ ও ‘বিকাশ’ নিজ নিজ খাতে তাদের প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতার প্রমাণ রাখলো।

সেজানুর রহমান জানান, মাইজিপি অ্যাপের ‘সার্ভিস’ সেকশনে এখন থেকে ‘বিকাশ রেজিস্ট্রেশন’ পেজ নামে একটি ডেডিকেটেড আইকন থাকবে, যেখানে গ্রাহকেরা মাত্র এক ক্লিকেই ‘বিকাশ’-এর গ্রাহক নিবন্ধন প্রক্রিয়া শুরু করতে পারবেন।

কিছু ভেরিফিকেশন ও সম্মতিদানের পর গ্রাহকের জন্য ‘বিকাশ’ নিবন্ধন প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যাবে। এরপর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে ই-কেওয়াইসি (ইলেকট্রনিক নো ইওর কাস্টমার) প্রক্রিয়াটি পূরণ করতে হবে। এভাবেই সহজ ও ঝামেলামুক্ত এই পদ্ধতিতে গ্রাহক মুহূর্তেই ‘বিকাশ’-এর মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের আর্থিক সেবা গ্রহণের সুযোগ পাবেন।

প্রাথমিকভাবে অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীরা এই সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।

মাইজিপি অ্যাপ থেকে ‘বিকাশ’ অ্যাকাউন্ট খুললে বোনাস পাওয়া যাবে উল্লেখ করে তিনি জানান, মাইজিপি অ্যাপে ‘বিকাশ’ অ্যাকাউন্ট খোলার মাধ্যমে নতুন গ্রাহকরা ১শ ২৫ টাকা পর্যন্ত বোনাস পাবেন। এই প্রণোদনা গ্রাহকদের ‘বিকাশ’ প্ল্যাটফর্মের বিভিন্ন ফিচার ও সেবা ব্যবহারে আরো উৎসাহিত করবে।

এই পার্টনারশিপ নিয়ে উৎসাহ প্রকাশ করে গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইয়াসির আজমান বলেন, গ্রামীণফোনের সব উদ্যোগের কেন্দ্রে থাকেন গ্রাহকেরা। আমরা প্রতিনিয়ত তাদের জন্য সবচেয়ে ভালো সমাধান ও উদ্ভাবনী সেবা নিয়ে আসার চেষ্টা করি, যা তাদের সক্ষমতা, সুবিধা ও অভিজ্ঞতাকে সমৃদ্ধ করছে।

তিনি বলেন, ‘বিকাশ’-এর সঙ্গে আমাদের এই যৌথ যাত্রা এই গ্রাহক-কেন্দ্রিক দৃষ্টিভঙ্গিরই প্রতিফলন যা, আমাদের সমন্বিত প্রচেষ্টায় ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বাস্তবায়নের অভিযাত্রায় আর্থিক অন্তর্ভুক্তি এবং ডিজিটাল সক্ষমতার আরো প্রসার ঘটাবে।

একই অনুভূতি প্রকাশ করে ‘বিকাশ’-এর প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কামাল কাদীর বলেন, ‘বিকাশ’-এর শুরু থেকেই এর ডিএনএ-তে রয়েছে, আর্থিক অন্তর্ভুক্তি এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক সেবা।

গ্রামীণফোন ও বিকাশ-এর এই যৌথ উদ্ভাবনী উদ্যোগ বিভিন্ন আর্থিক সেবার ব্যবহার বাড়িয়ে ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরো সমৃদ্ধ করবে। পাশাপাশি বাংলাদেশের ক্যাশলেস অভিযাত্রায় এই সক্ষমতা গ্রাহকের জন্য আরো সুযোগ এনে দেবে।

;

ইউনিয়ন ব্যাংক ও মেডর‌্যাবিটস হেলথকেয়ার’র মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি. এবং মেডর‌্যাবিটস হেলথকেয়ার’র মধ্যে এক সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

সম্প্রতি ইউনিয়ন ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এ চুক্তি স্বাক্ষর হয়।

এই চুক্তির আওতায় ইউনিয়ন ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও কার্ডধারী গ্রাহকগণ মেডর‌্যাবিটস হেলথকেয়ার থেকে হেলথকেয়ার সার্ভিস এর উপর সর্বেচ্চ ৫০% পর্যন্ত ছাড় ভোগ করবেন।

ব্যাংক পিএলসি. এর উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক শফিউদ্দিন আহমেদ এবং মোঃ জাহাঙ্গীর আলম এর উপস্থিতিতে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন ইউনিয়ন ব্যাংকের কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড ব্র্যান্ডিং বিভাগের প্রধান শাহরিয়ার রউফ এবং মেডর‌্যাবিটস হেলথকেয়ারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অমল আর দেশমুখ।

এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।

;